![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন উন্নয়ন কর্মী। জীবনের খসড়া পৃষ্ঠাগুলি থেকে মূল্যবান বিষয়গুলি আলাদা করে পাকা একটি খাতা তৈরী করার আপ্রাণ চেষ্ঠা থাকবে।
মাহে রামাদান রহমত, মাগফেরাত এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তির বার্তা নিয়ে আমাদের মাঝে এসেছে। আমরা আনন্দিত এবং পুলকিত চিত্ত্বে মাহে রামদানকে স্বাগত জানিয়েছি। মাহে রামদানের আগমনে আমাদের আত্মার মধ্যে ঈমানী শক্তি বৃদ্ধি পায়। সমজিদে সমজিদে মুসল্লির ঢল নামে। দেখে সত্যিই ভাল লাগে। কিন্তু যখন আমাদের মাঝ থেকে রমজান বিদায় হয়, তখন মসজিদগুলোতে মুসল্লিদের যাতায়াত কমে যায়, ঈমানী শক্তি হ্রাস পায়। এমনও শুনা যায় ২/১টি গ্রামের সমজিদে নিয়মিত আজানও হয়না। এ বিষয়ে অর্থাৎ রামদানে ঈমানী শক্তি বৃদ্ধি এবং রামদান পরবর্তী সময়ে ঈমানী শক্তি হ্রাস পাওয়ার কারণ যাচাই করে যা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে তা হলো খাদ্য।
মানুষ দুইটি পৃথক বিষয়ের সমন্বয়ে গঠিত। একটি হলো অবকাঠামো বা শরীর অন্যটি আত্মা। শরীর গঠনে, শক্তি বৃদ্ধিতে এবং শরীর সুস্থ রাখার জন্য প্রতিনিয়ত আমরা বিভিন্ন খাদ্য গ্রহণ করি। কিন্তু আত্মার শক্তি বৃদ্ধিতে এবং আত্মার সুস্থতার জন্য আত্মার উপযোগী খাদ্য গ্রহণে আমাদের চেষ্ঠা খুবই নগন্ন। এখন প্রশ্ন হলো আত্মার খাদ্য কি?
আমার প্রশ্ন হলো আমরা শরীর গঠনে, শক্তি বৃদ্ধিতে এবং শরীর সুস্থ রাখার জন্য প্রতিনিয়ত যে খাদ্যগুলো গ্রহণ করি তা কোথা থেকে উৎপন্ন হয়? নিশ্চয় মাটিতে উৎপন্ন হয়। মাটির উপাদানে তৈরী শরীর সুস্থ রাখার জন্য মাটিতে উৎপন্ন খাদ্য প্রয়োজন হয়। তাহলে কোন স্থানের উৎপন্ন খাদ্য আত্মার খাদ্য হবে?
আমি জেনেছি যে, হযরত আদম (আঃ) এর শরীর তৈরী করার পর তার পিষ্ঠদেশে আল্লাহ তায়া’লা মুখের ফুক (ফুতকার) দ্বারা হযরত আদম (আঃ) এর শরীরের মধ্যে আত্মা স্থাপন করেছেন। তাহলে নিয়মানুযায়ী আত্মার খাবার কোথা থেকে আসার কথা? নিশ্চয় পূর্বের যুক্তি অনুয়ায়ী আল্লাহর মুখ থেকে আত্মার খাদ্য আসার কথা। আল্লাহর মুখ থেকে আমাদের মাঝে কি এসেছে? আমরা মুসলিমগণ জানি মহান আল্লাহর মুখ থেকে তার বাণী আল কুরআন এসছে। অতএব আমাদের আত্মার খাদ্য হচ্ছে আল কুরআনের বাণী। চলবে-----
২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৫
জীবনের খাতা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৯
ইসলামী চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৫৫
বুড়ো হিমু বলেছেন: ভালো লিখছেন ভাই