নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাহাসান

আমি কামরুল হাসান, সাধারন সুখী জীবনের আপাদমস্তক এক বাঙ্গালী, আপাতত প্রবাসী। জীবিকার তাগিদে কাজ করি আর জীবনের তাগিদে ব্লগ লেখি, বইপড়ি, নন টুরিস্টিক ঘোরাঘুরি করি ও মানুষের সাথে মিশি। বাংলাদেশ থেকে গ্রাজুয়েশনের পর ইন্ডিয়া ও জার্মানিতে ব্যবসা প্রশাসনে স্নাতকোত্তর করে এখন সুইডেনে বহুজাতিক এক টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে কাজ করছি।

কাহাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রেম-তালা!

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২



আমাদের দেশে পিরীতি ‘কাঁঠালের আঠা’ হলেও পশ্চিমে পিরীতি ‘লোহার তালা,’ অন্তত প্রকাশে! অনেক যুগলই এখানে ভালোবাসায় ‘গিট্টূ’ দিতে জনপ্রিয় স্থাপনায় গিয়ে প্রেম-তালা লাগিয়ে আসে।

প্যারিসে শেইন নদীর ওপর পন্ট ডেস আর্টস ব্রিজের রেলিং-এ তালা ঝুলিয়ে নদীতে চাবি ফেলে দেয়াটা খুবই জনপ্রিয়। কয়েক বছর আগে এটা এমন পর্যায়ে যায় যে প্রেম-তালার ভারে ব্রিজই ভাঙ্গার অবস্থা! কতৃপক্ষ শেষে লোক লাগিয়ে রেলিং-এর তালা কাটা ও নদী খুঁড়ে চাবি তোলার ব্যবস্থা করে। এরপর থেকে ওখানে ভালোবাসার গিট্টূ না দেয়ার জন্য রীতিমতো ক্যাম্পপেইন চলে!

আমাদের দেশেও অবশ্য খাতায়, বেঞ্চে, দেয়ালে, গাছে, পাথরে, বাসের সিটে, পাবলিক টয়লেটে অমুক যোগ তমুক লেখার প্রচলন আছে তবে এগুলো সাধারণত একতরফা ও প্ররোচনামূলক।

সে যাই হোক, নরওয়ের ট্রন্ডহেইম শহরের কয়েকশো বছর পুরনো এই ব্রিজে প্রেম-তালা লাগানো তেমন জনপ্রিয় না। এমনও হতে পারে যে এখানকার কতৃপক্ষ লোক লাগিয়েই রেখেছে ভালোবাসার গিট্টূ দেয়া মাত্রই খোলার জন্য, অনেকটা আমাদের দেশের অভিভাবকদের মতো!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.