নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
এর আগের পর্বটি পড়তে পারবেন এখানেঃ মেলবোর্নের দিনলিপি-৮ ... ‘চ্যাপমান’স পয়েন্ট’ এবং ‘আরথার্স সীট’ এ কিছুক্ষণ
সমুদ্র ও পাহাড়, দুটোই আমাকে আকর্ষণ করে, একেক সময়ে একেকটা। দুটোরই নিজস্ব ভাষা আছে। একটার সবাক- যখন উত্তাল তখন তার স্বরমাত্রা উচ্চাঙ্গ, যখন মৌনব্রতী, তখন অনুগত রমণীর মত নিম্নকন্ঠ। অপরটার ভাষা নির্বাক, সেটা মুনী-ঋষি-ভাবুকের আশ্রয়স্থল, কখনো তপস্যাস্থল। আজকের এ লেখাটা শুধু সাগর নিয়ে, মেলবোর্নের একটি শান্ত, স্নিগ্ধ সাগরতীরে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর ছবি নিয়ে, গোধূলি লগনে সাগর যখন মৌনব্রতী ছিল। সে সাগর সৈকতটির নাম ব্রাইটন বীচ।
১২ জানুয়ারী ২০২০। অন্যান্য দিনের মত সন্ধ্যের ঠিক প্রাক্কালে নয়, বিকেল সাতটা চল্লিশে, অর্থাৎ সূর্যাস্তের প্রায় এক ঘন্টা আগে আমরা ব্রাইটন এলাকার একটা বীচের পার্কিং লটে পৌঁছে দেখি সেখানে রাস্তার উপর অনেকগুলো সাদা, পেট মোটা পাখি (সী-গাল) বিশ্রাম নিচ্ছে, কেউ কেউ আবার সুখনিদ্রারত। মনে হলো, কিছুক্ষণ আগে জোয়ারে ভেসে আসা অনেকগুলো ছোট ছোট মাছ ও জলজ প্রাণী (plankton) এরা উদরস্থ করে কেবল রাস্তায় এসে বসেছে। এদেশে গাড়ী চালকেরা কখনো এদেরকে ডিসটার্ব করে না, গাড়ী থামিয়ে অপেক্ষা করে কখন এরা সরে যাবে। আমার ছেলেও তাই করছিল। গাড়ীর শব্দ পেয়ে ওদের কেউ কেউ সরে গিয়ে জায়গা করে দিলে একটি সুবিধেমত জায়গায় সে গাড়ীটা পার্ক করলো। একটি ঘুমন্ত পাখির নিদ্রার ব্যাঘাত না ঘটানোর জন্য তখন তার কাছাকাছি দুটি গাড়ী অপেক্ষা করছিল, কখন তার ঘুম ভাঙবে!
পড়ন্ত বিকেলটাতে আকাশের রঙ পানিতে প্রতিফলিত হওয়াতে সাগরের পানির রঙ নীলচে সবুজাভ দেখাচ্ছিল। আলো যত কমতে থাকে, পানির রঙ তত ছাই রঙের মত হতে থাকে। ছাই রঙের উপর রূপালী আলোর ঝিকিমিকি ছটা দেখতে খুব সুন্দর লাগছিল। গোধূলির প্রাক্কালে সাগরজলের বিপরীতে বেলাভূমিতে দাঁড়িয়ে থাকা অথবা চলমান জনমানুষের ছায়াচিত্র (silhouette) দেখতে অপূর্ব লাগছিল। পশ্চিমের রোদ এসে এমনিতেই নানান রঙে রঞ্জিত উজ্জ্বল Bathing Box গুলোকে আরো বেশী বৈচিত্রময় করে তুলেছিল। তির তির করে শান্ত ঢেউগুলো যখন তীরে এসে ভিড়ছিল, এবং মাথার উপরে গাঙচিলগুলো নানা রকমের শব্দ করতে করতে উড়ছিল, তখন পরিবেশটাকে খুবই প্রশান্তময় মনে হচ্ছিল। এরকম পরিবেশে যে কেউ কিছুটা সময় নিয়ে ডুবন্ত সূর্যের দিকে তাকিয়ে ভাবনার সাগরে ডুবে যেতে বাধ্য। আমরা এসব দেখতে দেখতেই একসময় সূর্যটা টুপ করে ডুবে যায়। একেবারে অন্ধকার নামার পর আমরা আরো কিছুক্ষণ একটা নিরিবিলি জায়গায় বসে থেকে আঁধারের নীরবতা উপভোগ করলাম। তারপর নিকটস্থ একটা ওয়াশরুমে গিয়ে ভাল করে হাত পা ধুয়ে গাড়ীতে উঠলাম। পেছনে রেখে এলাম একটি সুন্দর, রূপালী সৈকতসন্ধ্যার স্মৃতি।
ঢাকা
২২ মে ২০২০
শব্দসংখ্যাঃ ৩৫৫
জোয়ারে ভেসে আসা ছোট ছোট মাছ খেয়ে তৃপ্ত, কারপার্কে বিশ্রামরত পাখিকূল। কেউ কেউ সুখনিদ্রারত।
একটি বিশ্রামরত পাখির সরে যাবার অপেক্ষায় অপেক্ষমান একটি গাড়ী।
পড়ন্ত বিকেলে রূপোলী আলোর ছটা......
সূর্যাস্তের প্রস্তুতি শুরু......
ব্রাইটন বীচের 'বেদিং বক্সেস'। একজনের জলে নামার প্রস্তুতি...
প্রতিফলন....
পাখির উল্লাস, নিবিষ্ট দর্শক...
অর্ধ ডুবন্ত সূর্যের সোনালী বর্ণচ্ছটা....
এই সুন্দর স্বর্ণালি সন্ধ্যায়......
আঁধার নেমে এলো....
সারমেয়সহ দর্শনার্থী....
নিঝুম সন্ধ্যায় পান্হ পাখিরা....
বেলাশেষের ভোজ...
The last supper....
তীর ধরে হেঁটে যাওয়া এক যুগল দম্পতি....
২৪ শে মে, ২০২০ দুপুর ১২:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্যটির জন্য অশেষ ধন্যবাদ। ছবি ও বর্ণনা ভালো লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম।
ভাল থাকুন সপরিবারে, পবিত্র ঈদুল ফিতর এর শুভেচ্ছা---
২| ২৪ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:১৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: বর্ণনা এবং ছবি চমৎকার । অনেকদিন পর লেখা ভ্রমন কাহিনী লিখলেন। শুভ কামনা
২৪ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাঁ, জানুয়ারী মাসের ঘটনা মে মাসে এসে লিখলাম, এর কারণ সময়াভাব।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ২৪ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: সমুদ্র আর পাহাড় আমারও খুব ভালো লাগে।
বিকেল ৭ টা ৪০ এ হয়??!!!!
আচ্ছা, মানুষ ভ্রমন কেন করে?
অভিজ্ঞতার জন্য?
২৪ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: যখনকার কথা লিখেছি, তখন সেখানে সূর্যাস্ত হতো আটটা চল্লিশে।
কত কারণেই তো মানুষ ভ্রমণ করে থাকে। তবে যে কারণেই করুক, ভ্রমণে অনেক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করা যায়। এ কারণে ভ্রমণ শিক্ষনীয়ও বটে।
৪| ২৫ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
গোধূলী লগ্নে মেলবোর্নের সমুদ্র সৈকতের মনুমুগ্ধ কর বিবরণী ও দুর্লভ মহুর্তের অপরূপ সৌন্দর্য মন্ডিত ছবি
সম্বলিত পোষ্ট। পাঠেমুগ্ধ , মনের অজান্তেই প্রিয়তে গেল ।
জোয়ারে ভেসে আসা মাছ খেয়ে সিগাল গুলির পার্কিংলটে একপায়ে দাঁড়িয়ে বিশ্রমরত/তন্দ্রাচ্ছন্ন ছবি সাথে এদের প্রতি
সেখানকার বিশেষ করে পার্কিং এ থাকা গাড়ী চালকদের ধৈর্যশীল মনোভাবের প্রকাশ সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে লেখাটিতে।
মানুষের প্রতি মানুষের মানবিকতার ক্ষীয়মানতার যুগে বন্যপ্রাণীর প্রতিমানুষের সহনশীল মনোভাব পোষন ও তার প্রয়োগ
সত্যিই প্রসংসার দাবীদার । পোষ্ট লেখকের এই মহুর্তের একটি সময়োপযোগী দৃশ্যের চিত্র ধারন ও তা পোষ্টে সংযোজন
পোষ্টটিকে উচ্চ মাত্রায় নিয়ে গেছে বলে আমি মনে করি।
ব্রাইটন বীচের বিভিধ উজ্জল রংয়ের "বাথিং বক্স " গুলি সেখানকার একটি হেরিটেজের ইনডিকেটর তাতে কোন সন্দেহ নেই ।
সেখানকার সুর্যান্ত লগনের চিত্রগুলিউ মনুমুগ্ধ কর ।
অসুস্থতা হেতু বেশ কিছুদিন ব্লগে বিচরণ করতে পারিনি বলে আপনার এই সিরিজের অনেক পোষ্ট দেখতে পারিনি । তবে সময় সুযোগ করে সবগুলি দেখার ইচ্ছা রাখি ।
ঈদের শুভেচ্ছা রইল
২৫ শে মে, ২০২০ রাত ১১:১৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: যে পোস্ট এখনো একশ' বারও পঠিত হলো না, সেটাই আপনার মনের অজান্তেই প্রিয়তে গেল-- এতে আমি কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ হ'লাম।
পোষ্ট লেখকের এই মহুর্তের একটি সময়োপযোগী দৃশ্যের চিত্র ধারন ও তা পোষ্টে সংযোজন পোষ্টটিকে উচ্চ মাত্রায় নিয়ে গেছে বলে আমি মনে করি - বিষয়টি আপনার সূক্ষ্মদৃষ্টি এড়াতে পারেনি, এতে কৃতার্থ বোধ করছি।
আপনার এবং আপনার পরিবারের সবার করোনা ভাইরাসজনিত অসুস্থতার কথা জেনে ব্যথিত বোধ করেছি, তবে আল্লাহ'র অশেষ রহমতে আপনি এবং ভাবী উভয়েই সুস্থ হয়ে বাড়ী ফিরেছেন, এ কথা জেনে দারুণ স্বস্তি পেয়েছি।
মন্তব্য, প্লাস এবং পোস্টটি প্রিয়তে নেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৫| ০১ লা জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩০
মিরোরডডল বলেছেন: আপনার সৈকতসন্ধ্যার স্মৃতি পড়তে ভালো লাগলো । ছবিগুলো খুবই সুন্দর । সানসেট আমার ভীষণ প্রিয় । ইউ নো হোয়াট ? সিডনিতেও ঠিক এরকমই একটা শান্ত স্নিগ্ধ মনোমুগ্ধকর ব্রাইটন বিচ আছে আর আমি এখানেই থাকি
এখানে দেখুন পানির কালার দুরকম । প্রথমে হালকা সবুজ তারপর নীল ।
০১ লা জুন, ২০২০ রাত ১০:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুবই সুন্দর আপনাদের ব্রাইটন বীচের ছবিগুলো। এ ছবিগুলো এখানে দিয়ে আমার পোস্টটাকে সমৃদ্ধ করলেন, এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের ব্রাইটন বীচটাতেও অন্যান্য দিন আপনাদেরটার মত নীল-সবুজাভ জল দেখেছি। কিন্তু সেদিন কি কারণে যেন আকাশ জুড়ে ছিল ধূপছায়া মেঘ। সে মেঘের প্রতিফলনের কারণেই হয়তো সেদিনের জলস্রোত ছাই রঙের মত দেখাচ্ছিল।
তবুও ছবির প্রশংসা করেছেন, এজন্য খুশী হয়েছি।
৬| ০১ লা জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭
মিরোরডডল বলেছেন: ইটস হ্যাভেনলি বিউটিফুল ! আমার এখানে সানরাইজট ভিউটা ভালো ।
ইফ ইউ কিপ ওয়াকিং ৫/৬ কি.মি. ইট উইল টার্ন আরাউন্ড । ওখান থেকে সানসেট দেখা যায়, ওটাকে বলে ডলস পয়েন্ট ।
কখনও সিডনি বেড়াতে এলে এই নীল সমুদ্রতটে কফির আমন্ত্রণ রইলো
০১ লা জুন, ২০২০ রাত ১১:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আরো দুটো চমৎকার ছবি যোগ করলেন, এজন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি সিডনী গিয়েছিলাম সেই ২০০১ সালে। এবারেও যাওয়ার কথা ছিল আমাদের কলেজের গ্লোবাল রি-ইউনিয়ন উপলক্ষে। কিন্তু ভিসা পেতে সামান্য দেরী হওয়াতে রি-ইউনিওনটা কয়েকদিনের জন্য মিস করেছিলাম। সেজন্য আর এবারে যাওয়া হয় নাই।
এত সুন্দর নীল সমুদ্রতটে কফির আমন্ত্রণ জানালেন! যদি আবারো কখনো যাই, তবে অবশ্যই স্মরণ করবো। অনেক, অনেক ধন্যবাদ, এ আমন্ত্রণের জন্য।
ভাল থাকুন, শুভকামনা....
৭| ০৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
পাখির নিদ্রাভঙ্গের জন্য গাড়ির অপেক্ষা! বিষয়টির সঙ্গে ছবিগুলো মেলাবার চেষ্টা করলাম। নিজ সমাজকে মেলাবার চেষ্টা করলাম।
আমাদের দেশে পশুপাখি তো দূরের কথা মানুষের জন্যই অপেক্ষা করি না! পেটমোটা সামুদ্রিক পাখির জন্য রাস্তা ছেড়ে দেওয়া, তাদের ঘুম ভাঙার অপেক্ষা করা... ইত্যাদি বিষয় আমাদের জন্য অমূল্য শিক্ষণীয় বিষয়।
০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন পরে আপনাকে আমার পোস্টে পেয়ে প্রীত হ'লাম, মাঈনউদ্দিন মইনুল।
আমরা ঘরে বাইরে সব সময় অস্থিরতায় ভুগি, নানাবিধ কারণে। সে জন্য ধৈর্য এবং অপেক্ষা আমাদের স্বভাবে নেই। যাদের আছে, তারা জীবনে সফল হয়ে থাকে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা....
৮| ১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্যার এই পোস্টের সময়ে আমরা সদ্য আম্ফান ঝড়ের তান্ডবে দিন কাটাচ্ছি। 21 তারিখে দুপুরে ঝড়ের দিন সেই যে কারেন্ট গেল পরবর্তীতে পঞ্চম দিনে রাত দশটার সময় কারেন্ট আসে। মাঝে শুধু নেই আর নেই এর চোখরাঙানি। কি ভয়ংকর অবস্থা যে গেছে তা বলে বোঝানো যাবে না।
পাকা দশদিনের মাথায় আমার বাড়ির কাজে হাত দিতে পেরেছিলাম। গতকাল শেষ ছাদ ঢালাই সম্পন্ন হয়েছে।এই মধ্যবর্তী সময়ে খুব ব্যস্ত ছিলাম। কাজেই আপনাদের অনেকেই পোস্ট চলে গেছে ।এবার আশা করি সবগুলোই আস্তে আস্তে কভার করতে পারব।
অল্প কথায় ও ছবিতে বেশ ভালো লাগলো পোষ্টটি।
রাস্তার উপর বিশ্রামরত সী গালের ছবিগুলো খুব ভালো লেগেছে। আরও ভালো লেগেছে ওদের ডিস্টার্ব না করা দেখে। ওদের ও রকম নামকরণ কি 'সমুদ্র বালিকা' কল্পনা করেই হয়েছে?
বাকি ছবিগুলো আর একটু কাছ থেকে নিলে আরও একটু প্রমিনেন্ট হতো।
@ মিরোরডডলের ৫ ও ৬ নম্বর মন্তব্যের ছবিগুলোও ভালো লেগেছে।
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা আপনাকে।
১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আম্ফান এবং তৎপরবর্তী দুর্যোগের কারণে আমার এ পোস্টে আসতে আপনার এতটা বিলম্ব হলো, এ কথাটি জানতে পেরে দুশ্চিন্তা দূর হলো।
গতকাল শেষ ছাদ ঢালাই সম্পন্ন হয়েছে - যাক, একটা বড় কাজ সম্পন্ন করেছেন, এজন্য অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা!
এবার আশা করি সবগুলোই আস্তে আস্তে কভার করতে পারবো - কোন তাড়াহুড়ো নেই, ধীরে সুস্থে পড়লেই চলবে।
শুভকামনা....
৯| ৩১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১:৩৮
সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: ছবি সাথে সাবলীল বর্ণনা পড়ে ভালো লাগলো। সমুদ্র আর পাহাড় দুটোরই নিজস্ব ভাষা আছে। সমুদ্রের বৈরী রুপ দেখতে দেখতে আর ভালো লাগে না। বরং পাহাড়ই সবথেকে বেশী ভাললাগে। এত মায়া চারদিকে। মাটির গন্ধ, বুনো ফুলের মাতাল করা গন্ধ, কিংবা বৃষ্টির স্নিগ্ধ রুপ, মনে হয় একটা ঘোর কাজ করে চারদিকে।
সানসেট টা খুব সুন্দর দেখাচ্ছে।
পোষ্টে ভালোলাগা।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
৩১ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৫০
খায়রুল আহসান বলেছেন: সমুদ্র আর পাহাড় দুটোরই নিজস্ব ভাষা আছে - কথাটা ঠিক বলেছেন। আবার দুটোর সৌন্দর্যও দু'রকমের। দুটোর মধ্যে যে কোন একটিকে বেছে নিতে বললে আমিও পাহাড়কেই বেছে নেব। পাহাড়ের সাথে মেঘের আনাগোনা দেখতে ভাল লাগে, আর বুনো ফুল এবং গাছ গাছড়ার সৌন্দর্য তো রয়েছেই!
অনেক ধন্যবাদ, পোস্ট টি পড়ে সুন্দরভাবে তা এ্যাপ্রিশিয়েট করার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মে, ২০২০ দুপুর ১২:০০
তারেক ফাহিম বলেছেন: পোষ্টের মাধ্যমে ব্রাইটন বীচে ঘুরে আসলাম।
চমৎকার ছবি ব্লগ, সাথে বর্ণনা ভালো লাগছে।
প্রতিফলন, অর্ধ ডুবন্ত সূর্য দেখতে বেশি ভালো লাগছে।