নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিতাব-বই বিষয়ক তথ্য আদান প্রদান। আর বিভিন্ন সময় নিজের কিছু লেখা লিখব ইনশাআল্লাহ।

কিতাব ভুবন

কিতাব ভুবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

উপন্যাস: মোমবাতির আগুন (২য় পর্ব)

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪১

: ভাই! তোর যদি পছন্দের কেউ থেকে থাকে আমায় বল।
: না, দা-দি! আমার পছন্দের কেউ নেই। তবে আমি হুজুর মানুষ বিয়ে করতে পারব না।
: কেনরে ভাই!
: দা-দি! আমি এতকিছু বুঝি না। আমি হুজুর মানুষ বিয়ে করব না।
: দাদু ভাই! ছেলেটার ব্যাপারে আমি খোঁজখবর নিয়েছি। একেবারেই ফেরেশতা। তোর সাথে মানাবেও ভাল। ঢাকায় ওদের বাড়ি আছে। সেখানে তোর সুখ হবে রে।
: দা-দি তুমিও বুঝলে না আমার মনের কথা।...
একথা বলে সায়মা দাদির কাছ থেকে হুট করে উঠে চলে গেল। মনটা তার বিষণ খারাপ। সে তার রুমে গিয়ে ব্যাগ গোছিয়ে একাই নানু বাড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল।
সায়মার মা ঘরের কাজে ব্যস্ত। সায়মা পাকঘরে গিয়ে মাকে বলল,
: মা! আমি নানু বাড়ি যাব। আজই একাকি যাব।
: কিরে হঠাৎ এ সিদ্ধান্ত?
: না মা! এখানে আমার আর এক দÐও ভাল লাগছে না।
: যাবি ভাল কথা তবে একা কেন?
: আমি একাই যাব। এবং আজই যাব। আমি কারও কোন কথা শুনব না। মা আমায় তুমি বারণ করো না।
: ঠিক আছে! বাপু। ঠিক আছে! তোর বাবা বাসায় আসুক তাকে বলে তারপরে যাস।
: না মা আমি ব্যাগ গুছিয়েছি। এখনই বের হব। আমার কিছু টাকার দরকার।
আসলে সায়মা একা কোথাও যাওয়ার মেয়ে নয়। বাড়ির সকলের কাছ থেকে হুজুর মানুষের কথা শুনতে শুনতে তার কানটা ঝালাপালা হয়ে গেছে। এ থেকেই তার এ সিদ্ধান্ত। সায়মা মায়ের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তখনই কুমিল্লার উদ্দেশ্যে বের হয়ে গেল।
: হে ভাই! তোর যদি পছন্দের কেউ থেকে থাকে আমায় বল।
: না, দা-দি! আমার পছন্দের কেউ নেই। তবে আমি হুজুর মানুষ বিয়ে করতে পারব না।
: কেনরে ভাই!
: দা-দি! আমি এতকিছু বুঝি না। আমি হুজুর মানুষ বিয়ে করব না।
: দাদু ভাই! ছেলেটার ব্যাপারে আমি খোঁজখবর নিয়েছি। একেবারেই ফেরেশতা। তোর সাথে মানাবেও ভাল। ঢাকায় ওদের বাড়ি আছে। সেখানে তোর সুখ হবে রে।
: দা-দি তুমিও বুঝলে না আমার মনের কথা।...
একথা বলে সায়মা দাদির কাছ থেকে হুট করে উঠে চলে গেল। মনটা তার বিষণ খারাপ। সে তার রুমে গিয়ে ব্যাগ গোছিয়ে একাই নানু বাড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল।
সায়মার মা ঘরের কাজে ব্যস্ত। সায়মা পাকঘরে গিয়ে মাকে বলল,
: মা! আমি নানু বাড়ি যাব। আজই একাকি যাব।
: কিরে হঠাৎ এ সিদ্ধান্ত?
: না মা! এখানে আমার আর এক দণ্ডও ভাল লাগছে না।
: যাবি ভাল কথা তবে একা কেন?
: আমি একাই যাব। এবং আজই যাব। আমি কারও কোন কথা শুনব না। মা আমায় তুমি বারণ করো না।
: ঠিক আছে! বাপু। ঠিক আছে! তোর বাবা বাসায় আসুক তাকে বলে তারপরে যাস।
: না মা আমি ব্যাগ গুছিয়েছি। এখনই বের হব। আমার কিছু টাকার দরকার।
আসলে সায়মা একা কোথাও যাওয়ার মেয়ে নয়। বাড়ির সকলের কাছ থেকে হুজুর মানুষের কথা শুনতে শুনতে তার কানটা ঝালাপালা হয়ে গেছে। এ থেকেই তার এ সিদ্ধান্ত। সায়মা মায়ের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তখনই কুমিল্লার উদ্দেশ্যে বের হয়ে গেল।
সায়মার মা খুবই টেনশনে পড়ে গেলেন। মায়ের কাছে ফোন করে বললেন,
: মা! তোমার বড় নাতনি তোমাদের বাড়িতে আসছে। শামীমকে স্টেশনে পাঠিয়ে ওকে একটু এগিয়ে নিতে বলো।
: কেন মা! সায়মা কি একাই আসছে?
: হ্যাঁ, মা।
: কেন, কি হয়েছে?
: তেমন কিছু না। ও ওর বিয়ের বিষয় নিয়ে একটু রাগ করেছে। ও নাকি কোন হুজুর মানুষ বিয়ে করবে না। আমরা অনেক বুঝালাম। ও বুঝলই না। আরো রাগ করে কুমিল্লার দিকে রওয়ানা দিয়েছে। এখন হয়ত বাসে আছে।
মা! ওকে তুমিও একটু বুঝিয়ে বলো। ওর জন্য যে ছেলেটা দেখছি খুবই ভাল ছেলে। আমরা ছেলেটা হাতছাড়া করতে চাচ্ছি না। মা, এ যুগে ভাল ছেলে পাওয়া কঠিন।
নানার বাড়িতে সায়মার দিন ভালই কাটছিল। একদিন দুপুরে সাময়া নানির সাথে শুয়ে আছে। কি যেন ভাবছে সায়মা। নানি হঠাৎ সায়মার হাতে চিমটি কেটে বলল,
: কি ভাই! কি ভাবছ? কাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছ?
: না-নি! (লজ্জায় সায়মার মুখ লাল হয়ে যায়।)
: সায়েমকে কি তোর পছন্দ হয়েছে?
: না-নি! সায়েম আবার কে?
চলবে

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: মোটামোটি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.