![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বোকা একজন মানুষ। খুব সহজেই যে কাউকে বিশ্বাস করে ফেলি। ভালো মানুষ ছিলাম না কোন কালেই, তবে নিষ্ঠুর মানুষ হওয়ার চেষ্টারত........।
১৪ ই ফেব্রুয়ারী সারা বিশ্বের মত বাঙ্গালীরা ও ঘটা করে পালন করেছে ভালবাসা দিবস,বাংলাদেশে ১৯৯৩ সালে প্রথম ভালবাসা দিবসের প্রথা চালু করে একাল সেকালের দালাল নামে খ্যাত শফিক রেহমান।ঐ দিন মানে ১৪ ই ফেব্রুয়ারী আরো একটি দিবস আছে,যাহা বাঙ্গালী জাতির জন্য ভালোবাসা দিবসের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ,দিবস টি হল-স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস।আমি শিউর এই প্রজন্মের ৯৯% ই দিবসটির কথা জানেনা,জানবে কিভাবে…?? দিবসটি যে শফিক রেহমানের প্রচলিত ভালোবাসা দিবসের উন্মাদনার নিচে চাপা পড়ে গেছে।
১৫ ই আগষ্ট বাঙ্গালি জাতির জন্য আরো আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিবস,জাতীয় শোক দিবস।অন্যদিকে ঐ দিনই বেগম খালেদা জিয়া ঘটা করে পালন করেন তাঁর জম্মদিন (সত্য মিথ্যা জানিনা,আল্লাহ পাকই ভালো জানেন)।
বাঙ্গালী জাতির জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিন হল ৭ ই মার্চ।হরতাল অবরোধের কারণে চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা গুলো নেওয়া হচ্ছে শুক্র শনিবার।আগামী কাল বৃহস্পতি বারের পরীক্ষার দিন ধার্য্য করা হয়েছে ৭ ই মার্চের মত গুরুত্বপূর্ণ দিনে।হয়তো বাম রাজনীতিবিদ নুরুল ইসলাম নাহিদ সাহেবের মত লোক শিক্ষা মন্ত্রী হওয়াতে ৭ ই মার্চের মত গুরুত্বপূর্ণ দিনে পরীক্ষার দিন দিতে পেরেছেন।খেয়াল করুন-শফিক রেহমান,নুরুল ইসলাম নাহিদদের মত লোকদের কারণে বাঙ্গালীর বিশেষ দিবস গুলো চুরি হয়ে যাচ্ছে।হয়তো এ ধরনের কিছু লোকের কারণে এভাবে একদিন ২১ শে ফেব্রুয়ারী,২৬ শে মার্চ,১৬ ই ডিসেম্বর এর মত বাঙ্গালীর বিশেষ দিবস গুলোও চুরি হয়ে যাবে।
২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১২
কলমি লতা বলেছেন: আরণ্যক নীলকণ্ঠ @ ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য।দ্বিমত পোষনের অধিকার আপনার আছে।আমার দৃষ্টিকোন থেকে যাহা সঠিক মনে হয়েছে তাই লিখেছি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
আরণ্যক নীলকণ্ঠ বলেছেন: না, দিন গুলো চুরি হচ্ছে না। পরীক্ষা দিতে হলেই যে দিনের মাহাত্ম কমে যায় না এটা বোঝা দরকার।