নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাহাসান

আমি কামরুল হাসান, সাধারন সুখী জীবনের আপাদমস্তক এক বাঙ্গালী, আপাতত প্রবাসী। জীবিকার তাগিদে কাজ করি আর জীবনের তাগিদে ব্লগ লেখি, বইপড়ি, নন টুরিস্টিক ঘোরাঘুরি করি ও মানুষের সাথে মিশি। বাংলাদেশ থেকে গ্রাজুয়েশনের পর ইন্ডিয়া ও জার্মানিতে ব্যবসা প্রশাসনে স্নাতকোত্তর করে এখন সুইডেনে বহুজাতিক এক টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে কাজ করছি।

কাহাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভোটের গালি, কালি ও তালি!

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১


পার্থক্য মাত্র ১০০ বছরের! ধনী-গরীব নির্বিশেষে সুইডেনের সকল পুরুষ ভোটাধিকার পায় ১৯১৮ সালে আর আমি আমি এটা পেলাম ২০১৮ সালে।
সেপ্টেম্বরের ৯ তারিখে এখানে একসাথে জাতীয়, স্থানীয় ও প্রশাসনিক নির্বাচন হবে। কয়েকবছর বসবাসের সুবাদে গত সপ্তাহে চিঠি পেলাম স্থানীয় ও প্রশাসনিক নির্বাচনে ভোট দিতে যাওয়ার জন্য।

ঠিক হ্যায়, ভোট না হয় দিতে গেলাম, কিন্তু দেবো কাকে? সমস্যা এই যে, প্রতিশ্রুতি দেয়া দূরে থাক এখনো পর্যন্ত কোনো দলের কোনো ক্যান্ডিডেট একবারের জন্যও “ভোটটা আমারে দিয়েন” বলে নাই। এখানকার ভোটের বিষয়টা আমার কাছে ঠিক পরিষ্কার না, জেতার দায় কি আমার না ক্যান্ডিডেটের?

এদের বিষয়টাও কি তবে আমাদের মতো? এই যেমন, ভোটের দিন সেন্টারে গিয়ে দেখা গেলো যে ভাতিজারা দাঁত কিটমিট করে বলছে “কাকা আবার কষ্ট করে আসতে গেলেন কেন, সিলতো আমরাই মেরে দেই।”

দেশে না হয় কিছু বলে অক্ষত ফিরে আসার সুযোগ কম, তবে এদেশে ওরকম হলে বলতাম যে “জাল ভোটের সিল ব্যালটে না মেরে ক্যান্ডিডেটের মুখে মারলেই ভালো হতো। কাজের সাথে চেহারার মিলটা অন্তত থাকতো।”
অতঃপর মনকে সান্ত্বনা দিতে বাজিগর ধাঁচে গান ধরতাম;
চামচার জন্য গালি, চোরের মুখে কালি।
বাচ্চালোগ, রঙ্গ দেখো, বাজাও তালি!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.