নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নবিহীন মানুষ নিজের কুশপুত্তলিকা ছাড়া আর কী!

কাউসার রুশো

আমার হবে না,আমি বুঝে গেছি, আমি সত্য মূর্খ, আকাঠ! সচ্চরিত্র ফুল আমি যত বাগানের মোড়ে লিখতে যাই, দেখি আমার কলম খুলে পড়ে যায় বিষ পিঁপড়ে, বিষের পুতুল!© আমার নিজের লেখা ও তোলা ছবি, যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব সত্ত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না। ©আমার মেইল এড্রেস [email protected]

কাউসার রুশো › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্রিস্তফ কিয়েস্লোওস্কি'র দি থ্রি কালার ট্রিলজি : ব্লু, হোয়াইট, রেড (The Colors: Blue , White, Red)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১০





বিশ্বব্যাপী আলোচিত ও বহুল প্রশংসিত পোলিশ চলচ্চিত্র নির্মাতা ক্রিস্তফ কিয়েস্লোওস্কি (Krzysztof Kieślowski) অমর কীর্তি দি কালার ট্রিলজি। ক্রিস্তফের সাড়া জাগানো মুভির সংখ্যা নেহাৎ কম না হলেও এ মুভি ট্রিলজি তাঁর সাফল্যে সংযুক্ত হয়েছে অন্যতম মূল্যবান পালক হিসেবে।

ট্রিলজির মুভিগুলো হলো। The Colors: Blue , White, Red

ফ্রান্সের পতাকার তিনটি রং থেকে এ চলচ্চিত্র তিনটির নামকরন করা হয়েছে।রং তিনটি ফ্রেঞ্চ রিপাবলিকের তিনটি মূলমন্ত্রের প্রতীক- liberty, equality, fraternity।

নামকরন প্রসঙ্গে পত্রিকায় দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ক্রিস্তভ বলেন-

The words liberté, egalité, fraternité are French because the money [to fund the films] is French. If the money had been of a different nationality we would have titled the films differently, or they might have had a different cultural connotation. But the films would probably have been the same.







অনেক সমালোচকই চলচ্চিত্রটি তিনটিকে তুলনা করেছেন এন্টি ট্রাজিক, এন্টি কমেডি আর এন্টি রোমান্স হিসেবে।

মুভিগুলো অনেকের কাছে শ্লথ গতির মনে হতে পারে। এ চলচ্চিত্রয় আসলে কোন গল্প বলার জন্য নির্মিত নয়। গল্পের চরিত্রগুলোর পরিপার্শ্বিক দিক ও মানবিক অনুভূতি তুলে ধরাই ছিলো পরিচালকের মূল উদ্দেশ্য। মানুষ জীবনের পদে পদে নানারকম অবস্থার সম্মুখীন হয়। সেই সব মুহূর্তে একজন মানুষ কীভাবে জীবনটাকে এগিয়ে নেয়, সে মহুর্তগুলো টিকে থাকার লড়াই ও অনুভুতিই এ চলচ্চিত্রের আলোচ্য বিষয়। চলচ্চিত্র তিনটিই আবর্তিত হয়েছে তিনজন নারীকে ঘিরে।

মুভি তিনটিতেই রঙের প্রচুর কিন্তু শৈল্পিক ব্যবহার চোখে পড়ার মত। বিশেষ করে ব্লুতে। একই সঙ্গে ট্রিলজির ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক। অসাধারন! চলচ্চিত্রগুলোর সিনেমাটোগ্রাফি দুর্দান্ত। আর কিছু কিছু অভিনয় এক কথায় আসাধারন। বিশেষ করে ব্লু তে জুলিয়েট বিনোশের চোখ ধাঁধানো অভিনয়। আর ক্রিস্তফের মেকিং নিয়ে বলা বাহুল্য।

ব্লু আর হোয়াইট মুভি দু’টি ফ্রেঞ্চ ভাষায় আর রেড মুভিটি পোলিশ ভাষায় নির্মিত।



Blue (1993)



সিরিজটির প্রথম পর্ব। ক্রিস্তফের মতে ব্লু মুভিটির মূল বিষয় স্বাধীনতা বা লিবার্টি। রাজনৈতিক বা সামাজিক অর্থে নয়, এ হচ্ছে ইমোশনাল লিবার্টি। সড়ক দুর্ঘটনায় জুলির স্বামী ও কন্যা মারা যায়। দুর্ঘটনায় জুলি থাকলেও সে বেঁচে যায়। এ ঘটনার পর জুলি পারিবারিক সকল সম্পর্কের জাল থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয় এবং একান্তে নিভৃতে জীবন যাপনের চেষ্টা করে। অতীতের সমস্ত স্মৃতি সে মুছে ফলতে চায়। এমনকি অতীতে তার ব্যবহৃত জিনিসপত্র কিছুই সে আর নিজের কাছে রাখেনা। শুধূ একটি জিনিস জুলি নিজের কাছে রেখে দেয়। তার মেয়ের নীল রঙের একটি ঝারবাতি। ঘটনাক্রমে সে জানতে পারে তার স্বামীর সঙ্গে একটি মেয়ের অবৈধ সম্পর্ক ছিলো এবং মেয়েটি সন্তান সম্ভবা। কিন্তু মেয়েটিকে ঘৃণা করার পরিবর্তে নিজের স্বামীর বাড়িতে তাকে থাকতে দেয়। জুলির পারিবারিক এক বন্ধু তার স্বামীর রেখে যাওয়া মিউজিক কম্পোজের কাজ শেষ করতে চায়। এ বন্ধুটি জুলিকে ভালোবাসে। জীবনের সকাল চাওয়া-পাওয়া আর বন্ধন থেকে মুক্তি চাওয়া জুলি তার অনুভুতিগুলোর কাছে কী জয়ী হতে পারে? এ ছবির একটি দৃশ্যেই জুলিকে কাঁদতে দেখা যায়। সম্ভবত এটিই মুভিটির সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ দৃশ্য।

আইএমডিবি রেটিং: ৭.৯

প্রাপ্ত পুরস্কার:

* Venice Film Festival, 1993: Best Film and Juliette Binoche, Best Actress, Best Cinematography: Sławomir Idziak

* Cesar Award, 1993: Best Actress: Juliette Binoche, Best Sound, Best Film Editing

* Goya Awards (Spain's Academy Awards): Best European Film




White (1994)



ক্যারলের স্ত্রী ডমিনিক তাকে ভালোবাসেনা । সে অন্য পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়। ডমিনিক ফ্রেঞ্চ ও ক্যারল পোলিশ। ক্যারল না চাইলেও ডমিনিকের জন্য তাদের ডিভোর্স হয়ে যায়। ক্যারল ও ডমিনিকের যৌথ মালিকানাধীন সেলুনটির কর্তৃত্ব হারায় ক্যারল। চরম হতাশাগ্রস্ত ক্যারল পোল্যান্ডে ফিরতে চায়। তাকে সাহায্য মিকোলাজ। মিকোলাজের সঙ্গে ক্যাররের পরিচয়টাও হয় অদ্ভূতভাবে। মিকোলাজ একজন সফল মানুষ কিন্তু অসুখী। সে আত্মহত্যা করতে চায় কিন্তু কার্যটি সম্পন্ন করার সাহস তার নেই। সে ক্যারলের সাহায্য চায়। ক্যারল রাজি হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মিকোলাজের আত্মহত্যা করা হয়না। ক্যারলকে একটি স্যুটকেসে ভরে সে পোল্যান্ডে নিয়ে যায়। সেখানে ক্যারল ধীরে ধীরে বিত্তশালী হয়ে উঠে এবং ডমিনিককে ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করে। ডমিনিক ফিরে আসে। আর এখানেই ছবিটির টুইস্ট। চমকপ্রদ ফিনিশিংটাই ছবিটিকে অন্য রকম একটা মাত্রা দিয়েছে। আর এ ছবি সম্পর্কে একটা কথাই বলবো-

There is nothing sweeter than revenge!!!

আইএমডিবি রেটিং: ৭.৬

প্রাপ্ত পুরস্কার:

#"Silver Bear" Award for Best Director at the Berlin International Film Festival





Red (1994)



চলচ্চিত্রটিতে দু’টি ঘটনা পাশাপাশি দেখানো হয়। ভ্যালেন্টিন জেনেভার একজন পার্টটাইম মডেল। তার বয়ফ্রেন্ড লন্ডনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। ঘটনাচক্রে রাস্তায় ভ্যালেন্টিনের গাড়ি ধাক্কায় একটি কুকুর আহত হয়। ভ্যালেন্টিন কুকুরটিকে চিকিৎসা দিয়ে তার মনিবের বাড়িতে দিয়ে আসে। কুকুরটির মনিব একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারক যার নাম কার্ন। কার্ন প্রতিবেশিদের ফোনে আড়ি পাতেন। এটি তার দীর্ঘদিনের অভ্যেস। ভ্যালেন্টিন ব্যাপারটি জেনে ফেলে আর তাকে সতর্ক করে দেয় কাজটি না করতে এবং হুমকি দেয় সে ব্যাপারটি সবাইকে জানিয়ে দিবে। একটা সময় কার্নের সঙ্গেই ভ্যালেন্টিনের একটি সুন্দর সম্পর্ক গড়ে উঠে । তিনি ভ্যালেন্টিনকে তার জীবনের গল্প বলেন। একটি মেয়ের সঙ্গে তার প্রণয় ছিলো। মেয়েটি তার সঙ্গে প্রতারণা করে অন্য একজনের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। মেয়েটি পরে মারা যায়। ঘটনাক্রে অনেকদিন পর তার বয়ফ্রেন্ড একটি আইনি ঝামেলায় জড়িয়ে পরে যার বিচারের দায়িত্ব গিয়ে পড়ে বিচারক কার্নের উপর। কার্ন সঠিক বিচারটিই করেছিলেন এবং এর পরপরই তিনি চাকুরিজীবন থেকে অবসর নেন। অপরদিকে এ চলচ্চিত্রটি অগাস্টেরও গল্প। যে কারিন কে ভালোবাসে। সেও একটা সময় বিচারক হয় এবং একজন নারী কর্তৃক প্রতারিত হয়। ক্রিস্তফ চলচ্চিত্রটিতে কার্ন আর অগাস্টের জীবনের মিলে যাওয়া এ কাকতালীয় ঘটনাটি আর ভ্যালেন্টিনের অংশটুকু খুব মুন্সিয়ানার সঙ্গে সম্পর্কিত করেছেন। শেষে যথারীতি চমক তো আছেই।

আইএমডিবি রেটিং: ৮.১

প্রাপ্ত পুরস্কার:

# National Board of Review, Best Foreign Language Film

# New York Film Critics Circle Awards, Best Foreign Language Film

# National Society of Film Critics Awards, Best Foreign Language Film

# Los Angeles Film Critics Association Awards, Best Foreign Film

# Zbigniew Preisner won the Cesar Award for Best Music.




আমি মুভি ডিভিডিতে দেখি। তাই ডাউনলোড লিংক দিতে পারছিনা বলে দু:খিত। তবে মুভি ডাউনলোডের জনপ্রিয় সব সাইটগুলোতে পাবেন বলে আশা রাখি।

ধন্যবাদ :)



চলচ্চিত্র বিষয়ক আমার যত পোস্ট

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৪

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: থেংকু :#)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৯

কাউসার রুশো বলেছেন: :D

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:২৭

তানভীর আকন্দ বলেছেন: মুভিগুলো দেখার একটা সুযোগ পেয়েও মিস করেছি....তবে আবার সুযোগ পেলে তা মিস করতে চাই না......ক্রিস্তফ কিয়েসলোস্কির মত প্রতিভাবান পরিচালকের মুভি আসলেই মিস করা যায় না।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪৬

কাউসার রুশো বলেছেন: ঠিক বলেছেন।:)

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৫৯

নার্ডী বয় বলেছেন: ভালো লাগলো

++++++

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০৭

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০১

রশীদ খাঁন বলেছেন: ভালো লাগলো

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০৯

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:১৯

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: ভাল রিভিউ এর জন্য ধন্যবাদ, কয়েকদিন ধরেই গদবাধা মুভি বাদ দিয়ে ভিন্ন কিছু খুজছিলাম ডাউনলোড এর জন্য,এটা দেখার ইচ্ছা আছে, দেখি লিঙ্ক পাই কিনা

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪২

কাউসার রুশো বলেছেন: আপনে রিভিউ পড়তে আইলে ভাই আমি ডরায় যাই।

যাক শুনে শান্তি পেলাম ভালো লাগছে :)

৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৫

াঢারে ালো বলেছেন: অনেক আগে দেখসিলাম,খুব স্লো মনে হইসে /:) /:)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪০

কাউসার রুশো বলেছেন: :D

৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৭

নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: ছবির বিষয় জানানোর জন্য ধন্যবাদ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৯

কাউসার রুশো বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। :)

৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩১

মেঘ_বালিকা বলেছেন: ক্রিস্তফ কিয়েসলোস্কির মত প্রতিভাবান পরিচালকের মুভি নিয়ে লিখেসেন ...ভাল লাগলো। ++++++++++

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৭

কাউসার রুশো বলেছেন: লিখলাম উনার চলচ্চিত্রগুলো নিয়ে। উনার কাজ পর্যালোচনা করার মত যোগ্যতা আমার নাই তাই সেটা করিনি। শুধু ক্রিস্তফ সম্পর্কে যারা জানেনা তাদের কাছে পরিচয় করিয়ে দেবার প্রয়াস। আর উনার কাজ খুব বেশি দেখা না হলেও যতটুকু দেখেছি তাতে আমি তাঁর কাজের ভক্ত।
তাঁর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।

আপনাকে ধন্যবাদ

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৪

মেঘ_বালিকা বলেছেন: স্লো মুভি ভালা পাই ...... B-) B-) B-) B-) B-) B-)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৮

কাউসার রুশো বলেছেন: |-) |-) |-)

১০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৮

জসিম বলেছেন: ব্লু (১৯৯৩) এটি দেখার সুযোগ হয়েছে। বাকিগুলো দেখার আগ্রহ বোধ করছি। ধন্যবাদ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৯

কাউসার রুশো বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। :)

১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:০০

াঢারে ালো বলেছেন: তয় আমি কইলাম প্লাস দিসিলাম কারণ আপনার চমৎকার রিভিউ এর জন্য :) :)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৫

কাউসার রুশো বলেছেন: :D :D :D

১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:১৭

রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: চমৎকার! দেখার ইচ্ছে রাখি

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪০

কাউসার রুশো বলেছেন: দেখে ফেলুন দাদা। :)

১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৩২

মে ঘ দূ ত বলেছেন: এখন শুধু চোখ বুলিয়ে গেলাম। তিনটায় ভালো হবে মনে হচ্ছে।

পড়ে মন্তব্য করছি।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৯

কাউসার রুশো বলেছেন: মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।

১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৯

শেলী বেলী বলেছেন: ব্রু-র রিভিউ ভাল হয়ছে, হোয়াইট..উম্...ভালই । কিন্তু রেড এ অত টা ভাল লিখেন নি, ঘটনার ধারাবাহিকতা স্পষ্ট নয় । লিখতে লিখতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলেন? আপনার লেখা এমনিতে আমার পড়া হয় । লেগে থাকলে আপনার হবে । সমালোচনার জন্য দু:খিত ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪৪

কাউসার রুশো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। :)
রেড মুভিটিতে আসলে সে অর্থে বলার মত গল্প নেই।বলতে গেরে পুরো কাহিনীই বলে দিতে হবে আর সেক্ষেত্রে মুভিটা দেখে মজা পাবেননা।

ঠিকই ধরেছেন কিছুটা ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। :!>

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৮

স্নিগ বলেছেন: ম্যাজিশিয়ান উইদ আ ক্যামেরা!
কোস্লোওস্কিকে নিয়ে লেখা খুব কমই পাই।ভালো লাগলো।

Dekalog, Short Film About Killing, Short Film About Love মুভিগুলাও (ডেকালগ আসলে ঠিক মুভি না) অসাধারণ।দেখা না থাকলে দেখে নিয়েন।ডিভিডির দোকানে চিরুনি অভিযান চালালে এই তিনটি মুভি পাওয়া যাবে।

পোস্টে+।আরো আসুক।


১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ। :)
আপনার দেওয়া লিস্টটা দেখার চেষ্টা করবো। আমিও মোটামুটি একটা তালিকা করেছি ক্রিস্তফের মুভিগুলো দেখার জন্য।

১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: ভাই আমারে এইটা বইলা লজ্জা দিয়েন না :( , আপনারা কস্ট করে মুভির রিভিউ লিখে সবাইকে জানান, ব্লগ থেকেই প্রচুর আনকমন মুভির খবর প্রথম পেয়েছি ,

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭

কাউসার রুশো বলেছেন: মুভ দেইখা জানাইয়েন কেমন লাগলো?
আরেকটা রিভিউ দিছিলাম। ব্যালাড অব এ সোলজার।ওইটাতে আপনে কমেন্ট দিছিলেন। এইটাও দেইখ্যা কইয়েন কেমন লাগলো??
আচ্ছা আপনে না সিনেমা বানাইছেন??ওইটার কী অবস্থা??
ভালো থাইকেন আর ঈদ মোবারক :)

১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৩

অনিকেত বলেছেন: টরেন্ট লিন্ক দিলে ভালো হতো ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৯

কাউসার রুশো বলেছেন: ভাই আগেই বলছি আমি ডিভিডিতে মুভি দেখি।

১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৭

মে ঘ দূ ত বলেছেন: ভালো লাগলো রিভিউ। লিখতে যাচ্ছিলুম, পারলে এখুনি সব ডাউনলোড করে ফেলি আর কি। কিন্তু লিখলাম না (নাকি লিখে ফেলেছি :P)। সবকটায় পেয়ে গেলুম ইউটিউবে। এমিলির মেয়েটাকে দেখছি মুভির পোষ্টারে। কত শীঘ্রই দেখতে পারছি এখন সেটিই দেখার বিষয় :)

ধন্যবাদ এমন তিনটা মুভির সন্ধান দেওয়ার জন্য। আশা করছি ভালো লাগবে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৩

কাউসার রুশো বলেছেন: আমিও আশা করছি আপনার ভালো লাগবে। জানাবেন। ধন্যবাদ

১৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:১৯

নিশাচর ছেলে বলেছেন: + এবং প্রিয়তে

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২০

কাউসার রুশো বলেছেন: :)

২০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০৪

মে ঘ দূ ত বলেছেন: ব্লু দেখে উঠলুম। যেমনটি আশা করছিলাম, অনেক ভালো লাগলো।

শেষের কোরাসটা এতই ভালো লাগলো যে পওসে দিয়ে দিয়ে টাইপ করে ফেললাম। আপনার এইখানে সেটি রেখে গেলাম।

Though i have the gift of prophecy,
And understand all mysteries
And all knowledge..
And though i have enough faith
To move the mightiest mountains,
If I have not love,
I am nothng.
Love is patient
Love is kind.
It bears all things,
It hopes all things
Love never fails,
For prophecies shall fail,
Tongues shall cease,
Knowledge shall wither away.
And now shall abide
Faith, hope, and love.
But the greatest of these three
is love.

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭

কাউসার রুশো বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এ মুভির শেষের কোরাসটি অসাধারন।

২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫১

সা-কি-ব বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর লাগ্লো।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৫৩

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

২২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৩০

মে ঘ দূ ত বলেছেন: বাকী দুটোও দেখে উঠলাম। White তেমন একটা ভালো লাগলো না। কিন্তু Red দেখে পরিচালকের গুণীপনায় মুগ্ধ হয়ে গেলাম। মন্ত্রমুগ্ধ। মাস্টারপিস এক কথায়। এটিই আমার কাছে সবচাইতে বেশী ভালো লাগলো।

তিনটা মুভিটেই আমার কাছে মানুষের একাকীত্বের নানান দিকগুলো চোখে পড়েছে। Blue-কে কষ্টের রঙ বলা হয়ে থাকে। Red কে মনে হয় ভালোবাসার। কিন্তু White নামটা ঠিক কি অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে ধরতে পারছিনা। সাদাকে সন্ধির রঙ ধরা হয়, কিন্তু মুভিটার শেষটা দেখে মনে হয়েছে প্রতিশোধের। আপনার কি মনে হয়?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০১

কাউসার রুশো বলেছেন: বিশ্বাস করেন মেঘদূত ভাই আমি জানতাম আপনার কাছে হোয়াইট ভালো লাগবেনা এবং রেড সবচেয়ে ভালো লাগবে :)
আমার কাছে কিন্তু প্রতিশোধের ব্যাপারটা বেশ ভালো লেগেছে।মানে যেভাবে দেখিয়েছে সে ব্যাপারটা।লোকটার কষ্টটা আমার মধ্যেও ঢুকে গিয়েছিলো।
যাই হোক..
আমিও জানতাম নীল মানে বেদনা। হোয়াইট কেন ব্যবহৃত হলো এ ব্যাপরটা আমার বোধগম্য না।আর যাই হোক হোয়াইট প্রতিশোধের প্রতীক হতে পারেনা। রেড কিন্তু সংঘর্ষেরও প্রতীক।
এ ছবিগুলোর সবচেয়ে যে বিষয় আমার ভালো লেগেছে তা হচ্ছে ক্যামেরার কাজ আর পরিচালকের নির্দেশনা। প্রযুক্তির ব্যবহার ছাড়া চলচ্চিত্র যে এত নিখুঁত হতে পারে তা এ ধরনের মুভি না দেখলে বোঝা যায়না। আমিও মুগ্ধ পরিচালকের মুন্সীয়ানায়।
ভালো থাকবেন আর ধন্যবাদ। :)

২৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:৪৩

আমি সুখ পাখি বলেছেন: ক্যামেরার কাজ আর পরিচালকের নির্দেশনা[/si-----আরও যদি একটু বিস্তারিত বলতন .................

১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৫৩

কাউসার রুশো বলেছেন: কিয়েসলোস্কিকে নিয়ে কিছু বলার যোগ্যতা আমার নাই । এমনেই এ পোস্ট দিয়ে ধৃষ্টতা করে ফেলছি। এ কারণে যে গুছিয়ে লেখা সম্ভব হয়নি। শুধু আমার মুগ্ধতা থেকে এ পোস্টর সৃষ্টি। আপনি বরঙ মুভিগুলো দেখে ফেলুন। ডিভিডি ও অ্যাভেইলেবল আর ডাউনলোডও করতে পারবেন।
ধন্যবাদ :)

২৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৮

নুভান বলেছেন: রিভিউ ভালো লাগলো। কাইস্লোওয়স্কি আমার প্রিয় পরিচালক। তার সবকটি ম্যুভিই আমার সংগ্রহে আছে। রেড-ব্লু-হোয়াইট ভালো লেগেছে, কিন্তু আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে "প্র্যিপাদেক - ব্লাইন্ড চান্স"।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২২

কাউসার রুশো বলেছেন: প্র্যিপাদেক - ব্লাইন্ড চান্স এখনও দেখি নাই।
ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য :)

২৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩১

আমি সুখ পাখি বলেছেন: দেখেছি বলেই আরও জানতে চাই।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩৬

কাউসার রুশো বলেছেন: তাহলে তো অনেক কিছুই জানেন। কিয়েসলোস্কি নিয়ে আমার দৌড় এ তিনটা মুভি পর্যন্তই।
ভবিষ্যতে তার আরো মুভি দেখার আশা রাখি। তখন আরো আলাপ হবে।
কিয়েসলোস্কির মুভি বিষয়ে আপনার কোন মতামত থাকলে দয়া করে দিয়ে যাবেন। উপকৃত হবো।
ভালো থাকবেন। ঈদ মোবারক :)

২৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৯

আমি সুখ পাখি বলেছেন: ভাই আম পাবলিক , মতামতের কুনই ক্ষমতাই নাই । blue আমার অত্যন্ত ভাললাগা এক মুভি ।

Short Film About Killing দেখব যে কোন সময় ।

ধন্যবাদ আপনাকে এবং ঈদ মোবারক ।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৬

কাউসার রুশো বলেছেন: ভাই এখানে মতামত দেওয়ার জন্য ক্ষমতা থাকার দরকার নাই। আমিও আম পাবলিক। চলচ্চিত্র বোদ্ধা বা সমালোচক নই। মুগ্ধতা থেকে লেখা। যদিও লেখার যোগ্যতা নাই।
এজন্যই ব্লগিং করতে ভালোবাসি-এখানে লিখতে ক্ষমতা বা যোগ্যতা থাকার খুব বেশি দরকার নাই। মাঝে মাঝে খালি মডু একটু ঝামেলা করে। তয় ওইটা এমন কিছু না।
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন :)
আপনার সঙ্গে মুভি বিষয়ক আড্ডা হবে এই প্রত্যাশায় থাকলাম...

২৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮

আমি সুখ পাখি বলেছেন: ভয় ধরিয়ে দিচ্ছেন তো ,আপনার সাথে আমার আড্ডা হয় না।কৃতজ্ঞ থাকব যদি এ বিষয়ে সাহায্য করেন।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৫

কাউসার রুশো বলেছেন: ভয়!!!!!!!!!! হাসালেন
ঠিক আছে স্পেসিফিকলি বলুন আপনার কী জানা দরকার?
যদি পারি সাহায্য করবো। ভাই আমিও আম জনতা

২৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:২৯

নিপাট গর্দভ বলেছেন: এই তিনটার মধ্যে আমার ফেভারেট রেড। তবে আমি যতদূর জানতাম হো্ওয়াইট ইজ দা কালার অফ ডিসেপশন, ব্লু ইজ দা কালার অফ স্যাডনেস আর রেড দিয়া জানি কি বুঝায় ভুইল্লা গেছি। :(

তয় হ্যাঁ অফিসিয়ালি ওই ফ্রেঞ্চ ফ্ল্যাগের সাথে মিলায়েই করা হয়েছে। কিন্তু মুভি ৩টা এক সাথে দেখলে বুঝবেন এই ইমশনাল থিমগুলির আদলেই করা হয়েছে বোধহয়। তবে ক্রিস্তফ সাহেব যা জিনিস আছিলেন, উনি ভারতের পতাকা দিয়াও একই জিনিস বানাইয়া ফেলিতে পারিতেন বলিয়া বোধ হয়! :-B

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৩৬

কাউসার রুশো বলেছেন: আমিও তাই জানি। কিওলোস্কি আসলে মানব অনুভুতিগুলোকেই ব্যাখ্যা করতে চেয়েছেন বলে মনে হয়েছে। তবে এর সংগে তিনি ফ্রেঞ্চ ফ্ল্যাগের বিষয়টিকে জোড়া কেন দিয়েছেন তা তার বক্তব্যেই উঠে এসছে।

ধন্যবাদ

২৯| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ৮:৩৭

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: খায়া হালচে! একটাও দেখিনাই! :| :| :|

৩১ শে মে, ২০১২ রাত ১০:১৫

কাউসার রুশো বলেছেন: ব্যাপার না। এখন দেখেন

৩০| ২১ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: ডিভিডিটা তিনদিন আগে কিনলাম......দেখা উচিত কিনা চিন্তা করতেসি...... 8-| 8-| 8-|

২১ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৮

কাউসার রুশো বলেছেন: আপনার জন্য দেখা ফরজ!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.