নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Don\'t be afraid to tell the truth. Because the victory of truth is inevitable.

কাওছার আজাদ

সত্য ন্যায়ে সন্ধানে, আকাশে উড়িয়ে শান্তির নিশান। মুক্তমনে উদার কণ্ঠে, গেয়ে যাবো সত্যের জয়গান।

কাওছার আজাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

“তর্ক-বিতর্ক অদ্ভুতবিজ্ঞান ও কাওস্টাইন”

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

আজ আমাদের ডিপার্টমেন্টের প্রায় সব ছাত্র-ছাত্রীই দলবদ্ধ হয়ে ভার্সিটির ক্যাম্পাসে বসে ফেসবুকিং, গল্পগুজব ও বিভিন্নভাবে আড্ডা দিচ্ছে। আবার কেউ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বই, থিওরি, ম্যাগাজিন, দৈনিক পত্রিকা ও খেলাধুলার খবর নিয়েই ব্যস্ত।
.
এরই মধ্যে আমি এসে উপস্থিত হলাম। প্রথম পিরিয়ড ক্লাসের ২১ মিনিট ইতোমধ্যে প্রায় শেষ হয়েছে। নিশ্চিত যথা সময়ে ভার্সিটিতে আসতে পারিনি। তা যাইহোক, কিন্তু এরা ক্লাস ছেড়ে বাইরে বসে আড্ডা দিচ্ছে কেন? নিশ্চয়ই এর মাঝে কারণ নিহিত আছে।
.
আমি দুদিন যাবৎ ভার্সিটিতে উপস্থিত ছিলাম না। তাই হয়তো অনুষ্ঠানের কথা আমার জানা নেই। তবে এখানে এসে এক বন্ধুর থেকে জানতে পারলাম, ‘আগামীকালকে নাকি বাৎসরিক মল্লক্রীড়া, জ্ঞানচর্চা ও তর্ক-বিতর্ক অনুষ্ঠান হবে। সেই উপলক্ষ্যে আমাদেরকেই পোস্টার তৈরি ও অনুষ্ঠানের যাবতীয় কার্যাদি সম্পন্ন করতে হবে। তাই আজকে সব ক্লাস বাতিল।’
.
কি আর করার আছে! প্রতিষ্ঠানের বাধ্যতামূলক বার্ষিক ক্রীড়া ও জ্ঞানচর্চা অনুষ্ঠান। কোনো স্টুডেন্ট এটাকে অবজ্ঞা করলে, তাঁর কপালে দুঃখ আছে।
.
কিছুক্ষণপর আমরা সব দায়িত্ব অত্যন্ত নৈপুণ্যের সহিত সম্পন্ন করলাম। তারপর আমাদের ভার্সিটির ইংলিশ শিক্ষক সিরাজুল স্যার, ‘যারা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক তাদের নাম তালিকাভুক্ত করলেন।’ পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক জাফর স্যার ও কয়েকজন বন্ধু আমাকে অনুষ্ঠানের তর্ক বিতর্ক বিভাগে অংশ্রহণ করার জন্য নাম লেখাতে বাধ্য করল। নচেৎ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মানসিকতা আমার মোটেও ছিল না। যা হোক, ভার্সিটি ছুটি হয়েছে। এখন আমরা যে যার মতো করে ছাত্র নিবাসে ফিরলাম।
.
পরেরদিন...
ভার্সিটির সম্মানিত অধ্যক্ষ সাহবে ও জ্ঞানী-গুনী সংশ্লিষ্ট শিক্ষকবৃন্দ দ্বারা অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব জাফর স্যার নিয়েছে। আর সার্বিক সহযোগিতায় সিরাজুল স্যার ছিলেন।
.
অনুষ্ঠানের ক্রীড়ামল্ল বিভাগের খেলাধুলা সমাপ্তির পর পর্যায়ক্রমে জ্ঞানচর্চা ও তর্ক-বিতর্ক অনুষ্ঠান শুরু হলো। আমিসহ আরও চার জন ছাত্র-ছাত্রীকে স্টেজে আসার জন্য আহ্বান করা হলো।
এবার সিরাজুল স্যারের মাধ্যমে প্রথমে আমাকে বলা হলো, “মিস্টার আল-কাওস্টাইন, পুরো ভার্সিটিতে ছড়িয়ে পড়েছে; তুমি নাকি একজন বিখ্যাত তর্কবিদ/লজিকম্যান। ইতঃপূর্বে আমাদের ভার্সিটির নামজাদা শিক্ষক জাফর স্যারের সাথেও বিজ্ঞানকে কেন্দ্র করে বেশ তর্ক করেছ। তো আজকে সেই তর্ক-বিতর্ক অনুষ্ঠান তোমার সামনে উপস্থিত। আমারা দেখতে চাই তোমরা যুক্তি বা তর্কবিদ্যায় কি রকম পারদর্শী।”
.
[মনে মনে ভাবলাম সব কপালের দোষ। আমি একজন তুচ্ছ জ্ঞানের অধিকারী সাধারণ ছাত্র। আর তাঁরা কিনা আমাকে লজিকম্যান বলে সম্বোধণ করতেছে। নিঃসংশ্রয়ে আজ কপালে দুঃখ ও অপমান লেখা আছে। কাওস্টাইন নাম মাটির সাথে মিশে যাবে! আবার কখনো মনে হচ্ছে, ওহে কাওস্টাইন এই মুহূর্তে মনের জোর হারালে চলবে না।]
.
আমি সিরাজুল স্যারকে বললাম, ‘কিন্তু স্যার আমি আন্দাজি কোন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে তর্ক করব? এই চারজনই একটা দল! আর প্রতিদ্বন্দী হিসাবে আমি শুধু একাই?’
.
প্রত্যুত্তরে স্যার বলল, “তা কেন হবে বাবা? এই চারজন আমাদের ভার্সিটির সেরা (স্টুডেন্ট তাহসিন, সজীব, নৈরীতা, তামিম)। তুমি চাইলে এদের থেকে এক/দুজনকে তোমার দলে নিতে পারো। তবে শর্ত হচ্ছে, দুজনকে নিলে তাদের দলে জাফর স্যার থাকবে। আর একজনকে নিলে জাফর স্যার তোমার দলে থাকবে।”
.
আমি তাদেরকে লক্ষ্য করে বললাম, ‘তোমরা কোন দুজন আমার দলে আসতে চাও? নির্দ্বিধায় আমার কাছে আসতে পারো।’
.
আমি বলামাত্রই নৈরীতা ও তামিম আমার দলে চলে আসলো। আমরা তিনজন মিলে পরামর্শ করলাম যে, ‘আমি যা যা বলব তোমরা ঠিক ঐভাবেই পালন করবে। আর ইশারা-ইঙ্গিতেও কিন্তু কিছু কাজ করতে হবে। আজ ওদেরকে উচিত শিক্ষা দেয়ার কথা আছে।’ তাঁরা দুজন এ ব্যাপারে পুরোপুরি সহমত জ্ঞাপন করল।
.
আমি স্যারকে বললাম, ‘হ্যাঁ স্যার আমরা প্রস্তুত হয়েছি। এবার তাহলে নিয়ম-কানুন বলে দেয়া যাক। তারপর আমরা খেলা শুরু করব।’
.
স্যার বলল, “তর্ক-বিতর্ক চলবে ২০ মিনিট পর্যন্ত। বিষয়বস্তু হচ্ছে, পদার্থবিজ্ঞান ও বিখ্যাত বৈজ্ঞানিকদের তত্ত্বকে কেন্দ্র করে তর্ক চলবে।”
.
(ক) গ্রুপঃ ১/ জাফর স্যার; ২/ তাহসিন;
৩/ সজীব।
(খ) গ্রুপঃ ১/ আমি আল-কাওস্টাইন; ২/ তামিম; ৩/ নৈরীতা।
.
তর্ক-বিতর্ক স্টার্ট...
আমরা ‘ক’ গ্রুপকে বললাম, “আপনারাই আগে প্রশ্ন করুন।”
এবার তাঁরা প্রশ্ন করল, “নিউটনের ৩য় সূত্র এমনভাবে প্রমাণ করতে হবে, যেন সেই উত্তর নব্য তৈরি প্রমাণ্য যুক্তি ও হাস্যকরভাবে হয়।”
.
আমি তাদের একজনকে আমাদের কাছে ডাকলাম। তাদের পক্ষ থেকে যথাযথ প্রমাণ দেখার জন্য তাহসিন ভাই আসলেন।
আমি তাকে বললাম, “নব্য যুক্তি ও হাস্যকর প্রমাণ চান তাইতো?”
সে বলল,“আজ্ঞে হ্যাঁ। তোমাদের তৈরিকৃত প্রমাণ চাই।”
আমি নৈরীতাকে বললাম, “ল্যাবরেটরি থেকে পারক্লোরিক (4HClO0) এসিডের বোতলটি দ্রুত নিয়ে আসো।” [যা খুব শক্তিশালী এসিড।]
.
সে এসিডের বোতল নিয়ে আসলো। এবার তামিম ও নৈরীতাকে বললাম, “তোমরা দুজন তাহসিনের দুহাত টান-টান ও শক্ত করে ধরো। আর আমি প্রমাণ করে দিচ্ছি নিউটন স্যারের ৩য় সূত্র কেমন অদ্ভুত।”
.
তাহসিন ভয়ে হতভম্ব হয়ে বলতেছে, “এই তোমরা এসব কি করতে যাচ্ছ?”
তামিম বলল, “আপনি চুপ থাকুন জনাব। আমরা হাস্যকর প্রমাণের জন্যই এসব করতে বাধ্য হয়েছি।
[তৎক্ষণাৎ আমি তাহসিনের সামনে এসিডের বোতলের কর্ক খুলে তাঁর মাথায় ঢালার জন্য অনিশ্চিত প্রস্তুতি নিলাম।]
.
এবার কে শুনে কার চিৎকার, হুংকার আর তর্জন-গর্জন! আমাদের এই কান্ড দেখে ভার্সিটির শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রী সবাই আতঙ্কিত অবাক! কেননা, তাঁরা জানে এই এসিড কারো মাথায় ঢাললে তাঁর অবস্থা কি হবে।
.
জাফর স্যার রাগান্বিত হয়ে আমাকে বলতেছে, “ঐ মিয়া এই এসিড খেলনা করার জিনিস নাকি? কিসব দুর্মতি বুদ্ধি মাথায় রাখো, হ্যাঁ?”
.
আমি কথা বলার আগেই তামিম সহসা বলে উঠলো, “স্যার এবার আশা করি আপনাদের প্রশ্নের উত্তর শুধু হাস্যকরভাবে নয়; বরং চিত্তাকর্ষকতার সহিত পেয়েছেন। ক্রিয়া শুরু না হতেই বিপরীত প্রতিক্রিয়া শুরু করে দিলেন স্যার? তাহলে ক্রিয়া সম্পন্ন হলে কতই না উচ্ছৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি হতো। এখন তাহলে বুঝুন, প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে, না নাই!”
.
সিরাজুল স্যার সবাইকে লক্ষ করে মাইকে তীব্র কণ্ঠে বলে উঠলেন, “জোরে হাত তালি হবে, জোরে...! এখন তাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়ে মারবেন, গ্রুপ ‘খ’ এর পক্ষ থেকে আল-কাওস্টাইন।”
.
“আমরা আপনাদেরকে তেমন কঠিন কোনো প্রশ্ন করবো না। শুধু আপনাদের সামনে একটা অদ্ভুত পরিক্ষণ উপস্থাপন করা হবে।” তামিম ও নৈরীতাকে দিয়ে চারটি ভিন্ন রঙের মোম ও একটি দিয়াশলাই সংগ্রহ করলাম। তারপর সেগুলোতে একইসাথে আগুন ধরিয়ে সারিবদ্ধ করে রাখা হলো। জ্বলন্ত মোমগুলোর নিকট থেকে আমরা সবাই একটু দূরে সরে আসলাম।
.
এবার আমি তাদেরকে বললাম, “আমরা জানি, মোম একটি হাইড্রোকার্বন বা জৈব যৌগ। যা কেবলমাত্র অক্সিজেনের উপস্থিতিতে মোমের দহন সম্ভব। কিন্তু আজকে আমরা প্রমাণ করব যে, এখানে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের উপস্থিতিতেও জ্বলন্ত মোমগুলো অদ্ভুতভাবে নিভে যাবে। কিছুক্ষণপর তাই হলো, জ্বলন্ত মোমবতিগুলো সবার চোখের সামনে একই সাথে একই সময়ে নিভে গেল।”
.
এখন বলুন, “এখানে পর্যাপ্ত অক্সিজেন উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও জ্বলন্ত মোমবাতিগুলো কেন নিভে গেল? আর ঐ চারটা মোমবাতি একই সাথে নিভে গেল কেন? উত্তর বৈজ্ঞানিক অথবা যে কোনো উপায়ে দিলেই হবে।”
.
তাঁরা কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করার পর অতি ক্ষুদ্রমনা হয়ে বলতে লাগল, “হতে পারে ঐ মুহূর্তে ওখানে অক্সিজেনের উপস্থিতি খুব কম ছিল। তাই হয়তো মোমবাতিগুলো নিভে গেছে।”
.
নৈরীতা বলল, “বিজ্ঞান হতে পারে, আন্দাজি কথাবার্তা, প্রমাণবিহীন অযুক্তিকর কথায় বিশ্বাসী নয়। এখনও আপনাদের হাতে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সময় আরও ৬ মিনিট আছে। নিশ্চিত হয়ে উত্তর দিন।”
.
অবশেষে তাঁরা বলতে লাগল, “দুঃখিত, আপনাদের এই অদ্ভুতবিজ্ঞানের প্রশ্নোত্তর দিতে হলে অনেক সময়ের প্রয়োজন হবে। সুতরাং এমুহূর্তে আমরা উত্তর দিতে অক্ষম। এখন বলুন, কেন মোমবাতিগুলো নিভে গেলো।”
.
আমি বললাম, “এর উত্তর খুব সিম্পল। নিউটনের প্রথম সূত্র বিশ্লেষণ করলে উত্তর পেয়ে যাবেন।”
সজীব বলল, “তা কিভাবে সম্ভব ছোটো ভাই? যদি একটু বুঝিয়ে বলতেন।”
.
আমি বললাম, “আচ্ছা তাহলে শুনুন, নিউটনের গতি ১ম সূত্রটি থেকে বোঝা যায় যে, বাইরে থেকে কোনো প্রভাব ক্রিয়া না করলে কোনো বস্তুর অবস্থা পরিবর্তন হয় না। স্থির বস্তু স্থির থাকে গতিশীল বস্তু গতিশীল অবস্থায় চলতে থাকে।”
.
অনুরূপ আমরাও জ্বলন্ত মোমবাতিটিকে বাইরে থেকে কোনো বল/কৌশল প্রয়োগ করেছিলাম। আর তা হচ্ছে- মোমবাতি জ্বলানোর আগে তা উপরের এক ইঞ্চি করে কাটা হয়েছিল। তারপর শক্ত আঁঠা দিয়ে তা জোরা লাগানো হয়েছিল। এতে করে ঐ মোমবাতির কাটা অংশ পর্যন্ত সুতার সংযোগ বিচ্ছিন থাকে। অর্থাৎ তা মোমবাতি ছিল বটে কিন্তু এক ইঞ্চি থেকে সুতোর সংযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। ফলে ঐ এক ইঞ্চি জ্বলার পর বাতিগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিভে যায়। কারণ সুতোর সংযোগ না থাকলে মোমবাতি জ্বলবে কেমতে?
.
আবার জোরে হাত তালি, বাহবা!! আমাদেরকে বিজয়ী ঘোষণা করা হলো, উই অর উইন। এখন আমাদেরকে প্রধাণ শিক্ষকের হস্ত দ্বারা পুরস্কৃত করা হলো।
.
আমি নৈরীতা ও তামিমকে নির্জনে ডেকে এনে বললাম, “কাওস্টাইনরা হিমুর মতো। তাঁরা নিজ জ্ঞানের বলে বাইরের কোনো পুরস্কার উপেক্ষা করে না। তাই আমার পুরস্কারগুলো তোমাদের দুজনকে গিফট করলাম।”
.
তাঁরা দুজন বলতেছে, “তুমি এটা কি বলতেছ কাওস্টাইন ভাইয়া! পুরস্কার বড় নয় বরং আমরা জিততে পেরেছি এটাই বড় কিছু। প্লিজ এরকম করবেন না।”
.
আমি বললাম, “আমাকে যদি কেউ ভাইয়া বলে সম্বোধণ করে এতেই আমি সবচেয়ে বেশি খুশি হই। কেননা, আমার কোনো ভাইবোন নেই। তোমরা আমাকে ভাই ডেকেছ, তোমাদের জন্যই আজ নিজের সম্মান রক্ষা করতে পেরেছি।”
.
তাঁরা দুজন আমার মুখে এরকম কথা শুনে আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেছে। তাদের চোখে অস্পষ্ট জলের ছাপ দেখা যাচ্ছে। তাঁরা আজ সত্যিই উল্লাসিত ও আনন্দিত, সাথে আমিও। যাজ্ঞে, অবশেষে ভার্সিটিতে দুজন ভাইবোন তো পেলাম। এখন আমাদের শক্তি তিন গুণ হয়ে যাবে। আসুক না কে আসে পাল্লা দিতে!!
.
মন্তব্যঃ প্রিয় পাঠক বন্ধুরা সর্বেশেষে এতটুকুই বলতে চাই যে, “হাতি ঘোড়া গেলো তল, ভেড়া বলে কত জল; মোগল পাঠান হদ্দ হল, ফারসী পড়ে তাঁতী; বিজ্ঞ যেথা ভয় পায়, অজ্ঞ সেথা আগে ধায়। পক্ষপাদদুষ্ট লোকের নিকট সবই মন্দ। তারা নিজের যুক্তিকেই বড় মনে করে। নিজেকেই সবচেয়ে বড় জ্ঞানী মনে করে। কিন্তু তাঁরা জানে না যে তাদের ঐ জ্ঞানই তাদের বিপদ ডেকে আনবে।”
.
লেখাঃ কাওছার আজাদ (নাঈম)

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.