|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 খায়রুল আহসান
খায়রুল আহসান
	অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
এর আগের পর্ব এখানেঃ মেলবোর্নের দিনলিপি (১)... দিবাকরের আলোয় দেখা প্রথম দিন (২৪ নভেম্বর ২০১৯) 
আজ ‘মেরী ক্রিস্টমাস’ দিবস। সরকারী ছুটির দিন। ছেলে বললো, সন্ধ্যায় আমাদেরকে নগরীর আলোকসজ্জা দেখার জন্য সিটি সেন্টারে নিয়ে যাবে। এখন এখানে সন্ধ্যা নামে নয়টায়। আমরা রওনা দিলাম সাড়ে সাতটার দিকে, তখনো বিকেলটা রৌদ্রোজ্জ্বল ছিল। এসব দিনে রাস্তাঘাটে সহজে পার্কিং স্পেস পাওয়া যায় না। ফ্ল্যাগস্টাফ রোডে কোন রকমে একটা পার্কিং স্পেস পাওয়া গেল। সেখানে গাড়ী রেখে আমরা পায়ে হেঁটে মেট্রোরেল স্টেশনে এলাম। সেখান থেকে রেলে করে মেলবোর্ন সেন্ট্রাল স্টেশনে নামলাম। স্টেশন থেকে বের হয়ে বেশ কিছুটা উঁচু-ঢালু পথ হেঁটে প্রধান আলোকসজ্জা স্থলে উপস্থিত হ’লাম। রাস্তায় প্রচুর ভিড়। জনতার ঢলকে ঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য রাস্তায় রাস্তায় প্রচুর সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক এবং নৈমিত্তিক কর্মচারী নিয়োজিত ছিল। তরুণ যুবা সহ বয়স্করাও একাজে মোতায়েন ছিল। ভিড়ভাট্টা সত্ত্বেও কারো মুখাবয়বে কোন উত্তেজনার ছাপ ছিল না। সবাই একে অপরকে হাসিমুখে ‘মেরী ক্রিস্টমাস’ জানাচ্ছিল। জনতা সুশৃঙ্খলভাবে স্বেচ্ছাসেবক এবং নৈমিত্তিক কর্মচারীদের নির্দেশ মেনে চলছিল।
জায়গায় জায়গায় ফুলের সমাহার ছিল। রাস্তার মাঝখান দিয়ে ট্রাম চলাচল অব্যাহত ছিল, তাই পথচারী নিয়ন্ত্রণ খুব সতর্কতার সাথে করতে হচ্ছিল। মেরী ক্রিস্টমাস উপলক্ষে ব্যাপক মূল্যহ্রাসের বিজ্ঞাপন জায়গায় জায়গায় এবং বিপণী বিতানসমূহের দরজায় দরজায় শোভা পাচ্ছিল। এরা বিভিন্ন উৎসবের সময় জনস্বার্থে কিছু পদক্ষেপ নিয়ে থাকে, তার মধ্যে দ্রব্যসামগ্রীর মূল্যহ্রাস অন্যতম। জনগণের সহজ যাতায়াতের সুবিধার্থে ঐসব দিনের জন্য মেট্রোরেল এবং বাস ভাড়া ফ্রী করে দেয়া হয়। আবার যারা ডিউটি করবে (যেমন বাস, ট্রেন এবং ট্রাম চালক, গাইড, পুলিশ, সকল ইমার্জেন্সী বিভাগের লোকজন, ইত্যাদি), তাদেরকে সেসব দিনের জন্য দ্বিগুণ হারে বেতন দেয়া হয়। শুধু সরকারী বিভাগেই যে এটা করা হয়, তা নয়। বেশীরভাগ প্রাইভেট কোম্পানীগুলোও এ নিয়মটা মেনে চলে। এ ব্যাপারটা আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে। সাধারণ জনগণের প্রতি মায়া মমতা থাকলে, এবং তাদেরকে সহ দেশের সমৃদ্ধি ভাগাভাগি করে নিতে চাইলেই কেবল এ ধরণের কল্যাণকর, গণমুখী সিদ্ধান্ত নেয়া যায়।
এখানকার আলোকসজ্জাকে অবশ্য আমার কাছে তেমন আহামরি কিছু মনে হয়নি। এখন এর চেয়ে ভাল আলোকসজ্জা আমরা আমদের নিজ শহর ঢাকাতেই দেখতে পাই, বিশেষ বিশেষ দিনগুলোতে। তবে ভাল লেগেছে এদের উৎসবমুখরতা এবং সুশৃঙ্খল আচরণ দেখে। ঘুরে ঘুরে জায়গায় জায়গায় কিছু ছবি তুলে আমরা ফেরার পথ ধরলাম। পুনরায় সেই মেলবোর্ন সেন্ট্রাল মেট্রোরেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে আসার পথে একটি দেয়াল ঘড়ি দেখতে পেলাম। ছেলে বললো, প্রতি ঘন্টায় ঘন্টায় ঐ ঘড়িটি থেকে একটা পাখি (বলা বাহুল্য, ব্যাটারি চালিত, রিমোট কন্ট্রোল্ড) বের হয়ে এসে কিছুক্ষণ ওড়াউড়ি করে, ডাকাডাকি করে আবার ভেতরে প্রবেশ করে। ততক্ষণে ঘড়িটি ডিংডং বেজে সময় জানিয়ে দেয়। এটা শুনে আমার পাখিটি দেখার আগ্রহ হলো। সময় তখন এগারটা বাজতে কয়েক মিনিট বাকী। আবার ট্রেন ধরার সময় এগারটা চার মিনিটে। আমরা এগারটা এক মিনিট পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকলাম, কিন্তু সেদিন বোধহয় কোন যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে পাখিটি বের হলোনা। আমরা প্ল্যাটফর্মে এসে ট্রেন ধরলাম এবং ফ্ল্যাগস্টাফ স্টেশনে নেমে যেখানে গাড়ীটি পার্ক করা ছিল, সেখানে এসে গাড়ীতে উঠলাম। বাসায় ফিরতে ফিরতে রাত বারটার মত হয়ে গেল।
মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া
১৭ জানুয়ারী ২০২০    
(আলোকসজ্জার কোন ছবি তুলিনি, ভিডিও করেছি। কিন্তু ভিডিও কি করে সেলফোন থেকে ব্লগে পোস্ট করতে হয়, তা জানিনা বলে পোস্ট করতে পারলাম না, এজন্য দুঃখিত)।  
 
সতেজ ফুলের সমাহার  
   
সতেজ ফুলের সমাহার  
 
সতেজ ফুলের সমাহার 
  
 
নতুন রঙ করা হয়েছে  
 
এই সেই ঘড়ি!
 ১৮ টি
    	১৮ টি    	 +৭/-০
    	+৭/-০  ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১:২৬
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। 
আমাদের দেশেও চমৎকার আলোকসজ্জা হয় বিশেষ দিনগুলোতে - জ্বী, ঠিক বলেছেন। এমনকি নিউ ইয়ার উপলক্ষে এখানে যে ফায়ার ওয়ার্কস হলো, একই মানের অথবা তারও চেয়ে কিছুটা উন্নত মানের ফায়ার ওয়ার্কস এবারে ঢাকায়ও হয়েছে বলে ফেইসবুকের কিছু কিছু ছবি এবং ভিডিও ক্লিপ দেখে তেমটিই মনে হলো। 
মেলবোর্নে আপনার পরবর্তী দিনগুলোর কথাও আশাকরি ব্লগে শেয়ার করবেন... - ইচ্ছে আছে, সাথে থাকবেন। 
২|  ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১:২৩
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ওই দেশে বাঙ্গালীরা কেমন আছে?
  ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১:৪৭
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১:৪৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভালই তো আছে বলে মনে হয়। সবাই যার যার কাজ নিয়ে ব্যস্ত।
৩|  ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৯:০২
১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৯:০২
চাঁদগাজী বলেছেন: 
কোন শ্রেণীর বাংগালী সেখানে?
  ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০  ভোর ৪:৩৫
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০  ভোর ৪:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: এখানে প্রায় সব শ্রেণীর কাজেই বাঙ্গালীরা আছেন বলে শুনেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক পদে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্লারিকাল পদে, কাস্টমার সার্ভিসে, হিসাব বিভাগে, হোটেল রেস্টুরেন্টে, ট্যাক্সি চালক হিসেবে, ইত্যাদি। ১৯৭৮ সালে অস্ট্রেলীয় সরকার ১০০ জন বাঙ্গালীকে বৃত্তি দিয়ে এখানে এনেছিল, তাদের অনেকে 'কানতাস' এ প্রশিক্ষণও নিয়েছিল, কিন্তু তারা কেউ দেশে ফিরে যাননি বলে শুনেছি। এছাড়া মারকেন্টাইল মেরিন বিভাগের অনেক লোকজনও আছেন, যারা জাহাজের চাকুরী ছেড়ে এখানে স্থায়ীভাবে বসতি গড়েছেন। বেশ কিছু প্রকৌশলীও আছেন। তবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত এখানে বাঙ্গালীদের কোন সমিতি এখনো চোখে পড়েনি, কিংবা সে সম্বন্ধে শুনিওনি।
৪|  ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ১০:০১
১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ১০:০১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভালই তো আছে বলে মনে হয়। সবাই যার যার কাজ নিয়ে ব্যস্ত। 
শুনে ভালো লাগলো।
নিজের দেশের লোক উন্নত দেশে গিয়ে ভালো আছে। আলহামদুলিল্লাহ।
  ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৭:১৩
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৭:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী, আমারও এদেরকে দেখে অনেক ভাল লেগেছে।
৫|  ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ১১:৪৭
১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ১১:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: চমৎকার ডায়েরি সঙ্গে ব্যতিক্রমী ঘড়িটির কথা শুনে পুলকিত হলাম। দুর্ভাগ্য আপনার, দুর্ভাগ্য আমাদের যে ঘড়ি থেকে পাখি বার হলো না। ছবিগুলিও সুন্দর।
শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৯:৩৭
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৯:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: দুর্ভাগ্য আপনার, দুর্ভাগ্য আমাদের যে ঘড়ি থেকে পাখি বার হলো না - দুর্ভাগ্যই বলতে হয়! আমারও বড় আশা ছিল পাখিটি দেখার। 
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। 
৬|  ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১২:৩৯
১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১২:৩৯
পদ্মপুকুর বলেছেন: দ্বিতীয় প্যারা পরার পর বাকিটুকু পড়লাম দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে। ওরা কি করছে আর আমরা কি করছি। উন্নত তো কেবল টাকা পয়সা আর বড় বড় ইনফ্রাস্টাকচার দিয়ে হয় না, শিক্ষাদীক্ষায় বড় হতে হয়। সে যায়গাটাতে আমরা বেশ ভালোই উন্নয়ন (!) ঘটিয়ে ধুন্ধুমার লাগিয়ে দিয়েছি।
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৬
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: উন্নত তো কেবল টাকা পয়সা আর বড় বড় ইনফ্রাস্টাকচার দিয়ে হয় না, শিক্ষাদীক্ষায় বড় হতে হয় - জ্বী, আপনি ঠিকই বলেছেন, সেখানেই আমাদের সবচেয়ে বড় দু্র্বলতা। একাডেমিক ডিগ্রী থাকলেই শিক্ষিত হওয়া যায় না, শিক্ষাকে আত্মস্থ করতে হয়। 
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
৭|  ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৮:১২
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৮:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হে প্রভু আগে আমাদের মানুষ বানাও।
আহা শুনতেই কি ভাল লাগে...
সবাই সুশৃংখল, ট্রাম ভাড়া ফ্রি.. যারা কাজ করছে তাদের ডাবল ওটি!
হায় আমাদের ন্যায্য বেতন পেতেই এখনো রাস্তায় দাড়িয়ে গাড়ী ভাংতে হয়, নইলে কানে পানি ঢোকেনা!!
আবার শ্রমিকের অধিকার চোষারাই নেকটাই লাগিয়ে সেরা ব্যবসায়ী পদক পায়
ছুটি কাটাতে থাইল্যান্ড সিংগাপুর যায়! !!
হে প্রভূ আগে মানুষ বানাও আমাদেরকে।
দারুন ভ্রমন করচায় ভাল লাগা প্রিয় সিনিয়র  
 
+++
  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৭:৩৯
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৭:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: হে প্রভু আগে আমাদের মানুষ বানাও - প্রভু তো আমাদেরকে মানুষই বানিয়ে এ জগতে পাঠিয়েছেন। আমরাই না প্রভুর নির্দেশ না মেনে শয়তানকে অনুসরণ করে অমানুষ হয়ে যাই। 
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
৮|  ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ৯:৪৪
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ৯:৪৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো লাগছে আপনার ভ্রমণ গল্প; 
শুভ কামনা।
  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সকাল ১১:৫৬
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সকাল ১১:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার এ ট্রাভেলগ সিরিজটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল লাগছে জেনে প্রীত হ'লাম, মন্তব্যে অনুপ্রাণিত। 
ভাল থাকুন সপরিবারে। 
শুভকামনা....
৯|  ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০  বিকাল ৩:০৮
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০  বিকাল ৩:০৮
মোঃমোজাম হক বলেছেন: মেলবোর্নে বাঙ্গালী কমিউনিটি ক্লাব অবশ্যই আছে। আপনার ছেলেকে বলবেন রেনেসা ক্লাব খুঁজে দিতে।উনারা দীর্ঘদিন যাবত মঞ্চ নাটক করে আসছে। কলাকুশলী দুইবাংলার। আমি ওদের বেশ কয়েকটা মঞ্চ নাটক ইউটিউবে দেখেছি, ভাল লেগেছে।
আর লিখছেননা কেন?
  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১:০৫
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ল্যাপটপ ছাড়া সেলফোনে বাংলা লিখতে পারিনা। এখনো বিদেশে ভ্রমণরত আছি, তাই লেখার সময় সুযোগ তেমন পাচ্ছিনা। তবে ট্যুর নোটস কিছু কিছু করে টুকে রাখছি। সময় সুযোগ পেলে তা এক্সপ্যান্ড করে লেখার চেষ্টা করবো। 
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমার লেখার প্রতি আপনার আগ্রহ দেখে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১:১৪
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০  দুপুর ১:১৪
করুণাধারা বলেছেন: ভালো লাগলো বড়দিনের আলোকসজ্জা দেখতে যাবার বর্ণনা। আমাদের দেশেও চমৎকার আলোকসজ্জা হয় বিশেষ দিনগুলোতে, কিন্তু পথের বিশৃঙ্খলা অবস্থার জন্য শুনিনি কেউ সপরিবারে আলোকসজ্জা দেখতে যান।
বিশেষ দিনগুলোকে আরো আনন্দময় করতে ফ্রি যানবাহনের ব্যবস্থা আশ্চর্যজনক লাগলো। যতদূর জানি, বিশেষ দিনগুলোতে আমাদের সব গণপরিবহনে ভাড়া দ্বিগুণ দিতে হয়।
মেলবোর্নে আপনার পরবর্তী দিনগুলোর কথাও আশাকরি ব্লগে শেয়ার করবেন...