![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার কাছে মনে হয় যেমন কোন অভিজ্ঞতাই চুড়ান্ত নয় তেমনই সব অভিজ্ঞতাই সত্য নয়।
খেলাফত প্রসংগে আরেকটি হাদীস তুলে ধরছি। হাদীসটি সহীহ্ আল বুখারীতে ষষ্ঠ খন্ডে বর্নিত হয়েছে। হাদীস নং 6713 এবং তা প্রকাশিত হয় 1991 সনে আধুনিক প্রকাশনী হতে। একই গ্রন্থের 6357 নং হাদীসের সাথে এর গভীর সম্পর্ক রয়েছে। আর খেলাফতের ইতিহাস সম্পর্কে এগুলোই মূল বর্ননা। গভীরে একটু ভাবুন।
অর্থ : আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্নিত। তিনি উমর (রা.) এর দ্বিতীয় ভাষনটি শ্রবণ করেছিলেন। সেদিন ছিল নবি (সা.) এর ইন্তেকালের দ্বিতীয় দিন সকাল বেলা। তিনি মিম্বরে উপবেশন করলেন অত:পর ভূমিকা পেশ করলেন। আবু বকর (রা.) নীরব ছিলেন, কোন কথা বলছিলেন না। উমর (রা.) বললেন : আমার আশা ছিল রাসূলুল্লাহ (সা.) আরও বেচেঁ থাকবেন। (বর্ননাকারী বলেন,) এর উদ্দেশ্য তিনি আমাদের সর্বশেষ ইন্তেকাল করবেন। কিন্তু তিনি যদিও ইন্তেকাল করেছেন তথাপি আল্লাহ তায়ালা তোমাদের মাঝে নূর রেখেছেন যা দ্বারা তোমরা হেদায়ত লাভ করতে পারবে। যে নূরের সাহায্যে আল্লাহ মুহাম্মাদ (সা.) কে পরিচালিত করেছেন। নিশ্চয়ই আবু বকর (রা.) রাসূলুল্লাহ (সা.) এর সাথী এবং (সূর গুহায়) দুজনের দ্বিতীয় জন ছিলেন। তিনি তোমাদের (রাষ্ট্রীয়) কার্যাবলির ব্যবস্থাপনায় মুসলমানদের মধ্যে যোগ্যতম ব্যক্তি। সুতরাং তোমরা দাড়িয়ে যাও এবং তাঁর হাতে বাইয়াত গ্রহণ করো। ইতিপূর্বে বনী সায়েদার আঙ্গিনায় কতিপয় (ব্যক্তি) তাঁর নিকট বাইয়াত গ্রহণ করেছিলেন। যুহরী আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ননা করেন, আমি সেদিন উমর (রা.) কে আবু বকর (রা.) এর উদ্দেশ্যে বলতে শুনেছি : আপনি মিম্বরে আরোহণ করুন। তিনি বার বার এ কথা (আবু বকরকে) বলতেছিলেন। অবশেষে তিনি মিম্বরে আরোহণ করলেন। অত:পর জনগণ তাঁর নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে।
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
দাম বলেছেন: Nice post
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩১
কথকবেস্ট বলেছেন: পোষ্টি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩১
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ওমর, নবাব সিরাজ উদ দৌলার আগে, না পরে বাংলার শাসন করেছিলেন?