নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Don\'t be afraid to tell the truth. Because the victory of truth is inevitable.

কাওছার আজাদ

সত্য ন্যায়ে সন্ধানে, আকাশে উড়িয়ে শান্তির নিশান। মুক্তমনে উদার কণ্ঠে, গেয়ে যাবো সত্যের জয়গান।

কাওছার আজাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'কচুপাতা নিয়ে গবেষণা\'

২০ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৫৭

কচুপাতার ফজিলত নিম্নে বর্ণনা করা হলো :
১। যারা বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন কিংবা পরিবার থেকে বিয়ে করতে দিচ্ছে না। তারা প্রতিদিন এক গ্লাস করে কচুপাতার রস খাবেন। আল্লাহ্ চাইলে কাজ হয়ে যাবে। তবে হ্যাঁ, প্রথমে একটু মুখ চুলকাতে পারে। নো সমস্যা! অভ্যস্ত হয়ে গেলে আর মুখ চুলকাবে না। নেশাদ্রব্য পান করলে যেমন ওষুধ ক্রিয়া করে না। অনুরূপ ঝগড়াটে টাইপের ব্যক্তি, তাদের জন্য এই কচুপাতা কাজে দিবে না।
২। যাদের শরীর খুব চুলকায়, গা ঘ্যাঁচম্যাঁচ করে, কুটকুট করে, জ্বালা-পোড়া করে ও এলার্জি জনিত চুলকানি রয়েছে। তারা কচুপাতা দিয়ে গা ঘষাঘষি করবেন। ভালো হয়ে যাবে। কারণ কাটা দিয়ে কাটা তুলতে হয়। এটা তো আমরা জানিই। সুতরাং কচুপাতার মধ্যে বিশেষ ধরনের যৌগ ক্যালসিয়াম অক্সালেট [Ca(COO)2] থাকার কারণ 'চুলকানি' নামক অনুভূতিটা বিদ্যমান থাকে। সো, চুলকানি দিয়ে চুলকানি সারাতে হয়, এটা তো প্রমাণ হলো।
৩। যাদের শরীরে কাতুকুতু বা সুড়সুড়ি বেশি থাকে। তার যেন বেশি বেশি করে কচুশাক খায়। কান ও গলার রুক্ষতা দূর করতেও কচুপাতার বিকল্প নেই।
৪। ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে কচুপাতার অবদান আকাশচম্বী। শরীরে পুষ্ট ও শুক্র বৃদ্ধি করতে কচুপাতার গুরুত্ব সুপারলেটিভ।
৫। আমাশয় রোগ দূর করতে কচপাতা বিশেষ অবদান রাখে।
.
'সো, কচুপাতার মর্ম যেজন বুঝিবে না। তার মতো হতভাগা আল্লাহর জমিনে নাই।'
আজ এ পর্যন্ত থাক। সময় পাইলে আরেকদিন তৃতীয় কিস্তি নিয়ে হাজির হবো।
.
গবেষণায় : কচু আজাদ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা-----

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.