![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হামাসের অনুসারীদের লক্ষ্যটাও বাস্তবমুখী
*****
যারা পূঁজিবাদী ধনতান্ত্রিকতার ঘোর বিরোধী, এমনকী তারাও! -এখানে পূঁজির পাহাড় জমানোর পরও ঐ পয়সার পেছনেই ছোটে। যেন ভাবখানা এমনটাই যে, ‘PoySHaaYii SHwoB’ ধারণাটা একেবারে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেবার মতো ভিত্তিহীন নয় এবং এ-জগতে চোখ মেলে তাকালেই ছোটাছুটির মচ্ছব দেখে তা’ পরিষ্কার বোঝা যায়।
‘শ’ এবং ‘স’-এর সম অর্থেই, যখন ছুটন্তরা ছোটে গন্ধে গন্ধে নেশায় নেশায় ঐ পয়সার পেছনে, যেন অর্থপূর্ণ ‘পয়সাই সব’ তথা ‘পয়সাই শব’, অসীমে শূন্যতায় সমন্বয়ে দারুণ দর্শনীয়।
সংসার ত্যাগীরাও সুযোগ পেলেই এ জগৎ সংসারের ফাঁকে ফোকরে ঢুকে পড়ে ঐ পরম আনন্দঘন দৃশ্যটি দেখার লোভেই, ফ্রি টিকেটে।
ফিলিস্তিনিদেরকে ইজ্রাইলের গাজা থেকে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাবের চেয়েও ব্যয়বহুল প্রস্তাব, যেমন, বনি-ইজ্রাইল তথা ইয়াহুদিদেরকেই ইজ্রাইল থেকে সরানোর প্রস্তাবও জাতিসংঘে উত্থাপন করা যেতে পারে। ইয়াহুদিদেরকে তাতে বাধ্য করানো সম্ভব হ’লেও কিন্তু হামাসের অনুসারী দলটি এই প্রস্তাবের পক্ষে সম্মতি দিতে পারে না, -পারবে না এজন্যেই যে, এতে হামাসদের উপার্জনের রাস্তাটাই বন্ধ হবে। বর্তমান ইজ্রাইলে যত সংঘর্ষ, যতটা না ধর্মভিত্তিক, তার চে বহু বহু গুণে অর্থসংক্রান্ত।
নিশ্চয়ই হামাস তার স্বজাতির কোনো গির্জা থেকে সন্ত্রাসের চর্চা করার দীক্ষা পায়নি।
এখানে বাস্তবমুখোতা এটাই যে, ধর্মের প্রতি ভক্তি থাকলে হামাসের অনুসারীরা ফিলিস্তিনিদেরকে জিম্মি বানিয়ে যে-আতঙ্কবাজিটা কোনোভাবেই চালাতে পারতো না, সেটাই চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকী সংযমের মাস এই রমজানে, যখন শয়তান শিকলবন্দি, কী দারুণ দৃশ্য! তখনো হামাসিরা ছোটে গন্ধে গন্ধে নেশায় নেশায়।
গণকরণিক : আখতার২৩৯ ###### ১৮/০৭/২০১৪খ্রি:
বীভৎস দৃশ্যগুলো প্রচারমাধ্যমে ছোটদেরকে না-দেখানোই ভালো
ইজ্রাইলের নৃশংসতা ঠেকাতে.. জুলাই, ২০১৪
২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
রাজিব বলেছেন: হামাসের অনেক দোষ আছে এবং থাকতেই পারে। তাদের আপনি সমর্থন করতেও পারেন নাও পারেন। ফিলিস্তিনিরা দুই ভাগে বিভক্ত ফাতাহ বনাম হামাস এটাই চরম সত্য। কিন্তু এসবের সময় এখন নয়। এখন সময় হল গাজার নিরীহ শিশুদের রক্ষা করার। যদি গাজার প্রতিটি সাবালক পুরুষও জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদী হয়েও থাকে তারপরও গাজার শিশুদের হত্যা করার অধিকার কারো নেই এমনকি জাতিসংঘের অনুমতি পেলেও নেই। কারণ তা মানবাধিকার লঙ্ঘন।
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২৫
ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
ছোট কাটিউশা বা স্কাড, আতসবাজি বলা যায়, যার আঘাতে এক জন ও মারা যায় নাই,
এই ফালতু দুএক্টা আতস বাজি মেরে গাজায় শত শত হত্যা আর হাজার হাজার ঘরবারি ধংশ করতে উদ্বুদ্ধ করছে হামাস!
এটাই রাজনীতি!
১৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:০২
করণিক আখতার বলেছেন: ‘রাজনীতি’ শব্দটির মর্যাদা রক্ষা করতে চাইলে হামাসের উগ্রপন্থি কীর্তিকলাপকে ‘হামাসনীতি’ বলাটা মানানসই মনে করি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
হিমেল হাসান কাগজের খেয়া বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন শ্রধ্যেয় করণিক আখতার, ভাই।
সমাজকর্মীদের পেট ও এখন খাই খাই করে। আর নেশা তো শাথে আছেই। ভাল লাগলো। ভালো থাকবেন