নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

করণিকা-২৩৯

করণিক: আখতার২৩৯

করণিক আখতার

পরমতসহিষ্ণুতা শান্তিধর্মীদের শনাক্তিচিহ্ন।

করণিক আখতার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বরং জনপদে কোনো ধরণের পুলিশ না-থাকলেই ...

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

বরং জনপদে কোনো ধরণের পুলিশ না-থাকলেই ...

===========================

(এখানে কোন্দলকামী দলোগণের প্রতি জনসাধারণ যৌক্তিকভাবেই বিরক্ত এবং অসন্তুষ্ট। আমাদের বিশ্বাস, বেতনজীবীদেরকে বিশ্রামে রাখা ঐ একটি মাস। অভিভাবকদের দায়িত্বে ঐ মাসটিকে ছেড়ে দিলে পরে, দু’হাজার পনেরোর পর এখানে অনিবার্যভাবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীকে ডেকে আনতে হ’তো না।)



একটা খেলনা পট্‌কার আওয়াজেও এখানে রাষ্ট্রের শৃঙ্খলা রক্ষাকর্মী বাহিনীর সদস্যদেরকে বিচ্ছিন্নভাবে দিগ্বিদিকে ছুটে পালিয়ে নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে দেখে কেউ যেন উপহাসের হাসি না-হাসে। আত্মহত্যার পক্ষে যেকোনো যুক্তি দাঁড় করানো কেবল আবেগাক্রান্ত বা উন্মাদের জন্যেই শোভনীয়।



আত্মহত্মার মধ্যে যৌবনের কোনো কৃতিত্ব নেই এজন্যেই যে, চাইলে অসুস্থ বৃদ্ধরাও স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করতে পারে। পুলিশকে গণ্ডার ভাবার মধ্যে মানবতার অবমাননাই ভেসে ওঠে।



রাষ্ট্রের কর্মী বাহিনীকে কাঁদুনে গ্যাস আর রাবারবুলেট ছোড়োক অস্ত্রের ভারী বোঝা নিয়ে আগ্নেয়াস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের মোকাবেলার দায়িত্ব দেওয়ার মধ্যে ভালো কোনো উদ্দেশ্য থাকতেই পারে না। বরং জনপদে কোনো ধরণের পুলিশ না-থাকলেই, দৃঢ়ভাবে আমরা বিশ্বাস করি, সন্ত্রাসীরা নিরাপত্তাহীতায় ভুগতে বাধ্য। নিরস্ত্র জনসাধারণের গণরোষের শিকারে পরিণত হওয়ার চে’, এমনকী মারণাস্ত্রধারী পুলিশের কাছেও সন্ত্রাসীরা আত্মসমর্পন করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে এজন্যেই যে, সন্ত্রাসীরা গণপিটুনির মহিমা জেনেই নিরস্ত্র জনসাধারণের ভয়েই ভীতসন্ত্রস্ত থাকে।



বেশি নয়, একমাসের জন্যে সবধরণের পুলিশ বাহিনীকে দায়িত্বমুক্ত রাখা হোক্ আর তারাও বিশ্রাম নিক্ যারা সন্ত্রাস দমনের ব্যর্থ পদ্ধতিগুলোর পরীক্ষা চালাতে চালাতে ক্লান্ত হয়েছে। মাসের তৃতীয় সপ্তাহে কেউ অতি আগ্রহ নিয়ে ফাঁড়ির বাইরে বেরিয়ে এলে সন্ত্রাসীদের পচাগলা দেহের দুর্গন্ধ সে পেলেও পেতে পারে, তবে ঐ মাসটির শেষে দেখা যাবে যে, কেবল সন্ত্রাসীদের নাম-নিশানাই মুছে যায়নি, গণপিটুনিদাতা গণমালিকদের অভিভাবকত্বের গণফুৎকারে ঐ দুর্গন্ধটাও বাতাসে ভেসে ভেসে কোনো দূর অজানায় হারিয়ে গেছে।



এখানে কোন্দলকামী দলোগণের প্রতি জনসাধারণ যৌক্তিকভাবেই বিরক্ত এবং অসন্তুষ্ট। আমাদের বিশ্বাস, বেতনজীবীদেরকে বিশ্রামে রাখা ঐ একটি মাস। অভিভাবকদের দায়িত্বে ঐ মাসটিকে ছেড়ে দিলে পরে, দু’হাজার পনেরোর পর এখানে অনিবার্যভাবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীকে ডেকে আনতে হ’তো না।



গণকরণিক : আখতার২৩৯ বাংলাদেশ : ২২/১২/২০১৩খ্রি:

পুরস্কার বিতরণীর দিনটি অতি নিকটেই

গণপিটুনি!-গণরোষ,-সে এক দুঃসহ দৃশ্য!..

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.