নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

করুণাধারা

করুণাধারা

জীবন যখন শুকাইয়া যায় করুণাধায় এসো

করুণাধারা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ মন্ত্রিসভায় চূড়ান্ত অনুমোদন

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫১



সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ নামের আইনের খসড়া আজ মন্ত্রিসভায় অনুমোদন পেয়েছে। এই এই আইন অনুযায়ী এখন থেকে বেপরোয়াভাবে বা অবহেলা করে গাড়ি চালানোর কারণে কেউ গুরুতর আহত বা নিহত হলে মামলা হবে দণ্ডবিধির ৩০৪(খ) ধারায়। এই ধারায় সাজা সর্বোচ্চ ৫ বছর কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড এবং সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা জরিমানা। বর্তমানে সর্বোচ্চ তিন বছর কারাদণ্ডের বিধান আছে, এটা  এখন দু বছর বাড়ানো হল!!

স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা যে আন্দোলন করেছিল যে ৯ দফা দাবির জন্য তার প্রথমটি ছিল, "বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো ড্রাইভার কে ফাঁসি দিতে হবে এবং এই বিধান সংবিধানে সংযোজন করতে হবে।"

 তাদের স্বরাষ্ট্র  মন্ত্রী জানিয়েছিলেন, "সড়ক দুর্ঘটনায় সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে নতুন আইন শিগগিরই সংসদে উপস্থাপন করা হবে।" 

এসে গেল সর্বোচ্চ শাস্তি! ছাত্রদের দাবি মেনে নেয়ায় সরকারকে কোটি কোটি ধন্যবাদ।


মীম এবং রাজিব এর উপর বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালানোয় দুর্ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়েছে। সুতরাং চালকের সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের শাস্তি হতে পারে। কিন্তু পায়েল- তাকে তো চালক বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে হত্যা করেনি, সে পড়ে গিয়ে মারা গেছে। তাহলে এক্ষেত্রে চালক বেকসুর খালাস পাবে?


সর্বোচ্চ শাস্তি

মন্তব্য ৯৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৯৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপু কি বলব ভেবে পাচ্ছি না! তবু আশায় থাকব এ দেশে এক সময় সব সময় ভাল কিছুই হবে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯

করুণাধারা বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল। খবরটা দেখে আমার খুব মন খারাপ হয়েছিল, তাই শেয়ার করলাম। এই আইন চালকদের বাঁচিয়ে দেবার আইন। ভাবছি যে ছেলে মেয়েগুলো এই কদিন রাস্তা ঠিক করছিল সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করে, তাদের আজ কেমন লাগছে এই আইন দেখে। পায়েল নামে যে ছেলেটাকে ড্রাইভাররা নদীতে ফেলে মেরে ফেললো, সেই ড্রাইভারদের ও কিছু হবে না। খুব দুঃখ হচ্ছে।

শুভকামনা থাকলো।

২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

বিজন রয় বলেছেন: এতে কারো লাভ হবে?
এদেশে কোন আইনের প্রয়োগ হয়?

যে লাউ সে কদু।

আই ওয়াশ!!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

করুণাধারা বলেছেন: যে লাউ সে কদু।

আই ওয়াশ!!


একেবারে ঠিক বলেছেন, যে লাউ সে কদু! মাঝখান থেকে কদিন ভোগান্তি গেল।

৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এদেশে আইনের সঠিক প্রয়োগের সম্ভবনা নেই তাই এ আইন কোন উপকারে আসবে বলে মনে হয় না।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

করুণাধারা বলেছেন: না, এই আইন কোন উপকারে আসবে না। কারণ আরো বাকি যেসব নতুন সংযোজন হয়েছে, যেমন পয়েন্ট কাটা, মোবাইলে কথা বলা ইত্যাদি- এসব জিনিস পুলিশকে পয়সা দিয়ে সহজেই ম্যানেজ হবে। আর অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেট- সেটাও জোগাড় করা বাংলাদেশে কোন ব্যাপার না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, তারেক_মাহমুদ।

৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

বিজন রয় বলেছেন: অটঃ @ মোস্তফা সোহেল করুণাধারা আপু তা আমি কোনদিন মনে করিনি। আমি ভাবতাম উনি ছেলে ব্লগার।

হা হা হা হা কি কি কি বোকা আমি!!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮

করুণাধারা বলেছেন: আপনার হা হা হি হি আমার মধ্যেও সংক্রমিত হলো, আর মনের ভার কিছুটা কেটে গেল।

আমার প্রথম পোস্ট এর একমাত্র মন্তব্যকারী আপনি। আপনার এটা বুঝতে এতোদিন লাগলো!?

ভাল থাকুন, শুভ কামনা থাকলো।

৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯

অচেনা হৃদি বলেছেন: আইন হবে, তারপর তা লিপিবদ্ধ হয়ে থাকবে। তবে ড্রাইভারদের ধর্মঘটের ভয়ে কোন কোর্ট এই শাস্তি দেবে না, এরকম মনে হচ্ছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২

করুণাধারা বলেছেন: আইন হবে, শাস্তি হবে না। কোর্টের হুকুম থাকলেও হবে না। মনে নেই তারেক মাসুদ-মিশুক মুনীরের ড্রাইভার এর কথা? মৃত্যুদণ্ড হয়েছিল, কিন্তু চালকদের পরিবহন ধর্মঘটে মৃত্যুদণ্ড বাতিল!!!

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ অচেনা হৃদি, শুভেচ্ছা রইল।

৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, সড়ক পরিবহন আইনের উপর পোষ্টটি দেওয়াই । আমরা স্বপ্ন দ্রষ্টা। নতুন প্রভাতের স্বপ্ন দেখি।

শুভেচ্ছা নিয়েন।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

করুণাধারা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, পদাতিক চৌধুরি।

এমন আইন পাশ হবার পর অবশ্য স্বপ্ন দেখার কিছু থাকে না আমার জন্য। আমার মনে হয় চালকেরা এখন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। আমরা যারা ঘর থেকে বের হবার সময় নিশ্চিত হতে পারি না আবার ঘরে ফিরবো বলে, তাদের অবস্থার কোনো পরিবর্তন ঘটবে না এই আইন পাশ হবার ফলে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।

৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



কি আর বলবো; দেখা যাক সামনের দিনগুলোতে দূর্ঘটনা কিছুটা কমে কিনা?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

করুণাধারা বলেছেন: যদি দুর্ঘটনা ঘটলে চালকদের কঠোর শাস্তির বিধান থাকতো সাথে সাথে মালিকদেরও, করে যাতে তারা দক্ষ নেশাখোর নয় এমন চালক নিয়োগ দেন, তবে আশা করতে পারতাম দুর্ঘটনা কমার। এখন সেই আশা করতে পারছি না।

শুভকামনা রইল, কাওসার চৌধুরী।

৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আলোচিত বিষয়ের বিচার বাংলাদেশে হয়! কিন্তু যেগুলো আলোচিত হয় না সেগুলোর কি হবে?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

করুণাধারা বলেছেন: আলোচিত বিষয়ের বিচার নিশ্চয়ই হয়, যেমন মিশুক মুনীর তারেক মাসুদের দুর্ঘটনার বিচার। সমস্যা হচ্ছে বিচার হলেও রায় কার্যকরী করা হয় না, পরিবহন ব্যবস্থার শক্তিমত্তার কারণে। আর অনালোচিত দুর্ঘটনা প্রতিদিন ঘটছে তার কোনো বিচার হয় না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সতত।

৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

বিজন রয় বলেছেন: তো এখন গিয়ে সেই প্রথম মন্তব্যের উত্তর করে আসুন দয়াকরে। তখন না হয় জানতেন না, এখন তো জানেন!
আজও তার উত্তর করেননি।

যদিও আপনার ২য় পোস্টে সে সম্পর্কে বলেছেন।

শুভকামনা করুণাধারা।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

করুণাধারা বলেছেন: কত কষ্টে যে ব্লগিং শিখেছি! মন্তব্যের উত্তর কি করে দিতে হয় সেটা অন্যদের পোস্ট পড়তে পড়তে শিখেছি। তখন ভেবেছিলাম, সাথে সাথে যখন উত্তর যখন দিতে পারিনি তখন এই মন্তব্যকারী তো আর কখনোই ফিরে দেখবেন না। :)

দিয়ে দেবনে এখন উত্তর। ভালো থাকুন।

১০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

বাকপ্রবাস বলেছেন: এই সরকারের একটা ভাল গুণ হল সকল দাবী দাওয়া এক কথায় মেনে নেয়, আমরা যারা মধ্যপ্রাচ্যে আছি একটা শব্দ হরহামেশা বলি, সেটা হল ইনশাআল্লাহ, এটাও বলে ঠাট্টা করি যে, এরাবিকরা যখন ইনশাআল্লাহ হবে বলে তখন ধরে নিতে হবে সম্ভবনা যা আছে সেটাও গেল। আমাদের সরকারের সব মেনে নেয়ার কমিটম্যান্ট এর অবস্থা ঠিক ইনশাহআল্লাহ স্টাইল।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার উপমা দিয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্যের লোকেদের, বিশেষ করে মিশরীয়দের ইনশাল্লাহ- বড় আজব অর্থবাহী। আমাদের দেশেও দাবি পূরণ মানে আজ আরবি ইনশাল্লাহ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শাস্তি ছিল তিন বছর তাতে- চালকেরা বেপরোয়া হয়ে গাড়ি চালানোয় দুর্ঘটনা ঘটছিল আকসার। তাই দাবি উঠল শাস্তি বাড়িয়ে মৃত্যুদন্ড দিতে। শাস্তি তিন থেকে বেড়ে হলো পাঁচ বছর!!!!

আমার ব্লগে আপনার প্রথম মন্তব্য, বাকপ্রবাস। অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাই।

১১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: শ্রদ্ধেয় আইন আশা করি তুমি কিন্তু কোন অপরাধীকে ওভারলুক করবে না ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

করুণাধারা বলেছেন: বহুদিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগলো, দৃষ্টিসীমানা।

আইনের প্রতি আপনার শ্রদ্ধা দেখে খুব ভালো লাগলো। দেখা যাক শ্রদ্ধেয় আইন আপনার আশা পূরণ করেন কিনা!

শুভেচ্ছান্তে;

১২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: অর্থদন্ড না বারিয়ে কারা দন্ড বাড়ানে ভালো ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

করুণাধারা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। অর্থদণ্ড না বাড়িয়ে কারাদণ্ড বাড়ানো দরকার ছিল। জানা কথাই এদের কাছে কোনো অর্থ থাকে না, তাই এদের কারাদণ্ডের ভয় দেখালেই ভালো হতো।

ভালো থাকুন, রোকনুজ্জামান খান। শুভকামনা রইল।

১৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

রাকু হাসান বলেছেন: এটা নিয়ে চালক রা প্রশ্ন তুলবে । নাও মানতে পারে । দেখা যাক কি হয় ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪

করুণাধারা বলেছেন: মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে ৫ বছর কারাদণ্ড- এটা নিয়েও চালকেরা প্রশ্ন তুলবে মনে হয় রাকু হাসান? তুলতেও পারে, হয়তো তারা ধর্মঘট শুরু করবে ৩ বছর কারাদণ্ড বহন করার জন্য!!

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

১৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

রক বেনন বলেছেন: অতঃপর আরো একটি আইনের বৃদ্ধি ঘটিলো। কি চমৎকার দেখা গেলো!!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

করুণাধারা বলেছেন: আসলেই চমৎকার দেখা গেল! আমি একেবারে চমৎকৃত হয়ে গেলাম বুদ্ধি দেখে।

মিমের বাবা না খুব ফাঁসি ফাঁসি করছিল!!!

শুভকামনা রইল রক বেনন।

১৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


গাড়ীর চাকায় পিষ্ট হয়ে, কিংবা ধাক্কা লেগে মানুষের মৃত্যু হলে; এবং তাতে ড্রাইবার দোষী সাব্যস্ত হলে, সর্বোচ্চ শাস্তি কি হতে পারে? দেশের একজন শক্তিশালী বিচারক কি বলেন, একটা স্কুলের বাচ্চা কি বলে?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪

করুণাধারা বলেছেন: আমি যেমন বুঝেছি তাতে মনে হয়, গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে কিংবা ধাক্কা লেগে মানুষের মৃত্যু হলে, প্রথমে বিচার করে দেখা হবে driver কাজটি ইচ্ছাকৃতভাবে করেছে নাকি অনিচ্ছাকৃত দুর্ঘটনা। বিচারে সবসময়ই অনিচ্ছাকৃত দুর্ঘটনা বলে স্থির হবার সম্ভাবনা বেশি কারণ শাজাহান খান আগেই বলেছেন দুর্ঘটনা কেউ ইচ্ছা করে করে না।

অনিচ্ছাকৃত দুর্ঘটনার জন্য শাস্তি পাঁচ বছর কারাদণ্ড সর্বোচ্চ। কিন্তু যদি দেখা যায়, ইচ্ছাকৃত ভাবে খুন করা হয়েছে তাহলে ফৌজদারি আইনে বিচার হবে, যার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এটা হবার সম্ভাবনা খুবই কম। বিচারকের নয়, এটা একজন আইনজীবির মত।

স্কুলের বাচ্চারা বলেছে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে দুর্ঘটনা ঘটলে ফাঁসি দিতে হবে!!!

ভালো থাকুন, চাঁদগাজী।

১৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: @বেপরোয়াভাবে বা অবহেলা করে গাড়ি চালানোর কারণে কেউ গুরুতর আহত বা নিহত হলে মামলা হবে দণ্ডবিধির ৩০৪(খ) ধারায়। এই ধারায় সাজা সর্বোচ্চ ৫ বছর কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড এবং সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা জরিমানা।
... এই আইনে সমস্যা আছে। অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী সর্বোচ্চ শাস্তি ১০-১৫বছর করতে হত।


বিচার ব্যাবস্থার যেই হ য ব র ল অবস্থা। বর্তমান ধারাতে খুশি হবার কিছু নেই।:(

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

করুণাধারা বলেছেন: অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী সর্বোচ্চ শাস্তি ১০-১৫বছর করতে হত।

১০০% সহমত। শাস্তি অন্তত দশ বছর হলে চালকেরা কিছুটা সাবধানে গাড়ি চালাতো। এখন অবস্থার কোন পরিবর্তন ঘটবে না। সব সময় উৎকন্ঠায় থাকতে হবে, বাইরে বের হলে নিজে ঠিক মত ঘরে ফিরতে পারব তো! আপনজন সবাই ঠিক মত ঘরে ফিরে আসতে পারবে তো!

বিচার ব্যাবস্থার যেই হ য ব র ল অবস্থা। বর্তমান ধারাতে খুশি হবার কিছু নেই।

খুশি হলাম কখন? আমি তো সবসময় রাস্তাঘাট নিয়ে ভয়ে ভয়ে থাকি। ভবিষ্যতেও থাকতে হবে দেখছি!!

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল। ভালো থাকুন সব সময়।

১৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: সর্বোচ্চ সাজা ফাঁসি বা যাবৎজ্জীবন করলে কেউ গাড়ি চালাতে চাইবে না। বাস্তবতা বুঝতে হবে।

আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল, "আইন আছে কিন্তু তার যথাযথ প্রয়োগ নেই":(

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

করুণাধারা বলেছেন: সর্বোচ্চ সাজা ফাঁসি বা যাবৎজ্জীবন করলে কেউ গাড়ি চালাতে চাইবে না। বাস্তবতা বুঝতে হবে।

হয়তো। কিন্তু এটাও ঠিক, বছরের শাস্তি খুব কম হয়ে যায়, এর ফলে গাড়ি চালানোর সময় চালু করা মোটেও সাবধান হবে না আমার মনে হয়, দুর্ঘটনা ঘটলে চালকের সাথে চালকের নিয়োগকারীকেও শাস্তি দেওয়া উচিত, যাতে নিয়োগকারী যাচাই-বাছাই করে চালক নিয়োগ করেন। নিয়োগকারীর হবে অর্থদণ্ড, চালকের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড, এবং কয়েক বছরের জন্য লাইসেন্স suspension। তার চেয়ে বড় কথা হলো আইনের প্রয়োগ, দেখা যাচ্ছে আইন থাকলেও কোন চালকের কখনো শাস্তি হয় না।

১৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নিরাপদ সড়ক চাই। দোষের মাত্রানুযায়ী দোষী ব্যক্তির সর্বোচ্চ সাজা নাই।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

করুণাধারা বলেছেন: নিরাপদ সড়ক চাই , চাই, কিন্তু পাচ্ছি কোথায়! যারা আইন প্রণয়ন করেন তারা সড়ক পথে চলার সময় অন্য কোন গাড়ি চলতে দেন না, তারা নিজেদের সড়ক দুর্ঘটনায় পড়ার কোন সম্ভাবনা রাখেন না। জনগণের নিরাপত্তার তারা থোড়াই কেয়ার করেন।

আমিও চাই চালকের এমন শাস্তি হোক, যেন সে দ্বিতীয়বার আর দুর্ঘটনা না ঘটায়।

শুভেচ্ছা, সেলিম আনোয়ার।

১৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

ঢাবিয়ান বলেছেন: কিসের আইন? কিসের দন্ড? কে করেছে এই আইন? কোন দেশের কথা বলছেন আপনি?কোন স্বারস্ত্রমন্ত্রী ?এদেরকে চেনেন না আপনি?এই এরা কচি বাচ্চা ছেলেগুলো ও কচি বাচ্চা মেয়েদের কি করেছে আপনি জানেন না? কোন গ্রহের বাসিন্দা আপনারা?কিভাবে পারেন এই সময়ে এদের গুনগান গেয়ে পোস্ট দিতে? বিবেক কি একবারের জন্যও কেপেওঠে না?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

করুণাধারা বলেছেন: আমি কার গুনগান দিয়ে পোস্ট দিলাম, ঢাবিয়ান? আপনি আমার পোস্ট বোঝেন নি। আমি প্রথমে উল্লেখ করেছি বাচ্চাদের দাবি, তারপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আশ্বাস এবং সবশেষে আশ্বাস পূরণের নমুনা!! between the lines বলে একটা কথা আছে, যার মানে হচ্ছে অনুক্ত কথার পাঠোদ্ধার। এই তিন লাইনের মধ্যে যে কথা অনুক্ত আছে, আপনি তা বুঝতে পারেননি। আমি আগেও একটা পোস্ট দিয়েছিলাম এই সরকারের দাবি পূরণের নমুনা নিয়ে, তাতে আপনি মন্তব্যও করেছিলেন। আজ আপনি কিভাবে ভুল বুঝলেন জানিনা। আমি মনেপ্রাণে চাই এমন আইন হোক, যাতে আর কেউ প্রিয়জন না হারায়।

আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

২০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: দাবী বাস্তবায়িত হোক এই প্রত্যাশায়।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

করুণাধারা বলেছেন: বাঁচা গেল রাজকন্যা, অন্তত ভুল বুঝে বলেননি আমি এই আইনকে বাহবা দিচ্ছি। আমিও চাই সবগুলো দাবি বাস্তবায়িত হোক। প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনার ফলে কত পরিবারে অন্ধকার নেমে আসছে তার কোনো হিসাব নেই। এটা শেষ হওয়া দরকার, খুব দরকার।

অনেক শুভেচ্ছা রাজকন্যা।

২১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: বর্তমান আইন অনুযায়ীঃ
বেপরোয়াভাবে বা অবহেলা করে গাড়ি চালানোর কারণে কেউ গুরুতর আহত বা নিহত হলে মামলা হবে দণ্ডবিধির ৩০৪(খ) ধারায়।


আর চালক যদি ইচ্ছাকৃত ভাবে গাড়ি চালিয়ে কাউকে হত্যা করে, তবে মামলা হবে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায়।(যাবৎজ্জীবন বা ফাঁসি)

পুনশ্চঃ
আপনার সাথে তো পরিচয় নেই। আপনি কি শায়মা আপার বড়?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১২

করুণাধারা বলেছেন: ভালো তথ‍্য দিয়েছেন মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল। তবে চালক ইচ্ছাকৃতভাবে গাড়ি চালিয়ে কাউকে হত্যা করেছে এটা প্রমাণ করা খুবই কঠিন হবে, সুতরাং চালক সবসময়ই আইনের ফাঁক গলে বেরিয়ে যাবে। পায়েলকে যাত্রী হিসেবে ঢাকায় নিরাপদে পৌঁছানো ড্রাইভার এর দায়িত্ব ছিল। কিন্তু ড্রাইভার তাকে মুখ থেঁতলে দিয়ে নদীতে ফেলে দিল। আমি আপনি ড্রাইভারকে খুনি ভাবলেও, আইনের ফাঁক গলে ড্রাইভার বেড়িয়ে যাবে। এটাই দুঃখ!!

এইতো এবার পরিচয় হয়ে গেল! আমি গায়েব হওয়া ব্লগার সুরঞ্জনার স্কুলের সহপাঠী। এখন শায়মাই বলুক, আমি ওর চাইতে কত বড়!! কোথায় গেল শায়মা?

২২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পর্বতের মুসিক প্রসব!!!!

এ রীতিমতো প্রহসন! অগ্রহনযোগ্য।
আইন পুন:বিবেচনা করা হোক। সময়োপযোগী এবং বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে আইন হতে হবে।
শ্রেণী স্বার্থের আইন (পরিবহন সিন্ডিকেটের) আইন সংশোধন করতে হবে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২০

করুণাধারা বলেছেন: আইনের নিয়ন্ত্রক শাজাহান খান, সুতরাং আইন যা হবে তা পরিবহন মালিকদের স্বার্থেই হবে। আশা করেছিলাম এবার অন্তত দাবি পূরণ হবে। হল না। মনে হচ্ছে শাজাহান খান বসে বীভৎস অট্টহাস্য হাসছেন, একটানা!

কি আর করার আছে আমাদের!

শুভকামনা রইলো, বিদ্রোহী ভৃগু।

২৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আগে ৩ এখন ৫। যে লাউ , সে কদু।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৪

করুণাধারা বলেছেন: যেই লাউ, সেই কদু- আমাদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হলো আর আমরাও কোটি কোটি ধন্যবাদ দিয়ে তা নিয়ে চলে এলাম!! না হলে বিপদ হত।

২৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৫

আখেনাটেন বলেছেন: দেশে আইন তো যুগ যুগ ধরে রয়েছে; কিন্তু সমস্যা এর প্রয়োগ নিয়ে। দেশে অাইনের শাসন না থাকলে এই সকল মিষ্টি আইন কোনো কাজেই আসার কথা না।

সরকারের দমন পীড়ন তাই নির্দেশ করে। তারপরও আশা করতে নেই। একদিন নিশ্চয় ক্ষমতার আগায় বসে থাকারা বুঝবেন জনগণের সত্যিকারের চাওয়াগুলো।

ভালো লাগল আপনার লেখা।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৩১

করুণাধারা বলেছেন: দেশে আইনের শাসন থাকলে অনেক কিছুই হত- নেশাখোর ড্রাইভাররা গাড়ি চালাতে পারতো না, অপ্রাপ্ত বয়স্ক driver লেগুনার চালক হতে পারত না, রাস্তার মাঝখানে বাস যাত্রী নামাতে না......

কিন্তু এসব হচ্ছে, আর আমাদের দুর্ভোগ বাড়ছে। তবু আশা করি একদিন, এই দিন বদল হবে।

২৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৪০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আবারো মিথ্যা আশ্বাস!?

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৯

করুণাধারা বলেছেন: মিথ্যা আশ্বাস দেয়াটাই এখন রীতি। আমরা হতভাগা।

ভালো থাকুন এই পরিস্থিতিতে। শুভকামনা রইল।

২৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:২৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আইনটিতে জনগণের চেয়ে বাস মালিক/শ্রমিকদের স্বার্থকে বড় করে দেখা হয়েছে। জনতা নয়, শ্রমিক/মালিকই ক্ষমতার উৎস !)

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

করুণাধারা বলেছেন: আইনটিতে জনগণের চেয়ে বাস মালিক/শ্রমিকদের স্বার্থকে বড় করে দেখা হয়েছে। জনতা নয়, শ্রমিক/মালিকই ক্ষমতার উৎস !)

দ্বিতীয় বাক্যটিই মূল কথা। শুনেছি ৫০,০০০ পরিবহন শ্রমিক আছে, এরা সাহায্য করে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে। তাই যা আইন প্রণয়ন করা হয়, তা এদের সুবিধার জন্য। এই যে ধর্মঘট করে এরা জনজীবনে এতটা দুর্ভোগ আনল, তার জন্য কাউকে দায়ী করা হলো না, শাস্তি দেয়া তো দূরের কথা!!!

২৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:২৪

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: আইন আগেও কিন্তু ছিল। কিন্তু সেই আইন প্রয়োগ হয়েছে কতটুকু সেটাই আসল কথা।
এজন্য আমার মতে, আইন প্রনয়ণের চেয়ে আইন প্রয়োগে গুরুত্ব দিতে হবে বেশি।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

করুণাধারা বলেছেন: আইন প্রণয়ন করা খুব সোজা, কিন্তু তা প্রয়োগ করতে গেলে অর্থ উপার্জন কমে যায়। সুতরাং আইনের প্রয়োগ নেই বললেই চলে।

আমার ব্লগে স্বাগতম, সোহাগ তানভীর সাকিব। শুভকামনা রইল।

২৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: আইনের তেমন কোন উন্নতি হয়েছে বলে মনে হয়না।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

করুণাধারা বলেছেন: আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে খুব ভালো লাগলো, সনেট কবি।

না, আইনের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এই আইন দিয়ে দুর্ঘটনা কমানো সম্ভব নয়। অবস্থা আগের মতই থাকবে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।

২৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১২

তারেক ফাহিম বলেছেন: বেপরোয়া অভ্যস্থ ড্রাইভারদের মগজে ঢুকলেই হয়।

আইনতো আছেই, বাস্তবে তা কতটুকু পালন করা হয় :(

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

করুণাধারা বলেছেন: আইনতো আছেই, বাস্তবে তা কতটুকু পালন করা হয়

সত্যি কথা, অনেক আইন আছে। গাড়ির ফিটনেস রাখতে হবে, চালকদের 5 ঘণ্টার বেশি এক টানা গাড়ি চালাতে দেয়া যাবে না, লাইসেন্স থাকতে হবে, মোবাইল ব্যবহার করা যাবে না ইত্যাদি। কিন্তু কোন আইন পালন করা হয় না, ফলে কেবলই দুর্ঘটনা ঘটছে, কেবলই কান্না বাড়ছে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।

৩০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

জাতির বোঝা বলেছেন:
কমপক্ষে ১০ বছর জেল শাস্তির বিধান, আর টেন পাশ শিক্ষার ব্যবস্থা রাখলে ভালো হতে পারত।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

করুণাধারা বলেছেন: কমপক্ষে ১০ বছর জেল শাস্তির বিধান, আর টেন পাশ শিক্ষার ব্যবস্থা রাখলে ভালো হতে পারত।

সহমত। আমার আরেকটা জিনিস মনে হয়, জেল শাস্তি শেষ হলে পরে চালকের লাইসেন্স কয়েক বছরের জন্য সাসপেন্ড করা উচিত। তাহলে হয়তো সে কিছুটা সচেতনতার সাথে গাড়ি চালাবে।

টেন পাশ শিক্ষাটাই ঠিক হবে। ইলিয়াস কাঞ্চন প্রস্তাব করেছিলেন, এইচএসসি পাস। সেটা একটু বেশি হয়ে যেত।

৩১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আইন যদি প্রয়োগই না হয়, তাহলে নতুন আইন করেই কি লাভ? কিছু করতে গেলেই এরা ধর্মঘট ডেকে দেশকে অচল করে দিবে। :(

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

করুণাধারা বলেছেন: আইন যদি প্রয়োগই না হয়, তাহলে নতুন আইন করেই কি লাভ?
আইন করা হলো আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বুঝ দেবার জন্য। এই আইন প্রয়োগ করে কাউকে শাস্তি দেয়া হবে না। মিম আর রাজিবের মৃত্যুকে দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেয়া হবে। ওদের পরিবারের মুখ বন্ধ করা হয়েছে ৪০ লক্ষ টাকা দিয়ে।

কিন্তু পায়েলকে যে ড্রাইভ খুন করলো, সেতো ইচ্ছাকৃত ভাবে খুন করলো। তাকেও ছেড়ে দেয়া হবে, শুধু কিছু সময় দরকার!!!

৩২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শায়মা বলেছেন: মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: বর্তমান আইন অনুযায়ীঃ
বেপরোয়াভাবে বা অবহেলা করে গাড়ি চালানোর কারণে কেউ গুরুতর আহত বা নিহত হলে মামলা হবে দণ্ডবিধির ৩০৪(খ) ধারায়।


আর চালক যদি ইচ্ছাকৃত ভাবে গাড়ি চালিয়ে কাউকে হত্যা করে, তবে মামলা হবে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায়।(যাবৎজ্জীবন বা ফাঁসি)

পুনশ্চঃ
আপনার সাথে তো পরিচয় নেই। আপনি কি শায়মা আপার বড়?
০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১২ ০

লেখক বলেছেন: ভালো তথ‍্য দিয়েছেন মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল। তবে চালক ইচ্ছাকৃতভাবে গাড়ি চালিয়ে কাউকে হত্যা করেছে এটা প্রমাণ করা খুবই কঠিন হবে, সুতরাং চালক সবসময়ই আইনের ফাঁক গলে বেরিয়ে যাবে। পায়েলকে যাত্রী হিসেবে ঢাকায় নিরাপদে পৌঁছানো ড্রাইভার এর দায়িত্ব ছিল। কিন্তু ড্রাইভার তাকে মুখ থেঁতলে দিয়ে নদীতে ফেলে দিল। আমি আপনি ড্রাইভারকে খুনি ভাবলেও, আইনের ফাঁক গলে ড্রাইভার বেড়িয়ে যাবে। এটাই দুঃখ!!

এইতো এবার পরিচয় হয়ে গেল! আমি গায়েব হওয়া ব্লগার সুরঞ্জনার স্কুলের সহপাঠী। এখন শায়মাই বলুক, আমি ওর চাইতে কত বড়!! কোথায় গেল শায়মা?



কি বলো!!!!!!!!!

তুমি সুরঞ্জনা আপুর সহপাঠী নাকি জড়ুয়া বহেনা!!!!!! #:-S :|| :#)

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

করুণাধারা বলেছেন: জরুয়া বহেন!! না, আমরা দুজন আলাদা, থাকিও দুই জায়গায়। আমার তো তোমার মত দশখানা হাত নেই যে, একেক হাতে একেক রকম লেখার জন্য আলাদা আলাদা নিক নেব!!  ব্লগে আমার একটামাত্র নিক। সুরঞ্জনারও নিশ্চয়ই তাই। অবশ্য আমি তাকে তার সত্যিকারের নামে চিনি।

স্কুল ছাড়ার অনেক, অনেক বছর পর একদিন স্কুলের বন্ধুদের মিলনমেলা বসেছিল। সেখানে অন্য নামে চেনা আমার এই বন্ধু তার ফোন নাম্বার দিল। ফেসবুকে দেখি তার নাম হয়ে গেছে সুরঞ্জনা!! পরে দেখলাম সে-ই সামুর সুরঞ্জনা, এই অচিনপুরে আমার একমাত্র চেনা মানুষ। (অবশ্য আরেকজন চেনা মানুষ পেয়েছি সামুতে!)

এই হল  গিয়ে কাহিনী।

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বড়ই অর্বাচীন। :)



 

৩৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আইন প্রণয়ন হয়েছে প্রয়োগও হবে তাদেরই সুবিধা মত। কাজের কাজ কিছুই হবে না। সরিষায়ই ভুত থাকলে ভুত নামাবে কি দিয়ে। কোন লাভ নাই।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

করুণাধারা বলেছেন: আইন প্রণয়ন হয়েছে প্রয়োগও হবে তাদেরই সুবিধা মত।

ঠিক তাই। আইন প্রয়োগ হবে আপোষের মাধ্যমে। শাস্তি দিয়ে বলা হবে, ধর্মঘট করো, আমরা শাস্তি তুলে নেবো। অতীতে কয়েকবার এমন হয়েছে। অতএব আইন করা হলেই যে পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে, দুর্ঘটনা কমে আসবে, এমন কিছু আশা করা যায় না।

পোষ্টে আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, গুলশান কিবরীয়া।

৩৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০০

প্রামানিক বলেছেন: আইন হওয়াতে ভালই হলো।

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

করুণাধারা বলেছেন: আইন হওয়াতে ভালোই হলো।

ঠিক বলেছেন। এখন সরকারকে আর কেউ দুষতে পারবে না, তারা সড়ক পরিবহন আইন নেই বলে। আইন করা হয়ে গেছে, ঝাড়া হাত-পা হয়ে এখন তারা দেশের উন্নয়নে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারবেন।

৩৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ লেখাটা পড়ে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে শুধু মনের দুঃখবোধটুকুই বেড়ে গেল। আইন পরিবর্তনে খুশী হবার মত কিছু পেলাম না। গিয়াস উদ্দিন লিটন এর ছোট্ট মন্তব্যটাই শুধু কানে বাজছেঃ আগে ৩ এখন ৫। যে লাউ, সে কদু। আগে ছিল একটা চিকন লাউ, এখন একটু মোটা কদু!
শ্রদ্ধেয় আইন আশা করি তুমি কিন্তু কোন অপরাধীকে ওভারলুক করবে না - দৃষ্টিসীমানাকে ধন্যবাদ, আইনের উপর আস্থা রেখে এত সুন্দর করে কথাটা বলার জন্য।
আমার প্রথম পোস্ট এর একমাত্র মন্তব্যকারী আপনি - ৪ নং প্রতিমন্তব্যে এ কথাটা পড়ে একটু খটকা লাগলো। আমার জানা মতে, আপনার এমন কোন পোস্ট নেই যেটা আমি পড়িনি এবং যেটাতে আমার মন্তব্য নেই। সুতরাং, প্রথম পোস্টের মন্তব্যটা "একমাত্র মন্তব্য" হলো কী করে? পুনরায় আপনার পোস্ট আর্কাইভে গিয়ে দেখলাম, একই শিরোনামে আপনি পর পর দু'টি পোস্ট প্রকাশ করেছিলেন। দ্বিতীয়টাতে আমার দুটো মন্তব্য ছিল/আছে। প্রথমটাতেও এখন মোট তিনটে মন্তব্য আছে, তবে আমার একটাও নেই।
১৯ নং প্রতিমন্তব্য ভাল হয়েছে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

করুণাধারা বলেছেন:

শ্রদ্ধেয় ব্লগার খায়রুল আহসান, আপনার প্রতি আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা। আপনি আমার প্রতিটি পোস্টে মন্তব্য করেছেন, কখনো একাধিকবার,  যা আমার কাছে সব সময় বিশাল অনুপ্রেরণা হয়ে থেকেছে ব্লগে টিকে থাকার জন্য। শুধু আমাকে না, একইভাবে আপনি অনেক ব্লগারকেই অনুপ্রেরণা দিয়ে চলেছেন এই ব্লগে, এবং অনেককেই এভাবে আপনি সাহায্য করছেন ব্লগে পরিচিতি লাভ করতে। সহ ব্লগারদের প্রতি এই যে আচরণ, এক্ষেত্রে আপনি একেবারেই অনন্য, এমন আর কেউ করে না।

বিজন রয় আমার পোস্টের একমাত্র মন্তব্যকারী ছিলেন বেশ কিছুদিন, তারপর দ্বিতীয় মন্তব্যকারী হিসেবে আপনি এলেন, আমার প্রতিটি পোস্ট পড়লেন আর সম্ভবত পোস্টে মন্তব্যের আকাল দেখে আপনি একাই পোস্টে একাধিক সুচিন্তিত  মন্তব্য করতে লাগলেন। এরপর পেলাম মানবীকে, যাকে আমি খুব মিস করি। আপনারা দুজন আমাকে এভাবে অনুপ্রেরণা না দিলে হয়তো ব্লগে থাকতে পারতাম না, কারণ প্রথম দিকের অনেকগুলো পোস্টেই দেখতাম পঠিত সংখ্যা বড়জোর ৫০, মন্তব্যকারী একজন বা দুজন।

৪ নং প্রতিমন্তব্যে আমি ভুল বলেছি, একমাত্র মন্তব্যকারী নয় বলা উচিত ছিল প্রথম মন্তব্যকারী। আসলে  মাথার মধ্যে 'একমাত্র মন্তব্যকারী' কথাটা স্থির হয়ে থেকে গিয়েছিল। ভুলটা ধরিয়ে দেয়ায় ধন্যবাদ।

ফিরে আসি এই পোস্টে। পোস্টটা দিয়েছিলাম গভীর ক্ষোভ থেকে, এখন ক্ষোভ প্রতিদিন গভীরতর হচ্ছে। আমি টিভি দেখি না, আজ একটু সময়েই টিভির খবর স্ক্রলে দেখলাম সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহতর খবর। এটা কেবলই একটা সংখ্যা, কিন্তু এই চারজনের সাথে কতজনের জীবনের হাসি-আনন্দ-স্বপ্ন আজ মুছে গেল কে জানে! যে আইন করা হয়েছে, তাতে অবস্থার কোন পরিবর্তন ঘটবে না।

১৯ নং মন্তব্য নিয়ে আমার কিছুটা দুঃখবোধ আছে। তাই আপনি প্রতিমন্তব্যের প্রশংসা করায় ভালো লাগলো। এই মন্তব্যকারী কেবল আমার পোস্টে নয়, অন্যের পোস্টেও আমকে আক্রমণ করে মন্তব্য করেছেন। তাই আমি অনেক পোষ্টে এখন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকছি।

আশাকরি ভবিষ্যতেও আপনাকে একইভাবে পাশে পাবো, এবং এখনকার মতই আপনি ভবিষ্যতেও এই ব্লগের সকলের অনুপ্রেরণাদায়ী হয়ে থাকবেন। ভালো থাকুন সব সময়।

৩৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: অনুসরণ করা হইল.......

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

করুণাধারা বলেছেন: খুবই খুশি হলাম আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে, পাঠকের প্রতিক্রিয়া।

কিন্তু...........

আমার পোস্টগুলো তো শায়মার পোস্টের থেকে ১৮০°তে। পড়ে ভালো লাগবে কি না, চিন্তায় পড়ে গেলাম।

শুভকামনা রইল- পাঠকের প্রতিক্রিয়া।

৩৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

অপ্‌সরা বলেছেন: আরেকজন চেনা মানুষ কে!!!!!!

আর নিজামুদ্দীন মন্ডল অবার্চীন নহে একচুয়ালী আপুনি!!!!!!

সে আসলে একটা ৬০ বছরের বুড়া সেজে থাকে ১৬।

আসলে আসলে সে নহে মোটে অবার্চীন
সোজা কথা তিনি গিয়ে চাঁদগাজীর চাইতেও প্রবীণ! :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

করুণাধারা বলেছেন: আরেকজন চেনা মানুষ শিখা- আমার প্রিয় মানুষ ডোরা আপার কন্যা।

নিজামউদ্দিন মন্ডল অর্বাচীন নয়!! ওহ! আমি ভেবেছিলাম সে উত্তীয়র বয়সী!!

৩৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩

অপ্‌সরা বলেছেন: উত্তীয়.....

সে হতে পারবে উত্তীয়!!!!!!

এত না!!!!!!!!

উত্তীয় হওয়া সহজ কর্ম নহে ....

যাইহোক এই ডোরা আপা কি ডক্টর আপুনি??

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

করুণাধারা বলেছেন: না, সে উত্তীয় না! ভুল করেছি আমি। পাঠকের প্রতিক্রিয়া হচ্ছে উত্তীয়। সবসময় শামা শামা করতে থাকে....... :| মনে হয় শ্যামা সংগীত গাইছে.......

না, ডোরা আপা ডক্টর না। উনি বাংলাদেশের প্রথম মহিলা ইঞ্জিনিয়ার। পুরানা বুয়েটিয়ানরা প্রায় সকলেই তাকে চেনে। তার ব্যাচের আরেকজন আছেন, যার নাম চুমকি। তিনি আমেরিকা প্রবাসী।

৩৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সেটাই তো মনে হচ্ছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৬

করুণাধারা বলেছেন: হে মোর দুর্ভাগা দেশ, যাদের করেছ অপমান
অপমানে হতে হবে তাদের সমান।

৪০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০০

টুটুল বলেছেন: সব আইনেই কিছু ফাঁক ফোকর থাকে। এটাতেও আছে। কোনো চালক কোনোকালে, কোনোদিন কি স্বীকার করবে যে সে দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে? স্বীকার করবেও না, 'ত' দন্ত হবে; ফলাফল আসবেনা- চালক বেকসুর খালাস পাবে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

করুণাধারা বলেছেন: আপনি একেবারে ঠিক বলেছেন, কোন চালক কি কখনো স্বীকার করবে যে সে ইচ্ছে করে দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে! যেমন কিছুদিন আগে করিম ও দিয়ার হত্যাকারী চালক জামিনে ছাড়া পেয়েছে, কারণ বলা হয়েছে সে ইচ্ছে করে দুর্ঘটনা ঘটায় নেই।

সুতরাং শেষ কথা এই যে, এমন দুর্ঘটনা ঘটতেই থাকবে, আইন করলেও কোন প্রতিকার হবে না........


মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, টুটুল।

৪১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৫

শামচুল হক বলেছেন: আইন হয়েছে, এটার সঠিক প্রয়োগ হলেই দেশের জন্য মঙ্গল।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

করুণাধারা বলেছেন: যে আইন হয়েছে, তাতে গুরু পাপে লঘু দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। এর ফলে সড়কে বিশৃঙ্খলা কমবে না, এটা খুবই হতাশাজনক।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, শামচুল হক।

৪২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

জুন বলেছেন: করুনাধারা
নানা কারনে বহুদিন ব্লগ থেকে বাইরে ছিলাম , অনিয়মিত ছিলাম ।
আপনার জন সচেতনতামুলক লেখাটি পড়ে ভালোলাগলো । কিন্ত আমি একটি জিনিস লক্ষ্য করেছি যে আমাদের দেশের উপর থেকে নীচ, ধনী থেকে দরিদ্র, শিক্ষিত অল্প শিক্ষিত কোন মানুষের মনে আইনের প্রতি কোন শ্রদ্ধা ভক্তি ভয় ডর কিছুই নেই । কলকাতার নিউ মার্কেটের সামনে এক কলা বিক্রেতা আমাদের একটা বক্স দেখিয়ে বলেছিল "এখানে ফেলো দিদি নাহলে পুলিশ আমাকে আট আনা জরিমানা করবে"। থাইল্যান্ডে এক আইনে একটি দম্পতি কাগজ পত্র জোগাড় করতে করতে পেরেশান হয়ে যাচ্ছে । আমি বিরক্ত হয়ে বললাম "তোমাদের দেশে এগুলো কি সিস্টেম" ? দৌড়াদৌড়িতে ক্লান্ত শ্রান্ত বিপর্যস্ত মেয়েটি তারপর ও হাসিমুখে বল্লো "দিস ইজ আওয়ার ল্য মামা "।
এই আইন পাশের পরও প্রতিদিনই খবরে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর কথা শুনি।
+


০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬

করুণাধারা বলেছেন: ব্লগে আপনার অনুপস্থিতি খুব তীব্রভাবে অনুভূত হয়েছে, জুন। অনেকেই তো আপনাকে তা জানিয়েছেন আপনার পোস্টে। কোন সমস‍্যার জন্য হয়ত অনুপস্থিত ছিলেন, দোয়া করি সেই সমস্যা যেন আর না থাকে, ব্লগে আগের মতো আবার নিয়মিত হয়ে উঠুন।

একটা দুঃখবোধ থেকে এই পোস্ট দিয়েছিলাম। বুঝ দেওয়ার জন্য তড়িঘড়ি করে একটা আইন করা হলো, মনে হচ্ছিল এই আইন কোন সুফল বয়ে আনবে না। হলও তাই- দিয়া ও করিমের হত্যাকারী বাস ড্রাইভার এর ফাঁসি দাবি করা হয়েছিল, তারা জামিন পেয়ে গেছে। Click This Link এই আইন করার ফলে ড্রাইভাররা সুরক্ষিত থাকবে।

আপনি ঠিকই বলেছেন, আমরা আইন মানি না। আইন মানার সংস্কৃতি আমাদের মাঝে নেই কারণ আইনের প্রয়োগে কোন কড়াকড়ি আরোপ করা হয় না। যতদিন আইনের প্রয়োগ না হবে, ততদিন সড়কের অব্যবস্থাপনা কমবে না।

মন্তব্য ও প্লাসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সবসময়।

৪৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১১

রাকু হাসান বলেছেন: করুণাধারা আপু ! আপনার নতুন পোস্ট কই :( । আশা করি ভালো আছেন ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

করুণাধারা বলেছেন: আমাকে মনে করায় অসংখ্য ধন্যবাদ রাকু হাসান। জানিনা কেন ইদানিং লিখতে পারছি না, তবে চেষ্টা করছি লিখবার।

হ্যাঁ, আমি ভালোই আছি। আপনিও ভালো থাকুন, সবসময়- শুভকামনা রইল।

৪৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

বিজন রয় বলেছেন: নতুন পোস্ট দিচ্ছেন না বড়!!

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫১

করুণাধারা বলেছেন: কি করে দেই! লেখার চেষ্টা করতে করতে কতগুলো কলম ভেঙে ফেললাম, কিন্তু এক লাইন লেখা ও হলো না!!

৪৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:০০

নজসু বলেছেন: আইন হওয়ার সাথে সাথে আমরা তার যথাযথ প্রয়োগ দেখতে চাই।

সড়ক এখন একটা জ্বলজ্যান্ত মৃত্যুফাঁদ।
আমরা চাইনা অনাকাঙ্খিতভাবে কেউ চলে যাক।
যে চলে যাওয়ার মধ্যে নিষ্ঠুরতা আর ভয়াবহতা থাকে।

শুধু আইন করলেই রেহাই পাওয়া যাবেনা এবং সরকারের একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
আমাদেরকেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

করুণাধারা বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম, নজসু।

এটা একটা রম্য পোস্ট বলতে পারেন, এমন একখান আইন করা হয়েছে, যা ড্রাইভার দের সহজে মুক্তির ব্যবস্থা করে দেয়। জানিনা কবে দেশ সড়ক দুর্ঘটনার অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে।

৪৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

তারেক ফাহিম বলেছেন: জিবোর্ড নিয়ে পাঠক ও সহ ব্লগারদের উদ্দেশ্যে একটি পূর্ণা্ঙ্গ পোষ্ট কামনা করছি।

শ্রদ্ধেয় ডাঃ এম আলী'র পোষ্টে মন্তব্যের সুত্রে জানতে পারলাম আপনি এ ম্যাজিক ব্যবহার করেন B-)

২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫০

করুণাধারা বলেছেন: আমি তো জি বোর্ড নিয়ে পোস্ট দিয়েছি, আমি যতটুকু জানি ততটুকুই লিখেছি। আশা করি সেই পোস্টে আপনাকে পাব।

৪৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই ভাল একটি বিষয়ে লিখেছেন । এটা সংশ্লিষ্টদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে সহায়তা কনবে ।


ধন্যবাদ আমার পোষ্টে মুল্যবান একটি তথ্য জানানোর জন্য । আমার পোষ্টের নীচের মন্তব্যগুলি থেকে দেখা যাচ্ছে অনেকেই বিষয়টির প্রতি বেশ আগ্রহী । তাই বিষয়টি নিয়ে সেখানে কিংবা এ নিয়ে পৃথক একটি পোষ্ট দিলে অনেকেই বিষযটির কারিগরী দিক ও তা ব্যবহার করার কৌশল জেনে লাভবান হতে পারবেন । তারেক ফাহিমের সাথে আমি সহমত পোষন করি । তাই বিষয়টি চিন্তা করে দেখতে পারেন ।

শুভেচ্ছা রইল

২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭

করুণাধারা বলেছেন: এই পোস্টটা আমি দিয়েছিলাম আইন হবার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে। যদিও এই আইন আমাদের জন্য কোন সুফল বয়ে আনে নি, এখন পর্যন্ত।

জি বোর্ড নিয়ে পোস্ট দিয়েছি।

এইযে এখন আমি শুয়ে শুয়ে এক হাতে ফোন ধরেই কথা বলে লেখা হচ্ছে, এটা আমার জন্য খুব সুবিধাজনক, কারণ আমি কিছুটা রুগ্ন- স্বাস্থ্য। আমার মনে হল আপনার আঙ্গুল ব্যবহার কম করার জন্য এই অ্যাপটা ব্যবহার করতে পারেন। তবে কথা বলতে হবে স্পষ্টভাবে। আমি প্রায়ই কথা বলতে বলতে গলার স্বর আস্তে করে ফেলি, আর তখনই দেখি লেখা ভুল হয়ে গেছে। তখন মুছে মুছে আবার ঠিক করতে হয়।

আপনার জন্য আন্তরিক শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.