নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
শীত চলে গেছে। পঞ্জিকায় না হলেও, শারীরিক বোধ থেকে বসন্তও যাই যাই করছে। এখন ফজরের নামাযের পর পরই প্রাতঃভ্রমণের জন্য বের হলে প্রত্যুষের মনোরম স্নিগ্ধতায় শরীর মন জুড়িয়ে যায়। আর তার উপর যদি হাঁটার পথে রঙ বৈচিত্রে ভরপুর ফুলের সমাহার চোখে পড়ে, তাহলে তো কথাই নেই! আমি আমাদের এলাকার পরিচালনা পর্ষদকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই আমাদের হাঁটার পথ সংলগ্ন দু’পাশের খালি ভূমিতে সুন্দর সুন্দর কিছু ফুলের শয্যাবিন্যাস করার জন্য। বিকশিত ফুলগুলো এখন খুবই দৃষ্টিনন্দন, মনোমুগ্ধকর।
সুপ্রভাত!
Morning greetings!!!!
ভালবাসার রঙ
Colors of love
আজ দু’দিন ধরে সকালের ঐ সময়টাতে আমি হাঁটতে বের হচ্ছি। হাঁটার উদ্দেশ্য মূলতঃ শরীর থেকে ঘাম ঝরানো, অর্থাৎ ক্যালরি বার্ন, এবং সেই উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য বিভিন্ন বয়সী নারী পুরুষদের বিচিত্র সব পোষাকে হন্তদন্ত হয়ে হাঁটতে দেখি, কখনো মৃদু দৌড়াতে। আমি হাঁটাটাকে উপভোগ করতে চাই, তাই প্রয়োজনের অতিরিক্ত গতি বাড়াই না। বরং চলার পথে পথিপার্শ্বস্থ সৌন্দর্য দেখে দেখে পথ চলতে থাকি। ছোট ছোট পাখিরা খুঁটে খুঁটে আধার খায়, পথের আশে পাশে বেশ সুন্দর কিছু ফুল ফুটে থাকে, মৃদু বাতাসে তারা আন্দোলিত হয়, আর আমার ফুলে ফুলে ঢঁলে ঢঁলে গানটার কথা মনে পড়ে। একটা আয়তক্ষেত্রাকার বড় দিঘীর চারপাশ দিয়ে আমাদের হাঁটার পথ। পথটা একমুখী। তাই হাঁটার সময় মনে হয়, সবাই বুঝি একই গন্তব্যের প্রতি ধাবমান, যা প্রকৃতই সত্য। আমাদের সবার গন্তব্যই তো এক!
বাসন্তী প্রত্যুষের হাল্কা বায়ু প্রবাহ দিঘীর জলে মৃদুহিল্লোল তুলে, তির তির করে প্রবহমান সেই হিল্লোল চোখ জুড়িয়ে দেয়। বহু পরিচিত মুখকে আপন গতিতে হাঁটতে দেখি, তাদের বেশিরভাগই নিজস্ব ছন্দ এবং লয় মেনে চলে হেঁটে যান। অতিক্রম করার সময় বড় জোর একটু মৃদু হাসি কিংবা হাত তুলে ইশারায় অভিবাদন বিনিময় করে চলে যান। এটা আমার ভাল লাগে। আবার কেউ কেউ অপেক্ষা করতে থাকেন, সাথে যোগ দিয়ে তার পছন্দের কোন বিষয়ে আলাপ জুড়ে দেয়ার জন্য, বেশীরভাগ ক্ষেত্রে এসব আলাপে আমি সাধারণতঃ নিজ থেকে অনাগ্রহী থাকি, তবে কেউ আলাপ জুড়ে দিলে তার সাথে কথা বলতে অনীহা প্রকাশ করি না। অনাগ্রহের কারণ, আলাপ একবার শুরু হলে পথ ও প্রকৃ্তির ছোট খাট আকর্ষণগুলো আর চোখে পড়ে না। গতকাল একজন এমন আলাপ জুড়ে দিয়েছিলেন, তাই ইচ্ছে থাকা সত্তেও গতকাল কোন ছবি তুলতে পারিনি। আজ সকালে মোটামুটি একাই হাঁটলাম। হাঁটার সময় যেসব ফুলেল সৌন্দর্য আমাকে মুগ্ধ করেছে, তার কয়েকটি ছবি এখানে দিলাম।
ঢাকা
২৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
মনোমুগ্ধকর ফার্ন
Fascinating ferns....
মনোহর লাবণ্য
Charming beauty
সতেজতার প্রতীক
Symbol of freshness
এখানে প্রায়ই পাখি বসে
A favorite place for the small birds
নিষ্পাপ শুভ্রতা
Innocence
সৌম্য, সুন্দর....
A thing of beauty ....
রঙের সমাহার
Multi colors!
প্রত্যুষের সস্মিত অভিবাদন
Fresh morning smiles....
রং বৈচিত্র
A motley mixture
গাঁদা বৈচিত্র
Myriads of marigold
উপেক্ষিতা
Uncared for
ক্ষুদে রাজকন্যার দল
Little princesses
আড়াল থেকে অভিবাদন
Greetings from the sideways....
চোখ জুড়ানো
Eye soothing!
সলাজ অভিবাদন
Shy greetings!
এই পুকুরটার চারপাশ দিয়েই আমরা হাঁটি। একবার চক্কর দিলে হয় ৫২০ মিটার।
মাছরাঙাটি শিকারের অপেক্ষায়, নাকি বিশ্রামরত- ঠিক জানিনা। গ্রামে-গঞ্জে হলে সে হয়তো বসে থাকতো কোন গাছের ডালে কিংবা ভাসমান কচুরীপানায়, কিন্তু নাগরিক জীবনে তার বসার জন্য বরাদ্দ রয়েছে এসএস রেলিং। ক্লান্ত দুপুরে শান্ত জলের ওপর ওপারের দালানকোঠার ছায়া পড়েছে, গাছপালার ছায়া হলে কত না শোভন ও সুন্দর হতো! (ছবিটি আজ ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৯ তারিখে দুপুর ১২ঃ৩৯ এ তোলা)।
Instead of a tree bough, a brooding kingfisher is sitting on a SS railing to catch its prey from the pond. The shades of the buildings on the other side of the pond falling on its placid water adds beauty to the scene. But, had there been trees instead of buildings, it would have certainly looked better. (The picture was taken at 12:39 today, 28 February 2019)
না, এই শেষের ছবিটা আমার হাঁটার পথের কোন ফুল নয়, এটা আমাদের ব্যালকনি-বাগানে আমার গিন্নীর নিবিড় পরিচর্যায় ফোটা একটি গাঁদা ফুলের ছবি।
This last picture was not taken from my walking track; this flower is from my balcony tubs, blossomed with the loving care of my wife.
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: ফুল মানুষের মনকে শান্ত করে। আনন্দ দেয়। রাস্তার দুই ধারে ফুল থাকলে হেটেও আনন্দ পাওয়া যায়। - চমৎকার কথা বলেছেন। সে জন্যেই তো "ফুলের ফসল" কবিতায় কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত বলেছেন,
"জোটে যদি মোটে একটি পয়সা
খাদ্য কিনিও ক্ষুধার লাগি’
দুটি যদি জোটে তবে অর্ধেকে
ফুল কিনে নিও, হে অনুরাগী!
বাজারে বিকায় ফল তণ্ডুল
সে শুধু মিটায় দেহের ক্ষুধা,
হৃদয়-প্রাণের ক্ষুধা নাশে ফুল
দুনিয়ার মাঝে সেই তো সুধা!"
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫১
মা.হাসান বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে মনে বড় শান্তি পেলাম। আল্লাহর অপার করুনা, এত সুন্দর পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। গতি ভিন্ন হলেও সবাই আসলেই একই গন্তব্যের দিকে আগাচ্ছি। কেউ কেউ বুঝি পথের শেষে কি আছি, ব্যাকপ্যাক সেভাবে সাজাচ্ছি, কেউ বা উদাসীন।
ভালো থাকবেন।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: "কেউ কেউ বুঝি পথের শেষে কি আছি, ব্যাকপ্যাক সেভাবে সাজাচ্ছি, কেউ বা উদাসীন" - বাহ, বেশ সুন্দর বলেছেন!
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা----
৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৯
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: বাহ! ছবিগুলো খুব সুন্দর। সকালে উঠিনা অনেক দিন হল। গতকাল উঠেছিলাম। ফজরের নামাজ পড়েই প্রাতঃভ্রমণ এ বের হলাম বন্ধুকে নিয়ে। এবং সারাটি দিন খুব ভালো কেটেছে।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রত্যুষে শয্যাত্যাগ একটি সুঅভ্যাস। ঠিক এর বিপরীতে, সূর্যোদয়ের পর ঘুমিয়ে থাকা একটি কুঅভ্যাস। তবে আজকের প্রজন্মের যুবাদের এ কথাটি বোঝানো যাবে না। অন্তর্জালের ফান্দে তারা বেশীরভাগ বন্দী। একটি পারস্য প্রবাদ আছে যে, 'আজ যদি তুমি সূর্যোদয় দেখে থাকো, তবে এ কথা বলা যায় যে আজ তুমি মরবে না'। অর্থাৎ, প্রতিদিন সূর্য ওঠার আগে শয্যাত্যাগ করলে রোগ বালাই ঠেকিয়ে রাখা যায়। অবশ্য ব্যতিক্রম তো আছেই, থাকবেই!
এখন অনেকে বিজ্ঞান ঘাঁটাঘাটি করে বলে থাকেন, হাঁটাহাটির জন্য সকালের চেয়ে বিকেলই শ্রেষ্ঠতর সময়। হতেও পারে। দুটোর কোনটিতেই আমার আপত্তি নেই, যদিও দুটোর আনন্দ দু'রকমের।
৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২০
করুণাধারা বলেছেন: নানা রঙের ফুলের এমন মনকাড়া ছবি দেখে এত রাতে লগ ইন করলাম। ছবিগুলো খুবই চমৎকার তুলেছেন! আপনি কি ফজর নামাজে যাবার সময় ক্যামেরা নিয়ে বের হয়েছিলেন? নাকি মোবাইল দিয়ে তুলেছেন? ছবিগুলো কয়েকবার দেখলাম, এতটাই ভাল লেগেছে!
আশা করি এমন সুন্দর দৃশ্য সম্বলিত ছবি ব্লগ ভবিষ্যতেও দেবেন।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: নানা রঙের ফুলের ছবি দেখে আপনি রাতেই লগ ইন করে আপনার প্রেরণাদায়ক মন্তব্যটি জানিয়ে গেলেন, এজন্য অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে। মন্তব্যে, ছবির প্রশংসায় এবং প্লাসে অনেক উৎসাহিত বোধ করছি।
এ ব্লগেরই অনেকের কাছ থেকে শিখেছি, যখন লেখার খরা চলে, তখন ছবি ব্লগ দাও।
আমিও তাই করলাম, যদিও এতে কষ্ট কম হয় না!!! বিশেষ করে ফেইসবুকে যতটা সহজে ছবি প্রকাশ করতে পারি, এখানে ততটা নয়। এখানে ছবি সাজাতে, শিরোনাম দিতে, কেমন যেন সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়, তাই খুব সতর্ক থাকতে হয়।
আর, না- ফজর নামাজে যাবার সময় আমি ক্যামেরা নিয়ে বের হই নি। সবগুলো ছবি আমার আইফোনে তোলা। ওটাই সম্বল, ক্যামেরা চালনায় আমি পারদর্শী নই।
৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২৫
সুমন কর বলেছেন: আপনার প্রাতঃভ্রমণের বর্ণনা আর ছবিগুলো দেখে ভালো লাগল। প্রতিটি দিন সুন্দর কাঁটুক।
+।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার মন্তব্যটাও ছবির ফুলগুলোর মতই ভাল লাগলো। ছোট্ট অথচ কত সুন্দর!
শুভকামনা ও প্লাসের জন্য ধন্যবাদ, অনুপ্রাণিত।
৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার ফুলের মতোই আপনার লেখার স্নিগ্ধ অনুভব মন কেড়ে নিলো।
শুভ কামনা।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম প্লাসটা দিয়ে যাবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আর ছোট্ট অথচ সুন্দর মন্তব্যটার জন্যেও।
ভাল থাকুন সপরিবারে, অনেক শুভকামনা----
৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:১৩
ল বলেছেন: স্নিগ্ধ সকালের শুভ্রতায় ভরে উঠুক আপনার জীবন।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাহ, কি সুন্দর করে বললেন কথাটা, যেন স্নিগ্ধতার পরশ গায়ে এসে লাগলো! অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---
৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪৫
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: এদেশেও ফুল আছে, মাঠ-ঘাটের প্রাচুর্য আছে, কিন্তু মন লাগে না। শীত বোধহয় আরেকটা কারন। তবে একবার বেরিয়ে পড়লে খারাপ লাগা কেটে যায়। গত বছর খুব দৌড়িয়েছিলাম। আপনার লেখা আর ছবি আবার মনে করিয়ে দিল যে আবার শুরু করা দরকার। ধন্যবাদ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক দিন পরে এলেন আমার কোন লেখায়, সেজন্য প্রথমেই ধন্যবাদ জানিয়ে নিচ্ছি।
হ্যাঁঁ, শীত মানুষকে আড়ষ্ট করে রাখে।
আপনার লেখা আর ছবি আবার মনে করিয়ে দিল যে আবার শুরু করা দরকার - শুরু করুন, এতে দেহও ঠিকঠাক থাকবে, মনও প্রফুল্ল থাকবে।
৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২০
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রাতঃভ্রমণের বাড়তি আনন্দ -তুলে ধরতে গিয়ে শুরুটা করেছেন ফজরের উল্লেখের মাধ্যমে। এটাই আপনার পোস্টের অনন্য বৈশিষ্ট্য! বিশ্বাসের বৃষ্টিচিহ্ণ যেন! শিক্ষনীয়! আলহামদুলিল্লাহ। অভিনন্দন।
সুন্দর অভিব্যক্তি। শুভকামনা সবসময়। পোস্টে +++
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টের প্রশংসায় এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। এজন্য জানাচ্ছি অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
ফজরের পর প্রকৃতির স্নিগ্ধ পরশ দেহ-মন সতেজ করে, প্রফুল্ল করে। আহারের সন্ধানে পাখিদের সাত সকালে অনিশ্চিত গন্তব্যে বের হয়ে যাওয়া, ফুলের হাসি, জলের কাঁপন, ইত্যাদি দেখার মাঝে যে দিনটির শুভসূচনা হয়, সে দিনটি খারাপ যেতে পারে না। আর এ নিয়ে একটু চিন্তা ভাবনা করতে পারলে তো আরও না।
১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৩
নতুন নকিব বলেছেন:
শেষের ছয়টি ছবি একেবারে লাগোয়া। ছবিগুলো আরেকটু ফাঁকা করার জন্য প্রতিটি ছবির পরে স্পেস কিছুটা বাড়িয়ে দিলে অথবা প্রতি ছবির পরে পরে ছোট কোনো ক্যাপশন যুক্ত করে দিলে আরও সুন্দর লাগতো।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: রাতে আমার শয্যাগ্রহণের সময় এগারটায় বেঁধে দেওয়া। সেই প্রান্তসীমার কাছাকাছি সময়ে এ ছবি ব্লগটি একটু তাড়াহুড়ো করেই পোস্ট করেছিলাম বলেই ছবিগুলো ওরকম হয়েছিল। আশা ছিল, পরের দিন ঠিক করে দেব। আপনি সেটা খেয়াল করেছেন এবং সুপরামর্শ দিয়েছেন, এজন্য ধন্যবাদ। শেষের লাগোয়া ছয়টি ছবির পরে আরো দুটো ছবি দিয়েছি। আশাকরি, আরেকবার চোখ বুলিয়ে নেবেন ছবিগুলোর ওপর।
দু'টি সুন্দর ভিডিও চিত্রও ছিল, কিন্তু ব্লগে কিভাবে ভিডিও চিত্র পোস্ট করতে হয়, তা জানিনা বলে এখানে দিতে পারিনি।
আমার এ পোস্টে আপনার আগ্রহ দেখে মুগ্ধ হয়েছি।
১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এমন মনোহর সকাল নবার জন্য নয়! দু:খ এটাই।
জীবনের টানাপোড়েনে যাদের ক্যালোরি মাইনাসে থাকে-তারাও মানুষ!
হায় কোনদিনকি এ পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হবে সেই সাম্যতার ন্যয্যতা?
সকলেই ভোগ করতে পারবে অনাবিল ভোরকে নির্মল আনন্দে!
দারুন ভোরের পোষ্টে মুগ্ধ ভাললাগা। ছবি আর তার ক্যাপশনে নান্দনিক মুন্সিয়ানায় মুগ্ধ
++++++++
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবি আর তার ক্যাপশনে নান্দনিক মুন্সিয়ানায় মুগ্ধ - আপনার এ কথাগুলো আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করে গেল! ছবির সৌন্দর্য অনেকের চোখে পড়লেও ক্যাপশনটাকে অনেকেই খেয়াল করেন না। আপনি করেছেন, এজন্য অনেক ধন্যবাদ।
১২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের চমৎকার উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার এ পোস্টে প্রথম মন্তব্যটি রেখে যাবার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ। আর সে মন্তব্যটি পড়ে ছন্দের যাদুকর কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত এর ঐ বিখ্যাত কবিতাটির কথাই আমার মনে পড়েছিল।
পুনঃমন্তব্যের জন্য আবারো ধন্যবাদ, এবং শুভেচ্ছা-----
১৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮
প্রামানিক বলেছেন: কাব্যময় প্রাত ভ্রমণের বর্ননা খুবই ভালো লাগল, ফুলের ছবিগুলো দেখেও চোখ জুড়িয়ে গেল। পুরো পোষ্টটাই আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরো পোষ্টটাই আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে - এমন মনোমুগ্ধকর মন্তব্যে মনটা ভরে গেল! অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, এতটা আগ্রহ ভরে আমার এই প্রাতঃ কড়চাটি পড়ার জন্য।
১৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এমন কাব্যিক প্রাতঃভ্রমনে একরাশ ভালো লাগা।
আপনি ছাড়া আর কাউকে এভাবে প্রাতঃভ্রমন করতে দেখিনি বা শুনিনি।
আপনি তো দেখি মহাভাগ্যবান! ঢাকা শহরে এমন ফুলওয়ালা প্রাতঃভ্রমনের জায়গা পেয়েছেন। ফুলের ছবিগুলো আসলেই চমৎকার হয়েছে।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি আমাদের এলাকার পুকুরপাড়ে মোট আট চক্কর দেই। তার মধ্যে প্রথম দুই চক্কর দেই বডি ওয়ার্ম-আপ করার জন্য কিছুটা হাল্কা লয়ে, তারপরের চার চক্কর যথাসম্ভব দ্রুত লয়ে, এবং শেষ দুই চক্কর আবার কিছুটা হাল্কা তালে। পরের দু'চক্করের সময় পকেট থেকে সেলফোন বের করে ছবি তোলার মত কিছু দেখতে পেলে ছবি তুলি।
ফুলের ছবিগুলোর প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
১৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৯
সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: বাহ্ চমৎকার ফুলের মেলা , কোথায় এটা ?
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: ফুলের মেলার প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রথম দুটো পোস্ট পড়ে দুটো মন্তব্য রেখে এসেছিলাম, যা হয়তো আপনি আজও দেখেন নি, নোটিফিকেশন বিভ্রাটের কারণে। একবার সময় করে দেখে নেয়ার অনুরোধ রইলো।
১৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাসন্তিক প্রভাতে এমন ফুলেল সৌন্দর্য সত্যই মুগ্ধকর! সঙ্গে নির্মল প্রতঃভ্রমনের অভিজ্ঞতায় পোস্টে মুগ্ধতা ।
এমন নির্মল হৃদয় নিয়ে জীবনপথের বাকি বসন্তগুলিকেও উপভোগ করুণ - কামনা করি।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা স্যার আপনাকে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার মন্তব্যে সব সময় হৃদয়ের ছোঁয়া থাকে। এটা আপনার সহজাত গুণ। আর এইসব হৃদয়ছোঁয়া মন্তব্যে আমরা, ব্লগাররা সব সময় অনুপ্রাণিত হয়ে আসছি।
অনেক, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, এমন আন্তরিক মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য।
ভাল থাকুন, শুভকামনা----
১৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমি মাঝে মাঝে ভাবি,ছবি ব্লগের প্রতিটি ছবিতে আপনি এতো সুন্দর সুন্দর ক্যাপশন দিতে পারেন, আমি কেন পারি না!
ছবি ও ক্যাপশনে অজস্র ভালো লাগা রেখে গেলাম।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবি ও ক্যাপশনে অজস্র ভালো লাগা রেখে গেলাম - এজন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, মাহমুদুর রহমান। ক্যাপশনের প্রশংসায় মুগ্ধ ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। একটা ছবির দিকে তাকিয়ে আমার মনে যে কথাটা প্রথম ভেসে ওঠে, ওটাকেই আমি সাধারণতঃ ক্যাপশনে দিয়ে দেই।
আমি লক্ষ্য করেছি যে আমার এ সামান্য পোস্টটাকে আপনি নীরবে আপনার "প্রিয়" তালিকায় তুলে রেখেছেন। এতে অত্যুন্ত আনন্দিত হ'লাম। অশেষ কৃতজ্ঞতা, ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা----
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রথম তিনটে পোস্টে আমি দেরীতে হলেও, মন্তব্য রেখে এসেছিলাম, যা হয়তো আপনি আজও দেখেন নি।
আজ আপনার খন্ড খন্ড ভাবনারাশি_১ এবং ডায়েরিতে লিখা ছিলো_১ পোস্ট দুটতে মন্তব্য রেখে এলাম। এর আগে আপনার ব্যক্তিগত দিনলিপি থেকে বলছিঃ ১ এবং ব্যক্তিগত দিনলিপি থেকে বলছিঃ ২ পোস্টেও মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। আশাকরি, সবগুলো মন্তব্য একবার সময় করে দেখে নেবেন এবং উত্তর দেবেন।
১৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাহ! চমৎকার সব ফুলের দৃষ্টিনন্দন ছবি। অসাধারণ পোস্ট।
আমি প্রাতঃভ্রমণের সময় যথাসম্ভব একাই হাঁটার চেষ্টা করি। পরিচিত কারো সাথে দেখা হয়ে গেলে হাই, হ্যালো, কেমন আছেন, ভালো আছি ইত্যাদি ফর্মাল কথাবার্তা ছাড়া আলাপ সালাপের মধ্যে পারতপক্ষে যাই না। কারণ, তাতে হাঁটার ছন্দে ব্যাঘাত ঘটে এবং পারিপার্শ্বিক দৃশ্যগুলো চোখ এড়িয়ে যায়।
ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম, আপনার প্রশংসা পেয়ে ধন্য হ'লাম।
তাতে হাঁটার ছন্দে ব্যাঘাত ঘটে এবং পারিপার্শ্বিক দৃশ্যগুলো চোখ এড়িয়ে যায় - হ্যাঁ, আপনি ঠিক বলেছেন। এ কারণেই আমিও আলাপ সালাপে আগ্রহ দেখাই না, আবার একটা আলাপ শুরু হয়ে গেলে বিরতও থাকি না।
হাঁটাহাটির একেবারে শেষ একটি বা দু'টি চক্করের সময় আমি একটু শিথিলভাবে হাঁটি। তখনই যদি ছবি টবি তোলার মত কিছু থাকে, তবে তুলি।
অনেকদিন পরে আপনাকে আমার কোন লেখায় পেয়ে খুব ভাল লাগছে। ভাল থাকুন, শুভকামনা---
১৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমিও রোজ প্রাতঃভ্রমণে বের হই।
ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চলি হন হন করে।
সৌন্দর্য অবলোকন করা হয়না। অনেকটা আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাইয়ের মত।
একদিন এক পথে হাটি, কোথাও কিছু দেখতে ভাল লাগলে দিনে আবার যাই ।
কারো বাড়ীর দরজায় এরকম ফুল দেখলেও পথের ধারে কখনো দেখিনি।
আপনার দৃষ্টি নন্দন ফুলের ছবি গুলি বেশ ভাল লাগলো।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চলি হন হন করে - জ্বী, সেভাবেই তো হাঁটতে হয়। তবে একেবারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নয়। ১০্+৩০+১০=৫০ মোট পঞ্চাশ মিনিট হাঁটলে শুরুর এবং শেষের দশ মিনিট করে একটু শিথিলভাবে হাঁটার কথা বলা হয়ে থাকে, যেন হৃদস্পন্দনটা আস্তে আস্তে বেড়ে আবার আস্তে আস্তে কমে আসতে পারে।
পথের ধারে এমন করে দৃষ্টি নন্দন ফুলের শয্যা তৈরী করে পথচারীদেরকে আনন্দ দেয়ার জন্য পুকুরপাড়ের পরিচ্ছন্নতা রক্ষার জন্য যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত, তারা অবশ্যই ধন্যবাদার্হ!
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা----
২০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৪
হাবিব বলেছেন: আপনি যা বলেন তাই ভালো লাগে। সাধারণ কথাও অসাধারণ করে বলতে পারেন।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাব্বাহ, এত বড় একটা কমপ্লিমেন্ট দিলেন, হাবিব স্যার? অশেষ কৃতজ্ঞতা!!!
২১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৪
নীলপরি বলেছেন: খুব সুন্দর ফুলগুলো । সেই সাথে আপনার লেখাটাও খুব সুন্দর লাগলো । ++
শুভকামনা
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাগানের ফুল এবং আমার কলমের ফুলের প্রশংসায় প্রাণিত হ'লাম। প্লাসের জন্যেও অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা----
২২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৭
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট , স্নগ্ধ , সুন্দর পোষ্ট মন ভাল করে দিল । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টটা পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, দৃষ্টিসীমানা। প্রশংসায় এবং প্লাসে প্রাণিত হ'লাম।
শুভকামনা----
২৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৫
জুন বলেছেন: ফুল পাখি আর পুকুরের শান্ত জলের ঢেউ দেখতে দেখতে প্রাতভ্রমন সত্যি মনকে প্রফুল্ল করে তোলে খায়রুল আহসান । ভালোলাগলো ছবিগুলো
+
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার এ পোস্টের ছবিগুলো আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম, জুন। আপনি আপনার ছবি ব্লগে দেশ-বিদেশের এত সুন্দর সুন্দর ছবি পোস্ট করেন, সে তুলনায় আমারগুলো কিছুই নয় বলা চলে।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
২৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট
ফুল মনে আনন্দ নিয়ে আসে........
ক্যালরি মনে হয় সঠিক বানান
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ, আর ভুলটা ধরিয়ে দেবার জন্য কৃতজ্ঞতা। বানানটা ঠিক করে দিয়েছি, অবশ্যই আপনার বানানটাই সঠিক।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
২৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:২১
সোহানী বলেছেন: ছবি তোলায় মনোযোগ থাকলে হাটায় মনোযোগ দিবেন কিভাবে??? হাহাহাহাহাহাহা
আপনাকে খুব হিংসে হয়। অবসর কিন্তু কর্মময় জীবন। শুধুমাত্র নিজের জন্য কর্ম অন্যের দাসত্ব নয়। যাকগা......... আমিও একদিন ধুম করে বের হয়ে যাবো দুনিয়া দেখতে....., একটু গুছিয়ে নেবার চেস্টা আর কি।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: দুটোতে একসাথে মনযোগ দেই না, দেওয়া যায়ও না। সাধারণতঃ প্রথম বা শেষ চক্করটা (বা দুটো) একটু শিথিলভাবে দেই। ছবিগুলো সাধারণতঃ সেই সময়েই তোলা হয়।
অবসর কিন্তু কর্মময় জীবন। শুধুমাত্র নিজের জন্য কর্ম অন্যের দাসত্ব নয় - আপনার এ পর্যবেক্ষণে 'আমার আমি' মোটামুটি ঠিকভাবেই বর্ণিত হয়েছে। অনেকে বলে থাকেন, অবসরে গিয়ে কিছু একটা টুকটাক জব না করলে বোরিং লাগবে, সময় কাটানো কঠিন হবে। আমার জন্য কথাটা মোটেই সত্য নয়। বরং আমার কাছে মনে হয়, ৬/৭ ঘন্টার ঘুমসহ ২৪ ঘন্টা যেন আমার জন্য যথেষ্ট নয়!
আমিও একদিন ধুম করে বের হয়ে যাবো দুনিয়া দেখতে..... - বেরিয়ে পড়ুন, "ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া" ----
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। শুভকামনা----
২৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:১৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনি অনেক ভাগ্যবান, কেননা কংক্রিটের জঞ্জালময় এই নগরীতে দৈনন্দিন কাজে যাতায়াতকালে হাঁটার জন্য যেখানে এতটুকু ফুটপাথ বা হাঁটার জায়গা পাওয়া যায় না, সেখানে এত চমৎকার ফুলেল ওয়াকওয়ে... হিংসে হিংসে হিংসে।
আপনার প্রাতঃভ্রমণ এবং সৌন্দর্য খোঁজ করার মনের চোখ দুটিকে অনেক অনেক ভালোলাগা।
ভাল থাকুন সবসময়, প্রতিদিন প্রতিক্ষণ। শুভকামনা রইলো।
০৩ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার এ পোস্টটাতে আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ, বোকা মানুষ বলতে চায়।
আমাদের এ আবাসিক এলাকার যিনি নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট, তিনি একজন অত্যন্ত করিৎকর্মা ব্যক্তি এবং এলাকার পরিচ্ছন্নতার প্রতি আপোষহীন। মূলতঃ তার আগ্রহ এবং সৌন্দর্যবোধের কারণেই আমরা একটি সুন্দর পরিবেশে হাঁটাহাটি করতে পারছি।
আপনার প্রাতঃভ্রমণ এবং সৌন্দর্য খোঁজ করার মনের চোখ দুটিকে অনেক অনেক ভালোলাগা, অনেক ধন্যবাদ, এত সুন্দর একটা কমপ্লিমেন্ট দেয়ার জন্যে।
আপনার জন্যেও অনেক, অনেক শুভকামনা----
২৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:০৭
মিরোরডডল বলেছেন: বাহ ! খুব সুন্দর ছবিগুলো । ফুল দেখলেই মন ভালো হয়ে যায় ।
You got a good habit no doubt.
ভোর বেলায় ঘুম থেকে উঠতে যদিও আলসেমি হয় কিন্তু যখন একবার উঠে যাই ভীষণ ভালো লাগে ।
নাইস পোস্ট ।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রায় ছয় মাস পুরনো পোস্টটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
এখন আমিও আলসে হয়ে গেছি। আর তা ছাড়া, গরমে হাঁটতে ভাল লাগেনা। এখানে এখন অনেক গরম।
প্রশংসায় প্রাণিত হ'লাম। শুভকামনা---
২৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:২৮
মা.হাসান বলেছেন: আপনি কি ঢাকায় ফিরেছেন ? এবারের মেলায় কি আপনার কোন বই আসছে?
সত্য শুভকামনা।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: না, আমি এখনও ভ্রমণরত। বিদেশ ভ্রমণের কারণে পান্ডুলিপি তৈরী থাকা সত্ত্বেও এবারের বইমেলায় আমার কোন বই প্রকাশ করা সম্ভব হলো না। অবশ্য, আমি যে বই বের করতাম, তা আপনি পড়তেনও না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: ফুল মানুষের মনকে শান্ত করে। আনন্দ দেয়।
রাস্তার দুই ধারে ফুল থাকলে হেটেও আনন্দ পাওয়া যায়।
সেদিন বাড়িধারা গিয়ে দেখি রাস্তার পাশ জুড়ে অনেক ফুল। দেখতে বেশ ভালো লাগে। এগুলো বাড়ির মালিক লাগিয়েছে না সিটি করপোরেশন আমি জানি না।