নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নবিহীন মানুষ নিজের কুশপুত্তলিকা ছাড়া আর কী!

কাউসার রুশো

আমার হবে না,আমি বুঝে গেছি, আমি সত্য মূর্খ, আকাঠ! সচ্চরিত্র ফুল আমি যত বাগানের মোড়ে লিখতে যাই, দেখি আমার কলম খুলে পড়ে যায় বিষ পিঁপড়ে, বিষের পুতুল!© আমার নিজের লেখা ও তোলা ছবি, যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব সত্ত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না। ©আমার মেইল এড্রেস [email protected]

কাউসার রুশো › বিস্তারিত পোস্টঃ

এভারেস্ট নিয়ে পাঁচ ছবি

১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৪



প্রকৃতির এক অহঙ্কারের নাম এভারেস্ট। ২৯ হাজার ফুটেরও বেশি উচ্চতায় সগর্বে সে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। তাকে পদদলিত করতে পারে, এমন সাধ্য কার? কিন্তু মর্ত্যের রাজত্ব যে সেই সৃষ্টিকাল থেকেই মানুষ তার নিজ হাতে নিয়ে বসে আছে। আর মানুষের জন্য অজেয় নয় কিছুই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গোটা পৃথিবীই চলে আসছে মানুষের হাতের নাগালে। এভারেস্ট তো কোন ছার! ১৯৫৩ সালের ২৯ মে এডমন্ড হিলারি এবং তেনজিং নোরগে নামে দুঃসাহসী দু'জন মানুষ এভারেস্টের দম্ভকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করেছিলেন তার চূড়ায় পা রেখে। সেই শুরু! এরপর থেকে যুগে যুগে দুঃসাহসীদের অদম্য নেশায় পরিণত হয় এভারেস্টকে পদদলিত করার। ২০১০ সালে এসে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এই সম্মান অর্জন করেন মুসা ইব্রাহীম। এরপর আরও চারজন বাংলাদেশি এই গৌরবের ভাগীদার হন। এ বছর পালিত হলো এভারেস্ট জয়ের হীরক জয়ন্তী। রূপালি পর্দায় এভারেস্ট নিয়ে নির্মিত হয়েছে বহু পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং তথ্যচিত্র। এই বিষয়টি নিয়ে সারাবিশ্বে অসংখ্য ছবি থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে মাত্র পাঁচটি।



ইনটু থিন এয়ার : ডেথ অন এভারেস্ট (১৯৯৭)



১৯৯৬ সালে ৩৬ ঘণ্টার ব্যবধানে এভারেস্টে আট পর্বতারোহীর মৃত্যুকে এ যাবতকালের সবচেয়ে মর্মান্তিক ঘটনা বলে বিবেচনা করা হয়। এই ঘটনা অবলম্বনে জন ক্রাকাওয়ার লিখেন 'ইনটু থিন এয়ার : এ পারসোনাল অ্যাকাউন্ট অব দ্য মাউন্ট এভারেস্ট ডিজাস্টার' বইটি। পরবর্তীতে রবার্ট মার্কোউইটজ টেলিভিশনের জন্য এভারেস্ট অভিযানের সবচেয়ে দুঃখজনক এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।

আইএমডিবি



টাচ দ্য টপ অব দ্য ওয়ার্ল্ড (২০০৬)



প্রথম এভারেস্টজয়ী দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী এরিখ উইহেনমেয়ারের জীবন অবলম্ব্বনে নির্মিত হয়েছে টাচ দ্য টপ অব দ্য ওয়ার্ল্ড চলচ্চিত্রটি। ২০০১ সালে এরিখ উইহেনমেয়ারের এভারেস্ট জয়ের অসাধারণ অর্জন অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল পৃথিবীর দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীসহ সব মানুষকে। মাত্র তিন বছর বয়সে এরিখের চোখে সমস্যা দেখা দেয়। তার কিছু সময় পর আজীবনের জন্য দৃষ্টিশক্তি হারান এরিখ। কিন্তু আর সবার মতো নিজের শারীরিক এই সীমাবদ্ধতাকে জীবনের প্রতিবন্ধকতা হিসেবে নেননি তিনি। বরং প্রকৃতির সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতাকে জয়ের জন্য প্রস্তুতি নেন। টেলিভিশনের জন্য চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন পিটার উইন্থার।

আইএমডিবি



দ্য ওয়াইল্ডেস্ট ড্রিম (২০১০)



১৯২৪ সালে জর্জ ম্যালোরি ও অ্যান্ড্রু আরভিনের এভারেস্ট অভিযান এখনও ঘোলা করে রেখেছে এভারেস্ট জয়ের ইতিহাসকে। ম্যালোরি-আরভিনের এভারেস্ট অভিমুখে যাত্রা এবং হারিয়ে যাওয়া আজও মানুষের মনে প্রশ্ন রেখে গেছে, তবে কি হিলারি ও তেনজিংয়ের আগেই ম্যালোরি-আরভিন পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ থেকে দেখেছিলেন পৃথিবীটাকে? ৭৫ বছর পর ১৯৯৯ সালে পর্বতারোহী কনরাড এনকার হারিয়ে যাওয়া জর্জ ম্যালোরির মৃতদেহ খুঁজে পান এভারেস্টের ২৬ হাজার ৭০০ ফুট উঁচুতে। আবারও হিলারি-তেনজিংকে হটিয়ে আলোচনায় আসেন ম্যালোরি-আরভিন। আট বছর পর ২০০৭ সালে এনকার আবার এভারেস্টে ফেরেন ম্যালোরি রহস্য উদঘাটনের জন্য। ম্যালোরি যে পথে এবং যে উপায়ে এভারেস্ট অভিযানে নেমেছিলেন কনরাড ঠিক একইভাবে শুরু করেন এভারেস্ট মিশন এবং শেষ পর্যন্ত সামিট করতে সক্ষম হন। কনরাডের এই সফল অভিযান ম্যালোরি-আরভিন এর এভারেস্ট জয়ের সম্ভাবনাকে আরো মজবুত করে। তবে দিনশেষে এ সবই অনুমান। সত্যটি হয়তো আর কখনই জানা সম্ভব হবেনা। কারন মানব সভ্যতার ইতিহাসের অন্যতম আলোচিত এই রহস্য নিয়ে জর্জ ম্যালোরি ঘুমিয়ে আছেন তার প্রিয় এভারেস্টে।

অ্যান্থনি গেফেন পরিচালিত দ্য ওয়াইল্ডেস্ট ড্রিম তথ্যচিত্রটি ম্যালোরির জীবন আর কনরাড এনকারের এভারেস্ট অভিযানের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা এবং সাক্ষাৎকার দিয়ে সাজানো হয়েছে। টানটান উত্তেজনাপূর্ণ রোমাঞ্চে ভরপুর এই তথ্যচিত্রটি কোন অ্যাডভেঞ্চার মুভির চেয়ে কোন অংশে কম নয়।। তথ্যচিত্রটির ধারা বর্ণনায় ছিলেন লিয়াম নেসন, রালফ ফিনসের মতো তারকারা।



জর্জ ম্যালোরি তখন দু'বার অভিযানে গিয়েও শেষ পর্যন্ত এভারেস্ট সামিট করতে পারেননি। কিন্তু ততদিনে বিখ্যাত হয়ে গেছেন। আমেরিকায় একটি প্রেস কনফারেন্সে তাঁকে এক সাংবাদিক জিজ্ঞেস করলেন, 'হোয়াই ক্লাইম্ব মাউন্ট এভারেস্ট?'

ম্যালোরির চটজলদি উত্তর, 'বিকজ ইট'স দেয়ার'

এই ঘটনা এবং উক্তির জন্যও তিনি বিখ্যাত হয়ে আছেন।

আইএমডিবি



স্টর্ম ওভার এভারেস্ট (২০০৮)



১৯৯৬ সালের এভারেস্ট অভিযানের সেই দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া পর্বতারোহীদের উদ্ধার অভিযান নিয়ে ২০০৮ সালের ১৩ মে একটি তথ্যচিত্র প্রচার করে আমেরিকান টিভি সিরিজ ফ্রন্টলাইন। অত্যন্ত জনপ্রিয় এই সিরিজের ২৬তম সিজনের নবম এপিসোডটি প্রচারিত হয় ডেভিড ব্রিশিয়ার্সের তত্ত্বাবধানে। ১৯৮৩ সাল থেকেই অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তথ্যচিত্র প্রচারের জন্য এই টিভি সিরিজটি তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

আইএমডিবি



এভারেস্ট (১৯৯৮)



১৯৯৬ সালে একদল অভিযাত্রীর এভারেস্ট অভিযান নিয়ে চুয়ালি্লশ মিনিটের এই স্বল্পদৈর্ঘ্য তথ্যচিত্রটি নির্মিত হয়েছে। তথ্যচিত্রটিতে পর্বতারোহীদের লম্বা সময়ের প্রস্তুতি, এভারেস্ট অভিযান, অভিযানের পদে পদে বিপদসঙ্কুল পথ পাড়ি দেওয়া, চূড়ায় আরোহণ, বেজ ক্যাম্পে ফিরে আসা ইত্যাদি বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।

আইএমডিবি

___________________________________________________

(৬ জুন ২০১৩ দৈনিক সমকালের সাপ্তাহিক বিনোদন পাতা নন্দন-এ প্রকাশিত )

___________________________________________________

গত ১ জুন অনলাইনে এসেছে দেশের প্রথম অনলাইন সিনে ম্যাগাজিন 'মুখ ও মুখোশ'। ত্রৈমাসিক এই ম্যাগাজিনটি প্রতি সপ্তাহে দেশ-বিদেশের চলচ্চিত্রের খবরাখবর দিয়ে হালনাগাদ হচ্ছে। বিশ্বের সিনেমা বিষয়ক যে কোন তথ্যের জন্য মুখ ও মুখোশ-এ চোখ রাখুন।

ফেসবুকে মুখ ও মুখোশ এর সঙ্গে থাকুন

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৩

পয়গম্বর বলেছেন: কাউসার রুশো ভাই, আছেন কেমন? কাইণ্ডলি যদি কিছু ভালো থ্রিলার আর রোমান্টিক মুভির নাম দিতেন, তবে আপনার সাজেশন অনুযায়ী সেই মুভিগুলো দেখতাম। যেমন কিছুদিন আগে একটা খুব সুন্দর রোমান্টিক মুভি দেখলাম 'সেফ হ্যাভেন'।

১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

কাউসার রুশো বলেছেন: Romantic:
Baran (Iran)
A Moment To Remember (Korea)
The Notebook
The Painted Veil
Leap Year
Pretty Woman
Notting Hill
The Secret in their Eyes (Argentina)
Romantic
Baran (Iran)
A Moment To Remember (Korea)
The Notebook
The Painted Veil
Leap Year
Pretty Woman
Notting Hill

Thriller:
The Girl With the Dragon Tattoo
মিস্ট্রি-থ্রিলার কিং Alfred Hitchcock এর মুভিগুলা দেখা শুরু করেন Psycho, Rear Window, Vertigo, The man who knew too much, Dial M for Murder

আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আপনার কী খবর?

২| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৭

েবনিটগ বলেছেন: ++

১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫০

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

আমিনুর রহমান বলেছেন:


ইনটু থিন এয়ার, টাচ দ্য টপ অব দ্য ওয়ার্ল্ড এবং এভারেস্ট দেখেছি।
পোষ্টে +++

১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২১

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪২

গুল্লা বলেছেন: :-B

১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২২

কাউসার রুশো বলেছেন: :-B

৫| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: দেখা তো দূরের কথা নামও শুনি নাই! :|

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৯

কাউসার রুশো বলেছেন: :| :|

৬| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

আর.হক বলেছেন: দেখি নাই পাইলে মিস করবো না।

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩০

কাউসার রুশো বলেছেন: উখে

৭| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০১

মামুন হতভাগা বলেছেন: +++++

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩০

কাউসার রুশো বলেছেন: ধইন্যাপাতা :)

৮| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৩

আরজু পনি বলেছেন:

একটাও দেখি নাই !

দিলে দেখতে পারি :-B

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩০

কাউসার রুশো বলেছেন: আমার কাছে নাই ;)

৯| ১৬ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: পোস্টে ++++++

একটাও দেখি নাই, তয় দেখবো

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩২

কাউসার রুশো বলেছেন: উখে। ধন্যবাদ :)

১০| ১৬ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:২৩

মায়াবী ছায়া বলেছেন: ভালো লাগলো ।ভালো থাকুন ।।

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকুন

১১| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৮

~মাইনাচ~ বলেছেন: আমি জানতামইনা যে এসব নিয়ে মুভিও আছে।

কোনটা আগে দেখব বলে দেন

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

কাউসার রুশো বলেছেন: The Wildest Dream

১২| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: প্রিয়তে।


চরম ...........

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

কাউসার রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৩| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

মামুন রশিদ বলেছেন: দারুন পোস্ট ;)


'ওয়াটার ওয়ার্ল্ড' সিনেমায় রহস্যময় ম্যাপ ঘেটেঘেটে অবশেষে যেটুকুন ভূমির দেখা মিলে, সেটা ছিলো এভারেস্টের চূঁড়ো ।

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

কাউসার রুশো বলেছেন: ইয়াপ :)

ধন্যবাদ

১৪| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২০

নস্টালজিক বলেছেন: গ্রেইট!

একটাও দেখিনাই! সাজেস্ট করো, কোনটা পিক করবো!


শুভেচ্ছা নিরন্তর!

১৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

কাউসার রুশো বলেছেন: প্রথম তিনটাই দেখেন আগে

১৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

রক্তলেখা বলেছেন: :)

১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

কাউসার রুশো বলেছেন: :)

১৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ওয়াইল্ডেস্ট ড্রিম আর শর্ট ফিল্মটি দেখার ইচ্ছে জাগলো। দেখি দেখা যায় কিনা.। আমি তো জানেনই অলস। মানুষের বিশেষ করে আপনার রিভিউ পড়ে অনেক আড্ডায় ভাব নেই যে মুভি দেখে ফেলছি। ;)

নাহ, অ্যাট লিস্ট শর্ট ফিল্ম টা অবশ্যই দেখবো। ডকুমেন্টারি দেখতে ভালোই লাগে।

ভালো লাগা এবং পিলাচ।

১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৩

কাউসার রুশো বলেছেন: দি ওয়াইল্ডেস্ট ড্রিম টা অবশ্যই দেখবেন।
অনেকদিন পর আমার ব্লগে আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।
ভালো থাকুন

১৭| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৫

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: শুধুমাত্র "দি ওয়াইল্ডেস্ট ড্রিম" কমন পড়েছে ।
বাকিগুলোর একটাও দেখিনাই।

২০ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮

কাউসার রুশো বলেছেন: সবচেয়ে জোশটাই দেখছেন

১৮| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

++++++ একটিও দেখা হয়নাই। দেখতে হবে।

২০ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯

কাউসার রুশো বলেছেন: উখে। ধন্যবাদ

১৯| ২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

শব্দহীন জোছনা বলেছেন:

এই পাঁচটা মুভি র মধ্যে , আপনার দৃষ্টিতে কোন মুভি টি সবচেয়ে বেশী রোমাঞ্চকর... এবং ড্রামার পার্ট কোন মুভি তে সবচেয়ে বেশী।

ধন্যবাদ।

২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

কাউসার রুশো বলেছেন: শেসের দুটো আমি দেখিনি। তাই বলতে পারছিনা।
অবশ্যই ওয়াইডেস্ট ড্রিম। মুভিটা ডকুমেন্টারি তারপরও অনেক বেশি রোমাঞ্চকর। আপনি আগেই জানেন ম্যালোরি মারা যাবেন তারপরও শেষ পর্যন্ত মনে হবে এই বুঝি ম্যালোরি এবারেস্টে উঠতে সক্ষম হবে আর সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটবে।
ধন্যবাদ

২০| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪২

বোকামন বলেছেন:
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ !
মুভিগুলোর মধ্যে “দি ওয়াইল্ডেস্ট ড্রিম” এগিয়ে রাখবো, বিশেষ করে সিনেমোটগ্রাফীর দিক থেকে ....

ভালো থাকবেন :-)

০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

কাউসার রুশো বলেছেন: অবশ্যই দি ওয়াইল্ডেস্ট ড্রিম সবচেয়ে এগিয়ে থাকবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.