নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
উনিশের ডিসেম্বরে প্রথম সে ভাইরাসটির কথা শোনা যায়,
সালটিকে অমর করে রাখার জন্য নাম দেয়া হয় ‘কভিড-১৯'।
ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র প্রাণঘাতি এ জীবাণুটি কিন্তু দেখতে ভারি সুন্দর,
গ্রহণকালে দেখা চন্দ্র-সূর্যের চারিদিকে চক্রাকার বেষ্টনীর মত,
এ জন্যই কাব্যরসিক বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছিল শখ করে
‘করোনা ভাইরাস’, সাথে সালটাকে যোগ করে ‘কভিড-১৯’!
কিন্তু না, এ নয়নাভিরাম জ্যোতির্বলয়টা গ্রাস করে নেয়-
চন্দ্র নয়, সূর্য নয়, শুধু মানবদেহের গোটা ফুসুফুসটাকে!
নিঃশ্বাস প্রশ্বাস ছাড়া-নেয়াটাকে মানুষ এতদিন কত সহজ,
কতটা আয়াসহীন প্রক্রিয়া হিসেবে নিশ্চিত ধরেই নিয়েছিল!
কিন্তু সুন্দরী করোনা এবারে বুঝিয়েই ছাড়লো, একটু বাতাস
শ্বাসনালীতে নেয়া-ছাড়াটা কত বড় একটা মহাযজ্ঞের কাজ!
মানুষ অভ্যস্ত হয়ে পড়লো এক অভূতপূর্ব জীবন প্রণালীতে।
নতুন কিছু শব্দ মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত হতে থাকলো,
অভিধানে কতক নতুন শব্দের মানে মানুষ খুঁজতে থাকলো,
২০২০ এর ‘বর্ষ সেরা’ শব্দে ভূষিত হলো ‘কোয়ারেন্টাইন’!
মানুষ নিজগৃহে গুটিয়ে নিল নিজেদের; এর নাম দেয়া হলো
‘হোম কোয়ারেন্টাইন’। এতে পশু, পাখি, প্রাণীরা মুক্তি পেল!
গরুর মুখের টোপা যেন এসে বসে গেল মানুষের নাকেমুখে,
তার এক বাহারি নাম দেয়া হলো-‘মাস্ক’। ছোটবেলায় মা
আমাদের যে কথাটা বারে বারে বলতেন- ‘হাত ধোও’, ঠিক
সে কথাটাই ‘হু’ বারে বারে মনে করাতে থাকলো বিশ্বব্যাপী।
সাথে যোগ হলো ‘হ্যান্ড-স্যানিটাইযার’। বিদেশে জারি হলো
‘লকডাউন’, এদেশে অতিরঞ্জিত হয়ে ‘কমপ্লিট লকডাউন’!
স্কুল কলেজ, অফিস আদালত বন্ধ হয়ে গেল; নতুন পদ্ধতি
চালু হলো ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’। এ যেন এক অবাধ স্বাধীনতা!
মানুষ ক্যাজুয়াল পোষাকে ঘরে বসে কাজ শুরু করে দিল।
ফাঁকে ফাঁকে টুকটাক ঘরদোরের কাজও সেরে নিতে থাকলো।
‘ওয়েবিনার’, ‘যুম মীটিং’, ইত্যাদিতে ধাতস্থ হতে থাকলো,
ধীরে ধীরে ‘সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং’ কিছুটা শিথিল হয়ে গেল।
এরই মাঝে করোনার দ্বিতীয়, তৃতীয় তরঙ্গ আসা শুরু হলো।
আবার মিউট্যান্ট, ভ্যারিয়্যান্ট, ব্ল্যাক আর হোয়াইট ফাঙ্গাস,
ইত্যাদি নতুন নতুন শব্দাবলী কানে আসতে শুরু করলো।
আবার প্রয়োজন হলো অক্সিমিটার, অক্সিজেন সিলিন্ডারের,
অক্সিজেন স্যাচিউরেশন মাত্রার প্রতি দৃষ্টি রাখা শুরু হলো,
‘ডাবল ডোয ভ্যাক্সিনেশন’ হয়ে উঠলো কিছুটা রক্ষাকবচ!
ঢাকা
০৪ জুন ২০২১
০৪ ঠা জুন, ২০২১ রাত ১১:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: করোনার তান্ডবলীলা গোটা বিশ্ব জুড়ে কতটা ক্ষতিসাধন করে গেছে, তার পরিমাপ করতে সময় লাগবে। এটা শতাব্দীর অভিশাপ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে হয়তো।
২| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ রাত ৯:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতি কোন কিছুই ঠিক মতো বুঝে না, কোন কিছুই ঠিক মতো করতে পারে না; কারণ, সরকারে ও ব্যুরোক্রেসীতে যারা আছে, তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা কম।
০৫ ই জুন, ২০২১ সকাল ১০:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: বুরোক্রেসীকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। রাজনৈতিক নেতৃত্ব ঠিক থাকলে বুরোক্রেসী খুব বেশি ইচ্ছেমত নড়াচড়া করতে পারে না।
৩| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ রাত ১০:১০
বিবাগী শাকিল বলেছেন: কবিতার ছোট্ট ক'টা লাইনে প্রাণঘাতী করোনার ব্যাপকতা তুলে ধরা হয়েছে সুন্দরভাবে। ভালো লাগলো।
০৫ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
৪| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ রাত ১১:২১
শেরজা তপন বলেছেন: পুরো করনো-কালকে কবিতায় যেভাবে বর্ণনা করেছেন সেটা সত্যিই প্রশংশার দাবী রাখে!
০৫ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতায় প্রথম প্লাসটি রেখে এবং কবিতার প্রশংসা করে আমাকে অনুপ্রাণিত করে গেলেন, শেরজা তপন।
করোনা এ শতাব্দীর সবচেয়ে প্রাণঘাতী মহামারি হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকতে পারে ইতিহাসের পাতায়, যেমন হয়েছিল ১৯২০ সালের স্প্যানিশ ফ্লু। তাই আজ অব্দি চোখে দেখা, কানে শোনা করোনার ইতিহাসটুকু কবিতায় টুকে রাখার চেষ্টা করলাম আর কি !
৫| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ রাত ১১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ৩৬ লাইন কবিতা। প্রতি প্যারাতে ৬ লাইন করে।
এর আগে আপনি এত বড় কবিতা সম্ভবত লিখেন নি।
কবিতা সুন্দর হয়েছে। ভাষা অতি মনোরম।
০৫ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:১৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৩৬ লাইন কবিতা। প্রতি প্যারাতে ৬ লাইন করে। এর আগে আপনি এত বড় কবিতা সম্ভবত লিখেন নি - করোনা নিয়ে গত দেড় বছরের বিদ্যমান চিত্র কবিতায় টুকে রাখার চেষ্টা করেছি, যা হয়তো একসময় একটুকরো ইতিহাস হয়ে থাকতে পারে। তাই কবিতা একটু বড় হয়ে গেল!
কবিতার প্রশংসায় প্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
৬| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ রাত ১১:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কবিতা পাঠে অভিভুত । মনে পড়ে আমাদের প্রিয় শহরের পার্কের প্রিয় সবুজ স্থানের ভিতর দিয়ে হেটে
যাওয়ার সময় দেখি একটি বেঞ্চের দু মাথায় দুজন বসে আছে । দুটি মানুষ একটি বেঞ্চের উভয় প্রান্তে বসে
থাকতেই পারে, তবে সামাজিক দূরত্বের মধ্যে রাখার জন্য কি এটি যথেষ্ট দূর হতে পারে? তাও এটার নাম
আমরা দিয়েছি সামাজিক দুরত্ব। যাহোক সকলেই সুরক্ষিত থাকুক এটাই সময়ের অপেক্ষা।
এই করোনাকালে প্রত্যেকেই আজ তাদের নীজের সুস্থতা থেকে শুরু করে তাদের নীজেদের জীবন জীবিকা ,
তাদের বাচ্চাদের স্কুলের পড়াশুনার বিভিন্ন ভয় ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি ।
করোনা বিষয়ে সামপ্রতিক কালে প্রচলিত কিছু কথা যথা কোয়ারেন্টাইন , সামাজিক দুরত্ব , মাস্ক প্রভৃতি ভয়ঙ্কর
কথামালা এখনকার মানব হৃদয়কে লক্ষ্য করে হয়েছে রচিত তা বলাই যায়। কবিতার সুস্পষ্ট লাইনগুলি অনেক
হৃদয়ের প্রতিধ্বনি খুঁজে পায় । করোনাভাইরাস সঙ্কটের বিষয়ে কবিতায় ব্যক্ত প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত প্রশংসনীয় ।
অনেকেই তাদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন এবং এই কবিতা তাদের দুঃখকে ভাগ করার অনুভূতি জাগায় ।
কবিতাটি আরদিকে আশার বাণীও শুনায়। সেসাথে করোনা প্রতিরোধের দুর্বল ব্যবস্থাকে আঘাত করে মনে করিয়ে দেয়
এমন একটি আস্থার পরিবেশ সৃষ্টির কথা যেন অচিরেই আমরা আমাদের পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং প্রতিবেশীদের সাথে
আবার একত্রিত হতে পারি, ফিরে পেতে পারি স্বাভাবিক সুস্থভাবে বেঁচে থাকার পরিবেশ ।
করোনা নিয়ে কবিতাটি এমন সময়ে লেখা হয়েছে যখন করোনা নিয়ে শৈল্পিক প্রকাশটি সচরাচর আর কোথাও
পরিলক্ষিত হয়না । তাই এটি করোনার ভয়ঙ্কর শৈল্পিক শক্তির এক দুর্দান্ত উদাহরণ বলে মানতেই হয় ।
কবিতায় সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা কথাও উঠে এসেছে । উল্লেখ্য, আমাদের স্মরনে আসা বিভিন্ন ভয়ঙ্কর
যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে লেখা কবিতার বেশীর ভাগই শুধু সন্মুখ সমরে থাকাদেরকেই নিয়ে লেখা, কিন্তু এখানে দেখা
যায় সন্মুখসারীর সাথে ঘরে বসে থাকা দৃর্দশাভুক্ত মানুষের কথাও উঠে এসেছে ।
করোনা নিয়ে দারুন সব উপলব্দি,এটি এমন একটি কথামালাসমৃদ্ধ কবিতা যা পরিবারের সকলের সাথে ভাগ করে নেওয়া
যায় ।করোনার অনুজীবটিকে খালী চোখে দেখা না গেলেও এর উপস্থিতি একটি খুবই ভয়ঙ্কর জিনিস। এভাবনা সকলের
মাঝে সঞ্চারিত করার জন্য বহুমুখী উদ্যোগের সাথে শৈল্পিক প্রকাশ মাধ্যমটিও যে গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করতে পারে
তার একটি দৃষ্টান্ত হতে পারে এ কবিতাটি ।
উল্লেখ্য, করোনা সংকট সম্পর্কিত অগনিত স্বতন্ত্র গল্প কবিতা রচিত হয়েছে দেশে দেশে তবে আমাদের প্রত্যেকের জন্য
সাধারণ বিষয় হলো এটি আমাদের দেহ মন ও পরিবেশের সর্বত্রই সংক্রমিত ও এখনো ঘটে চলেছে ।এটি এমন কিছু নয়
যা কেবল কিছু দূরের জায়গায় ঘটছে যা আমরা কেবল খবরের কাগজে পড়েই জেনেছি বরং এটি আমাদের চারপাশে,
এটি আমাদের প্রতিবেশী, এটি আমাদের নিজের ঘরে। তাই এই মরণঘাতি দারুন প্রাণীটি হতে সকলকে সচেতন হতে হবে,
তা না হলে জীবন দিয়ে দায় শোধ করতে হবে ।
সুন্দর মুল্যবান কবিতাটির জন্য ধন্যবাদ ।
কবিতাটি প্রিয়তে গেল ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল
০৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: দিনে দিনে করোনা সংক্রান্ত জটিলতা বেড়েই চলেছে, মানুষ মুখোমুখি হচ্ছে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের, যার সংখ্যা, গভীরতা ও ভয়াবহতা, সবগুলোই ঊর্ধ্বমুখি।
"করোনা নিয়ে কবিতাটি এমন সময়ে লেখা হয়েছে যখন করোনা নিয়ে শৈল্পিক প্রকাশটি সচরাচর আর কোথাও পরিলক্ষিত হয়না । তাই এটি করোনার ভয়ঙ্কর শৈল্পিক শক্তির এক দুর্দান্ত উদাহরণ বলে মানতেই হয়" - আপনার মন্তব্যের এ দুটো লাইন আমাকে অনেক প্রেরণা যুগিয়ে গেল।
কবিতাটিকে "প্রিয়"তে তুলে নিয়ে আমাকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করলেন। অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা....
৭| ০৫ ই জুন, ২০২১ সকাল ১০:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কত নতুন নতুন শব্দের সঙ্গে আমরা পরিচিত হলাম। প্রাণঘাতী করোনাকে নিয়ে আপনার গভীরতম ভাবনা কাব্যে ধরা দিয়েছে।আমরা সকলেই এই মারন ভাইরাস সম্পর্কে পরিচিত। পরিচিত আত্মীয়-স্বজন বন্ধু মহলের অনেককেই আমরা ইতিমধ্যে হারিয়েছি। কাজেই অবহেলা নয় অতিমারি সম্পর্কে আমাদের সচেতনতা আরও বৃদ্ধি পাক। নতুন করে কোনো ভ্যারিয়েন্ট নয়; নয় কোনো প্রাণের বলিদান। করোনার করাল থাবা থেকে মানব জাতির মুক্তি ঘটুক।
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।
০৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: করোনার করাল থাবা থেকে মানব জাতির মুক্তি ঘটুক - এ প্রার্থনার সাথে সর্বতোভাবে একাত্ম!
চমৎকার মন্তব্য ও প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
৮| ০৫ ই জুন, ২০২১ সকাল ১০:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
ড: এম এ আলী ভাইয়ের কমেন্টটি আমাদের বোনাস পাওনা। অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় আলী ভাইকে।
০৬ ই জুন, ২০২১ সকাল ১০:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: "ড: এম এ আলী ভাইয়ের কমেন্টটি আমাদের বোনাস পাওনা। অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় আলী ভাইকে" - জ্বী, অবশ্যই।
আশা করি, ড: এম এ আলী আপনার এ মন্তব্যটি লক্ষ্য করবেন।
৯| ০৫ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:৪৪
নীল আকাশ বলেছেন: লেখার স্ট্যাইল ভালো লেগেছে। করোনা মানবজাতীকে সহজে ছাড়বে না।
০৬ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১২:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখার স্ট্যাইল ভালো লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত হ'লাম। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
১০| ০৫ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে করোনা চলতি বছরেই বিদায় নেবে।
০৬ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:৩৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: দেখা যাক, শেষ পর্যন্ত তা হয় কিনা। হলে তো ভালই হবে।
১১| ০৬ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবে যে করোনা মুক্ত হ ই ব্লাক ফাঙ্গাস হুয়াইট ফাঙ্গাস এসব আতঙ্কে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
০৬ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আশায় বুক বাঁধি!
১২| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:৩৩
মুক্তা নীল বলেছেন:
করোনাকে নিয়ে কবিতায় প্রকাশ করেছেন সুন্দরভাবে ।
জীবনে এই দিন দেখে যাবো কখনো ভাবতেই পারি নাই,
মনে হল গত বছর এক নতুন পৃথিবীতে প্রবেশ করলাম।
সবসময়ই ভালো থাকুন , শ্রদ্ধা জানবেন ।
০৭ ই জুন, ২০২১ সকাল ৮:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: "জীবনে এই দিন দেখে যাবো কখনো ভাবতেই পারি নাই, মনে হল গত বছর এক নতুন পৃথিবীতে প্রবেশ করলাম" - করোনা মনে হয় মানব জাতির জন্য এ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় দুঃখ হয়ে থাকবে।
বিশ্বব্যাপী যারা যারা এ মারণব্যাধির আক্রমণে প্রাণত্যাগ করেছেন, তাদের সবার জন্য দোয়া রইলো। আলাহ রাব্বুল 'আ-লামীন আমাদের সবাইকে এ রোগ থেকে সুরক্ষা করুন!
মন্তব্য ও প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
১৩| ০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:৩৬
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: দাদা কেমন আছেন
ভালো লেগেছে
০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ভাল আছি। অনেকদিন পর আপনি ব্লগে ফিরে এসেছেন দেখে প্রীত হ'লাম।
১৪| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ৯:৫৩
শায়মা বলেছেন: আগে যে বাচ্চাদেরকে নেট থেকে দূরে থাকতে বলা হত।
রেস্ট্রিক্ট করে দেওয়া হত কম্পিউটার ব্যবহারের সময় সীমা।
সেসবও উবে গেলো।
আরও না থাকলেও মোবাইল, ট্যাব ল্যাপটপ ডেস্কটপ কত কি .......
০৮ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: কোভিড-১৯ আমাদের পারিবারিক, সামাজিক এবং দাপ্তরিক লাইফস্টাইল অনেকটাই বদলে দিয়েছে। আরও যে কত কি সামনে আসবে, কে জানে!
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ। প্রীত হ'লাম।
১৫| ০৯ ই জুন, ২০২১ সকাল ১০:৩৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন
ভালো লাগলো লেখা
০৯ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন - আমীন!
লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
ভাল থাকুন সুস্বাস্থ্যে, সপরিবারে- এই শুভকামনা রইলো।
১৬| ১৩ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:০৬
ঢুকিচেপা বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর একটা কবিতা লিখেছেন। এক কবিতায় পুরো চিত্র উঠে এসেছে।
এই করোনাকালে আমরা অনেক কিছু শিখলাম ভাল এবং মন্দ।
রাজশাহীতে লকডাউন দিয়েছে, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কী কে জানে।
১৩ ই জুন, ২০২১ সকাল ৯:১২
খায়রুল আহসান বলেছেন: "অসম্ভব সুন্দর একটা কবিতা লিখেছেন। এক কবিতায় পুরো চিত্র উঠে এসেছে" - অনেক ধন্যবাদ, এমন প্রেরণাদায়ক মূল্যায়নের জন্য।
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কী কে জানে - করোনা প্রাণহানি ছাড়াও আরও কত কী ক্ষতি করে গেল, তার সঠিক মূল্যায়ন করতে অনেক সময় লেগে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা, মন্ত্রণালয়ের সরকারী বিবৃতিগুলোর উপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না।
১৭| ১৩ ই জুন, ২০২১ সকাল ১০:৩৪
সোহানী বলেছেন: করোনার জীবনচক্র!!
১৩ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: "করোনার জীবনচক্র!!" - জ্বী, অদ্যাবধি যতটুকু পেয়েছি, তাই নিয়ে রচিত।
মন্তব্য ও প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ রাত ৯:১৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই করোনা পৃথিবীকে করছে তছনছ । এখন গরিব দেশ এই মহামারী টিকা পেলে মানুষের জীবন বাচে