![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চিত্ত যেথা ভয় শূন্য, উচ্চ যেথা শির, জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা ধর্মের প্রাচীর
রমজান একটি অমুসলিম পৌত্তলিক প্যাগানদের আরব উৎসব ছিল।
প্রাক ইসলামী রমজান ও ইসলামী রমজান মধ্যে পার্থক্য হল, প্রাক ইসলাম আরবে রমজান একটি পৌত্তলিক গোত্রের রেওয়াজ ছিল এবং ইসলামী রমজান সারাবিশ্বের সকল মুসলিমদের দ্বারা চর্চা করতে হয়। রমজানের সময় পৌত্তলিকরা খাদ্য, পানি ও যৌন সংগম থেকে বিরত থাকত, এবং মুসলিমরা ঠিক সেই একই কাজ করে। এটা স্পস্ট যে, মুসলিমরা প্যাগানদের এই উৎসবকে কপি করেছে এবং তার প্রমান মেলে সহিহ বুখারীতে।
সহিহ বুখারী 5: 58: 172 - থেকে আয়েশা দ্বারা বর্ণিত,'' আশুরার দিনে প্রাক ইসলামিক যুগে অজ্ঞ কুরাইশ গোত্র উপবাস করত. নবী এই দিনে রোজা রাখতেন, অতঃপর যখন তিনি মদীনায় হিজরত করলেন, তিনি উপবাস করলেন এবং মুসলমানদের উপর রমজান ফরয করা হয়েছিল, তখন আশুরার দিনে রোজা রাখা বা না রাখা ইচ্ছার উপর নির্ভর করত''। আশুরার রোযা (মহররম এর দশম) একটি কুরাইশ পৌত্তলিক অনুশীলন থেকে অনুকরণকৃত। রমজানের রোযা পরবর্তীতে সেবিয়ান ঐতিহ্য থেকে এসেছিল। সেবিয়ানদের কুরআন [সূরা আল-বাকারাহ 2:62], [আল-হাজ্ব 22:17], [আল মায়েদাহ্; 5:69] এর মধ্যে কয়েক আয়াতে খ্রিস্টান ও ইহুদি সহ উল্লেখ করা হয়। সেবিয়ানরা, একটি অমুসলিম ইরাকি উপজাতি যারা একেশ্বরবাদের প্রতি বিশ্বাস করত, বছরের ৩০ দিন রোজা রাখত এবং প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত প্রার্থনা করত।
শুধু রমজানের রোযাই নয়, অন্যান্য পৌত্তলিক ধর্মানুষ্ঠান যা ইসলামে ছিল না, পরবর্তীতে ইসলামে চালু করা হয়। মক্কায় কাবা মূর্তিপূজার একটি কেন্দ্র ছিল, যার ভিতরে ৩৬০টি মূর্তি কাবা রাখা হয়েছিল। সহিহ বুখারি থেকে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (3:43:658) থেকে বর্ণিত, মুহম্মদ মক্কা প্রবেশ করলেন এবং (যে সময়ে) কাবায় ৩৬০ টি মূর্তি ছিল. তিনি একটি লাঠি দিয়ে যা তাঁর হাতে ছিল তা দিয়ে প্রতিমায় আঘাত করা শুরু করেন এবং বলতে থাকেন, " সত্য (ইসলাম) এসেছে এবং মিথ্যা (অবিশ্বাস) বিলুপ্ত হয়েছে"। তখন কালো পাথর বা আল-হাজর আল-আসওয়াদ কাবার কেন্দ্রীয় বস্তু হয়ে ওঠে, এটা অনেক পাথরগুলির একটি যা প্রাক ইসলামী মুশরিকদের দ্বারা স্থাপন করা হয়েছিল, এই কালো পাথরে প্রাক ইসলামী যুগে পৌত্তলিক পূজার সময় মানুষ চুমো দিত। মুহাম্মদ সম্পূর্ণরূপে মূর্তিপূজা বন্ধ করেননি, কিন্তু তিনি হাজরে আসওয়াদকে রাখতে দেন যাতে লোকেরা পাথরে চুমো খেতে পারে।এটাই সেই প্রাক ইসলামী পৌত্তলিক পাথর যে পাথরে মুসলমানরা হজ্ব ও ওমরাহের সময় চুমু খায়। মুসলিম ঐতিহাসিকগণ এও বিশ্বাস করেন যে এই কালো পাথর একটি পৌত্তলিক দেবতা 'লাত', যে তৎকালীন দেবতা আল্লাহ্র (পৌত্তলিক চাঁদ-দেবতার) তিন মেয়ের এক মেয়ে ছিল।
একুশ শতকের মুসলিমরা বিশ্বাস করে যে ব্ল্যাক স্টোন আদম এবং ইভ এর আমলে স্বর্গ থেকে পতন হয়েছিল, তারা এও বিশ্বাস করেন এই পাথর মূলত সাদা ছিল, কিন্তু পরবর্তীতে মানুষের পাপ শুষে কালোতে পরিনত হয়েছে।
প্রাক ইসলামী মুশরিকদের প্রতিদিন পাঁচবার মক্কামুখী হয়ে প্রার্থনা করত। পার্সি জোরাওস্ট্রিয়ান জাতিও পাঁচবার প্রার্থনা করত সূর্য বা আগুন মন্দিরের দিকে মুখ করে। নামাজের আগে, অগ্নি উপাসকরা নিজেদের পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ৫ বার প্রার্থনা করত সুতরাং আজকাল যে নামাজ পড়া হয় তা ইসলামের উদ্ভাবন নয়, শুধু অগ্নি উপাসকদের প্রার্থনার একটি মডার্ন রুপ মাত্র। সহীহ বুখারী হাদিস (বই ৮,হাদিস নং ৩৪৫) পড়লে জানা যায়, যখন মুহাম্মদ স্বর্গে আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করতে যায়, আল্লাহ দিনে ৫০ বার নামাজের দাবি জানান, কিন্তু নবী মুসার সাহায্যে মুহাম্মদ আল্লাহর সঙ্গে দরকষাকষি করে শেষে তিনি সফল হয়েছিলেন ৫০ ওয়াক্ত নামাজকে ৫ ওয়াক্তে নামিয়ে আনতে। কুরআন (4:28) বলে, 'আল্লাহ তোমাদের বোঝা হালকা করতে চায়, কারণ মানুষকে দুর্বলভাবে তৈরি করা হয়েছে।
কুরানে বলা হয়েছে,''আর তোমরা পানাহার করো, যতক্ষণ না কালো রেখা থেকে ভোরের সাদা রেখা পরিষ্কার দেখা যায়। অতঃপর রাত পর্যন্ত রোজা পূর্ণ করো।'' (সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ১৮৭)। কিন্তু পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে কখনো সূর্য ডোবে না, সেক্ষেত্রে কি করা হবে তার বর্ণনা কুরআন হাদিসে কোথাও বলা নেই। ইসলাম জ্ঞানীরা কেউ মক্কার টাইম ফলো করতে বলেন অথবা পার্শ্ববর্তী দেশের টাইম ফলো করতে বলেন। তাহলে প্রশ্ন হল, আল্লাহ অথবা মুহম্মদ কি জানতেন না, এমন কোন দেশের অঞ্চল আছে যেখানে বছরের ৬ মাস সূর্যাস্ত হয় না?
কোন দেশে কেউ ৯ ঘন্টা রোজা রাখছে আবার কেউ ২১ ঘন্টা। এই বৈষম্য কেন? যে ২১ ঘন্টা রোজা রাখছে তার পুন্য কি ৯ ঘণ্টা রোজাদারের সমপরিমান?
অনেক অ-ইসলামিক পৌত্তলিক ধর্মানুষ্ঠান এখন ইসলামী ধর্মানুষ্ঠান হিসাবে পরিচিত হয়। পৌত্তলিকদের ক্রিসেন্ট মুন, চন্দ্র দেবতার সিম্বল, তাওয়াফের প্রতীক, ইহরামের প্রতীক ইসলাম দ্বারা কপি অথবা চুরি করা হয়েছে। মুসলমানরা এখন আকাশে একটি চাঁদের উপর নির্ভর করে দেখে তাদের রোজা শুরু করে যেটা পৌত্তলিকদের অনুরুপ। রমজান মুসলমানদের জন্য একটি এক ধরনের মাসব্যাপী খাদ্য উৎসব, যেখানে মুসলমানদের এই মাসে সংযম করবে অথবা কম খাবে বলে আশা করা হয়. কিন্তু বাস্তবে, মুসলমানরা অন্য কোন মাসের তুলনায় রমজান মাসেই বেশি খায়।
রমজান মাসে স্ত্রীদের আদর করা নিয়ে অনেক হাদিস আছে, যার মধ্যে একটি ইন্টারেস্টিং হাদিস হল, রোজার সময়ে বয়স্ক স্বামীরা তার কম বয়স্কা স্ত্রীকে আদর করতে পারবে যেখানে যুবকদের স্ত্রীকে আদর করতে মানা করা হয়েছে। বলার অপেক্ষা রাখেনা, মুহম্মদ সেই সময়ে বৃদ্ধ ছিলেন।
বুখারী হাদিস, আয়েশা দ্বারা বর্ণিত, খন্ড ৩, ১৪৯ , ''মুহাম্মদ রোজাকালীন সময়ে স্ত্রীদের চুমু দিতেন এবং আলিঙ্গন করতেন এবং তোমাদের মধ্যে যে কারো চেয়ে তার ইচ্ছাশক্তি নিয়ন্ত্রিত ছিল''।
বুখারী হাদিস, খন্ড ৩, ১৫১তে বর্ণিত, তিনি জয়নবের সাথে ( উম্মে সালমার কন্যা) একই পাত্রে গোসল করতেন, এবং তাকে চুমু খেতেন রোজা থাকা সত্ত্বেও।
হাদিস গ্রন্থ ১৩, হাদিস নাম্বার ২৩৮১ তে আবু হুরায়রা দ্বারা বর্ণিত, এক ব্যাক্তি প্রশ্ন করে রোজা থাকা অবস্থায় স্ত্রীকে আলিঙ্গন করা যাবে কিনা। মুহম্মদ তাকে অনুমতি দেন। কিন্তু যখন আরেকজন ব্যাক্তি একই প্রশ্ন করেন, তাকে মানা করেন। যাকে অনুমতি দেন, সেই লোক বৃদ্ধ ছিলেন, এবং যাকে মানা করলেন সে ছিল তরুন।
হাদিস গ্রন্থ ১৩, হাদিস নাম্বার ২৩৮০ তে আয়েশা দ্বারা বর্ণিত, মুহম্মদ তাকে চুমু দিতেন এবং তার জিহ্বা চুষতেন, রোজা থাকা অবস্থায়।
না খেয়ে থাকলে অথবা যৌনক্রিয়া না করলেই যদি গরিবের কষ্ট বোঝা যেত, তাহলে পৃথিবীতে এখনো এত গরিব, ক্ষুধার্ত মানুষ কেন না খেতে পেয়ে মারা যাচ্ছে সেই প্রশ্ন কিন্তু রয়েই যাচ্ছে। আর যদি ইসলামকে দোষ না দিয়ে মুসলিমদের ঈমানের দোষ দিয়েই থাকেন, তবে রমজান নামক ভোজের উৎসব পালনের সার্থকতা কোথায়?
আমার নিজস্ব ব্লগ সাইট
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩২
কামিকাজি বলেছেন: সামুতে লিখলে জার্মানি যাওয়া যায় আগে জানতাম না। যদি একটু প্রসেসটা বলতেন, উপকার হত।
২| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:১৯
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনি যতই সত্য বলুন না কেন, সত্যকে যখন নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখা হয় তখন তা নেতিবাচকই থেকে যায়।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
কামিকাজি বলেছেন: আর সত্য উদ্ঘাটন না করলে সত্য মিথ্যা হিসেবেই থেকে যায়।
৩| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:২৭
অশ্রুকারিগর বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য। হাজরে আসওয়াদ সম্পর্কে আমি ভালো জানতাম না। অবশ্যই আপনার কথা সত্য নয়, তাই একটু পড়াশোনা করলাম। কেউ হাজরে আসওয়াদ সম্পর্কে পুরো জানতে চাইলে এখানে দেখতে পারেন।
আর রোযার সময় নিয়ে এসব প্রশ্নের উত্তর অনেক আগেই দিয়ে গেছেন মনীষীরা।
তাই আর কিছু বলার দরকয়ার নাই। আপনার উদ্দেশ্য সফল হোক, জগতের সকল প্রাণী সুখে থাকুক।
৪| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:৪৪
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: পড়ালেখা কিছু করেন নাকি হুদাই আম্রিকা আর জার্মান যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন। অভিজ্ঞ কোরআন ও হাদীসবিদ সাহেব। সালাম নিয়েন।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৫
কামিকাজি বলেছেন: পড়ালেখা না করলে এত কিছু জানলাম কিভাবে? আপনার যদি ক্ষমতায় কুলায়, পারলে আমার তথ্যগুলিকে মিথ্যা অথবা বানোয়াট প্রমান করে দেখান। তাহলে আর জার্মানি যাওয়ার স্বপ্ন দেখবো না, কথা দিলাম।
৫| ২২ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:২৮
দ্যা প্রোক্রাস্টিনেটর বলেছেন: হা হা হা হা. ...... আমি যখন নবম শ্রেণীতে পড়ি তখন আমার এক বন্ধু পিথাগোরাসের উপপাদ্য ভুল প্রমান করেছিল, আপনার পোষ্ট পড়ে তার কথা খুব মনে পড়ল....... তখন ও অবশ্য এভাবে হেসেছিলাম.....
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪০
কামিকাজি বলেছেন: আপনি শুধু হেসেই যাবেন, আর আপনার বন্ধুরা অনেক দূরে এগিয়ে যাবে। আপনি তারপরেও হাসতেই থাকবেন, কারন হাসা ছাড়া তেমন কোন যোগ্যতা আপনার আছে বলে আমি মনে করিনা। আপনার বন্ধু পিথাগোরাসের উপপাদ্য ভুল প্রমান করার চেষ্টা তো করেছিল, হয়ত একদিন ভুল প্রমান হতেও পারে। আইন্সটাইনের কিছু তত্ত্ব ভুল প্রমানিত হয়েছে তাও স্কুলছাত্রের দ্বারা। আপনি হাসতে থাকেন।
৬| ২২ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:১২
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: হ। প্যাগানরাও রোজা রাখতো। তো এখন আমাগের কি করতে হবে ?
৭| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:১৯
জ্ঞানহীন মহাপুরুষ বলেছেন: অল্পবিদ্যা যে ভয়ংকরী সেটা এই পোস্ট পড়ে বোঝা যায়। আপনার শুভবুদ্ধির উদয় হোক
৮| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:১৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হে হে হে বড়ই মজা পেলুম জনাব
৯| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪২
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: মুসলমানরা রোযা রাখলে আপনার সমস্য কী? আপনারে তো কেউ রোযা রাখার জন্য জোর করে নাই।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৯
কামিকাজি বলেছেন: আমি তো রোজা রাখতে মানাও করিনাই, শুধু রোজার আসল ইতিহাস তুলে ধরলাম মাত্র। অগ্নি উপাসকদের একটি উৎসব মুসলিমরা না বুঝেই পালন করে যাচ্ছে, ভাবতেই কষ্ট হয়। রোজার যে আসল উদ্দেশ্য গরিব দুঃখীদের কষ্ট উপলব্ধি করা, লাখ লাখ মুসলিমদের ১৪০০ বছর ধরে রোজা রাখার ফলে কয়জন গরিবের দুঃখ দূর হয়েছে, যদি সংখ্যাটা বলতেন, খুব উপকৃত হতাম।
১০| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৫
শামস 8929 বলেছেন: আপনার লেখাটা মোটেও তথ্যসমৃদ্ধ নয়। পুরো লেখাটাই উদ্দেশ্য প্রনোদিত। আপনার লেখার বিপরীতে আমি আরেকটি লেখা শুরু করব। তবে আপনার প্রোফাইল দেখে মনে হলো আপনি টাউট টাইপের একজন কেউ। অপেক্ষায় থাকুন আমার লেখাটির জন্য।।। হিটলারও অনেক জ্ঞানী লোক ছিলেন -- আপনার ভাবার কোন কারন নেই যে, আপনি জ্ঞানগর্ভ কিছু লিখে ফেলেছেন।।।। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।।।।
২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০৫
কামিকাজি বলেছেন: আপনার লেখাকে আমি স্বাগতম জানাচ্ছি। কিন্তু প্রোফাইল দেখে কিভাবে বুঝে গেলেন যে আমি টাউট টাইপের মানুষ, এটা গবেষনার বিষয় হতে পারে। আপনি যদি আমার রেফারেন্সসহ লেখার বিপরীতে আমার লেখার যুক্তিগত ভুল বের করতে পারেন, তাহলে তো ভাল। নইলে অগ্নিউপাসকদের উৎসব পালন করতে আপনাকে কেউ বাধা দেয়নি।
১১| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সামুর মুসলিমেরা বড়ই জটিল, এরা না পড়েই লেকচার মারাইতে আসে
১২| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৪৬
দ্বীন মুহাম্মদ সুমন বলেছেন: পাগলে কি না বলে আর ছাগলে কি না খায় । ছাগলে কি না বলে আর নাস্তিকে কি না লেখে লুল
মাথার সুচিকিৎসা করান । আর কিছু বলার নাই ।
১৩| ২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
কুব্বত আলী বলেছেন: মুক্ত চিন্তার চর্চা করতে গিয়া এই দশা, তো জেনে নিন মুক্তমনার প্রকারভেদ এখানে ক্লিক করুন
১৪| ২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬
আহলান বলেছেন: ঐ প্যাগান এ্যান্ড গংরা কাদের অনুসরণ করতো সেই ব্যপারে কিছু জানতে পারছেন কিনা? ইসলাম তো সেই হযরত আদম (আঃ) এর সময় থেকেই বিদ্যমান-আল্লাহর মনোনিত দ্বীন। রোজা নামাজ সবই তো সেই সময় থেকেই বিদ্যমান। সুতরাং ইসলামে এই সব এবাদত একদম শুরুথেকেই ...
আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায়ের জন্য হযরত আদম (আঃ) যে নামাজ আদায় করেছিলেন, সেটাই এখন আমরা ফজরের নামাজ হিসাবে আদায় করি। হযরত ইউনুস (আঃ) যে নামাজ আদায় করেছিলেন সেটাই আমরা আসরের নামাজ হিসাবে আদায় করি। হযরত আদম (আঃ) এর গায়ের রং বেহেশতে থাকাকালীন সময়ে ছিলো ফর্সা। পৃথিবীতে আগমনে তা কালো হয়ে যায়। সেই রং পূনরায় ফিরে পেতে তিনি তিনটি রোজা রাখেন। চন্দ্র মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ এই তিনটি রোজাকে বলা হয় আয়াম্বেজ এর রোজা। সুতরাং রোজার উৎপত্তিও এখান থেকে .... সুতরাং মুসলমানগন প্যপগানদের অনুসারী নয়। বরং ইসলাম বার বার বিকৃত হয়েছে, আল্লাহ নবী (আঃ)দের পাঠিয়ে তা আবার সহিহ করে দিয়েছেন।
২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯
কামিকাজি বলেছেন: মুহম্মদ এর আগে কোন নবী ৩০ দিন রোজা রাখতেন অথবা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরতেন, যদি একটু রেফারেন্স সহকারে দেখাতেন খুব খুশি হতাম।
১৫| ২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
আহলান বলেছেন: রোজা নামাজের রেফারেন্স হয়তো দিতে পারবো, তবে সেটা ৩০ দিন বা ৫ ওয়াক্ত এটা দেয়া যাবে না, কারণ এটা মুসলামনদের জন্যই নির্ধরিত করা হয়েছে। যেমন মুসা (আঃ) এঁর জন্যও নির্দিষ্ট কিছু দিন রোজা পালনের হুকুম ছিলো। সুরা বাক্বারায় তা উল্লেখ আছে। যাকাত আদায়েরও হুকুম ছিলো। যাকাত না আদায়েল কারণে কারুনের সম্পদ মাটি গ্রাস করে-কোরআনে যার উল্লেখ আছে। ধন্যবাদ ... আমি চেষ্টা করবো ..
১৬| ২৭ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৪৮
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: আপনি যা জানলেন তা বাকি কেউই জানলনা কেন? বাকি সবাই আপনার উল্টাটা বুঝল কেন?
২৮ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৫৪
কামিকাজি বলেছেন: আমি যা কিছু জানি, হয়ত অনেকেই জানেনা। আবার অনেকেই এমন কিছু জানে যা আমি জানিনা। এবং সত্য সবসময় তিক্ত হয়, যে কারনে উল্টা বোঝা স্বাভাবিক। এতদিন ধরে যা জেনে এসেছেন এক লেখায় তা যদি মিথ্যা প্রমানিত হয়, তা সহজে মেনে নেওয়া অনেক কষ্টকর।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০৩
পাউডার বলেছেন: জার্মান যেতে চান যান। আমাদের কোন সমস্যা নাই।