নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শালীনতা বজায় রাখুন

ফাজলামো

কিছুই না.........

ফাজলামো › বিস্তারিত পোস্টঃ

চেতনা ব্যবসায়ীদের শিক্ষা ব্যবস্থার একাল-সেকাল

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২২

চেতনা ব্যবসায়ীদের শিক্ষা ব্যবস্থার একাল-সেকাল

---------------------------------------------------

১৯৭২-৭৫: চেতনাধারী বাকশালীরা যে শুধু এই সময় গণতন্ত্র হত্যা, দেশের অর্থনীতি ধ্বংস, বা জাতিকে ভারতের গোলাম বানিয়েছিল তা নয়, তার চেয়েও বড় ক্ষতি করেছিল দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা (মেরুদণ্ড) ভেঙ্গে দিয়ে। রাজনৈতিক অস্থিরতা ও যুদ্ধের কারণে ৭১-এর গোটা বছর দেশের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ক্লাস-পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারেনি। কিন্তু লেখাপড়া না হলে কি হবে মানবহিতৈষী মুজিব কোন ক্লাস, পরীক্ষা না নিয়েই পরবর্তী ক্লাসে প্রমশনের ব্যবস্থা করেন। বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষা এমনকি মেডিক্যাল কলেজের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা না নিয়েই অটো-পাসের ব্যবস্থা করা হয়। এ খবর দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, বিদেশেও হইচই পড়ে যায়। ফল দাঁড়ালো এই, ব্র্যাকেট বন্দী হওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশী ডিগ্রি বিদেশে মুল্য হারাল, ইজ্জত হারাল শিক্ষিতরা। এমনকি ইংল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের মেডিক্যাল কলেজগুলোর স্বীকৃতি প্রত্যাহার করে নেয়।







১৯৯৬-২০০১: মুজিব আমলে স্কুল-কলেজগুলোতে ছাত্রলীগের ছেলেদের জন্য নকল করা এক প্রকার বৈধ অধিকারে পরিণত হয়েছিল। এই ভাবে নকল সারা দেশে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। সেই অবস্থা আশির দশক পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। নব্বই-এর দশকের প্রথমার্ধে নকলের উপদ্রব মোটামুটি নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসা সম্ভব হলেও প্রথম হাসিনার সরকারের আমলে সেটা নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায় এবং গোটা দেশে তা মহামারির আকারে ছড়িয়ে পড়ে। হাসিনার সরকার আরেক টার্মের জন্য ক্ষমতায় এলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা যে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সেটা ভেবে দেশের শিক্ষিত মহল সেই সময় আতঙ্কিত না হয়ে পারেনি। যাহোক সেটা আর ঘটেনি। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে নকল উৎখাতে সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহসানুল হক মিলন এক ঐতিহাসিক ভুমিকা পালন করেন।





২০০৯-২০১৩: বর্তমান সময়ে শিক্ষা ব্যবস্থার হালচাল নিয়ে কমবেশি সবাই অবগত। তার পরও নিচে আজকের পত্রিকার একটি খবরের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।



"জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের পর এবার ফাঁস হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার প্রশ্নপত্রও। গতকাল বৃহস্পতিবার ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রেই গ্রহণ করা হয়েছে বাংলা পরীক্ষা। আগের দিন গণিত প্রশ্নও ফাঁস হয়েছিল। আগামী ২৪ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ইংরেজি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রও ফাঁস হয়েছে বলে অভিযোগ শোনা যাচ্ছে। রাজধানীর বেশ কিছু অভিভাবক ‘নয়া দিগন্ত’কে জানান, শুধু গণিত আর বাংলাই নয়, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার সব বিষয়ের প্রশ্নই ফাঁস হয়ে গেছে বলে আমরা শুনেছি। এখন কোথায় প্রশ্ন পাওয়া যাচ্ছে তার পেছনেই ছুটছেন অভিভাবকেরা। এ দিকে ‘প্রশ্নপত্র’ ফাঁস হওয়া নিয়ে ঢাকাসহ সারা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। যে সব অভিভাবক ও পরীক্ষার্থীর কাছে প্রশ্ন পৌঁছেছে বা পেয়েছেন তারা বেশ ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন। পরীক্ষা শেষে তারা ও শিক্ষার্থীরা হাসি মুখে কেন্দ্র থেকে বের হতে দেখা গেছে"।

--- সুত্রঃ নয়াদিগন্ত।



এ সরকারের আমলে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা থেকে শুরু করে জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি, বিএসসিসহ যত পাবলিক পরীক্ষা আছে তার কোনটাই প্রশ্নপত্র ফাঁস ছাড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে এমন নজীর পাওয়া কঠিন। বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষাগুলোর অবস্থাও তাই। বিসিএসসহ বিভিন্ন চাকরির পরিক্ষারতো কথাই নেই। এ সরকার ক্ষমতায় এসেই ঘোষণা দিয়েছে সরকারী চাকরী একমাত্র ছাত্রলীগ-যুবলীগের জন্য বরাদ্দ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

সপ্নচোরা বলেছেন: -একটি যুদ্ধপরবর্তী দেশে যে চরম অস্থিতিশীলতা থাকবে এটা মূর্খরা বাদে বাকী সবারই জানার কথা। কিছু পাকিস্তানি জারজ বাদে তখন বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল পড়ুয়া প্রায় সব মেধাবী ছাত্রছাত্রীই যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিল দেশমাতাকে রক্ষার তাগিদে। কাজেই শিক্ষাখাতে স্থবিরতা আশাটাই স্বাভাবিক ছিল। এই সময়টার শিক্ষাখাতকে নিয়ে প্রশ্নতোলা আর বাংলাদেশের জন্মের বিরুদ্ধে কথা বলার মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।

- আর আপনি নকল নিয়ে যে একপেশে স্ট্যাটিসস্টিকস দিলেন তা আপনার একচোখা মানষিকতাকেই চরম ভাবে প্রকাশ করে। ৯৬ এর আগে বিএনপি শাসনামলে নকলের আধিক্য এতবেশী ছিল যে আমার জানা অনেকে এইট ক্লাশ বাদ দিয়েই নাইনে ভর্তী হয়েছিল বিএনপি শাসনামল ধরে নকল করে পাশ করার জন্য।
-আর ২০০১ থেকে ২০০৭!! আচ্ছা আপনি বলুনতো এই সময়ে কোন বৎসর বিসিএস প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি?? আমি তখন ঢাবির একটা হলের আবাসিক ছাত্র। প্রতি বৎসরই রুমে রুমে প্রিলি প্রশ্ন চলে আসতো এবং রাত জেগে সবাই মিলে প্রশ্ন সলভ করে পরীক্ষা দিত।

ভাইরে, বাংলাদেশ কোন সরকারের আমলেই নকলমুক্ত বা প্রশ্নফাঁস মুক্ত ছিলনা।একমাত্র ফখরুদ্দিন-মঈনুদ্দিন আমল বাদে। তবে এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে এহসানুল হক মিলন ও নুরুল ইসলাম নাহিদ শিক্ষাখাতকে পরিবর্তনের অনেক চেষ্টা করেছেন।পরীক্ষাকে নকলমূক্ত করতে চেয়েছেন। এবং পরীক্ষায় নকল অনেক কমেছেও। এই দিক থেকে তাদের দুজনই প্রশংসার দাবীদার।

তাই বলি কি! একপাশে কথা বাদদেন! অন্ধভাবে কোন দল বা গোষ্ঠির সাপোর্ট বাদ দিয়ে বাস্তবমূখী কথা বলেন।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

ফাজলামো বলেছেন: যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে অনেক দেশে অনেক কিছু হয় অস্বিকার করছি না। কিন্তু কোন দেশে অটো-পাস জাতীয় কোন কিছু আমার জানা নেই। প্রয়োজনে আরও এক বছর শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ ক্লাসে পড়তে পারত। এতে কি খুব ক্ষতি হত? ইরানে বিপ্লব পরবর্তী দুই বছর সকল শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ ছিল। তাতে ইরানের কি ক্ষতি হয়েছে?

হ্যাঁ এর আগেও কদাচিৎ প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে, কিন্তু কখনো ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়ার ঘটনা জানা নেই।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

দিশার বলেছেন: জামাতি ছাগু চিনার সহজ তম উপায়। ১৯৭১ কে, "যুদ্ধের" বছর, " গোলমালের " বা " রাজনৈতিক অস্থিরতার" বছর বলে। খেয়াল করে দেখেন "মুক্তিযুদ্ধ" শব্দ টা এরা কিভাবে ভয় পায়।
পাকি জারজ আর মগবাজারী গেলেমান দের কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি কিসু আশা করা যায় না।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

ফাজলামো বলেছেন: আহা BAL যাহা কিছুই করিতেছে তাহাই মহৎ সেটা যত জঘন্যই হউক। ইহার বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলিলেই তাহারা জামাতি ছাগু। আর ৭১এ শুধু মুক্তিযুদ্ধ হইয়াছে কোন যুদ্ধ হয় নাই। জানুয়ারি থেকে ২৫শে মার্চ পর্যন্ত যাহাই হইয়াছে তাহাও মুক্তিযুদ্ধ, রাজনৈতিক অস্থিরতা নয়। একচোখা বাল দের জন্য এখন সবকিছুই মানিয়া লইতে হইবে। ধন্য তুমি(BAL), ধন্য হে চেতনা ব্যবসা তোমার জন্য যে।

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

সপ্নচোরা বলেছেন: আপনার জানার মধ্যে সমস্যা আছে!

প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ নিয়ে দেশে প্রথম আলোচিত ঘটনা ঘটে ১৯৭৯ সালের এসএসসি পরীক্ষায়।
১৯৭৯ সালের প্রশ্ন ফাঁসের আলোচিত সেই ঘটনায় প্রথমবারের মতো তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়। কমিটির রিপোর্টে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনার জন্য সেই সময়ে সাভারের সার্কেল অফিসার (উন্নয়ন), ব্যাংকের এক কর্মকর্তা এবং সাভার অধরচন্দ্র হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে দায়ী করা হয়েছিল।
প্রশ্নপত্রের সিলমোহর করা প্যাকেট কেটে ঐ বছর প্রশ্ন ফাঁস করা হলেও শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক কারণে দায়ী ব্যক্তিদের গায়ে আঁচড় লাগেনি। আর সেই থেকে শুররু। এরপর এসএসসি পরীক্ষাতেই প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে ১৯৯১ সালে।

- ১৯৯৭ সালের এসএসসি পরীকবষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ঘটে পদার্থবিদ্যা, হিসাববিজ্ঞান এবং বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষায়। ১৯৯৮ সালের ১৬ এপ্রিল এসএসসি পরীক্ষ শুরুর আগেই ফাঁস হয়ে যায় প্রশ্ন। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে একটি শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা তখন বাতিলও করা হয়।

-১৯৯৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ‘ঘ’ ইউনিটের প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। ১৯৯৯ সালের এসএসসি পরীক্ষার আগে ভোলার একটি কেন্দ্র থেকে ইংরেজী দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পরীক্ষা বাতিল করে গঠন করা হয় তদন্ত কমিটি। কিন্তু কেউ শাস্তির মুখোমুখি হয়নি। একই বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃ-বিজ্ঞান বিভাগের অনার্স ফাইনাল পরীক্বষার প্রশ্ন ফাঁসের আলোচিত ঘটনা ঘটে।


কিন্তু ২০০৩ সালে প্রশ্ন ফাঁসে রীতিমতো ইতিহাস সৃষ্টি হয়। সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং বিভাগের ব্যর্থতায় এ বছরই শুরু হয় পাবলিক সার্ভিস কমিশনের অধীনের বিসিএসসহ এর অধীন অন্যান্য পরীক্ষয় এই কেলেঙ্কারির ঘটনা। এছাড়া ঐ বছর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষ, ডিগ্রী পরীক্ষা, ঢাবির চারুকলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা, সমবায় অধিদফতরর পরিদর্শক নিয়োগ পরীক্ষা, সাব রেজিস্ট্রার পদে প্রিলমিনারি পরীক্ষা এবং পুলিশের এসআই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ঘটে এই বছরেই।

২০০৪ সালে ১৩টি সরকারী মেডিক্যাল কলেজে এমবিবিএস পরীক্ষার প্রশ্নও ফাঁস হয়ে নতুন কেলেঙ্কারির জন্ম হয়। এ বছরই দেশের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল এ্যান্ড কলেজে ভর্তি পরীক্ষা, কৃষি সুপারভাইজার পরীক্ষা, ডিগ্রী পরীক্ষা, প্রথথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষ, এমবিবিএস পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হয়। ২০০৫ সালে ফাঁস হয়ে যায় ২৫তম বিবিএসের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন।

২৭তম বিসিএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্নও এ বছর ফাঁস হয়। ২০০৯ সালে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত অভিন্ন প্রপত্রের এসএসসি টেস্ট পরীক্ষার বাংলা ও ধর্ম প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে। গত বছরই চারদলীয় জোট আমলে নিয়োগ পাওয়া জামায়াতী কর্মকর্তাদের আশীর্বাদে কম্পট্রোলার এ্যান্ড অডিটর জেনারেলের অডিটর এবং জুনিয়র অডিটর নিয়োগ পরীক্ষর আগেই প্রশ্ন চলে যায় শিবিরপন্থী প্রার্থীদের হাতে।

তথ্যগুলো যাচাই করুন তারপর কথা বলতে আসুন।

৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

ফাজলামো বলেছেন: সবজান্তা সাহেব, আপনার উল্লেখিত "জনকণ্ঠের" রিপোর্টটি ছাত্রলীগকে এবং সেই সাথে প্রশ্নপত্র ফাঁসের সাথে জড়িত চক্রটির ব্যবসাকে নির্বিঘ্ন করার জন্যই যে একটা ফরমায়েশী রিপোর্ট সেটা সচেতন পাঠক ঐ নিউজটা শুরু থেকে পড়লেই বুজতে পারবেন। [link|http://www.d

ইমেজটিও দিয়ে দিলাম


অল্প বিদ্যা যে ভয়ংকর তা আপনার কমেন্টেই স্পষ্ট! এইবার কে প্রশ্নপত্র ফাঁসের সাথে জড়িত সেটা জানার জন্য একটু Google Search দিয়ে (কোন দালালী না করে ) দেখা যাকঃ ছাত্রলীগের বেলায়ঃ

এই বার জামাত শিবিরের বেলায়ঃ (অবশ্যই first search page)

আপনাকে হতাশ হতে হচ্ছে কারণ জনকণ্ঠের ঐ ফরমায়েশি রিপোর্ট ছাড়া একটা খবরও পেলাম না স্বাধীনতা বিরোধী জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে! সত্যি দুঃখজনক!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.