নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
যাওয়া আসা মিলে কাশ্মীরে মাত্র পাঁচ দিনের একটি ছোট্ট সফর শেষ করে মাত্র চারদিন আগে (০৭ মে ২০১৯) কাশ্মীর থেকে বাড়ী ফিরে এলাম। সাথে ছিল স্ত্রী ও ছোট ছেলে। ফেরার সময় পথেই প্রথম রোযা শুরু হয়ে গিয়েছিল, তবে বাসায় প্রথম ইফতার। সফর শেষে রোযার রুটিনের সাথে ধাতস্থ হতে এ ক’টা দিন লেগে গেল। আজ একটু হাতে সময় আছে, তাই ভাবছি কাশ্মীর সফর নিয়ে কিছু লিখি।
সব মিলে ভারত সফর করেছি দশ দিন ধরে। ভারত বলতে দিল্লী ও কাশ্মীর। প্রথমে কাশ্মীর যাওয়া নিয়ে নিশ্চিত ছিলাম না। সেটা নির্ভর করছিল দিল্লীর ডাক্তারের মতামতের উপর, কেননা আমরা পারিবারিক প্রয়োজনে মূলতঃ দিল্লীর একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের আগের চিকিৎসা সংক্রান্ত পর্যালোচনা ও পরামর্শের জন্যই দিল্লী যাচ্ছিলাম। রোগীর চিকিৎসা কোন পর্যায়ে মোড় নেবে, কিংবা শেষ হতে কতদিন সময় লাগতে পারে, এ বিষয়ে আগে থেকে সুনিশ্চিত ধারণা করা সম্ভব ছিল না। তাই আমরা কোন রিটার্ণ টিকেট ছাড়াই ঢাকা-কোলকাতা-দিল্লী একমুখী টিকেট সম্বল করে রওনা হই। ঢাকা থেকে রওনা হবার আগে অনুজ প্রতিম এক্স-এমসিসি ক্যাডেট সাঈদ হাসানের দ্বারস্থ হ’লাম। ওর কাছ থেকেই আমি সব সময় সফর সংক্রান্ত যাবতীয় পরামর্শ এবং সফর সহায়তা (যেমন এয়ার টিকেট, ভিসা পদ্ধতি/দর্শনীয় স্থান, ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য) গ্রহণ করে থাকি, কেননা ও দীর্ঘদিন ধরে এ পেশায় নিয়োজিত আছে। সাঈদ আমাকে মানযুর কুন্দ্রু নামে একজন কাশ্মীরি ট্রাভেল এজেন্টের সাথে হোয়াটস এ্যাপে আলাপ করিয়ে দিল। আমি তাকে কাশ্মীরে আমাদের তিনজনের জন্য পাঁচ দিনের একটি ট্রাভেল প্ল্যান দিতে বললাম, সাথে এটাও জানিয়ে রাখলাম যে আমাদের কাশ্মীর যাওয়াটা নির্ভর করবে দিল্লীর ডাক্তারের উপর। তাই যাবার এক দিন আগে ছাড়া এ সফর নিশ্চিত করা যাবেনা। মানযুর বললো, তথাস্তু!
গতবছর আমরা ভারত সফর শুরু করেছিলাম এই এপ্রিল মাসেরই ৩০ তারিখে, ফিরেছিলাম ১০ই মে’তে। এবার তিনদিন আগে অর্থাৎ ২৭শে এপ্রিল রাতে এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটযোগে রওনা হ’লাম। রাতটা কোলকাতায় থেকে পরেরদিন ভোরের ফ্লাইটে দিল্লী যাবো। ২৯ তারিখের বিকেলে আমার রোগীর ডাক্তারের সাথে এপয়েন্টমেন্ট ঠিক করা ছিল। কিন্তু অত্যন্ত ব্যস্ত সে বিশেষজ্ঞের স্টাফরা তালগোল পাকিয়ে ফেলার কারণে নির্ধারিত তারিখে ডাক্তার রোগীকে দেখতে পারেন নি। অবশেষে ০১ মে ১৯ তারিখে রাত ৮ টার পরে ডাক্তারের কাছ থেকে সবুজ সংকেত পাওয়া গেল যে রোগীর অবস্থা ভাল এবং তিনি ট্রাভেলের জন্য ফিট। হাসপাতালে বসেই একজন রিসেপশনিস্টকে জিজ্ঞেস করলাম, ধারে কাছে কোথাও কোন ট্রাভেল এজেন্টের অফিস আছে কিনা। সে দুটো ফোন নম্বর দিল, কিন্তু তাদের সাথে আলাপে তাদেরকে তেমনটা আগ্রহী মনে হলো না। আমি আর আমার ছেলে মিলে নিজেরাই খোঁজাখুঁজি করে দেড় কিলোমিটারের মধ্যে একটি ট্রাভেল এজেন্টের সন্ধান পেলাম, তাই দেরী না করে রাতেই ছুটলাম সেখানে। যাত্রার মাত্র দশ বার ঘন্টা আগে টিকেটের অন্বেষণ, তাই আকাশচুম্বী দাম হবারই কথা। তবুও বলা যায়, মোটামুটি গ্রহণযোগ্য মূল্যে পরেরদিন সকালের তিনটে টিকিটও পেয়ে গেলাম। টিকেট ক্রয়ের আদেশ দিলাম, কিন্তু কম্পিউটার স্পীড স্লো হবার কারণে সে আদেশ পাঠাতে পাঠাতেই ধাই ধাই করে টিকেটের মূল্য বেড়ে যাচ্ছিল। পুনর্বার চেষ্টা করার সময়েও কম্পিউটার সময় নিচ্ছিল প্রচুর। এই করতে করতে এক পর্যায়ে টিকেটের মূল্য অগ্রহণযোগ্য পর্যায়ে চলে গেল! অগত্যা প্ল্যান পাল্টালাম। কাশ্মীরের পরিবর্তে কোলকাতায় চার পাঁচটা দিন বেড়ানো মনস্থ করলাম। কিন্তু ততক্ষণে রাত অনেক হয়ে গিয়েছিল বলে ট্রাভেল এজেন্ট তার অফিস বন্ধ করার তোড়জোড় শুরু করে দিল। কোলকাতার টিকেটের জন্য পরের দিন সকাল আটটায় আসতে বললো।
রাতে মানযুর ফোন করে জিজ্ঞেস করলো সফর হবে কিনা। সে একটু টেনশনেই ছিল, কেননা সে হোটেলে বুকিং দিয়ে রেখেছিল। তাকে বললাম, ইচ্ছে ছিল শতভাগ, কিন্তু এত রাতে টিকেট পেলাম না। সে আমার হয়ে চেষ্টা করে দেখবে কিনা, অনুমতি চাইলো। আমি সানন্দে অনুমতি দিলাম। আধা ঘন্টা পরে সে আবার ফোন করে টিকেটের মূল্য এবং ফ্লাইটের সময়সূচি জানিয়ে জিজ্ঞেস করলো সে এ টিকেট করবে কিনা, কারণ মূল্যটা স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশ বেশী। আমি তৎক্ষণাৎ রাজী হয়ে গেলাম। সে নিজের টাকায় টিকেট করে টিকেটের বিশদ বিবরণ ইমেইলে পাঠিয়ে দিয়ে বললো, টিকেটের মূল্য তাকে কাশ্মীরে পৌঁছে দিলেই চলবে। মনে হলো, এ কয়দিনে টেলিফোনে আলাপে আলাপে আমার উপর তার একটা বিশ্বাস জন্মেছিল, যেমন তার উপরেও আমার। স্রেফ সেই বিশ্বাসের উপর ভর করেই সে একটা ঝুঁকি নিয়েছিল বটে!
রাত এগারটার দিকে কাশ্মীর সফর নিশ্চিত হলো; রওনা হতে হবে পরেরদিন সকাল আটটা সোয়া আটটার মধ্যে। সবাই মিলে ব্যাগ গোছানো শুরু করলাম এবং পরের দিন সকাল আটটায় চেক আউটের কথা রিসেপশন কে জানিয়ে রাখলাম। আমাদের ফ্লাইট ছিল সকাল ১১টা ২০ এ। ডমেস্টিক ফ্লাইটের জন্য দু’ঘন্টা আগে চেক ইন কাউন্টারে পৌঁছানো একটা স্বাভাবিক নিয়ম, তবে এর কিছুটা পরে পৌঁছালেও তেমন অসুবিধে হয় না। অর্থাৎ ৯টা ২০ এ পৌঁছালেই আমাদের সব কাজ আরামসে সম্পন্ন করা যাবে। তবে সর্বশেষ সময় ছিল ঐ ফ্লাইটের জন্য ১০টা ৩৫, অর্থাৎ ফ্লাইট শুরুর ৪৫ মিনিট আগে। রিসেপশন ডেস্ক থেকে জানতে চাইলাম, এয়ারপোর্ট যেতে কতক্ষণ সময় লাগবে। ওরা বললো আধা ঘন্টা। আসার দিনে পঞ্চাশ মিনিটের মত সময় লেগেছিল। তাই আমি আধা ঘন্টার পরিবর্তে এক ঘন্টা সময় ধরে ৮টা ২০ এর মধ্যে রওনা দিব বলে মনস্থ করলাম। সব বিল আগের রাতেই পরিশোধ করে রেখেছিলাম। তবুও যাবার সময় একে ওকে টিপস দিতে দিতে এবং উবার ডাকাডাকি করতে করতে ১০ মিনিট সময় বেশী লেগে গেল। আমরা সকাল সাড়ে আটটার সময় উবারে দিল্লী বিমান বন্দরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলাম। ড্রাইভার ছিল একজন মুসলমান, নাম সিকান্দর। আমরা বাংলাদেশ থেকে এসেছি, তা সে আমাদের নিজেদের মধ্যে কথোপকথন শুনে বুঝতে পেরেছিল। আমরা মুসলমান, এ কথা সে নিজে থেকে আন্দাজ করে নিয়ে নিজের পরিচয় দিয়ে তার নামটা বলেছিল।
রওনা হবার দশ মিনিটের মধ্যে মানযুরের ফোন পেলাম। সে নিশ্চিত হতে চায়, আমরা রওনা হয়েছি কিনা; তাই আমাদের লোকেশন জানতে চাইলো। উবার ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করে তাকে আমাদের লোকেশন জানালাম, সে খুশী হলো। একটু পরেই এসএমএস এ সে সেলফোন নম্বরসহ একটি নাম পাঠালো- মোহাম্মদ শাফি। এসএমএস মেসেজ পাঠানোর পর মুহূর্তেই ফোন করে জানালো যে মোহাম্মদ শাফি হবে আগামী ৫ দিনের জন্য কাশ্মীরে আমাদের গাড়ীচালক। সে শ্রীনগর বিমান বন্দরে গাড়ী নিয়ে আমাদের জন্য অপেক্ষা করবে। আমি যেন তখনই তাকে একটা ফোন দিয়ে পরিচিত হয়ে নেই এবং বিমানে বসেই তাকে এবং শাফিকে ফোন দিয়ে পুনর্বার নিশ্চিত করি।
রওনা হবার আধাঘন্টার মধ্যেই এয়ারপোর্টের একেবারে কাছাকাছি চলে এলাম। ড্রাইভার জিজ্ঞেস করলো, কোন টার্মিনালে যাব। বললাম, ডমেস্টিক। সে আবার জিজ্ঞেস করলো, কত নম্বর টার্মিনালে। সাধারণতঃ টার্মিনাল নম্বরটা টিকেটে উল্লেখ থাকে। তাড়াতাড়ি সেলফোন বের করে টিকেট চেক করে দেখি, সেখানে টার্মিনাল নম্বরের কোন উল্লেখ নেই। মানযুরকে ফোন করলাম, সেও থতমত করতে করতে বললো- হুঁ, টার্মিনাল নম্বরটা তো টিকেটে দেখছিনা, আপনি এয়ারপোর্টে পৌঁছে কাউকে জিজ্ঞেস করে জেনে নিয়েন। ইতোমধ্যে উবার ড্রাইভার তার এক সতীর্থকে ফোন করে জানলো, সেটা খুব সম্ভবতঃ ২ নম্বর টার্মিনালে হবে। সে আমার কাছে অনুমতি চাইলো, সে ২ নম্বর টার্মিনালে যাবে কিনা। ইতোমধ্যে বিমান বন্দরের সন্নিকটস্থ রাস্তায় গুরগাঁওগামী অফিসযাত্রীদের কারণে জ্যাম শুরু হয়ে গেছে। আমি যেহেতু নিজেই নিশ্চিত হতে পারলাম না যে কত নম্বর ডমেস্টিক টার্মিনালে যেতে হবে, তাই অগত্যা একটু মাথা নেড়ে বললাম- ‘হুঁ, চালিয়ে, লেকিন থোরাসা জালদি যাইয়ে!’
চলবে....
ঢাকা
১১ মে ২০১৯
আমি যেখানেই যাই না কেন, পথের পাশের টি-স্টলে থেমে একটু চা পান করা আমার পুরনো অভ্যেস
এই সেই হাসপাতাল!
১০ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: পাঠ, মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য (সবগুলোতে প্রথম) অশেষ ধন্যবাদ, কবি।
প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
২| ১০ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভ্রমণ কাহিনী পড়লে মনে হয় যেন আমি নিজেই ভ্রমণ করছি।
পোস্টে +++
১০ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমারও তাই মনে হয়।
আর লেখার সময় মনে হয়, আমার আশে পাশে অনেকে বসে আছে, আর আমি গল্পচ্ছলে ওদেরকে আমার ভ্রমণ কাহিনী শুনিয়ে যাচ্ছি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১০ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার কাশ্মীর ভ্রমণের সঙ্গে ইতিপূর্বে ফেসবুকের সৌজন্যে পরিচিত হতে পেরেছি। আপনার লেখা নিয়ে নতুন করে আর কিছু বলার নাই। সাময়িক কিছু বাধা বিঘ্ন থাকলেও মোটের উপর গোটা ভ্রমণ কালটি যে উপভোগ্য হয়েছে সে কথা বলাই যায়। আজ আপাতত আপনার টার্মিনাল বিভ্রাট পর্যন্ত আমরা পৌঁছলাম। পরবর্তী পর্বে বিভ্রাটের অবসান ঘটবে এই আশা রাখি।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
১০ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: জানা ঘটনা পুনরায় এতটা আগ্রহ নিয়ে পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৪| ১০ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: যাত্রা শুভ হউক। আগামী পর্বের অপেক্ষায়
১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৭:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এ শুভকামনার জন্য। সাথেই থাকুন, মোট দশ বারটি পর্বে এ কাহিনী শেষ হয়ে যাবে।
৫| ১০ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সন্দ্বীপ টি-ষ্টল কোন শহরে, এবং কি ধরণের লোকজনকে চা খেতে দেখলেন? ষ্টলের কর্মচারীদের ব্যবহার কি রকম?
১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৮:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: সন্দ্বীপ টী-স্টল টি খোদ দিল্লী শহরেই অবস্থিত, "সুখদেব বিহার" নামক একটি আবাসিক এলাকায়। এলাকাবসীদের মধ্যে যাদের ঘরে চা এর বন্দোবস্ত নেই, তারাই মনে হয় সেখানে চা খেতে আসে।
এ ছাড়াও আসে নিকটস্থ ফরটিস এসকর্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের আত্মীয় স্বজন, ট্যাক্সিওয়ালা, মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত জনগণ। কিছু নির্দ্দিষ্ট সময়ে ছাত্র ছাত্রীদেরকেও দেখেছি। চা ছাড়াও সে দোকানে মজাদার "বাটার-বান" খেতে অনেকে আসে। আর সেখানে কোন কালো চা পাওয়া যায় না, যায় দুধ, চিনি ও এলাচি মেশানো মাসালা চায়ে।
আমরা যখন সেখানে ছিলাম, তখন ভারত জুড়ে জাতীয় নির্বাচন চলছে। কিন্তু আমাদের দেশে যেমন নির্বাচনের সময় প্রতিটি টী-স্টলে চায়ের পেয়ালায় ঝড় ওঠে, সেখানে আমি এ নিয়ে কোন আলাপ আলোচনাই হতে না দেখে সত্যি খুব অবাক হয়েছিলাম। লোকজনকে চা পানের সময় পারিবারিক বা এলাকাভিত্তিক সমস্যা নিয়ে আলাপ করতে শুনেছি। সিনেমা ও গান বাজনা নিয়েও আলাপ হতে শুনেছি। এটা আমার কয়েকদিনের অভিজ্ঞতার উপরে ভিত্তি করে বলছি মাত্র। অন্য সময়ে হয়তো নির্বাচনী আলাপ হলেও হতে পারে।
স্টলের কর্মচারী বলতে একজনই মাত্র। সে ই সবকিছু সামলিয়ে পূর্ণদ্যোমে ভাল ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশ হলে সেখানে কমপক্ষে তিনজন থাকতো। যাকে আমি কর্মচারী বলছি, সে নিজেও হয়তো মালিকও হতে পারে। তার ব্যবহার ভাল ছিল।
আপনার অনুসন্ধিৎসায় প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ।
৬| ১০ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:২১
জুন বলেছেন: আপনাদের সাথে কাশ্মীর রওনা দিলাম। বাধাবিঘ্ন সত্বেও লেখার গুনে পড়তে ভালো লাগছে। আগামী পর্বের অপেক্ষায়।
৪
১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাদের সাথে কাশ্মীর রওনা দিলাম - Welcome on board!
বাধাবিঘ্ন সত্বেও লেখার গুনে পড়তে ভালো লাগছে। আগামী পর্বের অপেক্ষায়। - 'বাধাবিঘ্ন', সে কি আর যেমন তেমন? পর পর চারটি পর্বে 'বাধাবিঘ্ন'ই হবে গল্পের মূল নায়ক। এসব শোনার এতটা ধৈর্য্য না থাকলে একেবারে পঞ্চম পর্ব থেকে আবার পড়া শুরু করতে পারেন। আর অতটা ধৈর্য্য থাকলে সাথেই থাকুন!
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভেচ্ছা জানবেন।
৭| ১০ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১
মা.হাসান বলেছেন: কাশ্মীর ভ্রমন সিরিজ শুরু করায় আন্তরিক ধন্যবাদ। ভারতে বেশ কবার গেলেও ভয়ে ওদিকটায় যাওয়া হয় নি। কোলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে ভোরে ফ্লাইট ধরতে হলে খুব খারাপ লাগে। আমি মূলত ব্যাকপ্যাকার, এয়ারপোর্টের কাছাকাছি কোলকাতায় বাজেট হোটেল ভালো খুঁজে পাওয়া আমার জন্য কঠিন।
৩য় প্যারায় মনে হয় ২৭ এপ্রিল হবে, ২৭ মে না। এপ্রিলে নাকি কাশ্মীর নয়ন মনোহর রূপ ধারন করে, চারি দিকে ফুল। আশা করি পরের পর্বে ছবি আসবে।
দিল্লি এয়ারপোর্টে বড় আকারের সংস্কার/পুনঃনির্মান চলছে। অনেক দিন ধরেই এ অবস্থা। টার্মিনাল ১ এর কাজ এখন টার্মিনাল ২ থেকে হয়। ডোমেস্টিক বাজেট এয়ারলাই গুলো এখান থেকেই ছাড়ে। সম্ভবত এক টার্মিনাল থেকে আরেক টার্মিনালে যাওয়া-আসা ফ্রি অফ কস্টে সম্ভব, তবে সময় একটা ফ্যাক্টর। আশা করি ফ্লাইট ধরা নিয়ে বড় জটিলতা হয় নি।
কোলকাতার কিছু অবাঙালি মুসলিম বাদে বাকি সব যায়গায় মুসলমানদের মানসিকতা ঊচু দেখেছি এবং বাংলাদেশিদের সম্মন্ধে তারা ভালো ধারণা করে বলেই মনে হয়েছে।মোটামুটি নিশ্চিত ভাবে বলা যায় বাংলাদেশের কোন ট্রাভেল এজেন্টের কাছে আপনি এই সেবা পেতেন না।
আপনি যখন যান তখন কি ইমিগ্রেশন পার হতে পাসপোর্ট লাগতো? নাকি হাতের আঙুলের ছাপ দিয়েই পার হওয়া যেত?
১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে একটা স্যালুট, আপনার সূক্ষ্ম দৃষ্টির জন্য এবং সেই সূক্ষ্ম দৃষ্টি দিয়ে দেখা ভুলটি ধরিয়ে দিয়ে আমার এ লেখাটাকে ত্রুটিমুক্ত করার জন্য। মন্তব্যই বলে দেয়, পোস্টটি কতটা মনযোগের সাথে পড়া হয়েছে। আমি নিজেও যেহেতু অন্যের লেখা খুবই মনযোগের সাথে পাঠ করি, এবং তা করতে না পারলে সে লেখায় কোন মন্তব্যই করিনা, সেহেতু যারা আমার লেখা মনযোগের সাথে পাঠ করে কোন জিজ্ঞাসু প্রশ্ন করেন, তাদেরকে আমি শ্রদ্ধা করি। আপনিও তাদের মধ্যে হর হামেশাই একজন।
ভুলটা তাৎক্ষণিক শুধরে নিয়েছিলাম। মন্তব্যের ক্রম অনুসরণ করাতে আপনাকে তা জানাতে একটু বিলম্ব হলো।
আসলে কাশ্মীর যেতে ভয়ের কিছু নেই, অন্তততঃ যতটা শোনা যায় বা আন্দায করা যায় সে তুলনায় কিছুই নেই। ওরা ফরেন কারেন্সী চায়। পর্যটক যেতে না দিলে কাশ্মীরিদের বিচ্ছিন্নতা কেউ ঠেকাতে পারবে না। নগদ নারায়ন ওদের যুবশক্তির অনেকাংশের আগ্রহ ও লক্ষ্য আন্দোলন কিংবা রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রাখে।
১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমাদের কমলাপুর রেল স্টেশনে যেমন রিটায়ারিং রুম আছে, কোলকাতার নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস বিমানবন্দরেও তেমনি রাতে নামা যাত্রীদের জন্য, যারা পরদিন সকালেই অন্য ফ্লাইট ধরে অন্য কোথাও চলে যাবেন, তাদের জন্য হোটেলের আদলেই কিছু "রিটায়ারিং রুম" (শুধুমাত্র পরিবারের জন্য) এবং "ডর্ম" (সিঙ্গেলদের জন্য) আছে। গতবার যখন গিয়েছিলাম, তখন ৫/৬ ঘন্টার জন্য এই রিটায়ারিং রুমেই কাটিয়ে পরেরদিন ভোরে দিল্লীর ফ্লাইট ধরেছিলাম। তবে সেখানকার ভাড়া কিন্তু হোটেলের চেয়ে কম নয়। শুধু রাতে বিমান বন্দর থেকে বের হয়ে ট্যাক্সি ডেকে ঐ সামান্য রাস্তাটুকু অতিক্রম করা, আবার ভোরে মালপত্র নিয়ে বিমান বন্দরে আসার ঝামেলা পোহাতে চাইনি বলে রাতটা সেই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রিটায়ারিং রুমেই ঘুমিয়েছিলাম। এবারেও তাই করতাম, তবে এবারে কোন আসন খালি না থাকাতে গুগল সার্চ করে বিমান বন্দরের নিকটস্থ একটা হোটেলের সাথে ফোনে যোগাযোগ করলাম। ওরা রিটায়ারিং রুমের চেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে ওদের ব্যবস্থাপনায় বিমান বন্দরে আনা-নেওয়াসহ এক রাতের জন্য চমৎকার একটা ব্যবস্থা করে দিয়েছিল।
১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: এপ্রিলে নাকি কাশ্মীর নয়ন মনোহর রূপ ধারন করে, চারি দিকে ফুল। আশা করি পরের পর্বে ছবি আসবে - কাশ্মীরের টিউলিপ গার্ডেন দেখার আমার স্ত্রীর খুব ইচ্ছে ছিল। কিন্তু মানযুর আমাকে আগেই জানিয়ে রেখেছিল যে ২৯ এপ্রিলের পর টিউলিপ গার্ডেনের গেইট দর্শকদের জন্য বন্ধ করে দেয়া হবে। অগত্যা তাতেই রাজী হই। তবে আমাদের গাড়ীচালক শাফি'র তৎপরতার জন্য আমরা টিউলিপ গার্ডেনে প্রবেশ করতে পেরেছিলাম ঠিকই, তবে টিউলিপবিহীন শুধু টিউলিপ গাছের সারি আর সেখানে বিচরণরত কিছু পাখি দেখেই তৃপ্ত থাকতে হয়েছে। সেগুলোর কিছু ছবি পঞ্চম পর্ব থেকে পাবেন। প্রথম চারটে পর্ব শুধু গ্যাঞ্জাম আর টেনশনের পর্ব। তাই বলে সেগুলো পাঠ থেকে আপনি বিরত থাকবেন, সেটা কিন্তু মোটেই কাম্য নয়।
১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আশা করি ফ্লাইট ধরা নিয়ে বড় জটিলতা হয় নি - জটিলতা কাকে বলে এবং সময় স্বল্পতা ছাড়াও আরো কত প্রকারের জটিলতা হয়েছিল, তা জানতে পারবেন প্রথম চারটি পর্বে। তারপর থেকে শুধু থাকবে বেড়ানোর বিবরণ!
টার্মিনাল ১ এর কাজ এখন টার্মিনাল ২ থেকে হয়। ডোমেস্টিক বাজেট এয়ারলাই গুলো এখান থেকেই ছাড়ে - আমাদের সময় বোধ হয় সেটা হয়েছিল উল্টো পদ্ধতিতে। অর্থাৎ, ২ এর কাজ করছিল ১। আর হ্যাঁ, আমাদের ফ্লাইটটাও ছিল বাজেট এয়ারলাইনে, স্পাইসজেট এ।
টার্মিনালে যাওয়া-আসা ফ্রি অফ কস্টে সম্ভব - জানিনা সেটা সম্ভব ছিল ক্মিনা, কিন্তু সেদিন ঐ অবস্থায় "সুখদেব বিহার" থেকে যে ট্যাক্সিতে চেপেছিলাম, সে অবলম্বনটা আর কোন অবস্থাতেই ত্যাগ করতে চাইনি, ফলে প্রায় পাঁচগুণ বেশী মাশুল গুণতে হয়েছিল।
মোটামুটি নিশ্চিত ভাবে বলা যায় বাংলাদেশের কোন ট্রাভেল এজেন্টের কাছে আপনি এই সেবা পেতেন না। - এ ব্যাপারে আমিও মোটামুটি নিশ্চিত।
কোলকাতার কিছু অবাঙালি মুসলিম বাদে বাকি সব যায়গায় মুসলমানদের মানসিকতা ঊচু দেখেছি এবং বাংলাদেশিদের সম্মন্ধে তারা ভালো ধারণা করে বলেই মনে হয়েছে। - আমারও তাই মনে হয়েছে। আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছি, এটাই আমাদের জন্য গর্বের সবচেয়ে বড় সনদপত্র।
আপনি যখন যান তখন কি ইমিগ্রেশন পার হতে পাসপোর্ট লাগতো? নাকি হাতের আঙুলের ছাপ দিয়েই পার হওয়া যেত? - গতবারে পাসপোর্ট দেখাতে হয়েছিল, এবারে কিছুই লাগেনি।
চেষ্টা করেছি আপনার সবগুলো মন্তব্য/জিজ্ঞাসার জবাব দিতে। এ নগন্য লেখায় এতটা আগ্রহ দেখিয়েছেন, সেজন্য এবং ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ছাড়াও, আন্তরিক কৃতজ্ঞতা!
ভাল থাকুন, শুভকামনা....
৮| ১০ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঈদের পর আজই এলাম ব্লগে, এসেই আপনার পোস্ট পেলাম। ভ্রমন ব্লগ সব সময় অনেক ভালো লাগে।
১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট যেমন তেমন হোক, এত্তদিন পর আপনাকে পোস্টে পেয়ে, বিশেষ করে ব্লগের এ দুঃসময়ে, ভীষণ খুশী হ'লাম।
ভ্রমন ব্লগ সব সময় অনেক ভালো লাগে - আমি তো আর জুন কিংবা অন্যান্য প্রথিতযশা ভ্রমণ কাহিনী বিশারদদের মত লিখতে পারবোনা, তবুও সাথে থাকলে খুশী হবো।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা---
৯| ১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:০২
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার একটি পোষ্ট।
সহজ সরল ভাষায় লিখে গেছেন। প্রানবন্ত।
এ বছরের শেষে আমার ভারত ভ্রমনে বের হবার ইচ্ছা আছে। দোয়া করবেন।
১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: সহজ সরল ভাষায় লিখে গেছেন। প্রানবন্ত - আপাততঃ তেমন কোন ছবি টবি নেই, তাই ঐ টুকুই সম্বল!
দোয়া করছি, আপনার ভারত ভ্রমণের এরাদা আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন কবুল করে নিন এবং সফরকে নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ করে দিন!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:০৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,
বেশ সাবলীল লেখা। অনিশ্চয়তার দোলাচলে দুলতে থাকা ভ্রমনে একটা আলাদা শিহরণ কাজ করে মনে হয়! আপনার ভ্রমনটিতেও মনে হয় তেমন কিছুর দেখা মিলবে...................
১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আপনার ভ্রমনটিতেও মনে হয় তেমন কিছুর দেখা মিলবে................... " - হ্যাঁ, প্রথম চারটি পর্বে অনেক শিহরণ থাকবে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, আহমেদ জী এস। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
১১| ১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:১১
নতুন নকিব বলেছেন:
চমৎকার ভ্রমন বৃত্তান্ত, প্রিয়বরেষু। সুখপাঠ্য। সাথে রয়েছি। চালিয়ে যান ইনশাআল্লাহ। +++
১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: সাথে রয়েছি। চালিয়ে যান ইনশাআল্লাহ - সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা---
১২| ১১ ই জুন, ২০১৯ রাত ২:০২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন। আপনার ট্রাভেল লিখায় পাঠকদের একজন।
১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি!
আমার এ ট্রাভেলগের পাঠক সারিতে যুক্ত হওয়ায় সুস্বাগতম! আশাকরি, শেষ পর্যন্ত থাকবেন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ১১ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৬:২৭
ল বলেছেন: ভূ - স্বর্গ কাশ্মীরের আরো কিছু হয়তো আগামীতে দেখতে পাবো।।
১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভূ - স্বর্গ কাশ্মীরের আরো কিছু হয়তো আগামীতে দেখতে পাবো - হ্যাঁ, পাবেন ইন শা আল্লাহ!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা----
১৪| ১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: বার এলাম আপনার পোষ্টে। মন্তব্যের উত্তর দিয়েছেন কিনা দেখার জন্য।
১১ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আশাকরি, তৃতীয়বার এসে আপনার দুটো মন্তব্যেরই উত্তর পড়ে যাবেন।
১৫| ১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৫৪
নজসু বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী একটি পোষ্টে আপনাকে অনুভব করছিলেন।
সেখানে আপনার সম্পর্কে অবহিত হয়েছিলাম যে আপনি সপরিবারে কাশ্মীর গেছেন।
স্বভাবতই সুন্দর একটি ভ্রমণ কাহিনির প্রত্যাশা ছিলো আমাদের।
পোষ্টের প্রথম অংশে লেখনির সাথে আপনার সফরসঙ্গী হতে পেরে ভালো লাগছে।
ঝরঝরে বর্ণনায় ভালো লাগলো। পরবর্তী অংশের অপেক্ষায় রইলাম।
শুনেছি-কাশ্মীরকে পৃথিবীর স্বর্গ বলা হয়। কিছু সুন্দর সুন্দর ছবি দেখার প্রত্যাশা রইলো।
ভালো থাকবেন।
১১ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: শুনেছি-কাশ্মীরকে পৃথিবীর স্বর্গ বলা হয়। কিছু সুন্দর সুন্দর ছবি দেখার প্রত্যাশা রইলো - আমি ছবি তোলায় খুব একটা পারদর্শী নই। তাই ছবি দেখার প্রত্যাশায় আপনি হতাশ হতে পারেন, এই সাবধানবাণী কিন্তু আমি আগে থেকেই জানিয়ে রাখলাম!
তবে চতুর্থ পর্বের পর থেকে ছবি দিতে চেষ্টা করবো। কারণ, কাশ্মীরে আমাদের পদার্পণ করতে চার চারটি পর্ব লেগে যাবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা---
১৬| ১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬
রাকু হাসান বলেছেন:
পোস্টে আনন্দ ও সুখানুভূতি দুটি হলো । খারাপও লাগলো আপনার স্বাস্থ্যের কারণে । দোয়া করছি যেন সুস্থ্যতা পান । পর্ব চলুক । শুভকামনা জানবেন ।
১১ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: খারাপও লাগলো আপনার স্বাস্থ্যের কারণে । দোয়া করছি যেন সুস্থ্যতা পান - আল্লাহ তায়ালার অপার রহমতে আমি ভাল আছি এবং সে সময়েও ভালই ছিলাম। যে চিকিৎসা পরামর্শের কথা আমি পোস্টে উল্লেখ করেছি, তা আমার নিজের জন্য নয়। আমি গিয়েছিলাম মেডিক্যাল ভিসায়, একজন রোগীর সহযোগী এবং পরিচর্যাকারী হিসেবে। তবুও, আপনার দুঃখবোধ এবং সহানুভূতির কথা জানতে পেরে অভিভূত হ'লাম।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা---
১৭| ১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আশা নিরাশা সহ জমজমাট এক ভ্রমণ কাহিনী র অপেক্ষায় রইলাম
১১ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আশাকরি, আপনার অপেক্ষা সার্থক হবে। আশা করতে তো আর দোষ নেই!!!!
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা---
১৮| ১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮
করুণাধারা বলেছেন: 'সব ভালো তার, শেষ ভালো যার', আশা করি সব বাঁধা- বিঘ্ন শেষে ভ্রমণটা আনন্দজনক হয়েছিল! সব ঘটনা জানার জন্য সাথে সাথেই রইলাম!
পোস্টের শেষে 'চলবে', এরপর আপনি একটা তারিখ দিয়েছেন, ১১ ই মে ২০১৯, এই তারিখটা কেন? সেদিন লেখাটা লিখেছিলেন?
১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আশা করি সব বাঁধা- বিঘ্ন শেষে ভ্রমণটা আনন্দজনক হয়েছিল! সব ঘটনা জানার জন্য সাথে সাথেই রইলাম - জ্বী, তা হয়েছিল বৈকি। যে কোন অচেনা জায়গায় ভ্রমণই মানুষের মনে নতুন নতুন অভিজ্ঞতার সঞ্চার করে, নতুন জ্ঞানের দুয়ার খুলে দেয়। সেদিক থেকেও এ সফরটা আনন্দদায়ক ছিল। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
সেদিন লেখাটা লিখেছিলেন? - জ্বী, ওটা লেখার তারিখ ও স্থান মনে রাখার জন্য।
বয়স একখন নিম্নমুখী, স্মৃতিবিভ্রম প্রায়ই ঘটে। ছোট্ট একটা তারিখ অনেক কিছুই মনে করিয়ে দিতে সক্ষম, স্মৃতির পটে অনেক কিছুই গুছিয়ে রাখতে সাহায্য করে। সেজন্য আমি যখনই কিছু লিখি কিংবা খসড়া করে রাখি, নীচে ছোট্ট করে তারিখটা লিখে রাখি। এটা অনেক কাজে দেয়, অনেক কিছুতে।
১৯| ১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩
রায়হান চৌঃ বলেছেন: স্বাধীনতার ৪৮ বছর পর ও চিকিৎসার জন্য যদি কাউকে দেশের বাহিরে যেতে তবে, ৭১ ছিল একটা জাতির সাথে প্রতারনা মাত্র
১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: এ কথা অনস্বীকার্য, একাত্তর থেকে আমরা অনেক দূরে সরে এসেছি। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুরের ছাত্ররা আগে এ দেশে আসতো মেডিক্যাল, কৃষি বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ে পড়তে। ৭৩ সালেও আমাদের দেশ থেকে একটা বিরাট চিকিৎসক দল মালয়েশিয়া গিয়েছিল, সে দেশের সরকারের অনুরোধে।
আজ ওসব দেশ কোথায় আর আমরা কোথায়! ইনডিভিজুয়ালী আমাদের অনেকের হয়তো অনেক ক্ষেত্রে অনেক বড় উন্নতি হয়েছে, কিন্তু কালেক্টিভলী আমরা পিছিয়ে গেছি।
২০| ১১ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম লেখক আগামী পর্বের জন্য। আপনার সুস্হতা কামনা করছি মনিবের কাছে।
১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার সুস্হতা কামনা করছি মনিবের কাছে - অনেক ধন্যবাদ। আল্লাহ তায়ালার অপার রহমতে আমি সুস্থই আছি এবং তখনও ছিলাম। যে চিকিৎসা পরামর্শের কথা আমি পোস্টে উল্লেখ করেছি, তা আমার নিজের জন্য নয়। আমি গিয়েছিলাম মেডিক্যাল ভিসায়, একজন রোগীর সহযোগী এবং পরিচর্যাকারী হিসেবে। তবুও, আপনার সহানুভূতি পেয়ে অভিভূত হ'লাম।
২১| ১১ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
চা-ষ্টলে হরেক রকম মানুষ আসেন; তবে, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও ভারতে কিছুটা শ্রেণী বিভাগ চা-ষ্টলেও দেখা যায়।
ব্যবসায়ী ও কাষ্টমারদের সম্পর্কে আপনার পর্যবেক্ষণ ভালো লেগেছে।
১২ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: ব্যবসায়ী ও কাষ্টমারদের সম্পর্কে আপনার পর্যবেক্ষণ ভালো লেগেছে - অনেক ধন্যবাদ।
২২| ১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:০৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: যেসব যাত্রায় অনিশ্চয়তা হাতছানি দেয়, সেসবে দারুণ দারুণ ঘটনা ঘটে। ঠিক যেমন হঠাৎ করে কোথাও ট্যুর এ যাওয়ার প্লান করা এবং অতঃপর গমন।
আপনার সাবলীল বর্ননা শেষ পর্যন্ত আটকে রেখেছিলো। ভ্রমণের ট্রেন কোথায় থামে দেখার অপেক্ষায় রইলাম
আপনি বোধহয় শুরুতে আপনার ফ্যামিলির ছবি দিয়েছিলেন। পরে মুছে দিয়েছেন। আসলে পারিবারিক কিছু জিনিস পরিবারের মধ্যেই থাকা উচিত।
১২ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার সাবলীল বর্ননা শেষ পর্যন্ত আটকে রেখেছিলো। ভ্রমণের ট্রেন কোথায় থামে দেখার অপেক্ষায় রইলাম - অনেক ধন্যবাদ, সাথে থাকলে আমিও খুশী হবো।
ছবি সম্বন্ধে যে কথাগুলো বলেছেন, তা সঠিক।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা---
২৩| ১৪ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:০৬
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
প্রথমে আন্তরিক ধন্যবাদ আপনার ভ্রমন কাহিনীটি এখানে শেয়ার করার জন্য। ফেসবুকে কিছুটা পড়েছিলাম কিন্তু সব পড়তে পারিনি সম্ভবত আপনার বন্ধু লিস্টে নাই বলে, রিকুয়েস্ট পাঠিয়েছিলাম তবুও কাজ হয়নি কারণ তা গ্রহন হয়নি।
১৪ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এবং আরো কয়েকজনের অনুরোধে আমার কাশ্মীর সফরের কিছু অম্লমধুর অভিজ্ঞতা ব্লগে শেয়ার করছি। পোস্টে এসে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
এ ব্লগের অনেক ট্রাভেলার ব্লগার তাদের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা এখানে মাঝে মাঝে খুব সুন্দর করে শেয়ার করে থাকেন। কেউ কেউ বিশিষ্ট স্থানগুলোর কিছু ইতিহাসও গল্পচ্ছলে তুলে ধরেন, বড় চমৎকার লাগে সেসব পড়তে। আমি এ বিষয়ে ততটা পারদর্শী নই, তবে পাঠকেরা সাথে থাকলে অনুপ্রাণিত অবশ্যই হই। সে প্রেরণা থেকেই এ প্রচেষ্টা!
২৪| ১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:৪৯
শায়মা বলেছেন: আমাদের দেশেও তো সন্দীপ আছে!!!
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমাদের দেশেরটা সন্দ্বীপ, আর ওটা সন্দীপ।
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৫| ২০ শে জুন, ২০১৯ সকাল ১১:২০
পুলক ঢালী বলেছেন: প্রথম পর্বে শুধু টেনশন আর টেনশন তাই দ্বিতীয় পর্ব না পড়লেই নয়।
২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:০৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম চারটি পর্বই টেনশন এবং টেনশন মোকাবিলার অদম্য ইচ্ছা নিয়ে লেখা। চতুর্থ পর্বে গিয়ে টেনশনের অবসান ঘটবে।
সিরিজটি আগ্রহ নিয়ে পড়া শুরু করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১:২০
ক্লে ডল বলেছেন: আপনার কাশ্মীর ভ্রমণ কথা পড়া শুরু করলাম। অনিশ্চয়তায় রোমাঞ্চ বেশি। পরের পর্ব গুলোও পড়ব আশা করছি।
যথারীতি সাবলীল লেখা।
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনিশ্চয়তায় রোমাঞ্চ বেশি - কথাটা ঠিক, কিন্তু রোমাঞ্চ এত বেশী ছিল যে আমাদের একেবারে নাভিশ্বাস উঠে গিয়েছিল! এত কিছুর পরেও হৃদয় তার স্পন্দন হারায়নি, এজন্য সকল গতির মহানিয়ন্ত্রকের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা!
পরের পর্ব গুলোও পড়ব আশা করছি - ধন্যবাদ, এ আশাবাদ ব্যক্ত করার জন্য। প্রীত হ'লাম।
যথারীতি সাবলীল লেখা - অনুপ্রাণিত, লেখার প্রশংসায় এবং প্লাসে !
২৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১২
সোহানী বলেছেন: হঠাৎ কোথাও ঘুরতে যাওয়ার মজাই আলাদা। বলে কয়ে কঠিন প্রস্তুতি আমার পছন্দ নয়।
কাশ্মীরি ট্রাভেল এজেন্ট এর ভূমিকা ভালো লাগলো। আমাদের দেশ এ সেবা পাবেন কিনা সন্দেহ কিন্তু অন্য যেকোন দেশেই এটা খুব স্বাভাবিক বলে আমার ধারনা। অন্তত আমি পেয়েছি।
তবে টার্মিনাল সম্পর্কে আমার ধারনা ডোমেস্টিক ফ্লাইটের জন্য একটাই টার্মিনাল বরাদ্ধ থাকে যদি না সেটা অনেক বড় এয়ারপোর্ট না হয়। আমি একবার জার্মান থেকে দেশে ফেরার পথে এরকম বিপদে পড়েছিলাম। ডোমেস্টিক ফ্লাইট থেকে ইর্ন্টান্যাশানাল ফ্লাইট ধরতে যেয়ে মহা ঝামেলা পোহাতে হয়েছিল। তখনই জেনেছিলাম এ পার্থক্য। কোন এক সময় লিখবো এ নিয়ে।
পড়া শুরু করলাম, দেখি কতদিনে শেষ করতে পারি...... হাহাহাহা।
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: হঠাৎ কোথাও ঘুরতে যাওয়ার মজাই আলাদা। বলে কয়ে কঠিন প্রস্তুতি আমার পছন্দ নয় - এ কথাটি যেমন ঠিকই বলেছেন, আবার এক আধটু প্রস্তুতি নিয়ে গেলে ভ্রমণটা অনেকটা ঝামেলাবিহীন হতে পারে, সেটাও ঠিক।
কোন এক সময় লিখবো এ নিয়ে - অপেক্ষায় থাকলাম, আপনার কাহিনীটা জানা/পড়ার জন্য।
পড়া শুরু করলাম, দেখি কতদিনে শেষ করতে পারি...... হাহাহাহা - কোন তাড়াহুড়ো নেই, বছর খানেকের মধ্যে শেষ করতে পারলেই চলবে।
আপনারা রুজি রোজগার করেন, ঘর সংসার সামলান, বাচ্চা মানুষ করেন, তার পরেই না হাতে যেটুকু সময় থাকে, সেটুকু সময়ের কিছুটা ব্লগে দিয়ে যান। তারই মধ্যে যে আমাদের মত অখ্যাত লেখকের পোস্টগুলো পড়ে যান, মন্তব্য করে যান, এতেই তো ধন্য হবার কথা!!
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!!
২৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৪৪
মাহের ইসলাম বলেছেন: মিস করেছি।
কিন্তু আর মিস করতে চাই না, পড়তে শুরু করলাম।
ভালো লাগছে।
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: পড়তে শুরু করলাম। ভালো লাগছে - আমারও ভাল লাগছে এ কথাটা জেনে।
পোস্ট পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৫৬
সোহানী বলেছেন: "আপনারা রুজি রোজগার করেন, ঘর সংসার সামলান, বাচ্চা মানুষ করেন, তার পরেই না হাতে যেটুকু সময় থাকে, সেটুকু সময়ের কিছুটা ব্লগে দিয়ে যান। তারই মধ্যে যে আমাদের মত অখ্যাত লেখকের পোস্টগুলো পড়ে যান, মন্তব্য করে যান, এতেই তো ধন্য হবার কথা!!"
আস্তাগফিরুল্লাহ। অখ্যাত লেখকের সজ্ঞা আবার নতুন করে পড়তে হবে। অাপনি যদি অখ্যাত হোন তাহলেতো আমার লিখাই ব্লগে দেয়া উচিত নয়।............
আমলে ব্যাক্তিগত ঝামেলায় এতোবেশী বিজি যে সময় বের করা কঠিন হয়ে পড়ছে দিন দিন। কোনদিন এ কঠিন সময়ের কথাগুলো লিখবো। কারন আমি অপেক্ষায় আছি কিভাবে এ সময়গুলো আমি পার করছি। তারপর এর রেজাল্ট বা অন্তত কিছুটা সময় পার করে লিখবো। আর সেকারনে কোনভাবেই ব্লগে ঢুকতে পারি না। মাঝে মাঝে ফেবুতো উকিঁ দেই কিন্তু সেভাবে এ্যাক্টিভ হতে পারি না।
২৬ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: পুনঃ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্রীত হ'লাম।
ভাল থাকুন, শুভকামনা....
৩০| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:৩৬
মিরোরডডল বলেছেন: যিনি অসুস্থ ছিলেন কেমন আছেন এখন?
ভ্রমণ কাহিনী পড়তে ভালো লাগে ।
জার্নিতে রাস্তের পাশে চায়ের দোকানের চা অসাধারণ !!!
২৭ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন এর অপার করুণায় উনি ভাল আছেন। ওনাকে নিয়েই ঘুরে বেড়িয়েছি।
ভ্রমণ কাহিনী পড়তে ভালো লাগে - তা'হলে তো আশা করতেই পারি, এ সিরিজের আরো কয়েকটি পর্ব হয়তো আপনি পড়বেন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর শেয়ার।+