|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 খায়রুল আহসান
খায়রুল আহসান
	অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
করুণার কোন ইতিহাস অন্ততঃ করোনার নেই,  
সে যাকে পাচ্ছে, তাকেই ধরছে,
গোপনে গোপনে ঢুকে যাচ্ছে, 
অসতর্ক মানুষের নাকে, মুখে, চোখে।
সপ্তাহ খানেক পরে জানান দিয়ে যাচ্ছে, 
আমি এসেছিলাম, ধন্যবাদ নেমন্তনের জন্য! 
কোথাও কোথাও জ্যামিতিক হারে বেড়ে চলেছে 
করোনাক্রান্ত সন্ত্রস্ত, অসহায়, আর্ত পীড়িতদের  
ত্রস্ত হুইলচেয়ারের সারি, ছুটন্ত এ্যাম্বুলেন্সের নিনাদ!   
হাসপাতালের শয্যাগুলো নীরব সাক্ষী হয়ে থাকছে 
একটি স্বাভাবিক নিঃশ্বাসের প্রত্যাশায়, অসহায়  
মুমূর্ষ মানুষদের জীবনযুদ্ধের, তাদের পরাভবের। 
বাতাস ভারী হয়ে যাচ্ছে মানুষের কাতর আর্তনাদে।  
আস্তে আস্তে তারা চলে যাচ্ছে নিস্তব্ধে, শীতল প্রস্থানে!  
তাদের শয্যাগুলো ভরে যাচ্ছে নতুন রোগীর আগমনে।  
সাক্ষাৎ দেবদূত হয়ে তাদের পাশে গম্ভীর মুখে দাঁড়ানো  
ডাক্তার সেবক সেবিকারা অক্লান্ত চেষ্টা করে যাচ্ছে- 
ওদের ভারী শ্বাসকে কিছুটা হাল্কা করে দেয়ার জন্য।  
তাদের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকে রোগীর মুখ ও পাঁজরে।    
চেষ্টা করে যায়, যেন হাপরের মত ওঠানামা করা 
তাদের পাঁজরগুলো শান্ত, স্থবির না হয়ে যায়। 
শয্যাপাশের মনিটরে ওঠানামা করা চিত্রলেখাটি যেন 
হঠাৎ কম্পনহীন সরলরেখায় পরিণত হয়ে না যায়! 
কিন্তু তারা ঠেকাতে পারছে না ওদের অগস্ত্য যাত্রা!        
 
করোনার আগমনবার্তা পাবার পরেও, এখানে সেখানে 
মুখরিত ছিল জনপদ, পানশালা আর ধোঁয়ার আসর।  
ঝলমলে ছিল বিপণী, পূর্ণ ছিল গণবাহনগুলোর আসন। 
অতঃপর......
ধীরে ধীরে একে একে নিভে গেল সকল দেউটি,  
নিস্তব্ধ হয়ে এল ব্যস্ত জনপদ, পান ও পণ্যশালা, মহল্লা!   
আজ মানুষ গৃহবন্দী, কেউ স্বেচ্ছায়, কেউ বাধ্য হয়ে। 
সবাই এক অজানা আশঙ্কায় শঙ্কিত, ত্রস্ত, চকিত। 
করোনা ধনী দরিদ্র নির্বিশেষে মানুষকে গৃহবন্দী করেছে। 
সেই খুশীতে ডিগবাজি খাচ্ছে সাগরের সাঁতারু ডলফিন। 
পথে পথে সারমেয়রা নিশ্চিন্তে সভা করছে, পাখি গাইছে,
কোথাও কোথাও বন্য প্রাণীও মহাসড়কে খেলা করছে! 
ঢাকা 
৩০ মার্চ ২০২০ 
 ২৮ টি
    	২৮ টি    	 +১১/-০
    	+১১/-০  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ১:৩১
৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ১:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমীন! ধন্যবাদ।
২|  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ১:৩৩
৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ১:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন: 
করোনাকে সহজে পরাজিত করে কন্ট্রোল করেছে সিংগাপুর, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, চীন ও রাশিয়া; বাকী জাতিগুলো ভয়ংকর মুল্য দিচ্ছে তাদের সরকারগুলোর নির্বুদ্ধতার জন্য ও তাদের রাষ্ট্র চালনার তত্বের জন্য; গলাকাটা ক্যাপিটেলিষ্ট ও সামন্তবাদী অসৎ সরকার চালিত দেশগুলোতে সাধারণ মানুষের প্রাণ যাচ্ছে।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ১:৫৮
৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ১:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: "উন্নয়ন আর মানবিক উন্নয়ন-এর পার্থক্য বিশ্বজুড়ে লাশের স্তুপ দিয়ে মেপে দেখাচ্ছে করোনা।" - এটা আমার কথা নয়, প্রাসঙ্গিক বলে বন্ধুর ওয়াল থেকে তুলে নিয়ে এলাম। 
সত্যি তো, সিংগাপুর, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, চীন ও রাশিয়া - এ দেশগুলো তো মানবিক উন্নয়নে বিশ্বাসী, তাই তারা করোনা ঠেকাতে প্রথম থেকেই সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। আমাদের মত, কিংবা বিশ্বের আরো অনেক উন্নত দেশের মত শুধু বুলিসর্বস্ব বাগাড়ম্বর করে যায়নি।
৩|  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ১:৩৪
৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: "তিনি সৃষ্টিকে অস্তিত্বে আনয়ন করেন, অতঃপর তিনি ইহাকে সৃষ্টি করিবেন পুনর্বার; ইহা তাঁহার জন্য অতি সহজ। আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে সর্বোচ্চ মর্যাদা তাঁহারই ; এবং তিনিই পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।"- সূরাতুল আর-রূম, আয়াত ২৭।
পিতা মাতাকে, মাতা সন্তানকে, সন্তান সন্তানকে, বন্ধু বন্ধুকে, মানুষ মানুষকে। এই ধারা কিসের? ভয়ের। আতঙ্কের। যে আতঙ্ক নবী দাঊদের পুত্র নবী সুলায়মান(আ) এর চোখে দেখেছিল জ্বীনেরা, যিনি ইন্তেকাল করেও লাঠি নিয়ে ১ বছর দাঁড়িয়ে ছিলেন, যার ভয়ে জ্বীনরা মসজিদুল আল আকসা নির্মাণ এক মূহুর্তের জন্য বন্ধ করেনি। হে মানব সম্প্রদায়- হাক্কুল ইবাদ। মানুষকে কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাক।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ২:২১
৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ২:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: মানুষকে কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকো - এটাই এ মুহূর্তের জন্য সঠিক আহবান! ধন্যবাদ।
৪|  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  বিকাল ৩:০০
৩০ শে মার্চ, ২০২০  বিকাল ৩:০০
মিরোরডডল  বলেছেন: গুড টু সী ইউ সেইফলি ব্যাক হোম ।
সবাই ভালো থাকুক ।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  রাত ৮:২৯
৩০ শে মার্চ, ২০২০  রাত ৮:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী, শেষ পর্যন্ত ঘরের ছেলে মেয়ে ঘরেই ফিরে এসেছে। তবে খুবই ঘটনাবহুল ছিল সে যাত্রা। এ নিয়ে একটা ডিটেইল্ড পোস্ট লেখার ইচ্ছে আছে।
আত্মীয় অনাত্মীয়, বন্ধু স্বজনদের মধ্যে অনেকেই এ বিরূপ সময়টাতে যাত্রা শুরু করতে নিষেধ করেছিলেন। কিন্তু আমরা নিরুপায় ছিলাম, কারণ সাথে নিয়ে যাওয়া ঔষধের স্টক শেষ হয়ে আসছিল। ওসব দেশে তো আর সহজে ঔষধপত্র কেনা যায় না, ডাক্তার দেখাতে লাগে। আর তা ছাড়া অনেকদিন হয়ে গিয়েছিল, আমরা বাড়ী ছাড়া!
আপনি অবশ্য সাহস যুগিয়েছিলেন- যদি যেতেই হয়, নো ওরীজ, সাহস করে বুক বাঁধুন। ধন্যবাদ সেজন্যে।
৫|  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৯
৩০ শে মার্চ, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৯
জুন বলেছেন: আপনি কি ঢাকায় ফিরতে পেরেছেন খায়রুল আহসান ? 
পৃথিবীটা কেমন হয়ে গেল।  রাজনৈতিক কারণে অনেক সময় গৃহবন্দী থাকতে হয়েছে কিন্ত এমন অনিশ্চয়তা,  এমন স্যোশাল ডিস্টেন্স মেইনটেইন করতে হয়নি কখনো।  উল্টো ঘরে ঘরে আত্মীয় স্বজন,  পাড়া প্রতিবেশি নিয়ে আড্ডা।  আজ সবাই এক একটি বাসায় বিচ্ছিন্ন দ্বীপের বাসিন্দা। 
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের খুব দ্রুতই এর থেকে মুক্ত করে দিন এই দোয়াই থাকলো।  
ভালো থাকবেন সবসময় সবাইকে নিয়ে যেখানেই থাকুন।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  রাত ৯:৩৪
৩০ শে মার্চ, ২০২০  রাত ৯:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি মেলবোর্ন থেকে গত ২৩ তারিখে সস্ত্রীক রওনা দিয়ে ২৫ তারিখ মধ্যরাতে বাসায় ফিরেছি। সে এক বিরাট কাহিনী। একটু ডিটেইলস সহকারে শুধু এ যাত্রাটিকে নিয়েই একটা পূর্ণাঙ্গ পোস্ট লিখার ইচ্ছে আছে। আল্লাহ ভরসা! 
করোনা হয়তো অচিরেই ওয়ার্ল্ড অর্ডার বদলে দেবে। বিশ্বের খোল নলচে বদলে দিয়ে দানবিক বিশ্বকে আবার মানবিক বিশ্বে পরিণত করবে, সে আশায় আছি।
৬|  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  রাত ১০:৪৭
৩০ শে মার্চ, ২০২০  রাত ১০:৪৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পৃথিবীটা কিছু টা মানবিক হয়েছে আগের চেয়ে। মানুষ সাধ্যমত চেষ্টা করছে মানুষের পাশে দাঁড়াতে। এখন শকূনেরা মানুষ হলেই হয়। খালেদা জিয়ার মুক্তি বিষয় টি করোনার অবদান।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২০  রাত ১১:৪৯
৩০ শে মার্চ, ২০২০  রাত ১১:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: মানুষ সাধ্যমত চেষ্টা করছে মানুষের পাশে দাঁড়াতে - বাংলার যেকোন দুর্যোগে বরাবর সাধারণ মানুষেরাই এগিয়ে এসেছে মানুষের পাশে দাঁড়াতে। এবারেও তাই হচ্ছে। 
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য ধন্যবাদ। অনুপ্রাণিত।
৭|  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  রাত ১২:২৫
৩১ শে মার্চ, ২০২০  রাত ১২:২৫
সোহানী বলেছেন: করোনা কবিতায় ভালোলাগা। খুব টেনশানে আছি, কি যে হবে, কতদিন এভাবে চলবে!
  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  সকাল ৯:৫৮
৩১ শে মার্চ, ২০২০  সকাল ৯:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব টেনশানে আছি, কি যে হবে, কতদিন এভাবে চলবে! - আপাততঃ মনে হচ্ছে আরো হয়তো মাস খানেক সময় মোটামুটি গৃহবন্দী হয়েই থাকতে হবে। তবে তার পরের সময় হবে আরো কঠিন। করোনার ইকোনমিক ফল আউট যখন দৃশ্যমান হতে শুরু করবে, তখন কম বেশী সবার মাঝেই এর "কামড়" এর না হলেও, আঁচড়ের দাগ দেখা যাবে। 
আপনাদের তো মহানুভব সরকার। কাজ না করেও হয়তো সবাই কিছুদিন বেতন পাবেন, বাড়ীভাড়া মাফ পাবেন, আরও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পাবেন। মুশকিল হবে আমাদের মত দেশগুলোর। সরকার যাও বা সামান্য কিছু দিতে চাইবে, তা শুধু চোরের দলেরই পকেট ভারী করবে। 
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
৮|  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  রাত ১২:৪৫
৩১ শে মার্চ, ২০২০  রাত ১২:৪৫
শায়মা বলেছেন: করোনার টুটি টিপে দিতে হবে ভাইয়া। কই থেকে যে এলো এই শয়তান করোনা.....  
 
তবুও আমি আশাবাদী মানুষের সাথে যুদ্ধে পারবেনা সে .....
  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  বিকাল ৩:৫৬
৩১ শে মার্চ, ২০২০  বিকাল ৩:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: টুটি টিপে দেয়ার পর ভাল করে হাত দুটো সাবান দিয়ে (লিকুইড সোপ দিয়ে নয়) ধুয়ে নেয়ার আগে কাউকে বা কোনকিছু স্পর্শ করবেন না, কোথাও বের হবেন না যেন!! 
তবুও আমি আশাবাদী মানুষের সাথে যুদ্ধে পারবেনা সে - অবশ্যই! আমিও এ ব্যাপারে আশাবাদী। তবে অর্থনৈতিক কারণে অধিকসংখ্যক মানুষের খুব কষ্ট হবে, স্বল্প সংখ্যক লোকের কপাল খুলে যেতে পারে।
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
৯|  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  রাত ২:২৩
৩১ শে মার্চ, ২০২০  রাত ২:২৩
রাফা বলেছেন: সঠিক উপলব্দির চমৎকার প্রকাশ । ভালো লাগলো দুঃসময়ের কঠিন কথা।এখন প্রমাণ করতে হবে করোনার বিরুদ্ধে আমাদের সতর্কতার।সামাজিক দুরত্ব নয় শারিরিক দুরত্ব জরুরী এখন।ভালো থাকতে হলে ভালো রাখতেও হবে।এই শিক্ষাটাই দিচ্ছে আমাদের কোভিড ১৯।
ধন্যবাদ,খা.আহসান ভাই।
  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  বিকাল ৪:৩৯
৩১ শে মার্চ, ২০২০  বিকাল ৪:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভালো লাগলো দুঃসময়ের কঠিন কথা - আমারও খুব ভাল লাগলো আপনি লেখাটা পড়ে আপনার উপলব্ধির কথাগুলো এখানে শেয়ার করে গেলেন বলে। 
ধন্যবাদ ও শুভকামনা---
১০|  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  রাত ২:২৮
৩১ শে মার্চ, ২০২০  রাত ২:২৮
শের শায়রী বলেছেন: ওয়েলকাম ব্যাক হোম ভাই। কবিতায় ভালো লাগা।
  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫৭
৩১ শে মার্চ, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
১১|  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  সকাল ৯:৪০
৩১ শে মার্চ, ২০২০  সকাল ৯:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: 
চমৎকার আত্মোপলব্ধি।
++ 
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা নিয়েন।
  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫৬
৩১ শে মার্চ, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
১২|  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  সকাল ১১:৪৫
৩১ শে মার্চ, ২০২০  সকাল ১১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: কে কি মন্তব্য করেছে সেটা জানতে আপনার পোষ্টে আবার এলাম।
  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৭
৩১ শে মার্চ, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: এটা একটি ভাল অভ্যেস। হাতে সময় থাকলে বারে বারে ঘুরে ফিরে এসে পোস্ট পড়ে লেখকের সাথে সাথে পাঠকেরও মান যাচাই করা যায়, এবং সেই সাথে নিজেরও জ্ঞান বাড়ানো যায়। 
পুনঃ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৩|  ৩১ শে মার্চ, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৫৩
৩১ শে মার্চ, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৫৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: করোনার আগমনবার্তা পাবার পরেও, এখানে সেখানে
মুখরিত ছিল জনপদ, পানশালা আর ধোঁয়ার আসর।
ঝলমলে ছিল বিপণী, পূর্ণ ছিল গণবাহনগুলোর আসন।
অতঃপর......
ধীরে ধীরে একে একে নিভে গেল সকল দেউটি,
নিস্তব্ধ হয়ে এল ব্যস্ত জনপদ, পান ও পণ্যশালা, মহল্লা! 
খায়রুল ভাই,
ঢাকা ফিরে এসেছেন নিরাপদে জেনে ভালো লাগছে । বাসায় যত বেশি থাকা যায় ততই নিরাপদ । আপনার কবিতার শেষ প্যারাগ্রাফের আগেরটা (কোট করা প্যারাগ্রাফটা )পড়তে পড়তেই  মনে হলো আপনি দেশের বাইরে বেরিয়ে গেছেন আর সেজন্যই এমন করে লিখতে পারলেন । আপনার ওই প্যারাগ্রাফটা আমাদের ছোট শহরেরও এখনকার একটা নিখুঁত বর্ণনা । সত্যি সাঙ্গ হয়েছে সব কর্ম,কোলাহল হয়েছে অবসান (সুফিয়া কামালের মতো করে বললাম !)। একে সত্যি নিভছে দেউটি ! এ সত্যি এক অদ্ভুত কিন্তু ভীষণ ভয়াল সময় ।
ভালো থাকুন ।
  ০১ লা এপ্রিল, ২০২০  সকাল ৯:৪৩
০১ লা এপ্রিল, ২০২০  সকাল ৯:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাসায় যত বেশি থাকা যায় ততই নিরাপদ - হোম কোয়ারেন্টাইন এর আজ সপ্তম দিন পার করছি। সম্মুখ দরজাটা কখনো অতিক্রম করিনি। মাঝে মাঝে দক্ষিণের অলিন্দে এসে দাঁড়াই। বাইরের পৃথিবীর সাথে শুধু ঐ টুকুই যোগাযোগ। তাও, সেখানে বেশী যাই না কারণ সেখানে দেয়ালে লাগানো একটি টবে এক বুলবুলি দম্পতি নীড় বেঁধেছে, দিম ফোটাচ্ছে। আমি ব্যালকনিতেীসে দাড়ালেই, অরা ফুরুৎ করে উড়ে যায়! 
  
  
পালা করে ডিমে তা' দেয়া... 
 
শীঘ্রই নতুন অতিথি আসছে, করোনা পরিশুদ্ধ নির্মল প্রকৃতিতে ওদেরকে স্বাগতম!
১৪|  ১২ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৪
১২ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১৪
আখেনাটেন বলেছেন: সামনের দিনগুলিতে আরো বিপর্যয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের মতো গরীব দেশের অবস্থা বেশি খারাপ হওয়ার পথে। পোশাক রপ্তানীর আয়, রেমিটেন্স দুটিতেই চরম মন্দা দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিতে পারে। আবার অভ্যন্তরীণ চাহিদা কমে যাওয়ায় এবং মানুষের হাতে নগদ অর্থ না থাকার ফলে ও কৃষকের গত তিন বছরের ফসলের দাম না পাওয়ায় বাজারে ভোক্তাশুন্য অবস্থা বিরাজ করবে করোনা পরবর্তী অবস্থায়। বহুমুখী চ্যালেঞ্জে পড়তে যাচ্ছে দেশ। সরকারের তেলে মাথায় তেল দেওয়ার নীতি ও অদূরদর্শীতা এ অবস্থাকে আরো খারাপের দিকে নিতে পারে। সৃষ্টিকর্তা সহায়।
  ১২ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
১২ ই এপ্রিল, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: হুমম, সৃষ্টিকর্তা সহায়! 
কবিতায় আসার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ১:২৪
৩০ শে মার্চ, ২০২০  দুপুর ১:২৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আল্লাহ সবাই সহী সালামতে রাখো।