নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

করুণাধারা

করুণাধারা

জীবন যখন শুকাইয়া যায় করুণাধায় এসো

করুণাধারা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফরমায়েশী লেখা: আশ্চর্য উন্নয়ন-১

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:০২



"জীবন গিয়েছে চলে আমাদের কুড়ি- কুড়ি বছরের পার"

কুড়ি বছর পর দেশে ফেরার পথে বারবার জীবনানন্দ দাসের কবিতার লাইনটা মনে পড়ছে শতদল হোসেনের। তার বয়স এখন তিন কুড়ি বছর, কুড়ি বছর আগে ২০২১ সালে দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। জার্মানিতে কিছুদিন কাটিয়ে শেষ পর্যন্ত থিতু হয়েছেন আমেরিকায়। ভেবেছিলেন আর কখনো দেশে ফিরবেন না। কিন্তু ফিরছেন; আসলে দেশ নিয়ে কিছুদিন ধরে এক তীব্র কৌতুহল জেগেছে তাঁর, এই কৌতুহল নিরশনে তিনি ছুটে চলেছেন বাংলাদেশের পথে। কৌতুহল জেগেছে বাংলাদেশের অভাবনীয় উন্নতির কথা শুনে; গত কয়েক বছর যাবত এমন একটা দিনও যায়নি যেদিন বাংলাদেশের কোনো নতুন ক্ষেত্রে উন্নতির কথা শোনেননি!! কখনো শুনেছেন চিকিৎসা ক্ষেত্রে কোন যুগান্তকারী আবিষ্কারের গল্প, কখনো শুনেছেন ফেলে দেওয়া জিনিস থেকে বিদ্যুৎ আবিষ্কারের গল্প...

শতদল হোসেন শুনেছেন বাংলাদেশ যে পদ্ধতিতে সমুদ্র থেকে ভূমি পুনরুদ্ধার করছে তা শেখার জন্য পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে বিজ্ঞানীরা বাংলাদেশে যান, এতদিন এ বিষয়ে নেদারল্যান্ডস ছিল এক নাম্বারে, এখন বাংলাদেশ! বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের অনেক এলাকা ডুবে যাওয়ার কথা ছিল, সেটা তো হয়ইনি বরং ভূমি পুনরুদ্ধারের ফলে মূল ভূখণ্ডের এলাকা আরো বেড়ে যাচ্ছে। স্মার্ট বাংলাদেশ আজ সারা পৃথিবীর রোল মডেল; কিন্তু কীভাবে...

বাংলাদেশের আকাশ তরী এয়ারলাইন্সের সুপরিসর বিমানে বসে শতদলের মনে পড়লো কুড়ি বছর আগে তিনি যখন দেশ ছেড়ে যাচ্ছিলেন মধ্যপ্রাচ্যের এয়ারলাইন্সের বিমানে চেপে, তখন সহযাত্রীদের অধিকাংশই ছিলেন মধ্যপ্রাচ্যগামী শ্রমিক, হতমান এবং মলিন মুখ। এরা প্রায় সকলেই ছিলেন অশিক্ষিত; নিজের এম্বারকেশন কার্ডও লিখতে পারছিলেন না, তাদের অবস্থা দেখে শতদল দুঃখ পেয়েছিলেন। অথচ আজ তার বাংলাদেশী সহযাত্রীদের সকলেই খুব আত্মপ্রত্যয়ী, কে জানে কোন জাদুতে বাংলাদেশ বদলে গেল!! চোখ বুজে এসব ভাবছেন, এমন সময় শুনলেন তাঁর ডান পাশে বসা বিদেশি সহযাত্রী তাঁরও ডানপাশে বসা বাংলাদেশী যাত্রীর সাথে বাংলায় আলাপ জুড়েছেন, লক্ষ্য করে বুঝলেন বিদেশির হাতঘড়িতে লাগানো ট্র্যান্সলেটরে তার কথা বাংলায় অনূদিত হয়ে আসছে।

- কেমন আছেন! খুব ভাল লাগছে, বাংলাদেশে যেতে পারছি শেষ পর্যন্ত! কয়েকবার চেষ্টার পরে বাংলাদেশের ভিসা পেলাম!

- ভালো আছি। আশাকরি আপনার বাংলাদেশ ভ্রমণ আনন্দদায়ক হবে!!

সহাস্যে উত্তর দিলেন বাংলাদেশি যাত্রী।

নিউইয়র্ক থেকে ঢাকা, তেরো ঘন্টার এই ডাইরেক্ট ফ্লাইটে বাংলাদেশীর পাশাপাশি প্রচুর বিদেশীও দেখা যাচ্ছে। শতদল শুনেছেন, যে বিপুল সংখ্যক বিদেশি বাংলাদেশে যান তাদের কেউ যান বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য, কেউ যান চিকিৎসার জন্য, কেউ আবার যান পর্যটনের জন্য। কৌতুহল হলো পাশের সহযাত্রী কেন যাচ্ছেন তা জানার। তিনি পাশের সহযাত্রীর সাথে আলাপ জুড়লেন,

- বাংলাদেশে প্রথমবার যাচ্ছেন?

উচ্ছ্বসিত সহযাত্রী বললেন,

- হ্যাঁ, প্রথমবার! আমি আবার বাংলাদেশী খাবারের বিরাট ভক্ত। বলতে পারেন বাংলাদেশের নানারকম খাবার খেতেই বাংলাদেশে যাচ্ছি। সারা আমেরিকায় বাংলাদেশী বিরিয়ানির যত ব্র্যান্ড আছে সবগুলোর স্বাদ আমি জানি, অতুলনীয়! অন্যদেশের বিরিয়ানিও খেয়ে দেখেছি, বাংলাদেশী বিরিয়ানির মতো কিছুই না। আর কাবাব...

কথা শেষ না করেই হাসলেন সহযাত্রী। তারপর বললেন,

- পনের দিনের ভ্রমণ- প্যাকেজ নিয়েছি, খাদ্য- ভ্রমণ। প্রথমে যাবো পুরান ঢাকায়, বিরিয়ানি খেতে। শুনেছি সেখানে ৪০০ বছর আগের মতো করে সব সাজানো হয়েছে। রাতে ত্রিমাত্রিক ছবি আর শব্দ দিয়ে পুরান ঢাকার ইতিহাস দেখানো হবে, এর সাথে থাকবে হরেক রকমের বিরিয়ানি, নানারকম পরটা কাবাব... নদীপথে ভ্রমণের পরিকল্পনা আছে, সে সময় নদীর টাটকা মাছের তৈরি খাবার খাবার ইচ্ছা। শুনেছি বাংলাদেশের নদীর মাছের স্বাদ দারুন হয়, স্বাদ নেবো এবার।

খাদ্য- ভ্রমণ কথাটা হোসেন সাহেব প্রথমে বুঝতে পারেননি, তারপর মনে পড়লো, ফুড ট্যুরিজম। তিনি শুনেছিলেন বটে, ফুড ট্যুরিজমে বাংলাদেশ সেরা। আজ সারা পৃথিবীর মানুষ বাংলাদেশে ছুটে যাচ্ছে ভ্রমণের পাশাপাশি নানারকম খাবারের স্বাদ নিতে। পিৎজা বললে যেমন মানুষের মনে পড়ে ইটালি, সুশি বললে জাপান, হ্যাম বার্গার বললে আমেরিকা, তেমনি বিরিয়ানি বললেই মনে পড়ে বাংলাদেশের কথা। এই সুনাম এনে দিয়েছেন বাংলাদেশের কজন বিরিয়ানি গবেষক এবং বিরিয়ানি প্রস্তুতকারক মিলে। পৃথিবীর নানা দেশে বাংলাদেশী খাবারের বিপুল চাহিদা। বাংলাদেশী রন্ধন শিল্পীরা অনেক দেশে বাংলাদেশী খাবারের দোকান খুলেছেন আর রমরমা ব্যবসা করে যাচ্ছেন। কেউ কেউ আবার বাংলাদেশী খাবার রান্নার ইনস্টিটিউট ও করেছেন, যেমনটা একসময় টমি মিয়া বিদেশী রান্না শেখাবার জন্য বাংলাদেশে ইনস্টিটিউট করেছিলেন।

নদীর মাছের কথা মনে হতে শতদল সাহেবের মনে পড়ল, তিনি দেশে থাকতেই মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশের স্থান পৃথিবীতে ষষ্ঠ ছিল। শুনেছেন, এখন নাকি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করে বাংলাদেশের নদী আর সমুদ্রে মাছের উৎপাদন অনেক বাড়ানো হয়েছে। এছাড়াও বিল- হাওর- বাওর থেকে আহরিত মাছের পরিমাণ নাকি এতটাই বেশি যে, বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে এখন পৃথিবীতে এক নাম্বার স্থান দখল করেছে! নিজেদের প্রয়োজন মিটিয়ে প্রচুর পরিমাণে বাংলাদেশের মাছ বিদেশে রপ্তানি হয়। দেশের সমস্ত নদীগুলোকে নাকি দখলমুক্ত হয়েছে, সেগুলোকে খনন করে নাব্যতা বাড়িয়ে নেওয়া হয়েছে। নদীপথে গ্রামের সবুজ শ্যামলীমার মাঝে ভ্রমণ এবং নদীর সুস্বাদু মাছ ভক্ষণ, এটা এখন বিদেশিদের জন্য খুবই আকর্ষণীয় বিষয়।

ঢাকার চারপাশ ঘিরে যে চারটি নদী আছে সেগুলো ছিল মুমূর্ষু, অথচ এখন নাকি সেগুলোর টলটলে জলে আকাশ দেখা যায়! ফুরফুরে হাওয়া খেতে খেতে এই নদীগুলো দিয়ে এখন মানুষ ঢাকার এক জায়গায় থেকে অন্যত্র যাতায়াত করে, মালমালও পরিবহন হয় এই নদীপথে। ঢাকার ভেতরের খালগুলোও নাকি এখন দখলমুক্ত! সেগুলো উদ্ধার করে এখন নাকি শহরের ভেতর দিয়ে বয়ে চলা নৌপথ তৈরি করা হয়েছে, সেই নৌ পথের দু'পাশে নাকি সবুজের বেষ্টনী, পার্ক!! এখন ঢাকাবাসীরা নাকি ভাবতেই পারেনা একসময় এই ঢাকায় জলাবদ্ধতা হত! শতদল হোসেন আশ্চর্য হয়ে ভাবেন, নদী- নালা- খাল দখলমুক্ত করে তাকে মানুষের কল্যাণে লাগাবার এই কঠিন কাজটা সম্পাদন কে করল...

চিন্তা জাল ছিন্ন হলো, শুনতে পেলেন এক আসন পরের দেশি ভাই হাসিমুখে প্রশ্ন করছেন,

- ভাই, কত দিন পর দেশে যাচ্ছেন?

- তা অনেক দিন পর! কুড়ি বছর...

- সেকি! কুড়ি বছর! তাহলে তো দেশে আপনার মানিয়ে নিতে খুব অসুবিধা হবে।

- না, না! অসুবিধা হবে কেন!! জীবনের বেশিরভাগটাই ঢাকায় কাটিয়েছি তো, ঢাকা আমার হাতের তালুর মতো চেনা!!

- কিন্তু সেই আগের ঢাকা তো আর নেই। গত দশ বছরে ঢাকা আমূল বদলে গেছে! এখন স্মার্ট বাংলাদেশের এক সুপরিকল্পিত, নিরাপদ স্মার্ট শহর ঢাকা। এই শহর সকলের জন্য নিরাপদ, কিন্তু আবার আইন ভংগকারীর জন্য মহাবিপদ। রাস্তায় চলার কিছু আইন কানুন নির্ধারণ করে দেয়া আছে, ছোট বা বড় যেটাই হোক, আইন ভাঙলে তার জন্য শাস্তি পেতেই হবে, কোন ছাড় নেই! আইনের শাসন আছে বলে ঢাকা এখন এক সুশৃংখল সুন্দর নগরী, আগের মতো রাস্তায় চিপসের প্যাকেট ফেলতে যাবেন না যেন!

- কেন, আমি যদি নির্জন রাস্তায় চিপসের প্যাকেট ফেলি, কে দেখবে আমাকে? শাস্তি দেবার জন্য পাবেই কোথায়?

- দেখার জন্য স্মার্ট চোখের ব্যবস্থা আছে! তাছাড়া এয়ারপোর্টে নামার পরই আপনাকে একটা মেশিনের মাঝে দিয়ে যেতে হবে। সেই মেশিন আপনার চেহারা আর সমস্ত তথ্য ধারণ করে কেন্দ্রীয় তথ্যশালায় সেই তথ্য পাঠিয়ে দেবে। আপনি আইন ভাঙলেই স্মার্ট চোখে তা ধরা পড়বে, আপনার ছবি তুলে সঙ্গে সঙ্গে কেন্দ্রীয় তথ্যশালায় পাঠাবে আর তথ্য মিলিয়ে আপনাকে সনাক্ত করতে এক মিনিটও লাগবেনা! পালাবেন কোথায়?

একটু ইতস্তত করে শতদল প্রশ্ন করলেন,

- ঘুষে কোন কাজ হয়না?

- ঘুষ!! ঘুষ কে খাবে? ওদের টাকার কোন দরকার হয়না!

মাথাটা কেমন তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছিল। "স্মার্ট শহর", এই কথাটাই শতদল হোসেনের কানে বাজতে লাগলো, একথা অবশ্য তিনি আগেও শুনেছেন। হঠাৎ তার মনে হল তার সহযাত্রী নিজেও বেশ স্মার্ট, কেমন সাবলীল ভাবে কথা বলছে! এনার পেশা জানার জন্য প্রশ্ন করলেন,

- আপনি কি ছাত্র?

- জ্বী না ভাই, আমি একজন নাপিত। আমেরিকায় অবশ্য আমাদেরকে হেয়ার ড্রেসার বলা হয়।

স্মিতমুখে জবাব দিলেন সহযাত্রী। শতদল হোসেন খুব অবাক হলেন, তিনি জানতেন যে মধ্যপ্রাচ্য এবং এশিয়ার আর কিছু দেশে বাংলাদেশীরা শ্রমিক হিসাবে কাজ করেন, এদের কাছে কেউ কখনো তাদের পেশা সম্পর্কে জানতে চাইলে বলতে সংকোচ বোধ করেন, কিন্তু তার এই সহযাত্রী কত অনায়াসে বলেন ফেললেন যে তিনি একজন নাপিত। সহযাত্রী যেন শতদল হোসেনের মনের কথা বুঝতে পারলেন, একটু হেসে বললেন,

- আপনি কি অবাক হচ্ছেন আমি নাপিত শুনে? এই পেশায় কাজ করতে আমেরিকা যাবার কথা আগে কেউ কখনো ভাবতেই পারতো না। একসময় আমাদের দেশ থেকে অপেক্ষাকৃত শিক্ষিতরাই আমেরিকায় যেতেন। কিন্ত আমেরিকায় এখন আমার মত নাপিত, কলের মিস্ত্রি, গাড়ির মিস্ত্রি, নার্স,বাবুর্চি এরকম পেশায় অনেকেই কাজ করছেন।

- ওহ্! আপনারা তাহলে দেশের জন্য মানবসম্পদ!!

- তা বলা যায়। আমাদের মতো পেশাজীবীরা দেশের জন্য বেশ ভালো উপার্জন করছি। তবে দেশের অর্থনীতি এখন আর আমাদের রেমিটেন্স নির্ভর নয়। এখন দেশে পর্যটন, চিকিৎসা সেবা এবং শিক্ষার জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক মানুষ যাচ্ছেন, ফলে বিপুল আয় হচ্ছে। আর শুধু তো আমেরিকা তো না, আমাদের দেশের মানুষ ইউরোপ আর আফ্রিকায় কাজ করছেন। আমার বাবা আর পরিবারের অন্য সদস্যরা এখন আফ্রিকায় থাকেন, এখন অবশ্য তাঁরাও দেশে যাচ্ছেন, পারিবারিক মিলনমেলা হবে।

- কী করেন তারা আফ্রিকায়?

- কৃষিকাজ, একে বলা হয় কন্ট্রাক্ট ফার্মিং। প্রথমে শুরু হয়েছিল দক্ষিণ সুদান দিয়ে, এখন আরো কয়েকটি দেশে বাংলাদেশীরা কৃষিকাজ করছেন।একসময় বাংলাদেশের ভূমিহীন কৃষকেরা অন্যের জমিতে চাষ করতেন, যাকে বলা হতো বর্গা চাষ। এই বর্গা চাষের কাজটিই তারা করছেন, আফ্রিকায়। এসব দেশে হাজার হাজার বর্গ কিলোমিটার জমি অনাবাদি পড়ে ছিল, আমাদের দেশ থেকে কৃষিকাজে দক্ষ মানুষেরা সেই জমি আবাদ করে ফসল ফলাচ্ছেন, বিনিময়ে উৎপাদিত ফসলের অর্ধেক তারা পাচ্ছেন।

- কী আশ্চর্য! কিন্তু এভাবে জনসংখ্যাকে মানব সম্পদের রূপান্তরিত করাটা কিভাবে সম্ভব হলো?

- সহজেই। মানবসম্পদ আমাদের দেশে ছিলই, শুধু তা আগে কাজে লাগানো হয়নি। দেশে আমরা সবাই নিজের কাজে দক্ষ ছিলাম কিন্তু দক্ষতাকে কেউ কাজে লাগাবার কথা ভাবেনি। আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন, দেশে গাড়ির গ্যারেজের মেকানিকরা গাড়ির সমস্যা কত সহজে ধরে ফেলে সমাধান করে ফেলে, অথচ এরা গাড়ি সম্পর্কেও বিন্দুমাত্র লেখাপড়া দূরে থাক, এদের কোনরকম শিক্ষাই ছিল না। আমাদের সকলেরই এই অবস্থা ছিল। আমাদেরকে প্রথমে সহজ পদ্ধতিতে লেখাপড়া শেখানো হলো, তারপর নিজের বিষয়ে কিছু ট্রেনিং দেয়া হল, তারপরেই আমরা বিভিন্ন দেশে নিজেদের পেশায় কাজ করার জন্য যেতে লাগলাম। আমাদের কিন্তু কাজের ক্ষেত্রে খুব সুনাম আছে...

- আমার খুব আশ্চর্য লাগছে। এভাবে আমাদের দেশের হতমান মানুষদেরকে মানবসম্পদে পরিণত করা হয়েছে!! দারুন ব্রিলিয়ান্ট আইডিয়া! আমি অবশ্য শুনেছি শিক্ষা ক্ষেত্রে তুমুল অগ্রগতি হয়েছে বাংলাদেশে।

সহযাত্রী হাসলেন। তারপর বললেন,

- আশ্চর্য হবার আরো অনেক কিছু বাকি আছে। দেশে নেমে প্রতি পদে আশ্চর্য হতে থাকবেন...

COME BACK, মা হাসান!!

মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩২

অপু তানভীর বলেছেন: মা হাসান কেন ব্লগ ছেড়ে গেল তার একটা কারণ হয়তো ধারনা করতে পারি কিন্তু তাকে যেভাবে চিনি এই কারণে ব্লগে না আসার কোন কারণ আমি বুঝতে পারি না । আশা করি উনি ফিরে আসবেন !

আর দেশে নেমে প্রতিপদে আশ্চর্য হওয়ার ঘটনা নিয়ে আরেকটা পোস্ট লিখবেন আশা করি । আমরা দেশে থেকেই প্রতি পদে পদে আশ্চর্য হচ্ছি ।

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:০৬

করুণাধারা বলেছেন: আপনার মতোই, আমিও মনে করি কোনো কারণেই মা হাসানের এভাবে ব্লগ ছেড়ে যাওয়া যুক্তিযুক্ত নয়। তবে একটা জিনিস আমি বুঝতে পেরেছি, একবার ব্লগ ছেড়ে দিলে ফিরে আসা সহজ হয় না, আমি নিজের সাথে অনেক লড়াই করে ফিরে এসেছি।

অবশ্যই আমি আশা রাখি যে এই লেখা মা হাসানের কাছে পৌঁছাবে, ভায়া পদাতিক চৌধুরী। যদি মা হাসান ফিরে আসেন, তবে আমার আষাঢ়ে গল্প লেখার কষ্ট করার ফল মিলবে।

প্রথম জন্য মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ অপু তানভীর। আপনার প্রথম প্লাসে অনুপ্রাণিত হলাম।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪২

শেরজা তপন বলেছেন: আহা কতদিনবাদে আপনার লেখা পেলাম!
ফরমায়েশি লেখা হোক আর যা-ই হোক না কেন লিখেছেন তো!

মা।হাসানের অভাব বোধ করি বেশ। আপনার মাধ্যমে তাঁর ফিরে আসার অনুরোধ রইল।

* পুরো লেখাটা কিন্তু পড়িনি- চোখ বুলিয়ে গেছি মাত্র। সময় করে ফের এসে পড়ছি।

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:১১

করুণাধারা বলেছেন: আহা, আমার লেখা পেয়ে আপনি খুশি হয়েছেন জেনে আমিও আশ্চর্য রকমের খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ

আপনি এবং আরো কয়েকজনের অনুরোধে সাড়া দিয়ে ফিরলাম। অবশ্য আমি তো সবসময় ব্লগে ছিলামই!

আশাকরি আমাদের অনুরোধে সাড়া দিয়ে মা হাসানও ফিরে আসবেন।

মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শেরজা তপন।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১২

রোকসানা লেইস বলেছেন: দেশ বদলে যাচ্ছে ব্লগও বদলে যাচ্ছে এত বদল চারপাশ।

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২৮

করুণাধারা বলেছেন: দেশ বদলে যাচ্ছে, আরো বিশ বছর পর আরো বদলাবে, বদলে যাক! কিন্তু আমাদের ব্লগটা যেন এমনই থাকে, হাসি- আনন্দ- ক্যাচালময়!

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৩২

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আপন গৃহে আপনিই ফিরে এসেছেন সেখানে আমি আপনাকে ওয়েলকাম ব্যাক বলার কে? তবে এসেছেন বলেই তো এত সুন্দর একটা লিখা পড়ার সুযোগ পেলাম, এজন্য কৃতজ্ঞতা।

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩১

করুণাধারা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য এবং প্লাস দিয়ে অনুপ্রাণিত করায় অসংখ্য ধন্যবাদ গেঁয়ো ভূত!

মনে হয় আপনাকে আমার ব্লগে প্রথমবার পেলাম। খুব ভালো লাগলো।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:০৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


পড়ে আরাম পেলাম।

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩

করুণাধারা বলেছেন: আরো আরাম পেতেন যদি আষাঢ় মাসে পড়তেন!

আমার ব্লগে স্বাগতম, শূন্য সারমর্ম।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:২৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আহা সত্যি যদি এমন হত!
স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে হয়নি আর তার পরের বিশ বছরে কি আশা করবে সাধারন জনগন।
আমরা এখন উন্নয়ন ধুয়ে পানি খাচ্ছি।

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৭

করুণাধারা বলেছেন: বহুদিন পর আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে খুব ভালো লাগছে মোস্তফা সোহেল!

স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে হয়নি আর তার পরের বিশ বছরে কি আশা করবে সাধারন জনগন।
আমরা এখন উন্নয়ন ধুয়ে পানি খাচ্ছি।


তিক্ত বাস্তবতা। তবু বেঁচে থাকার জন্য আমরা স্বপ্ন দেখি।

মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল।

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার লিখতে ইচ্ছে করেছে, আপনি লিখেছেন। ফরমায়েশী বলছেন কেন? আপনি না লিখলে নিশ্চয়ই আপনাকে কেউ জোর করে লেখাতো না।

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৩

করুণাধারা বলেছেন: অনুরোধ কথাটার আরেক প্রতিশব্দ ফরমাইশ, মা হাসান আমাকে ২০৪১ সালের উন্নয়ন নিয়ে লিখতে অনুরোধ করেছিলেন। একেই আমি ফরমাইশ বলেছি, প্রতিশব্দ!

বাংলা প্রতিশব্দ আপনি কেমন জানেন?

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:০২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
একটানে পড়ে ফেললাম। আহা কি শান্তি লাগছে। উন্নয়নের ঝড়ো হাওয়ার শরীরটা শীতল লাগছে এখন। পোষ্টে পিলাচ দিলাম =p~

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩

করুণাধারা বলেছেন: উন্নয়ন বটে! ভাবলে শুধু শরীর শীতল না, হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে আসে...

গতকাল রাস্তায় বের হয়েছিলাম, দেখি মাথার উপরে কংক্রিটের বিশাল বিশাল চাঁই, যেন বিশাল দৈত্য দুহাত বাড়িয়ে আছে। এদের কারো নাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, কেউ বি আর টি, কেউ উড়াল পথ। আপনার লেখা, আর আমার সদ্য পড়া ভূমিকম্পের তরঙ্গের কথা মনে পড়ল। এই বিশাল দৈত্য ভূমিকম্পের কবলে পড়লে কি হবে কে জানে!!

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ২০৪১ সালেও আওয়ামী লীগ নিশ্চয়ই ক্ষমতায়? সেই জন্যই এই রকমের উন্নতি সম্ভব হয়েছে। আপনারা আসলে অল্পতেই হতাশ হয়ে যান। আজকের মধ্যরাতের নির্বাচিত আওয়ামী লীগই আগামীর মধ্যদুপুরের নির্বাচিত আওয়ামী লীগ হবে। আচ্ছা, '৪১ সালেও কি শেখ হাসিনা ক্ষমতায়? চিকিৎসা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের কারনে সেটা তো সম্ভব হতেই পারে!!!! =p~

কোন একটা গানের কলি এটা...........''কিছু স্বপ্ন দাও বন্ধু, আমিও তো দেখি!!!'' কেন জানি আপনার লেখা পড়তে পড়তে সেই গানের কলি মাথায় ঘুরতে শুরু করলো। এমন উন্নতি সত্যি সত্যি হলে আর কি চাই!!

আসলে দেশপ্রেমটা ঠিকমতো জাগাতে পারলে আর দেশের কাড়ি কাড়ি টাকার বিদেশ পাচার বন্ধ করতে পারলে এটা অসম্ভব কিছু না। মাহা ফিরে আসুক, আপনার লেখার বদলে যাওয়া দেশটার মতো ব্লগটাকেও বদলে দিক। :)

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৩০

করুণাধারা বলেছেন: এই লেখার অনুপ্রেরণা পেয়েছি এখান থেকে,
স্মার্ট এন্ড ধপাস

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৩৩

করুণাধারা বলেছেন: অবশ্যই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকবে ২০৪১ সালে, একথা নিশ্চিত ভাবে বলতেই পারি। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই শতায়ু হবেন, ২০৪১ এ তিনিই প্রধানমন্ত্রী থাকবেন। আরো দেখবেন, ২০৪১ সালে সামুতে সামুলীগ হবে...

আর কী কী হবে জানতে চোখ রাখতে হবে উন্নয়নের আগামী পর্বে। আশাকরি সাথে থাকবেন।

আমি আন্তরিকভাবে মা হাসানের প্রত্যাবর্তন চাই।‌ আশাকরি মা হাসান ফিরবেন।

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপু, প্রথমেই আপনাকে শুভেচ্ছা , পোস্ট নিয়ে আগমনের জন্য । এবার আসি পোস্ট প্রসঙ্গে । শিরোনামে উন্নয়ন শব্দটা দেখে ভয় পেয়েছি। উন্নয়ন সংক্রান্ত দুটি বই প্রকাশের কারনে আদর্শ প্রকাশনীকে বইমেলায় স্টল দেয়া হয়নি।

একটি বই হচ্ছে ‘অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা’, লিখেছেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব৷ তিনি দেশের জাতীয় দৈনিকে নিয়মিত কলাম লেখেন৷ দেশের বাইরে টেকসই উন্নয়ন নিয়ে গবেষণা করছেন তিনি৷ আরেকটি হচ্ছে অ্যাকটিভিস্ট ও বিশ্লেষক জিয়া হাসানের লেখা ‘উন্নয়ন বিভ্রম'। এখন তিন নম্বরে আপনি পোস্ট দিয়েছেন '' ফরমায়েশী লেখা: আশ্চর্য উন্নয়ন-১ ''। ভাবছি এবার সামু না আবার সরকারের রোষানলে পড়েন। :`>

আমার ধারনা মা হা , বিদ্রোহী ভৃগু প্রমুখ শক্তিশালী ব্লগার ব্লগ ছেড়েছেন জনৈক পীর ও তার মুরিদদের আচরনে মাত্রাতিরিক্ত বিরক্ত হয়ে। মনে হয় না উনারা আর ফিরবেন। তবে মাল্টি নিকে ফিরলেও ফিরতে পারেন।

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৪৬

করুণাধারা বলেছেন: আপনার দেয়া দুই বইয়ের নাম দেখে মনে পড়ল, 'অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা’ যিনি লিখেছেন, আমাদের সেই ব্লগার 'এক নিরুদ্দেশ পথিক' সামুতে আগে নিয়মিত লিখতেন। এখন তিনি কেন লিখেন না জানি না..

আশাকরি আমার লেখা কারো রোষানলকে উদ্দীপিত করবে না। বাংলাদেশ সর্বক্ষেত্রে েেযেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, সেভাবে প্রচার হচ্ছে না। তাই আমি কিছুটা প্রচার করছি, আর একটা পোস্টে আরো কিছু উন্নয়নের কথা বলে আমার লেখা শেষ হবে।

মাহার লেখায় থাকতো উইট আর হিউমার, আমি তার লেখা খুব মিস করি। তার অনুপস্থিতির কারণ বলে আমি যা মনে করি, তা আপনার ধারণার সাথে মিলে যায়। কিন্তু আমার মনে হয় মাহা আর বিদ্রোহী ভৃগু অন্য কোনো নিকেও আসেন না।

মন্তব্য আর প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ ঢাবিয়ান।

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



মা. হাসানকে কোনদিন সৎ মানুষ বলে মনে হয়নি।

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৪৮

করুণাধারা বলেছেন: আমি মা হাসানের মধ্যে কোন অসততা বা চুরির স্বভাব দেখিনি।

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:


আমি প্রমাণ দিতে পারবো না; তবে মনে হয়, মা.হাসান মালটি নিক তৈরির কারখানা খুলেছেন।

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৪৯

করুণাধারা বলেছেন: প্রমাণ দিতে পারবেন না, কারণ মা হাসান কোন মাল্টিনিকে আসেন না।

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



মা. হাসানের সাথে আপনার যোগাযোগ আছে দেখছি; উনি কি করেন?

০৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫১

করুণাধারা বলেছেন: মা. হাসানের সাথে আপনার যোগাযোগ আছে দেখছি
না, কোন যোগাযোগ নেই। আপনার ধারণা ভুল।

১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:০০

ঢাবিয়ান বলেছেন: 'এক নিরুদ্দেশ পথিক' এর লেখার পাঠক ছিলাম আমিও । উনার কিছু লেখা ব্লগে বিভিন্ন সময়ে স্টিকিও হয়েছিল । তবে '' অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা’ বইটির লেখক যে সেই ব্লগার তা জানা ছিল না। আশা করব তিনি ব্লগে ফিরবেন।

আপনি ঠিকই বলেছেন শক্তিশালী ব্লগাররা মাল্টিনিকে ফিরতে পারে না। ভিন্ন নাম নিয়ে ব্লগে আসলেও সেটা তারা জানান দিবেন।

০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮

করুণাধারা বলেছেন: 'এক নিরুদ্দেশ পথিক' এর লেখার পাঠক কম, তার ওপর লেখা নিয়ে আক্রমণ করা হতো। হয়তো এজন্য তিনি আর ব্লগে লিখতে আগ্রহ পান না।

পাঠ এবং মন্তব্য না পেলে লেখার উৎসাহ বেশি দিন থাকে না। গত কয়েকদিন পরপর ভূমিকম্প বিষয়ে মোস্তফা কামাল পলাশ সহজবোধ্য ভাষায় লিখছিলেন। এভাবে ছবি দিয়ে সহজ করে লেখার কাজ সহজ নয়, কিন্তু তার লেখায় তেমন মনোযোগ দেখলাম না কারও। তিনিও আর পরের পর্ব দিলেন না।

দেখি মাহা ফেরেন কিনা... আশাকরি ওমেরা আর জুনও ফিরবেন।

১৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:




এই পোষ্টকে "ফরমায়েশী'' কেন বলেছেন, কে ফরমায়েশ দিয়েছে?

০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৯

করুণাধারা বলেছেন: প্রশ্নের জবাব ১৮ নাম্বার মন্তব্যে পেয়ে যাবেন।

১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:




লেখক বলেছেন: অনুরোধ কথাটার আরেক প্রতিশব্দ ফরমাইশ, মা হাসান আমাকে ২০৪১ সালের উন্নয়ন নিয়ে লিখতে অনুরোধ করেছিলেন। একেই আমি ফরমাইশ বলেছি, প্রতিশব্দ!

লেখক বলেছেন: মা. হাসানের সাথে আপনার যোগাযোগ আছে দেখছি ( সোনাগাজীর মন্তব্য )।
না, কোন যোগাযোগ নেই। আপনার ধারণা ভুল। (আপনার উত্তর )

আবারো আমার প্রশ্ন, আপনার সাথে মা. হাসানের যোগাযোগ নেই?

০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১১

করুণাধারা বলেছেন: আপনি এতো কথা লিখলেন মা হাসানের সাথে আমার যোগাযোগ আছে কিনা জানতে!!
না, নেই।

১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



৭ নং মন্তব্যের উত্তরে আপনি বলছেন যে, মা. হাসান আপনাকে লিখতে অনুরোধ করেছে; ১৩ নং মন্তব্যের উত্তরে বলছেন যে, আপার সাথে মা. হাসানেরযোগাযোগ নেই; আপনার এই অবস্হা কেন?

০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১৩

করুণাধারা বলেছেন: আপনার প্রশ্নের উত্তর আমার হয়ে দিয়েছে মিরোরডডল।

স্কিনশট টা দেখুন আর মিরোরডডলের কথা বোঝার চেষ্টা করুন, প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবেন।

১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:০১

মিরোরডডল বলেছেন:




খেলাঘর, পোষ্টের শুরুতেই ধারাপু স্ক্রিনশট দিয়েছে যেখানে মাহার রিকোয়েস্ট ছিলো, সেটা ২০২০ যখন মাহা একটিভ ছিলো।
১৩ নং প্রতিমন্তব্যে ধারাপু বলেছে বর্তমানে যোগাযোগ নেই।
ভেরি সিম্পল, এখানে কনফিউজ হবার সুযোগ নেই।

০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬

করুণাধারা বলেছেন: ধন্যবাদ মিড!

সহজ ব্যাপারটা যার চোখে পড়ে না, তাকে কিভাবে বোঝাবো ভেবে পাচ্ছিলাম না। তুমি উদ্ধার করলে! ;)

১৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:২০

মিরোরডডল বলেছেন:




ওয়েলকাম ব্যাক ধারাপু।
আমার মনে হয় মাহা সামুর পাতায় চোখ রাখে।
হয়ত ফিরে আসবে, যখন সময় হবে।
মাহার হিউমার খুব মিস করি।

দেশের কিছু উন্নয়ন যে হয়েছে সেটাকে আমি এপ্রিশিয়েট করি কিন্তু একই সাথে বলতে হয় যেটার উন্নয়ন সবার প্রথম ফোকাস এবং প্রায়োরিটি হওয়া উচিত ছিলো একটা দুর্নীতিমুক্ত দেশ, সেই জায়গাটায় খুব হতাশ। বাংলাদেশের জন্মাবধি কতো সরকার এলো গেলো কিন্তু এর কোন উন্নতি নেই। এই একটা জায়গায় সবাই এক। দুর্নীতির গ্যাঁড়াকলে সবচেয়ে ভিকটিম হচ্ছি আমরা সাধারণ মানুষেরা।

যাইহোক, আপুর পোষ্ট পেয়ে ভালো লাগলো, বিশেষ করে পার্ট ১ মানেই পার্ট ২ আসবে :)
আশা করি রেগুলার হবে। ভালো থাকবে ধারাপু।



০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬

করুণাধারা বলেছেন: আসলে সামুতে না লিখলেও সামুতে চোখ রাখা হয়, এটা আমার নিজের অভিজ্ঞতা। আশাকরি মাহাও একদিন ফিরবে... মাহার উইট আর হিউমার সমৃদ্ধ লেখা খুব মিস করি।

যেটার উন্নয়ন সবার প্রথম ফোকাস এবং প্রায়োরিটি হওয়া উচিত ছিলো একটা দুর্নীতিমুক্ত দেশ, সেই জায়গাটায় খুব হতাশ

আমিও হতাশ। এই যে অফিসের ড্রাইভারের ১০০ কোটি টাকার সম্পত্তি, বড় সাহেবের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকা সম্পত্তির হিসেব নেই, এভাবে টপ টু বটম দুর্নীতিগ্রস্ত মানুষেরা দেশের উন্নয়ন বাধা গ্রস্থ করছে। এই অবস্থা দেখে হতাশ না হয়ে উপায় কি!!

পার্ট টু এসেছে, কিন্তু কল্পনা শক্তির অভাবে এখানেই শেষ। আমাদের দেশের বিশাল জনগোষ্ঠী সম্পদ হয়ে উঠতে পারে যদি কেউ কাজে লাগাতো....

২০| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১০

সোহানী বলেছেন: ইয়ে মানে আপু, বুঝতে পারছিলাম না, ঘুমিয়ে লিখাটা পড়ছিলাম নাকি লিখা পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখছিলাম ;) ;) ;)

ভাগ্যিস সেটা ২০৪১............

আমি এ একটা কথাই বরাবরেই বলে আসছি, আমাদের কিছু নেই কতাটা ঠিক নয়। আমাদের আছে মানব সম্পদ, এটাকে কাজে লাগিয়ে আমরা চীন হতে পারি সহজেই। কিন্তু সমস্যা, যারা এ নিয়ে ভাববে তারা আছে বেগম পাড়ার খোঁজে। কিভাবে হবে!!!


অনেকদিন পর আপনার লিখা দেখে ভালো লাগছে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৪

করুণাধারা বলেছেন: কিন্তু সমস্যা, যারা এ নিয়ে ভাববে তারা আছে বেগম পাড়ার খোঁজে। কিভাবে হবে!!!

ঠিক তাই। আজকেই ইউটিউবে একটা ভিডিও দেখছিলাম, এক সরকারি কর্মকর্তা দুই দেশের বেগম পাড়ায় দুই বেগম রেখেছেন, আবার এক দেশের নাগরিকত্বও তার আছে। অথচ দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকলে সরকারি চাকরি করার সুযোগ নেই। এই ধরণের লোক আমাদের বেশি।

এই অবস্থার কোন পরিবর্তন হবে বলে আমার মনে হয় না। যদি না সরকারে যারা নীতি নির্ধারণের কাজে আছেন তাদের
সকলে হয়ে ওঠেন নির্লোভ, দেশপ্রেমিক আর কঠিন পরিশ্রমী।

আমারও ভালো লাগছে ফিরতে পেরে। :)

২১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৪১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
গতকাল বৌ ছেলে নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে স্মার্ট আর ডিজিটাল দেশের রূপ দেখে এলাম।

০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৭

করুণাধারা বলেছেন: স্মার্ট আর ডিজিটাল এর পাল্লায় পড়ে মাঝে মাঝে মাথা খারাপ হয়ে যায়, তারপর অসুস্থ হয়ে পড়ি। পাসপোর্ট নিয়ে আমার বিড়ম্বনা, সে এক দুঃসহ স্মৃতি।

২২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পূর্ণাঙ্গ কমেন্টে করে আসছি। আমার মাঝে ফোনটি হারিয়ে যাওয়াতে ঐ ফোনের সবকিছু উদ্ধার করতে পারিনি। সেকারণে ওনার সঙ্গে এই মুহূর্তে আমার আর যোগাযোগ নেই।

০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯

করুণাধারা বলেছেন: ওহো, আমি আশা করেছিলাম আপনার মাধ্যমে মাহিকে বার্তা দেয়া যাবে।

২৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি ১১ নম্বর কমেন্টের তীব্র প্রতিবাদ করছি। মানুষটা যেহেতু উনি কাজেই ওনার আপন চরিত্র তুলে ধরেছেন এটা ওনার অন্তরের প্রতিচ্ছবি।
যখন যোগাযোগ ছিল তখন থেকেই জানতাম ,এমনিতে প্রচন্ড ব্যস্ত আমার কাছে একজন স্কলার মানুষটিকে সততা কর্তব্যনিষ্ঠা ন্যায়পরায়তায় একশোতে এখশো দেব।

০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩

করুণাধারা বলেছেন: উনি এমন মন্তব্য আমার সম্পর্কেও করেছেন। উনি নিজের আয়নায় সকলকে দেখেন।

আপনার ফোন হারিয়ে গেছে শুনে খারাপ লাগছে। এর আগে গেল শারীরিক অসুস্থতা। আপনার খারাপ সময় কেটে গিয়ে ভালো সময় আসুক, শুভকামনা রইল।

২৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:২৯

অক্পটে বলেছেন: আহা পড়তে পড়তে লেখা ফুরিয়ে গেল। মন শান্ত হল। এখন না হোক ২০৪১ সালেই হোক। এতদিনতো বাঁচবোনা স্বপ্ন নিয়ে মরে যেতেও বাধা নেই। খুব এনজয় করলাম লেখাটা।

আমার ওয়াইফের এনআইডি কার্ডে ৪টা ভুল আছে। আল্লাহর ওয়াস্তে ৪৫ হাজার টাকা খরচ করেছি এখনও পেন্ডিং দেখাচ্ছে অনলাইনে, মানে আরোও লাগবে। একটু দোয়া করবেন আপা। ২০৪১ সাল...

০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২

করুণাধারা বলেছেন: "যায় দিন ভালো দিন, আসে দিন খারাপ" সারা জীবনের অভিজ্ঞতায় এটা দেখেছি।

এন আই ডির ভুল সংশোধন করতে পারাটা নাগরিক অধিকার। এটা যদি এত কঠিন হয়, এর জন্য যদি এত টাকা খরচ করতে হয়, তাহলে বুঝতে হবে আমাদের এই অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পারে কেবল যন্ত্রমানব। মানুষ রূপী অমানুষ দিয়ে কোন সুন্দর ভবিষ্যৎ আশা করা যায় না।

২৫| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩

নীল আকাশ বলেছেন: স্মার্ট বাংলাদেশ' বলতেই মঞ্চ ভেঙে পড়ে গেলেন ওবায়দুল কাদের
হা হা হা। পড়ে অনেকক্ষণ ধরে হাসলাম। এই পোস্টে আমি পরে আবার ফিরে আসছি।
বাই দ্যা ওয়ে, ওয়েলকাম ব্যাক।

১৭ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

করুণাধারা বলেছেন: ধন্যবাদ!

এটা আমার প্রিয় ভিডিও। উনি স্মার্ট বাংলাদেশের রূপরেখা বর্ণনা করছিলেন।

২৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫২

শায়মা বলেছেন: মা হাসান ভাইয়াকে অনেক মিস করি! :(

১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:১৯

করুণাধারা বলেছেন: আমিও!

২৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২০

মুক্তা নীল বলেছেন:
আপা ,
অনেকদিন পরে ....
বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা আপনার লেখা পড়ে এবং আপনাকে পেয়ে আমি ভীষণ আনন্দিত । প্রায়ই আপনার ব্লগ বাড়িতে যেয়ে দেখে আসতাম নতুন পোস্ট দিচ্ছেন কি-না। যাইহোক অবশেষে আপনার লেখা পেলাম ।
আপা শিরোনামেই তো ফাটিয়ে দিয়েছেন এবং লেখার থিমটা চমৎকার হয়েছে ।

১৭ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০

করুণাধারা বলেছেন: আপনাকে পেয়ে আমি ভীষণ আনন্দিত জেনে আমিও আনন্দিত হলাম।

দু'বছর আগে একজন ব্লগার পোস্ট দিয়ে জানিয়েছিলেন, তিনি ব্লগের আইনে এবং দেশের প্রচলিত আইনে আমার বিরুদ্ধে মামলা করবেন, আমি তার সম্মানহানি করেছি বলে। সেখানে সেদিন আপনার মন্তব্য দেখে আমি দুঃখ পেয়েছিলাম।

অনেকদিন পর আবার ফিরলাম। আশাকরি সকলের সাথে আনন্দময় সময় কাটবে ব্লগে।

ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইল।

২৮| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমেই অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি, নতুন একটা পোস্ট নিয়ে ব্লগে পুনঃপ্রত্যাবর্তনের জন্য। পোস্ট পড়ে পরে আবারও আসছি ইন শা আল্লাহ!

১৭ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

করুণাধারা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি আমার ব্লগে গিয়ে অনুরোধ করেছেন ফিরে আসতে, সেজন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা। আশাকরি আবার আপনাদের সাথে আনন্দময় ব্লগিং করতে পারবো।

আপনাকেও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

২৯| ১৭ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আশ্চর্য উন্নয়ন নিয়ে ফরমায়েশী লেখাটা অত্যন্ত চমৎকার হয়েছে। স্যাটায়ারিকাল লেখা আজকাল ব্লগে খুব কমই আসে।
শতদল হোসেন - সুন্দর নামচয়ন হয়েছে।

১৭ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

করুণাধারা বলেছেন: নিজে যা বিশ্বাস করি না, তা বলা বা লেখা সহজ কাজ নয়। আমি লিখেও খুব দ্বিধা করছিলাম, পোস্ট করব কিনা ভেবে। আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।

শতদল হোসেন নামটি আপনি ছাড়া আর কারো চোখে পড়েনি!

৩০| ১৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আরো আরাম পেতেন যদি আষাঢ় মাসে পড়তেন!" (৫ নং প্রতিমন্তব্য) - আশাকরি মন্তব্যকারী আপনার এ সূক্ষ্ম স্যাটায়ারটুকু মিস করেন নি।
মা. হাসান একজন গুণী ও জ্ঞানী ব্যক্তি। ওনার উইট উপলব্ধি করতে হলেও জ্ঞান, গুণ এবং পরিশীলিত মনন দরকার। উনি একজন সৎ ব্যক্তি নন, এ কথা ঘূর্ণাক্ষরেও বিশ্বাস করতে পারি না। আমি ব্লগে তার আশু প্রত্যাবর্তন কামনা করছি।

১৭ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

করুণাধারা বলেছেন: পোষ্টের সাথে সাথে মন্তব্য পড়া, মনে হয় ব্লগে এমন পাঠক কেবলমাত্র আপনিই আছেন। আমার প্রতিমন্তব্য নিয়ে আপনার মন্তব্য আমাকে অনুপ্রেরণা জোগালো।

মা. হাসানের পোস্টগুলি আমি মিস করি, কেন তিনি ব্লগ ছেড়ে গেলেন জানিনা। আমি জুনকেও খুব মিস করি। কেন জানিনা মনে হয় জুন সুস্থ নন। আল্লাহ যেন তাকে সুস্থ করে দেন, তিনি যেন আবার ব্লগে ফিরে আসেন আগের মত চমৎকার সব পোস্ট নিয়ে।

আমি মা. হাসান না লিখে ভুল করে মা হাসান লিখেছি। আপনি ঠিকমতো লিখেছেন। দেখে মনে হচ্ছে নামের বানান ঠিক করে পোস্ট এডিট করা দরকার।

৩১| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১:১৭

মুক্তা নীল বলেছেন:
আপা ,
আপনি আমার উপর মনে কষ্ট পেয়েছেন এটাই তো স্বাভাবিক এটা শুনে আমার অনেক কষ্ট লাগছে সেজন্য আমি অত্যন্ত দুঃখিত ও লজ্জিত । আমি যখন মন্তব্য করছিলাম তখনও পরিস্থিতি এত নোংরা পর্যায়ের দিকে যায় নাই । এই ধরনের আজেবাজে কথা দেখলে আমি সেই পোস্টে মন্তব্য করতাম না । আপনি আমার উপর মনে কষ্ট নিবেন না , আমি আবারো বলছি আমি অন্তর থেকে দুঃখিত ।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০৪

করুণাধারা বলেছেন: উত্তর দিতে দেরি হবার জন্য দুঃখিত মুক্তা নীল।
না, আমি কষ্ট পাইনি। ব্যাপারটা খোলাসা করার জন্য আপনাকে বললাম। আশা করি আপনিও মনে কোন কষ্ট রাখবেন না।

৩২| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৪১

চাঙ্কু বলেছেন: বাপরে বাপ!! এত উন্নয়ন!

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০৮

করুণাধারা বলেছেন: তার বটে! এত উন্নয়নের মাঝে বেঁচে বর্তে আছি, সেটাই বড় ভাগ্য। এদিকে মাটির নিচে পানির স্তর নেমে গিয়ে ফাঁপা হয়ে যাচ্ছে মাটি; একটা ভূমিকম্প হলেই উন্নয়নে একেবারে চাপা পড়ে যাব!!

বহুদিন পর আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে খুব ভাল লাগছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.