| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কালপুরুষ
জন্মঃ নারিন্দা, ঢাকা। পেশাঃ নগর গবেষক। শখঃ আড্ডা, বিতর্ক, লেখালেখি, ফটোগ্রাফী, রান্না, বই পড়া, গান শোনা ও ছবি আঁকা। এক সময় রাশিফল ও হস্তরেখা বিদ্যা চর্চায় যথেষ্ট আগ্রহ ছিল। বিশ্বাসঃ মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও মৃত্যুর মুখোমুখি হতে আমার ভীষণ ভয়।
মেঘবতীকে, প্রিয়তমেষু - ১
মেঘবতী,
আর ম্যাডাম নয়, আপনিও নয়। এবার থেকে তুমি আর শুধুই মেঘবতী। আমি জেনে গেছি তুমি বড্ডো অভিমানী। তোমার অভিমানের আকাশে কতটা মেঘ জমিয়ে রেখেছো তা অনুমান করতে পারি। আর কতটা আদর-ভালবাসা দিলে সেই অভিমানের মেঘ বৃষ্টি হয়ে তোমার দু’চোখ বেয়ে নামবে তা’ও আমি অনুমান করতে পারি। তোমার মান ভাঙ্গাতে আমাকে এখন মেঘে মেঘে হাজার রঙের রঙধনু সাজাতে হবে। তোমার নিটোল গালের অনুপম ভাঁজে আমার পত্র মারফত পাঠিয়ে দেয়ে পবিত্র চুম্বনের স্নিগ্ধতা যখন আবির হয়ে তোমার সকল ভাবনার গভীরতাকে আবেশে বিমোহিত করবে তখন আমি বুঝবো তোমার মন আকাশের সকল মেঘ কেটে গেছে। আচ্ছা, সত্যিই কী কাটবে? কি করে জানবো বলতো? তোমার নাম যে মেঘবতী। বিদ্যুতের আলোয় নাহয় চমকে দিও, গুরু গম্ভীর গর্জনে নাহয় জানিয়ে দিও- তোমার অভিমান ভেঙ্গেছে।
মেঘবতী নামটা কিন্তু আমিই তোমাকে দিয়েছিলাম। আমার খুব পছন্দের একটা নাম। তোমার আরো দুটো নাম ছিল, অন্যেরা তোমাকে সেই নামেই চেনে। আমি কিন্তু কখনোই তোমাকে সেই নামে ডাকিনি। আমার দেয়া এই নামটা তোমারো খুব পছন্দের। আচ্ছা, তুমি কি জানো তোমাকে আমি কেন মেঘবতী বলে ডাকি? হয়তো জানো কিংবা কখনো জানার প্রয়োজন বোধ করোনি। মনে মনে খুশী ছিলে সেটাই অনেক। নামটা যেহেতু আমার দেয়া তাই সেটা যেমনি হোক তা নিয়ে ভাববার অবকাশ ছিলনা। আর নামটা যা’ই হোকনা কেন, তাতে কার কি আসে যায়? তুমি হয়তো এমনটাই ভাবতে। নামটা তোমার ভাল লেগেছে সেটাই শেষ কথা। তবুও আমার মনে হয় এর পেছনের কথাগুলো তুমি জানলে তোমার ভাল লাগবে- কেন তুমি মেঘবতী।
মেঘের যে অনেক রঙ তুমি কি জানো? অবাক হলে বুঝি! সত্যিই কিন্তু মেঘের অনেক রঙ। শরতের আকাশে মেঘগুলো সাদা, শুভ্র- ঠিক তূলোর মতো। আষাঢ় ও শ্রাবণে সেই মেঘই আবার কখনো ধূসর, কখনোবা কালো। আবার গোধূলি বেলায় সেই মেঘই কেমন লালচে, কমলা, হলুদ, সোনালী আর নীলাভ বর্ণের অপরূপ মিশ্রণ। তুমি নিশ্চয়ই আকাশে এমন সব মেঘের রঙ দেখেছো। আমিও দেখেছি। আর মনে মনে ভেবেছি আকাশের বুকে ভেসে বেড়ানো এই মেঘেরা আসলেই কত সুন্দর! কত বর্ণিল! কত সুষমামন্ডিত! ঈশ্বরের এক অপূর্ব সৃষ্টি! কেমন মুক্ত বিহঙ্গের মতো যেথায় খুশী ভেসে যেতে পারে। আর এই মেঘগুলোই যেন আকাশের ক্যানভাস জুড়ে আত্মমগ্ন এক শিল্পীর নিপূণ হাতের অনুপম স্পর্শে আঁকা চিত্রকর্ম। প্রতিটি আঁচড় যেন রঙ-তুলির নান্দনিক টানে উদ্ভাসিত। এমন শিল্পময় সৌন্দর্য আর কোথাও দেখেছো কী? আমি দেখেছি। তোমার মাঝে, তোমার মনে আমি সেই মেঘের ছবিই ফুটে উঠতে দেখেছি। বার বার প্রতিবার, চোখে নয়- আমার অন্তর দৃষ্টিতে। তাইতো তুমি মেঘবতী। তুমি আমার মনের আকাশ জুড়ে বিচিত্র সব রঙের সমারোহ। কখনো সাদা, কখনো ধূসর, কখনো বা অনন্য বর্ণিল। মন কেড়ে নেয়া বাহারি সব রঙের খেলা। আর এই রঙের মতোই কী তুমি সময়ে বদলে যাও? আমি কি তখন তোমার সঠিক রঙটা চিনতে পারি? পারলে কি আর তোমাকে নিয়ে এতো ভাবতাম? প্রকৃতির ষড়ঋতু যেন তোমার মাঝেই বিদ্যমান। মেঘে মেঘে লুকিয়ে আছে।
তোমার মনের মেঘ যে বিচিত্র রঙ ধারণ করে থাকে তা আমাকেও বর্ণিল করে তোলে। আমি সেই মেঘে মেঘে হারিয়ে যাই কোন এক সুদুরের টানে। সেই টান শুধুই ভাললাগার, শুধুই ভালবাসার। অথচ আমি ভুলে যাই এই মেঘেও বৃষ্টি হয়। এই মেঘেরও কান্না আছে। মেঘবতীর মেঘলা মন যখন গুমরে কাঁদে তখন এক অনাহুত অভিমানে, এক অলিখিত অভিযোগে, এক না পাওয়া বিষাদ ব্যথায় শুধু প্রলম্বিত হয়। বিরহ যাতনায় দিন কাটে। আমি তখন তোমাকে শান্তনা দেবার মতো বিশ্বস্ত কিছু বাণী খুঁজতে থাকি। খুঁজতে থাকি মমত্বের প্রভায় বিচ্ছুরিত একরাশ অলৌকিক সূর্যালোক। তোমার মেঘলা মনটাকে চাই আলোয় আলোয় ভরিয়ে দিতে। আর তা যদি হয় আমার একজনমের ভালবাসা হোকনা। আমি সেই ভালবাসার বিশ্বাসে গাঁথতে চাই আমার সকল অনুভব। মমত্বের সৌরভে ভরিয়ে দিতে চাই আমার সেই পবিত্র পূষ্পমাল্য। আমার সকল ভালবাসা শুধু তোমারই জন্য।
আজ তোমার আমার যেটকু দূরত্ব সেতো শুধু অক্ষাংশ আর দ্রাঘিমাংশের বলয় দ্বারাই নির্ণিত, এ দূরত্ব শুধুই অবস্থানগত। আমাদের দুজনের মনের মাঝে কোন দূরত্ব নেই। আমার দৃষ্টির নাগালে যে আকাশ সেই আকাশে যে মেঘ ভাসে, সেই মেঘ তোমার আকাশেও হাসে। অথচ আমার মনের আকাশে যে মেঘ সেই মেঘ শুধু পৃথিবী কেন- গ্রহ থেকে গ্রহান্তরের আর কোথাও নেই। সেই মেঘ এক মানবী, আমার চিরচেনা মেঘবতী। তুমি কাঁদলে বৃষ্টি হবে এতো জানা কথা, তুমি হাসলে বসন্তের হাওয়া বইবে এটাও ধ্রুব সত্যি। তুমি কাছে থাকলে আমার সমস্ত কষ্ট বরফের মতো গলে যায়- সেটা বহুবার প্রমাণিত। তুমি হাতছানি দিয়ে ডাকলে আমার হৃদয়ে বাঁধভাঙ্গা জলোচ্ছাস বয়ে যায়- সেটা তোমাকে না বললেও তুমি বুঝতে পারো।
হে মেঘবতী, তুমি যেমন মেঘের রঙে নিজেকে রাঙাতে পারো আমিও তেমনি তোমার অভাবে নিরন্তর বদলে যাই, বর্ণহীন হতে থাকি। তুমি নীরব হলে আমার সকল উচ্ছাসে ভাটা পড়ে, আমার নিবেদিত সকল ভালবাসায় মরচে ধরে, আমি স্তিমিত প্রদীপের মতো আলোহীন হয়ে পরি। তুমি মেঘ হয়ে আমাকে একটু ছায়া দাও, আমি ঈশ্বরের কাছে করজোড়ে প্রার্থনা করি প্রত্যাশার সূর্যটা যেন চিরকাল আড়ালে থেকেও তোমাকে আগের মতোই রাঙিয়ে তোলে। আমি তোমাকে মেঘবতী বলেই ডাকবো কারণ তোমার বিচিত্র মনে যেসব রঙ ধারণ করো, সেই রঙের উৎস হয়তো আমি নই, সে হলো অনেক দূরের জ্বলজ্বলে এক সূর্য। আমার সাধ্য কি, আমি সূর্য হয়ে তোমাকে রাঙাই। বড়জোড় তুমি কাঁদলে আমি একটু বৃষ্টির ছোঁয়া পেতে পারি। তোমার সেই কান্না ছুঁতে হলে আমাকে কখনো সূর্য হতে হবেনা, বরং ভিখারীর মতো এই হাত দুটোই বাড়িয়ে রাখবো। মেঘবতীর সকল কান্না বৃষ্টি হয়েই ঝরুক, আমার শুকনো হাতদুটোকে করুণাজলে ভিজিয়ে দিক।
- প্রিয়তমেষু
(ফেরারী পাখী'র চিঠি বিষয়ক পোস্টের সূত্র ধরে, অনুরোধে ঢেঁকি গেলা)
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৪১
কালপুরুষ বলেছেন: মেঘরাজ্যের এক রাজকুমারী- বাস্তবের কেউ নয়।
২|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৪২
মো: মুসফিকুর রহমান (পরাগ) বলেছেন: খুবোই ভাল লাগলো।
কে সেই মেঘবতী?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬
কালপুরুষ বলেছেন: মেঘরাজ্যের এক রাজকুমারী- বাস্তবের কেউ নয় এটা নিশ্চিত।
৩|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫৬
মাহমূদ হাসান বলেছেন: বাস্তবে হোক বা কল্পনার রাজ্যে হোক সত্যি বলতে সে মেঘবতী, সে সৌভাগ্যবতী, কারণ, সে কালপুরুষ দা কে পেয়েছে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
কালপুরুষ বলেছেন: হাহাহাহাহাহা......। মেঘবতী সৌভাগ্যবতী কিনা জানিনা, তবে তাকে চিঠি লিখতে পারাটা সৌভাগ্যের।
৪|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:০৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভাল লাগল দাদা
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
কালপুরুষ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৮
আতাতুর্ক বলেছেন: আপনি বরাবরই ভালো লেখেন , আজও তার প্রমান দিলেন।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪০
কালপুরুষ বলেছেন: জেনে ভাল লাগলো।
৬|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৭
সেজুঁতি বড়ূয়া বলেছেন: দাদা, অপুর্ব সুন্দর লিখেছেন! সত্যি আপনার ভাষা জ্ঞান দেখে ঈর্ষা হয়!! এমন আরো অনেক লেখা নিয়মিত প্রয়াশা করি আপনার কাছে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪০
কালপুরুষ বলেছেন: চেষ্টা থাকবে। ![]()
৭|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪১
নাজমুল হাসান বাবু বলেছেন: ব্লগার মেঘবতী নাতো? হলে ভালো, না হলে আরো ভালো!
কারণ মিল থেকে গড়মিল, তারপরে অমিল, তারপরে... যা হওয়ার তাই
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩
কালপুরুষ বলেছেন: মেঘবতী নামের কোন ব্লগার আছে নাকি? জানিনাতো! তবে আমার মেঘবতী কল্পনা জগতের বাসিন্দা, বাস্তবের কেউ নয়।
৮|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫
সকাল রয় বলেছেন: যদি বলি এ চিঠি প্রায় অন্তর সম কি হবে জানিনা তবে আমার যে ভালো লাগলো ভীষন রকমের চিঠিটা আসলেই সুন্দর
ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০০
কালপুরুষ বলেছেন: ধন্যবাদ। জেনে ভাল লাগলো।
৯|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: বাদশা ভাই, বিশ্বাস করেন-আপনার লেখা পড়ে আমার ইচ্ছে করছে আবার নয়, বারবার প্রেম করি-আর আপনার লেখা থেকে সুন্দর সুন্দর বাক্য চুরি করে করে প্রেমিকার কাছে চিঠি লিখি!
অনেক সুন্দর মন থাকলেই এমন সুন্দর লেখা কেউ কেউ লিখতে পারে।
নিরন্তর শুভ কামনা।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:১১
কালপুরুষ বলেছেন: ধন্যবাদ কবির ভাই।
আসলে আমরা সবাই কিন্তু নিরন্তর প্রেম করেই যাচ্ছি। আর এই প্রেম আছে বলেই পৃথিবীটা মাঝে মাঝে অনেক সুন্দর মনে হয়। ভাবলে কষ্ট হয় একদিন সবাইকে ছেড়ে যেতে হবে।
ভাল থাকুন নিরন্তর, প্রেমময় থাকুন।
১০|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
রুবাইয়াত ইসলাম সাদাত বলেছেন: অসামান্য! অসাধারণ!
১১|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪৭
আরিয়ানা বলেছেন: চমৎকার!! দাদা কেমন আছেন? নতুন বছর কেমন ভাবে শুরু করলেন? অনেক শুভেচ্ছা!!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:১৩
কালপুরুষ বলেছেন: ভাল আছি। তুমিও ভাল আছো আশা করি। শুরুটা মন্দ না।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
১২|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:১৬
তাজা কলম বলেছেন: তোমার মেঘলা মনটাকে চাই আলোয় আলোয় ভরিয়ে দিতে। আর তা যদি হয় আমার একজনমের ভালবাসা হোকনা। আমি সেই ভালবাসার বিশ্বাসে গাঁথতে চাই আমার সকল অনুভব। মমত্বের সৌরভে ভরিয়ে দিতে চাই আমার সেই পবিত্র পূষ্পমাল্য। আমার সকল ভালবাসা শুধু তোমারই জন্য।
মেঘবতীর প্রিয়তমেষুর এ স্বপ্ন সত্য হয়ে একদিন সামু প্রাঙ্গনে ছড়াবে মায়াবী জোছনা, আর আমরা ব্লগাররা সেই জোছনায় স্নাত হয়ে গাইবো ভালবাসার জয়গান। এ প্রত্যাশায়।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:১৯
কালপুরুষ বলেছেন: ধন্যবাদ। প্রত্যাশা পূরণের স্বপ্ন রচিত হোক।
১৩|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: ও মেঘবতীকে আমি তো চিনি তাইনা ভাইয়া???
মেঘের দেশে থাকে যারা সবাই আমার খুবি চেনা!!!![]()
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১০
কালপুরুষ বলেছেন: হুমম্। আমি জানি একমাত্র তুই'ই মেঘবতীকে চিনিস। কাউকে বলিসনা কিন্তু! দেখা হলে আমার কথা বলিস। ![]()
১৪|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৮
মেহবুবা বলেছেন: এত বড় একটা চিঠি । পড়তে গিয়ে কবিতা মনে হচ্ছিল ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৩
কালপুরুষ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এই চিঠির পেছনে আপনারও ইন্ধন রয়েছে সেটা বিনয়ের সাথে প্রকাশ করছি। আপনার একটা লেখার সূত্র ধরে ফেরারী পাখী একাধিক চিঠি লিখেছিল। আর সেই সূত্র ধরে আমিও লিখলাম।
কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা রইলো।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৬
কালপুরুষ বলেছেন: আপনার পোস্টের লিংক:
Click This Link
ফেরারী পাখী'র পোস্টের লিংক:
Click This Link
Click This Link
১৫|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
ঘাস্ফুল বলেছেন: দাদা,
একি Sei 'Nilgiri Pahar'er Megh"... ? Jano ... Vison Misti Likhecho ... দাদা ... Tumi ki jano.... Tumi Golpo, Kobitai, Chhondey Sorbey sorbey kotoina Onoboddo... !!!!!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৫
কালপুরুষ বলেছেন: ধন্যবাদ।
তোমার মন্তব্যে মনটা ভরে গেল। তোমার জন্যে অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
১৬|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:১২
ফেরারী পাখি বলেছেন: দাদা, লেখাটা অসামান্য হয়েছে।
১. এখন এ বিষয়ক কিছু লিখতে ভয়ই লাগবে হা হা হা।
২. তুমি আমার লেখার লিংকটা যোগ করে দিতে পারো--যদি আমরা সিরিজ লিখতে চাই।
৩. মেহবুবার লেখাটা আমি পড়িনি। তাড়াতাড়ি পড়ে নেব।
আসলে তোমার অন্য একটা লেখাতে আমি বলেছি, ব্লগার সহেলী সব পোষ্ট মুছে দিয়েছে, তাতে আমি খানিকটা অপরাধবোধে ভূগছি কারণ আমার মেঘবতী সিরিজে দুই/একটা মন্তব্যে ওকে এটা সেটা বলেছিলাম, সেটা ওর কষ্ট দেখেই অন্য কোন কারণে নয়।ওকে ব্যাক্তিগতভাবে আঘাত করবার জন্য নয়। আমি মেঘবতীকে নিয়ে লিখেছিলাম, শুধু আমার লেখা হিসেবেই। কিন্তু সহেলী সেটাকে আপন করে নিয়েছিল।
ভেবেছিল, ওর কথাই লিখছি।
আমি জানি না কি হয়েছে। হতে পারি সহেলী স্বঅভিমানে সব মুছে দিয়েছে আর আমি নিজেকে দায়ী মনে করছি। যদি আমার কারণেই কিছু হয় তাহলে সহেলীকে বলবো--আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
সহেলী ফিরে এসো ভাই।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৪০
কালপুরুষ বলেছেন: আশা করি সহেলী ফিরে আসবে। তোমার ডাকে সে নিশ্চয়ই সাড়া দেবে। নইলে এই সিরিজ লেখা এগুবেনা। কারণ সব লেখার পেছনেই কারো না কারো ভূমিকা বা উপস্থিতি অত্যাবশ্যক হয়ে পরে।
শুভ কামনা রইলো দুজনের জন্যেই।
১৭|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ভাঙ্গন বলেছেন: জুল ভার্ন বলেছেন: বাদশা ভাই, বিশ্বাস করেন-আপনার লেখা পড়ে আমার ইচ্ছে করছে আবার নয়, বারবার প্রেম করি-আর আপনার লেখা থেকে সুন্দর সুন্দর বাক্য চুরি করে করে প্রেমিকার কাছে চিঠি লিখি!
..........
চুল পাকিলে লোকে হয় না বুড়ো।
আসল প্রেমের বয়স এইতো শুরু।
.....
চিঠি ভাল লেগেছে দাদা!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৯
কালপুরুষ বলেছেন: হাহাহাহাহাহা.......! খাইছে আমারে!! কয় কি!!!
১৮|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৬
পল্লী বাউল বলেছেন: মেঘবতী মেঘের কন্যা
মেঘের উপ্রে থাকে
.............................
...........................
অভিমানী মেঘবতীকে লেখা প্রিয়তমেষুর পত্র দারুন লাগলো।
এবার মেঘদূতকে দিয়ে মেঘবতীর পত্রটি মেঘের দেশে পাঠিয়ে দেয়া হোক।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৫৫
কালপুরুষ বলেছেন: ধন্যবাদ বাউলদা। ![]()
১৯|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৮
কাজী দিদার বলেছেন: ভাল লাগলো ভাই
আপনার জন্য শুভকামনা
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৫৬
কালপুরুষ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
২০|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৩৩
সহেলী বলেছেন: আপনার এ লেখাটা অনেক মন ছোঁয়া ।
ভাল লাগল দাদা ।
আপনি আমার হয়ে ফেরারী পাখীকে খুব করে বকে দেবেন ; ও কেন আমায় ভুল বোঝে ! কেন নিজেকে ঠিক করে বোঝে না !
ও অনেক ভাল লক্ষী একটা মেয়ে । আমার ভাল মন্দ নিয়ে উতলা হয় -- ওকে কেন ভুল বুঝব আমি !
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৫
কালপুরুষ বলেছেন: জেনে ভাল লাগলো আরো ভাল লাগলো তোমাকে ব্লগে দেখে।
তোমার এই মন্তব্য ফেরারী পাখী অবশ্যই পড়বে জানি। আর আমার ব্লগে এলেতো ওকে বলবোই- যেন তোমাকে ভুল না বুঝে।
ভাল থেকো।
২১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:১৩
ফেরারী পাখি বলেছেন: দাদা, তোমার লেখার শেষ লাইনটা দেখিনি----- কি এত্ত বড় কথা
তুমি অনুরোধে ঢেঁকি গিলেছ??????????
সব্বাইকে তাড়াতাড়ি বলে দাও-- "গেলা ঢেঁকির প্রোডাক্ট কত সুন্দর হয়, সেটা সবাই এসে দেখে যাক।"
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:১৮
কালপুরুষ বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা........। আসলেও তাই। তুই ওভাবে না বললে হয়তো এই চিঠি লেখাই হতোনা। ভাল থাকিস।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৩৬
মাহমূদ হাসান বলেছেন: ওম মা, কে সেই মেঘবতী?