নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নবিহীন মানুষ নিজের কুশপুত্তলিকা ছাড়া আর কী!

কাউসার রুশো

আমার হবে না,আমি বুঝে গেছি, আমি সত্য মূর্খ, আকাঠ! সচ্চরিত্র ফুল আমি যত বাগানের মোড়ে লিখতে যাই, দেখি আমার কলম খুলে পড়ে যায় বিষ পিঁপড়ে, বিষের পুতুল!© আমার নিজের লেখা ও তোলা ছবি, যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব সত্ত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না। ©আমার মেইল এড্রেস [email protected]

কাউসার রুশো › বিস্তারিত পোস্টঃ

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস-একজন সৎ ও অতৃপ্ত লেখক

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২০





আখতারুজ্জামান ইলিয়াস-বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল এক নক্ষত্রের নাম । তেতাল্লিশের মন্বন্তরে জন্ম নেওয়া এ শিল্পীর লেখায় ক্ষুধা-দারিদ্র-সংগ্রাম উঠে আসাটাই ছিলো স্বাভাবিক। তাঁর লেখায় ছিলো গভীর জীবনবোধ, তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণশক্তি ও ক্ষুরধার হিউমার। ক্ষুধায় কাতর রুগ্ন মানুষের বমি আর দুধভাতকে পাশাপাশি রেখে তিনি আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন ধনী-গরীবের ভেদাভেদ। তাঁর লেখা তাঁর মত করেই বলতে গেলে ঠিক যেনো আমাদের মস্তিস্কের কোটরে গিয়ে হাতুড়িপেটা করে। জীবনমুখী আবেদন, চরিত্র সৃষ্টিতে মুন্সীয়ানা ও আঞ্চলিক সংলাপের যথার্থ প্রয়োগ তাঁর লেখনীর উল্লেখযোগ্য দিক। ইলিয়াসের হাতের ছোঁয়ায় খিস্তি-খেউড়ও লাভ করতো শৈল্পিক রূপ।

জীবনভর লেখার জন্য হাপিত্যেশ করেননি, বরং লেখাই তাঁর পায়ে পায়ে ঘুরেছে। বণিকবুদ্ধির কাছে এক মূহুর্তের জন্যও বিকিয়ে দেননি তাঁর শিল্পসত্তা। তাই ইলিয়াসের সাহিত্য জীবন ২টি উপন্যাস, ৫টি গল্পগ্রন্থ ও ১টি প্রবন্ধ সংকলন ও বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত সাক্ষাৎকার সংকলনে এসে থেমে যায়। কিন্তু আমাদের দেশের সাহিত্যভান্ডারে তিনি হীরার খনি যার প্রতিটি লেখাই কালের বাজারে হীরার চেয়েও মূল্যবান।



নিজের সম্পর্কে ইলিয়াস বলতেন যে তিনি চব্বিশ ঘন্টার লেখক। তিনি বেঁচেছেন, পথ চলেছেন, মানুষের সঙ্গে মিশেছেন এই লেখকের চোখ নিয়ে। জীবনকে তিনি দেখেছেন একজন লেখকের চোখে, তাঁর সমগ্রতায়।







সংক্ষিপ্ত জীবনী

আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের পুরো নাম আখতারুজ্জামান মোহাম্মদ ইলিয়াস । ডাকনাম মঞ্জু। জন্ম ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩, তৎকালীন রংপুর ও বর্তমান গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা থানার গোটিয়া গ্রামে। পৈত্রিক নিবাস ছিলো বগুড়ায়। পিতা বি এম ইলিয়াস ছিলেন বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি হাই স্কুলের হেডমাস্টার ও তৎকালীন বগুড়া জেলা মুসলিম লীগের সাধারন সম্পাদক। মাতা মরিয়ম ইলিয়াস। ইলিয়াস ছিলেন তাঁর ভাইদের মধ্যে সবার বড়।

১৯৫৮ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন বগুড়া জেলা স্কুল থেকে। এরপর ১৯৬০ সালে ঢাকা কলেজ থেকে আই এ পাশ করেন। বাংলা সাহিত্যে এম এ পাশ করেন ১৯৬৪ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ।

ইলিয়াস জগন্নাথ কলেজের প্রভাষক হিসেবে চাকুরি জীবন শুরু করেন। জীবনের শেষ পর্যন্ত অধ্যাপনার কাজে নিয়োজিত ছিলেন। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা কলেজের বাংলার প্রফেসর ও বিভাগীয় প্রধান হিসেবে । কর্মজীবনে তিনি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ও ঢাকার সরকারি সঙ্গীত মহাবিদ্যালয়ের উপাধ্যক্ষ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি মফিজউদ্দিন শিক্ষা কমিশনের সদস্য ছিলেন।

১৯৭৩ সালে বিয়ে করেন । স্ত্রী সুরাইয়া তুতুল।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিচিত মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দেন, গোপনে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। আর তাঁর প্রধান অস্ত্র কলমের যুদ্ধ তো ছিলোই। তাঁর লেখা প্রতিশোধ, অন্য ঘরে অন্য স্বর, খোঁয়ারি, মিলির হাতে স্টেনগান, অপঘাত, জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল, রেইনকোট প্রভৃতি গল্পে পরোক্ষ বা প্রতক্ষ্যভাবে উঠে এসেছে মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধপরবর্তী রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতা।

১৯৭৫ সালে বাকশাল গঠিত হলে সরকারি কলেজের শিক্ষক হিসেবে বাকশালে যোগ দেওয়ার চাপ থাকলেও যোগ দেননি।

১৯৮৩ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পান। এছাড়া বিভিন্ন সময় ভূষিত হয়েছেন নানা পুরস্কারে।

সারা জীবন লড়াই করেছেন ডায়াবেটিস, জন্ডিস সহ নানাবিধ রোগে। শেষ পর্যন্ত মরণব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ১৯৯৭ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকার আজিমপুরে মৃত্যুবরণ করেন এ বরেণ্য কথা সাহিত্যিক।



সাহিত্যকর্ম

উপন্যাস:

চিলেকোঠার সেপাই (১৯৮৬), খোয়াবনামা (১৯৯৬)

প্রবন্ধ সংকলন:

সংস্কৃতির ভাঙ্গা সেতু-২২টি প্রবন্ধ (১৯৯৭)

গ্রন্থটিতে বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত ২১ টি প্রবন্ধ ও ১টি অপ্রকাশিত বক্তৃতা সংকলিত হয়েছে।

গল্পগ্রন্থ:

অন্য ঘরে অন্য স্বর (১৯৭৬)

অন্তর্ভুক্ত গল্প : নিরুদ্দেশ যাত্রা, উৎসব, প্রতিশোধ, যোগাযোগ, ফেরারী, অন্য ঘরে অন্য স্বর ।

খোঁয়ারি (১৯৮২)

অন্তর্ভুক্ত গল্প : খোঁয়ারি, অসুখ-বিসুখ, তারা বিবির মরদ পোলা, পিতৃবিয়োগ।

দুধভাতে উৎপাত (১৯৮৫)

অন্তর্ভুক্ত গল্প : মিলির হাতে স্টেনগান, দুধভাতে উৎপাত, পায়ের নিচে জল, দখল।

দোজখের ওম (১৯৮৯)

অন্তর্ভুক্ত গল্প : কীটনাশকের কীর্তি, যুগলবন্দি, অপঘাত, দোজখের ওম।

জাল স্বপ্ন, স্বপ্নের জাল (১৯৯৭)

অন্তর্ভুক্ত গল্প : প্রেমের গপ্পো, ফোঁড়া, জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল, কান্না, রেইনকোট।



কিছু কথা:সম্প্রতি আমি মাওলা ব্রাদার্স কর্তৃক প্রকাশিত আখতারুজ্জামান ইলিয়াস এর রচনাসমগ্র-১ (গল্পসমগ্র) পড়লাম। আমার মস্তিস্ক ও হৃদয় জুড়ে শুধুই মুগ্ধতা । তাঁর লেখাকে বিশ্লেষণ করার মত ধৃষ্টতা আর যোগ্যতা কোনটাই আমার নেই। তাঁকে নিয়ে কিছু লিখতে ইচ্ছে হচ্ছিলো তাই ভাবলাম সংক্ষিপ্ত জীবনী আর সাহিত্যকর্ম তুলে ধরি। আর আমি একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে আবার পাড়ি জমালাম তাঁর লেখার জগতে। হাতে তুলে নিলাম রচনাসমগ্র-২।#

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৩৪

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
+++

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৩

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:০৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা।অসাধারণ একজন লেখক।+++++++

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৪

কাউসার রুশো বলেছেন: অনেক দেরিতে তাঁর লেখা পড়ছি বলে আফসোস হচ্ছে :(

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:২১

আমি সুখ পাখি বলেছেন: আখতারুজ্জামান ইলিয়াস -আমার প্রিয় লেখক।
ডকুটি সংগ্রহ করতে পারিনি ,চেস্টা ছিল ।

আবারও প্রিয় বিষয় নিয়ে লিখলেন ।
আমার অযোগ্যতাই হিংসা ও আলোচনার প্রধান বাধা ।

ধন্যবাদ দেবনা মোটেই ।
কিন্তু +++

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩০

কাউসার রুশো বলেছেন: আপনার কাছ থেকেও তাঁকে নিয়ে লেখা আশা করছি। প্লিজ দিবেন। কোনভাবে যদি সাহায্য করতে পারি তবে তাও বলবেন।
পৃথিবীর খ্যাতনামা সব ব্যক্তির কাছেই হয়তো আমরা অযোগ্য কিন্তু তাঁদের প্রতি মুগ্ধতা প্রদর্শনে তো কোন দোষ নেই, সেজন্য যোগ্যতাও লাগেনা।
আমি লিখি দায়িত্ববোধ থেকে নয়, মুগ্ধতা থেকে। তাই যোগ্যতা এখানে আলোচ্য বিষয় নয়।
আপনার লেখার প্রতীক্ষায় থাকলাম। :)

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৩৩

তানভীর আকন্দ বলেছেন: ঈলিয়াস,শহিদুল জহিরর,মাহমুদুল হক,আহমদ ছফা এরাইতো আমাদের সেরা লেখক।অথচ এদেরকে নিয়ে যথেষ্ট পরিমানে লেখা হয় না গবেষনা হয় না এটা দেখে কষ্ট পাই ।ঈলিয়াসকে নিয়ে আরও লেখা চাই

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩

কাউসার রুশো বলেছেন: আমিও চাই... বেশি বেশি চাই

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:০৭

নাজেহাল নাগরিক বলেছেন: প্রচন্ড শক্তিমান কথাসাহিত্যিক, আমাদের আশে পাশের খুব ছোট ঘটনাগুলো যে আসলে আমাদের অনবরত ক্ষয়ে যাওয়া জীবনের এক অবিচ্ছেদ অংশ,উনি তার এক শৈল্পিক রুপ দিয়ে সাহিত্য ভান্ডার সাজ়িয়েছেন।

কবি টমাস ডিলান উনার অনেক প্রিয় কবি ছিলেন। সম্ভবত জীবনের শেষদিকে উনি আজিনপুর কলোনিতে থেকে ছিলেন। তার এক ভাই খালিক্কুজামান ইলিয়াস NSU এর টিচার,যিনি ইংল্যান্ড থেকে জাহাজে করে বই এনে দেশে হইচই ফেলে দিছিলেন এক সময়।

আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের অপ্রকাশিত ডাইরীটা পড়ে দেখতে পারেন।মাওলা ব্রাদাসেরি হবে।কিভাবে লেখক হয়ে উঠা,তার বড় বনের আত্নহত্যা,বগুড়ার এক কবরস্থানের বিবরন............এক কথায় অসাধারন।

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬

কাউসার রুশো বলেছেন: জ্বি আজিমপুর কলোনিতে থাকতেন।
অজানা তথ্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। :)
নাগরিক ভাই, ইলিয়াসে মজে আছি। চেষ্টা ও ইচ্ছে আছে সব পড়ে ফেলার। :)

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪১

""ফয়সল অভি "" বলেছেন: বেশ ভালো লেঘেছে পোষ্ট রুশো । শুভ কামনা রইল । এ রকম আরো চাই ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫

কাউসার রুশো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অভি ভাই :)

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৪

ল্যাটিচুড বলেছেন: ওনার কোন লেখা এখনো পড়া হয়নী। বই এর কোন লিংক থাকলে দিন।

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪

কাউসার রুশো বলেছেন: ভাই কোন লিংক নাই আমার কাছে

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৫

সাদাচোখ বলেছেন:
তিনি আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন লেখক।

কাউসার ভাই, এই লেখাটায় কোন কোন বইয়ের রেফারেন্স নিয়েছেন সেটা একটু জানানো যাবে? বাংলা উইকিপিডিয়াতে আখতারুজ্জামান ইলিয়াস এর নামে একটা নিবন্ধ আছে। সেখানে বেশ কিছু তথ্য আছে, তবে কোন রেফারেন্স নেই। রেফারেন্স ছাড়া উইকিপিডিয়াতে তথ্য থাকা আর না থাকার মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।

ভাইয়ের যদি একটু সময় সুযোগ হয়, তবে দয়া করে উইকিতে আখতারুজ্জামান ইলিয়াস এর নিবন্ধটিতে রেফারেন্স সংযোজনের অনুরোধ করছি। আশা করছি বিষয়টি একটু ভেবে দেখবেন।

ধন্যবাদ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৩

কাউসার রুশো বলেছেন: মাওলা ব্রাদার্স কর্তৃক প্রকাশিত আখতারুজ্জামান ইলিয়াস এর রচনাসমগ্র-১
ধন্যবাদ। দেখি কী করা যায়।
তবে কীভাবে সংযোজন করে সেটা তো জানা নেই।

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৯

মুসা আহমেদ বলেছেন: ভাল লিখা...........।+++++্

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১০

কাউসার রুশো বলেছেন: থেংকু :)

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২২

মুসা আহমেদ বলেছেন: ডনবাদ

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৩

কাউসার রুশো বলেছেন: :D :D :D

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৯

শেলী বেলী বলেছেন: উনার লেখা পড়েছি কিনা মনে করতে পারছি না । তবে পড়ার আগ্রহ বাড়িয়ে দিলেন । যে পরিমাণে বই পড়ার মানসিক চাহিদা ছিল, একটা সময় সেই পরিমাণে যোগানের সাধ্য আমার ছিল না । আমি তাই বই বন্ধুদের কাছ থেকে চেয়ে নিয়ে পড়তাম ।...অপ্রাসঙ্গিক কথা..তারপরও বলে ফেললাম ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৬

কাউসার রুশো বলেছেন: না ঠিক আছে। বলে ভালো করেছেন।
বই পড়ার মানসিক চাহিদা দয়া করে কমাবেন না প্লিজ।
আর ভালো থাকবেন :)

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৫

কবির চৌধুরী বলেছেন: চিলেকোঠার সেপাই আমার প্রিয় একটি উপন্যাস।

স্তব্ধতা' বলেছেন: তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা।অসাধারণ একজন লেখক।+++++++

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:২৪

কাউসার রুশো বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা । ধন্যবাদ

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫১

সাদাচোখ বলেছেন: উইকিতে রেফারেন্স দেওয়া খুবই সহজ কাজ।

প্রথমে আপনি নিবন্ধটিতে যান। এরপর নিবন্ধটির উপরের দিকে "সম্পাদনা" বোতাম চাপুন।

এরপর কোন প্যারার নিচে সেই প্যারাতে যে তথ্য দেওয়া আছে, তার উৎস বা রেফারেন্স দিতে প্যারাটির শেষে মাউসের কারসর রাখুন।



এবার লেখার বাক্সের উপরে সম্পাদনা টুলবারে বইয়ের মত একটা ছবি আছে, সেটাতে ক্লিক করুন।

তাহলে নিচের মত একটি বাক্স আসবে। সেখানে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি পূরণ করুন। (আমি উদাহরন স্বরূপ এই তথ্যগুলো দিয়েছি।) তারপর যোগকর বোতাম চাপুন।

তাহলে নিচের অংশটি মূল লেখায় যুক্ত হবে।


এখন নিবন্ধের শেষের দিকে

==তথ্যসূত্র==
{{Reflist}}


লিখুন। মনে রাখবেন এই লেখা বারবার লিখতে হবেনা। প্রতি নিবন্ধে একবার লিখলেই চলবে।


এবার লেখার বাক্সের নিচে “প্রাকদর্শণ” বোতামটি চাপুন।


এখন আপনি তথ্যসূত্র যোগকরার পর লেখাটি কেমন হল তা দেখতে পাবেন।

এবাবে অন্য প্যারাগুলোতেও তথ্য সূত্র যোগ করুন।
সবকিছু ঠিক থাকলে সব শেষে “সংরক্ষণ” বোতাম চেপে সেভ করুন।

একবার করেই দেখুন, সহজ লাগবে।

কোন সমস্যা হলে জানাবেন। ধন্যবাদ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ। দেখছি কী করা যায়..

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৪

আজমান আন্দালিব বলেছেন: সৎ বুঝলাম কিন্তু অতৃপ্ত লেখক কেন- পুরো পোস্টটি পড়ে তা বুঝা গেল না।
লেখকের প্রতি শ্রদ্ধা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৫

কাউসার রুশো বলেছেন: অতৃপ্ত লেখক-এটা ইলিয়াসের নিজের ভাষ্য।
আর একজন সৎ লেখক মাত্রই অতৃপ্ত।
ধন্যবাদ :)

১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৪

শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। অনেক কিছু জানা হল। ২৮টি গল্প নাকি গল্পগ্রন্থ হবে? শুভেচ্ছা :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৬

কাউসার রুশো বলেছেন: ২৮টি গল্প। গল্পগ্রন্থ ৫টি।
ধন্যবাদ :)

১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৫

েভােরর স্বপ্‌ন বলেছেন: ++

২০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৩

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: তার প্রায় সব লেখাই পড়া। আমার একজন প্রেরণা তিনি। শ্রদ্ধা জানাই। পোস্টে প্লাস।

২১ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:১২

কাউসার রুশো বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা ।

১৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:১৭

চতুষ্কোণ বলেছেন: এখন পর্যন্ত এমন একজনকেও পাইনি যে ইলিয়াসের লেখায় মুগ্ধ হয় নি! :)

২১ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০১

কাউসার রুশো বলেছেন: :) :) :)

১৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৯

শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: অটঃ রুশো ভাই, চতুর্মাতৃকে মুভি নিয়ে একটি ই-বুক হবে, এ সংক্রান্ত পোস্টটি এখনো ওদের প্রথম পাতায় আছে। আপনার সময় হলে একটু দেখবেন এবং আপনার লেখার কিছু লিংক দিবেন আশাকরি। অথবা, আমি কিছু লিংক দিলে আপনি কিছু মনে করবেন কি না? শুভেচ্ছা :)

২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৩

কাউসার রুশো বলেছেন: নো প্রবলেম। আপনি লিংক দিয়ে দিয়েন
অসংখ্য ধন্যবাদ :)

২০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৯

কুন্তল_এ বলেছেন: পোষ্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। তিনি একজন অসাধারণ লেখক ছিলেন। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা। +

২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭

কাউসার রুশো বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা ।
আপনাকে ধন্যবাদ :)

২১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪১

নিভৃত নয়ন বলেছেন: আমি আখতারুজ্জামান ইলিয়াস্কে নিয়ে লিখেছিলাম একটু। কিন্তু নতুন ব্লগের হউয়াতে সাড়া পাই নাই।দেখতে পারেন। Click This Link

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৪

কাউসার রুশো বলেছেন: পড়ে আসলাম। আপনার কাছ থেকে ইলয়াসকে নিয়ে আরো লেখা চাই
ভালো থাকবেন :)

২২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৬

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর লেখা কাউসার ভাই।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৫

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনি আছেন কেমন ? :)

২৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১১

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: প্রশ্নটা আকাশের ঠিকানায় গ্যালো।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৬

কাউসার রুশো বলেছেন: তাইলে মনে হয় ভালোই আছোস...

২৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪১

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: রয়েল হাটে সনেটের দেয়া পার্টি থেকে ফিরে...

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৩৯

কাউসার রুশো বলেছেন: আবার জিগায়!!!সেইরাম।
কিন্তু সনেট ভায়া হঠাৎ পার্টি দিলো কেন?

২৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৯

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ভালো লাগলো।। ++

লেখকের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪২

কাউসার রুশো বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ :)

২৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৮

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: খুব ভাল লাগল প্রিয় লেখককে নিয়ে লেখাতে।
রচনাসমগ্র ১ এর সবচেয়ে ভাল লেগেছিল অন্য ঘরে অন্য স্বর

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৩

কাউসার রুশো বলেছেন: ইলয়াসের লেখা ভালো লাগে নাই এমন কোন লেখা নাই। :)

২৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:২৩

বিপ্লবী স্বপ্ন বলেছেন: রচনাসমগ্র কয় খন্ড আছে? পুরোটা কিনে ফেললে কি আপনি যে সাহিত্যকর্ম লিষ্ট দিয়েছেন তার সব চলে আসবে তার ভেতরে?
জানান প্লিজ

পোষ্টে ঝাঝা...

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৮

কাউসার রুশো বলেছেন: ৪ খন্ড। এগুলো কিনলেই সব এক সংগে পাবেন। কিছই বাদ পড়বেনা।
১ম খন্ড গল্পসমগ্র
২য় খন্ড উপন্যাস সমগ্র
৩য় এবং ৪র্থ খন্ড প্রবন্ধ, চিঠিপত্র আর অপ্রকাশিত লেখা
আজিজ মার্কেট থেকে পুরো সেট কিনতে পারেন।
সবচেয়ে ভালো বইমেলা থেকে কিনবেন। পুরো সেট কিনলে বেশ কমে পাবেন।
তবে আর কিছু না হাক ১ম এবং ২য় খন্ড মাস্ট পড়বেন।
ইলিয়াসের উপন্যাস নিয়ে আরেকটা পোস্ট দেওয়ার ইচ্ছা আছে। :)

২৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৬

বিপ্লবী স্বপ্ন বলেছেন: দাম কত সেইটা একটু বলেন... /:)

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২

কাউসার রুশো বলেছেন: ৪ সেট একসাথে কিনলে এক হাজারের মত লাগবে।
আলাদা আলাদা কিনলে দাম বেশি পড়বে।
বইমেলায় কমিশন বেশি দেয় তাই সেখান থেকে কেনাই ভালো।

আর বলবেন না কাগজের যে দাম সামনে বই আর কেনা যাবেনা। :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.