নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি এপিটাফ

০২ রা জুন, ২০২১ রাত ১১:৩৭

বিশ্ব বিখ্যাত বক্সিং চ্যাম্পিয়ন, The Butterfly Boxer মোহাম্মদ আলী ক্লে (প্রাক্তন ক্যাসিয়াস মার্সেলাস ক্লে জুনিয়র) আমেরিকার কেন্টাকি রাজ্যের লুইভিল শহরে এক খৃষ্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৪২ সালে। একই রাজ্যে একদা জন্ম নিয়েছিলেন আমেরিকার ১৬তম প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনও। যখন তিনি বড় ও কেবল বিখ্যাত হওয়া শুরু করলেন, তখনই ১৯৬৪ সালে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। ১৯৬৬ সালে তাকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে ভিয়েতনাম যুদ্ধে যাবার জন্য আদেশ দেয়া হলে তিনি একজন ‘conscientious objector’ হিসেবে নিজেকে ঘোষণা করেন এবং সে আদেশ পালনে অস্বীকৃতি জানান। সংবিধানে একজন ‘conscientious objector’ হিসেবে এ অস্বীকৃতি জানানোর সুযোগ থাকলেও (a ‘conscientious objector’ is an individual who has claimed the right to refuse to perform a ‘military service’ on the grounds of freedom of thought, conscience or religious faith) তাকে গ্রেফতার করে বিচারের সম্মুখীন করা হয়। ১৯৬৭ সালে হিউস্টন অঙ্গরাজ্যের আদলত কর্তৃক গঠিত এক জুরী বোর্ড মাত্র একুশ মিনিটের বিচারে তাকে দোষী সাব্যস্ত করে পাঁচ বছরের জেল ও দশ হাজার ডলার জরিমানা করে। আলী উচ্চ আদালতে আপীল দায়ের করেন। ১৯৭১ সালে আমেরিকার সুপ্রীম কোর্ট এক সর্বসম্মত রায়ে (৮-০ ভোটে) নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে দেয়। মাঝখানের ঐ পাঁচ বছরের জন্য আলীর সকল শিরোপা কেড়ে নেয়া হয়েছিল। সুপ্রীম কোর্টের রায়ের পর আলী তার শিরোপাসমূহ ফেরত পান এবং পুনরায় সগৌরবে বক্সিং রিং এ ফিরে আসেন। তবে জেল জরিমানার পরেও আলী জামিনে মুক্ত হয়ে প্রকাশ্যে শ্বেতাঙ্গদের প্রতি তার মনোভাব ব্যক্ত করেন এভাবেঃ

“My enemy is the white people, not Viet Cong or Chinese or Japanese. You my opposer when I want freedom. You my opposer when I want justice. You my opposer when I want equality. You won't even stand up for me in America for my religious beliefs—and you want me to go somewhere and fight, but you won't even stand up for me here at home?
—Muhammad Ali to a crowd of college students during his exile from boxing”

আলী পরবর্তী জীবনে শিকাগো, নিউ জার্সী এবং এ্যারিযোনা রাজ্যেও বসতি গড়েছিলেন। কিন্তু মৃত্যুর আগে তিনি ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন, তাকে যেন কেন্টাকির লুইভিল সমাধিক্ষেত্রে দাফন করা হয়। তার আরেকটা পরিচয়, তিনি একজন চারণ কবিও ছিলেন এবং মুখে মুখে উপস্থিত কবিতার চরণ (spoken word poetry) রচনা করে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতেন। তার লুইভিল সমাধিক্ষেত্রে সমাধিস্থ হবার ইচ্ছেটা ছিল অনেকটা ‘মায়ের ছেলে মায়ের কোলে ফিরে আসা’র মতই। মৃত্যুর আগে তাই তিনি পুনরায় কেন্টাকি রাজ্যেই ফিরে এসেছিলেন। এমনকি তিনি নিজেই তার নিজের সমাধিলিপিও রচনা করে গিয়েছিলেন। ০৩ জুন ২০১৬ তারিখে ৭৪ বছর বয়সে তার মৃত্যুর পর গোটা বিশ্বের প্রায় একশ’ কোটি লোক টেলিভিশনে তার দাফন-কার্য অশ্রুসিক্ত চোখে প্রত্যক্ষ করেন। টুইটারে ১২ ঘন্টা ধরে একনাগাড়ে তিনিই ছিলেন ট্রেন্ডিং টপিক, আর ফেসবুকে কয়েকদিন ধরে। ESPN বিরতিহীন চার ঘন্টা ধরে সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপনমুক্ত কাভারেজ প্রদান করে। এটা ছিল একজন প্রখ্যাত প্রয়াত ক্রীড়াবিদের প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত ক্রীড়া বিষয়ক টেলিভিশন চ্যানেল কর্তৃক প্রদর্শিত এক বিরল সম্মান। লুইভিল এর মেয়র গ্রেগ ফিশার বলেনঃ "Muhammad Ali belongs to the world. But he only has one hometown." বক্সিং রিং এ তার এক সময়ের প্রতিদ্বন্দ্বী ল্যারী হোমস, মাইক টাইসনসহ আরও অনেকে ‘পল বিয়ারার’ হিসেবে তার লাশ বহন করেন। তার ইচ্ছে অনুযায়ী তার ক্ববরে উৎকীর্ণ রয়েছে তারই রচিত এ কথাগুলোঃ

“Service to others is the rent you pay for your room in heaven." - এ কথাটিকে তিনি ব্যক্তিজীবনেও নিষ্ঠার সাথে পালন করে গেছেন। বক্সিং থেকে যেমন তিনি অনেক আয় করেছিলেন, তেমনি সেই আয়ের অর্থ অকাতরে অনেক দাতব্য প্রতিষ্ঠানকে দানও করে গেছেন। গোপনে তিনি অনেক সাহায্যপ্রার্থী ব্যক্তিদেরকেও দান করতেন।

আর শেষ কথাটাকে উপলক্ষ করেই এ পোস্ট রচিত, আলীর জীবনী আলোচনার জন্য নয়। “Service to others” – তুমুল প্রতিযোগিতাময় এ জীবনে আমরা নিজেদের ভালমন্দ ছাড়াও, এটা নিয়েও যেন কিছু ভাবি।

তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া


ঢাকা
০২ জুন ২০২১

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ১২:৫২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এপিটাফের কথাটা অসাধারণ, অমূল্য চরণ।

অনেক দামি একটা পোস্ট। মুহম্মদ আলীর প্রতিবাদের ভাষা পড়ে খুব এক্সাইটেড ফিল করছিলাম। তিনি ছিলেন একজন প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর, নিপীড়িত নিগৃহীত মানুষের প্রতিনিধি। তার কোনো নির্দিষ্ট দেশ নাই - গোটা পৃথিবীটাই তার দেশ, তিনি ভালোবেসেছিলেন পৃথিবীর মানুষকে, আর পৃথিবীর মানুষ তাকে স্থান দিয়েছে হৃদয়ের গভীরে।

মুহম্মদ আলী ক্লের মৃত্যুদিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি। আল্লাহ তাকে বেশেশত নসিব করুন।

ভালো একটা পোস্টের জন্য শুভেচ্ছা রইল স্যার।

০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ৯:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

"এপিটাফের কথাটা অসাধারণ, অমূল্য চরণ" - কথাটা ছোট্ট ও সরল, কিন্তু সত্য ও জীবন সম্পর্কে গভীর মূল্যবোধ সম্পন্ন। উনি বক্সিং থেকে যেমন অনেক আয় করেছিলেন, তেমনি সেই আয়ের অর্থ অকাতরে অনেক দাতব্য প্রতিষ্ঠানকে দান করে গেছেন। গোপনে তিনি অনেক সাহায্যপ্রার্থী ব্যক্তিদেরকেও দান করতেন।

"তিনি ছিলেন একজন প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর, নিপীড়িত নিগৃহীত মানুষের প্রতিনিধি। তার কোনো নির্দিষ্ট দেশ নাই - গোটা পৃথিবীটাই তার দেশ, তিনি ভালোবেসেছিলেন পৃথিবীর মানুষকে, আর পৃথিবীর মানুষ তাকে স্থান দিয়েছে হৃদয়ের গভীরে" - যথার্থ মূল্যায়ন।

চমৎকার মন্তব্যে প্রীত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভকামনা.....

২| ০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: ছোটবেলা থেকেই আমি মোহাম্মদ আলীর ভক্ত।
আলী সম্ভবত একবার বাংলাদেশে এসেছিলেন। আপনার সাজানো গোছানো পোষ্ট টি ভাল লেগেছে।

০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আলী সম্ভবত একবার বাংলাদেশে এসেছিলেন" - জ্বী, তিনি বাংলাদেশে এসেছিলেন। নীচে এ সম্পর্কে ডঃ এম এ আলী এর ৫ নং মন্তব্য থেকে কিছু অংশ উদ্ধৃত করছি, আর সেই সাথে আমি এ কথাটাও যোগ করে দিচ্ছি যে সে সময়ে আলীর সাথে তার স্ত্রী ভেরোনিকা আলীও সফরসঙ্গী হিসেবে এসেছিলেনঃ

"১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ সফর করেন সর্বকালের সেরা এই ক্রীড়াবিদ। বিমানবন্দরে আলীকে
স্বাগত জানাতে লাখ লাখ মানুষ উপস্থিত হয়েছিল ।ওই সফরে আলীকে বাংলাদেশের নাগরিকত্বও
দেওয়া হয়েছিল। তার হাতে সম্মানসূচক নাগরিকত্বের পাসপোর্ট ও প্রতীকী চাবি তুলে দেওয়া হয়েছিল।"


পোষ্ট টি আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম।

৩| ০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ১:৩৬

শায়মা বলেছেন: মোহাম্মদ আলীর এই গল্পগুলি আমার মত মনে হয় অনেকেই জানে না।

অনেক অনেক থ্যাংকস তার কথা জানানোর জন্য।

তার মৃত্যুদিনে এই লেখাটি লেখার জন্যও অনেক অনেক ধন্যবাদ।

মোহাম্মদ আলী ভালো থাকুক ওপারের দেশে।

০৩ রা জুন, ২০২১ দুপুর ১:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: মোহাম্মদ আলীর এই গল্পগুলি আমার মত মনে হয় অনেকেই জানে না - আমারও তাই মনে হলো, তাই একটু উইকিপিডিয়া ঘাটাঘাটি করে তার মৃত্যুবার্ষিকীর দিনে তাকে নিজেও স্মরণ করলাম, আপনাদের সাথেও তার সম্বন্ধে কিছু কথা শেয়ার করলাম।

লেখাটি পড়ার জন্যে এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৪| ০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ৩:২২

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: আমার প্রিয় একজন ব্যক্তিত্ব। খুব ভালো লাগলো লেখাটা পড়ে। অসাধারণ এপিটাফ।

০৩ রা জুন, ২০২১ দুপুর ১:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: অসাধারণ এপিটাফ জ্বী, অল্প কথায় উনি একটা মূল্যবান উপদেশ রেখে গেছেন নিজের সমাধিলিপিতে।

লেখাটি পড়ার জন্যে এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৫| ০৩ রা জুন, ২০২১ ভোর ৫:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



জীবনালেক্ষ না হলেও তাঁর জীবনের উল্লেখযোগ্য অনেক কথাই উঠে এসেছে লেখাটিতে ।
১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ সফর করেন সর্বকালের সেরা এই ক্রীড়াবিদ। বিমানবন্দরে আলীকে
স্বাগত জানাতে লাখ লাখ মানুষ উপস্থিত হয়েছিল ।ওই সফরে আলীকে বাংলাদেশের নাগরিকত্বও
দেওয়া হয়েছিল। তার হাতে সম্মানসূচক নাগরিকত্বের পাসপোর্ট ও প্রতীকী চাবি তুলে দেওয়া হয়েছিল।
লুই ভিলের মেয়র গ্রেগ ফিসার যতার্থই বলেছেন Muhammed Ali belongs to the world .
ঢাকা স্টেডিয়ামে তিনি একটি প্রদর্শনী মুষ্টি যুদ্ধে নেমেছিলেন । সেটি আমি নীজেও প্রতক্ষ করেছিলাম।
বাংলাদেশে তিনি ৭ দিনের মত অবস্থান করেছিলেন । সুন্দরবন, রাঙামাটি, কক্সবাজার আর সিলেটের
চা-বাগানের সৌন্দর্য মুগ্ধ করেছিল তাঁকে ।

বিদায় বেলায় আবারও বাংলাদেশে আসার আকাঙ্ক্ষার কথা জানিয়েছিলেন ।বাংলাদেশে এসে এত খুশি
হয়েছিলেন যে ফিরে গিয়ে সবাইকে বলেছিলেন, ‘স্বর্গ দেখতে চাইলে বাংলাদেশে যাও।’ কিন্তু আমিরিকায়
ফিরে গিয়ে মাত্র ২ বছর পরেই ১৯৮০ সালে পারকিনসন্স রোগে আক্রান্ত হন এ মুষ্টিযোদ্ধা। তাই সম্ভবত
বাংলাদেশে তাঁর আর আসা হয়ে উঠনি । ৩২ বছর পারকিনসন্স রোগে ভোগার পর ২০১৬ সালের ৩ জুন
৭৪ বছর বয়সে মারা যান। মৃত্যু দিবসে তাঁর প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী ।

শতাব্দীর সেরা ক্রীড়াবিদ, যুদ্ধ ও আগ্রাসনবিরোধী মহান বীর, চাড়নকবি, গায়ক, অভিনেতা, জনদরদি
আলীকে পৃথিবী কখনো ভুলবে না । তিনি অমর । অবিনশ্বর তার স্মৃতি ।
তার কবরের স্মৃতিফলকের বিষয়ে অনেকের কাছেই অজানা তথ্য খুবই সুন্দর ও মনোগ্রাহী করে
এখানে আমাদের সন্মুখে তুলে ধরেছেন ,সে জন্য রইল অন্তরের অন্তস্থল হলে ধন্যবাদ ।

পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।

শুভেচ্ছা রইল

০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ৮:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে আরও কিছু প্রয়োজনীয় এবং আগ্রহোদ্দীপক তথ্য জুড়ে দেয়াতে আমার এ পোস্টটি আরো সমৃদ্ধ হলো। সেজন্য অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আর পোস্টটি "প্রিয়" তে তুলে নেয়ার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।

৬| ০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ৯:৫৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: তার প্রতিবাদের ভাষা - এক কথায় 'অসাধারণ' !

০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ৯:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: তার প্রতিবাদের ভাষা - এক কথায় 'অসাধারণ' - আপনি ঠিকই বলেছেন। ছোটবেলায় তিনি dyslexia রোগে ভোগার কারণে (শব্দান্ধতা; পড়তে বা বানান করতে অক্ষমতা বা বিশেষ অসুবিধা) তিনি পড়াশুনায় বেশি দূর এগোতে পারেন নি, কিন্তু তিনি ঠিকই 'স্পোকেন পোয়েট্রী' রচনা করতে পারতেন। তিনি প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের দূত হয়ে বিদেশ সফরও করেছিলেন।

তিনি বলেছিলেন, 'ভিয়েত কং' দের সাথে আমার কোন বৈরিতা নেই। আমি কেন এতটা পথ পাড়ি দিয়ে তাদেরকে হত্যা করতে যাব?

৭| ০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১০:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




'সার্ভিস টু আদার্স' বলতে আপনি কি দান ইত্যাদিকে বুঝেন, নাকি সামাজিক ও নাগরিক দায়িত্বকে বুঝেছেন?

০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ১০:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: দুটোই বুঝি। এর বাইরেও কিছু বুঝি।

৮| ০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫৯

জুন বলেছেন: এপিটাফে তার বানী পড়ে চোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে উঠলো খায়রুল আহসান। বিভিন্ন সমাধিক্ষেত্রের এপিটাফ পড়া আমার বেদনাময় ভালোলাগার একটি বিষয়। আমাদের দেশের কোন ধনাঢ্য ব্যাক্তির এমন গুনাগুনের কথা কখনো শুনেছেন? টাকার বান্ডিল বাধতে বাধতে তাদের রবার ব্যান্ড শেষ হয়ে যায় তাও তাদের তৃপ্তি মেটে না।
ভালো লাগা রইলো লেখায়।

০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ১০:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: "সমাধিক্ষেত্রের এপিটাফ পড়া আমার বেদনাময় ভালোলাগার একটি বিষয়" - আমারও।
"টাকার বান্ডিল বাধতে বাধতে তাদের রবার ব্যান্ড শেষ হয়ে যায়" - :) ভাল বলেছেন। 'রবার ব্যান্ড' শেষ হবার পর তারা কী দিয়ে টাকার বান্ডিল বাঁধে? :)
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

৯| ০৩ রা জুন, ২০২১ বিকাল ৩:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ১৯৭৮ সালে সম্ভবত মেজর জিয়া তাকে বাংলাদেশে এনেছিলেন।

০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ১১:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: উনি রাষ্ট্র কর্তৃৃক আমন্ত্রিত হয়ে এসেছিলেন।

১০| ০৩ রা জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মোহাম্মাদ আলীর মৃত্যু দিবসে তাঁর প্রতি রইল গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলী।

০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ১১:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।

১১| ০৩ রা জুন, ২০২১ বিকাল ৪:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মোহাম্মাদ আলীর ব্যক্তিত্ব আমার খুবই প্রিয়। মোহাম্মাদ আলীর জন্য রইলো অনেক অনেক ভালোবাসা। মোহাম্মদ আলী নিয়ে আমার সামান্য লেখা পোস্ট আছে তাই সঙ্গত কারণে আপনার চমৎকার লেখাটি আমি আমার প্রিয়তে রাখছি।

Service to Others এর সাথে আমার নিজের কথা জানাচ্ছি to whom it may concern. চমৎকার লেখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জুন, ২০২১ সকাল ১০:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আপনার চমৎকার লেখাটি আমি আমার প্রিয়তে রাখছি" - মন্তব্য করে, প্লাস দিয়ে এবং 'প্রিয়'তে নিয়ে আমাকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করলেন!

"Service to Others এর সাথে আমার নিজের কথা জানাচ্ছি to whom it may concern" - চমৎকার বলেছেন কথাটা!

অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১২| ০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ৯:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ২০১৬ সালে মহম্মদ আলি ক্লের মৃত্যুর খবরে খুব কষ্ট পেয়েছিলাম ‌। যদিও আমার অপছন্দের একটি খেলা বক্সিং। তবুও ভালো লাগা অন্যতম শ্রেষ্ঠ ক্রীড়িবিদদের মধ্যে মহম্মদ আলি একজন। বক্সিং বিশ্বে দীর্ঘদিন শাসন করা একটা মানুষের জীবনের অজানা অনেক কিছু জানতে পেরে সমৃদ্ধ হলাম। পরপারে উনি যেন শান্তিতেই থাকেন।এফিটাফের কথাটি আমাদের সবারই অনুপ্রেরণার হোক। চমৎকার একটি কথা। অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।

০৪ ঠা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: "এফিটাফের কথাটি আমাদের সবারই অনুপ্রেরণার হোক" - জ্বী, তাই হোক! নীচে মলাসইলমুইনা আরও কিছু তথ্য যোগ করেছেন, ১৪ নং মন্তব্যটা পড়ে দেখতে পারেন।

মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ সকাল ৮:২৫

সোহানী বলেছেন: "Service to others" কথাটি ঠিক আছে তবে "বিনিময়" ছাড়া" বা অতিরিক্ত "বিনিময়" ছাড়া এ কথাটি আমাদের জন্য মনে হয় প্রযোজ্য হবে। এখন যে দেশেরঅেবস্থা তাতে "ভিক্ষা চাই না, কুত্তা সামলা" অবস্থায় আছি। নির্ধারিত ফি দিয়ে কাজটা উদ্ধার হলেই আমরা বেচেঁ যাই।

তবে আমি বিদেশে এসে দেখেছি বাচ্চা বুড়ো সবাই ডোনেট করাকে খুব উৎসাহিত করা হয়। বাচ্চারা স্কুল থেকেই ডোনেট করার অভ্যেস রপ্ত করে। আমার এমনো কিছু ক্লায়েন্ট ছিল যারা বেতনের তিনভাগই দান করে। এবং সরকারের পক্ষ থেকেও উৎসাহিত করা হয় ডোনেশানকে। অথচ আমরা!!!!!!!!

জানলেও আবার পড়তে ভালো লাগছিল। এমন কেউ আছে বলেই পৃথিবী এতো সুন্দর।

০৪ ঠা জুন, ২০২১ রাত ৮:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: "বাচ্চারা স্কুল থেকেই ডোনেট করার অভ্যেস রপ্ত করে" - এটা বাচ্চাদের জন্য একটি ভাল শিক্ষা বড় হয়েও এ শিক্ষাটা তাদের স্বভাবে গেঁথে রয়।

মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ সকাল ১১:০০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খায়রুল ভাই,
আলী তার ফিউনারেল ব্যাপারগুলো অনেক আগেই (মারা যাবার কয়েক বছর আগে থেকেই ) ঠিক করে রেখে ছিলেন । এপিটাফের কথাগুলো আপনি লিখেছেন সেটাও আলীর সিলেকশন। এই এপিটাফটা হেড স্টোন হিসেবে কবর থেকে একটু দূরে । কিন্তু আলীর কবর ঢেকে রাখা বড় কালো গ্রানাইট স্টোনের লেজারটার মধ্যে খোদাই করে লিখা আছে আলীরই আরো কিছু কথা। অনেক বছর আগে রিপোর্টারদের 'কেমন করে মানুষের কাছে আলী বেঁচে থাকতে চায়' এই এই প্রশ্নের উত্তরে আলী কথাগুলো বলেছিলেন।আপনার চমৎকার লেখাটা দেখে লেজারটার কথাগুলোও আপনার পাঠকদের জানাতে ইচ্ছে করলো ।কথাগুলো হলো :
"He took a few cups of love, he took one tablespoon of patience, one teaspoon of generosity, one pint of kindness. He took one quart of laughter, one pinch of concern, and then he mixed willingness with happiness, he added lots of faith and he stirred it up well. Then he spread it over a span of a lifetime and he served to each and every person he met." এই কথাগুলোই আলীকে বেশি রিপ্রেজেন্ট করে বলে আমার মনে হয়েছে । আমি আলীর সম্মানে লুইসভিল সিটির করা মুহাম্মদ আলী মিউজিয়ামে গিয়েছি কিন্তু সেমিটারিতে আর যাওয়া হয়নি ।

কুরিয়ার জার্নাল -এর অনলাইন ইস্যু থেকে দুটো ফটো দিয়ে দিলাম আলীর কবরের আপনার দেয়া হেডস্টোনটার কথা আর কবরের কালো গ্রাইন্ট লেজারে লেখ কথাগুলোসহ
খায়রুল ভাই,
আলী তার ফিউনারেল ব্যাপারগুলো অনেক আগেই (মারা যাবার কয়েক বছর আগে থেকেই ) ঠিক করে রেখে ছিলেন । এপিটাফের কথাগুলো আপনি লিখেছেন সেটাও আলীর সিলেকশন। এই এপিটাফটা হেড স্টোন হিসেবে কবর থেকে একটু দূরে । কিন্তু আলীর কবর ঢেকে রাখা বড় কালো গ্রানাইট স্টোনের লেজারটার মধ্যে খোদাই করে লিখা আছে আলীরই আরো কিছু কথা। অনেক বছর আগে রিপোর্টারদের 'কেমন করে মানুষের কাছে আলী বেঁচে থাকতে চায়' এই এই প্রশ্নের উত্তরে আলী কথাগুলো বলেছিলেন।আপনার চমৎকার লেখাটা দেখে লেজারটার কথাগুলোও আপনার পাঠকদের জানাতে ইচ্ছে করলো ।কথাগুলো হলো :
"He took a few cups of love, he took one tablespoon of patience, one teaspoon of generosity, one pint of kindness. He took one quart of laughter, one pinch of concern, and then he mixed willingness with happiness, he added lots of faith and he stirred it up well. Then he spread it over a span of a lifetime and he served to each and every person he met." এই কথাগুলোই আলীকে বেশি রিপ্রেজেন্ট করে বলে আমার মনে হয়েছে । আমি আলীর সম্মানে লুইসভিল সিটির করা মুহাম্মদ আলী মিউজিয়ামে গিয়েছি কিন্তু সেমিটারিতে আর যাওয়া হয়নি ।

কুরিয়ার জার্নাল -এর অনলাইন ইস্যু থেকে দুটো ফটো দিয়ে দিলাম আলীর কবরের আপনার দেয়া হেডস্টোনটার কথা আর কবরের কালো গ্রাইন্ট লেজারে লেখ কথাগুলোসহ

০৪ ঠা জুন, ২০২১ রাত ১০:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আপনার চমৎকার লেখাটা দেখে লেজারটার কথাগুলোও আপনার পাঠকদের জানাতে ইচ্ছে করলো" - অনেক ধন্যবাদ, আমি এমনটিই চাচ্ছিলাম। আমি যা কিছু লিখেছি, তা বিশাল উইকিপিডিয়া ছেঁকে নেয়া ব্লগোপযোগী পরিসরে দেয়ার মত কিছু কথা। আমি চাচ্ছি্লাম যে মন্তব্যের ঘরে কেউ একজন তার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকেও কিছু লিখুন। আপনি আমার সে ইচ্ছেটা যথাযথভাবে পূরণ করলেন।

ছবিদুটোর জন্যেও অশেষ ধন্যবাদ। ছবিগুলো এবং আপনার মন্তব্যে দেয়া তথ্য আমার এ লেখাকে সমৃদ্ধ করলো।

১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ রাত ৯:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী স্যার নাইমুল ভাইয়ের কমেন্টটি ভীষণ ভালো হয়েছে। পোস্টটির গুরুত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে কমেন্টটির সৌজন্যে। অসংখ্য ধন্যবাদ ওনাকেও।

ভালো থাকবেন সবসময়।

০৫ ই জুন, ২০২১ সকাল ৯:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুুনঃমনন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
পোস্টটির গুরুত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে কমেন্টটির সৌজন্যে - আপনার এ কথাটির সাথে আমি পুরোপুরিই একমত।

১৬| ০৭ ই জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: বছর তিনেক আগে ব্লগার মলাসইলমুইনা মোহাম্মদ আলী: আমেরিকায় মুসলিমদের মুখ শিরোনামে আলীকে নিয়ে একটা লেখা দিয়েছিলেন। ওই লেখায় আলীর যে মহান ভাবমুর্তি ফুটে উঠেছিলো, আপনার এই লেখায় উৎকীর্ণ তাঁর এপিটাফের বাণী যেনো তারই পরিপূর্ণতা প্রদান করলো। একজন মানবিক, মহান মানুষের শেষঠিকানায় এমনটাই লেখা থাকার কথা।

ধন্যবাদ আপনাকে।

০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: মলাসইলমুইনা'র চমৎকার পোস্টটির লিঙ্ক মন্তব্যে জুড়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

"ওই লেখায় আলীর যে মহান ভাবমুর্তি ফুটে উঠেছিলো, আপনার এই লেখায় উৎকীর্ণ তাঁর এপিটাফের বাণী যেনো তারই পরিপূর্ণতা প্রদান করলো। একজন মানবিক, মহান মানুষের শেষঠিকানায় এমনটাই লেখা থাকার কথা" - আপনার এ কথায় প্রীত হ'লাম, অনুপ্রাণিতও হ'লাম।

শুভেচ্ছা রইলো।

১৭| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ৮:০৭

আহমেদ জী এস বলেছেন:
খায়রুল আহসান,





স্বর্গে একটুখানি জায়গার মূল্য হিসেবে অন্যকে সেবাদানের মতো আর কিছু নেই। মোহাম্মদ আলী অতি শক্তিশালী একটি পাঞ্চ কষেছেন আমাদের এই উচ্চমার্গের এপিটাফে। আর সেটাকে সামনে এনে আপনি " সকলে আমরা পরের তরে...." এই ধারনাটাকেই সমুন্নত করলেন।
মলাসইলমুইনা র মন্তব্যটি ভালো লাগলো।

০৮ ই জুন, ২০২১ সকাল ৯:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আহমেদ জী এস,
বরাবরের মত আপনার ট্রেডমার্ক বিশ্লেষণী মন্তব্য পেয়ে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

"মোহাম্মদ আলী অতি শক্তিশালী একটি পাঞ্চ কষেছেন আমাদের এই উচ্চমার্গের এপিটাফে। আর সেটাকে সামনে এনে আপনি " সকলে আমরা পরের তরে...." এই ধারনাটাকেই সমুন্নত করলেন" - অনেক ধন্যবাদ, আপনার এই চমৎকার, সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণটির জন্য।

১৮| ০৯ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:২৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: “Service to others” – তুমুল প্রতিযোগিতাময় এ জীবনে আমরা নিজেদের ভালমন্দ ছাড়াও, এটা নিয়েও যেন কিছু ভাবি
মোহাম্মদ আলী সকল যুগেই প্রেরণা। সার্ভিস টু আদারস মহৎ ভাবনা।

০৯ ই জুন, ২০২১ রাত ১০:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট থেকে উদ্ধৃতির জন্য ধন্যবাদ।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভেচ্ছা জানবেন।

১৯| ১৩ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:৪১

ঢুকিচেপা বলেছেন: আমার ছোটবেলার হিরো, শুধু নাম জানি। একদিন শুনলাম টিভিতে খেলা দেখাবে। বাবাসহ আমি এবং বড় ভাই আমাদের বাসা থেকে একটু দূরে পরিচিত এক বাসায় গেলাম খেলা দেখতে। কিন্তু দুর্ভাগ্য ওটা ছিল ল্যারি হোমের সাথে খেলা যেটাতে মোহাম্মদ আলী হেরেছিল, কি যে কষ্ট!!!!!

১৩ ই জুন, ২০২১ সকাল ৯:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট পড়ে ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। আসলেই মোহাম্মদ আলী'র ভক্তদের কাছে সে খেলাটা ছিল এক দুঃস্বপ্নের মত।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

২০| ১২ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৪

মরুর পথে বলেছেন: অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা লেখা । ধন্যবাদ, পড়ে ভালো লাগলো।

১২ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: কিছুটা পুরনো হয়ে যাওয়া এ লেখাটা খুঁজে বের করে পড়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.