নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তেরো ঘন্টার টানা ভ্রমণ শেষে এয়ারপোর্টে নেমে শতদল হোসেন অবাক হয়ে গেলেন, ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন এয়ারপোর্ট, সবকিছু খুব সুশৃংখল ভাবে হচ্ছে। এয়ারপোর্টের আনুষ্ঠানিকতা নির্ঝঞ্ঝাটে শেষ করে, চারপাশে তাকিয়ে তার মনে হচ্ছিল যেন স্বপ্ন দেখছেন...
অনলাইনে একটা হোটেলের রুম বুক করে রেখেছিলেন। হোটেলের গাড়িতে চড়ে হোটেলে যেতে যেতে চারপাশে তাকিয়ে তার মনে ধন্ধ লেগে গেল; এ কি সেই ঢাকা যেখান থেকে তিনি বিশ বছর আগে বিদেশে গিয়েছিলেন!! চওড়া রাস্তাঘাট, ফুটপাত, দুপাশে গাছের সারি। কোথাও কোন যানজট নেই। সেই গাদাগাদি করে গড়ে ওঠা কংক্রিটের স্তুপ বাড়িগুলোই বা কোথায়!! এখন যে বাড়িগুলো দেখতে পাচ্ছেন তার চারপাশে খোলা জায়গা, নানারকম গাছপালার ফাঁকে ফাঁকে বসার বেঞ্চ দেখা যাচ্ছে। বিশাল বাড়িগুলোর একপাশের দেয়াল ছোট ছোট গাছ সবুজ করে রেখেছে, মনে হচ্ছে সবজি গাছ। কৌতুহলী হয়ে ড্রাইভারকে প্রশ্ন করলেন,
- বাড়ির দেয়ালে গাছ লাগানো! এমন বাড়ি আগে দেখিনি!
- দেয়ালে ঠিক লাগানো হয়নি, গাছগুলো দেয়ালের কাছাকাছি বাতাসে ঝুলছে, ফলে বাড়ির এই পাশটা সবসময় ঠান্ডা থাকে। এভাবে বাতাসের মধ্যে গাছ লাগানোর পদ্ধতির নাম এরোপনিক, বাতাসের গাছের ঝুলন্ত শিকড়ে গাছের পাশ দিয়ে যাওয়া পাইপ লাইন থেকে গাছের খাদ্য স্প্রে করা হয়। পরিবেশ সুন্দর করছে, সাথে সাথে খাবারও জোগান দিচ্ছে এই গাছগুলো।
- সবকিছু এত বেশি বদলে গেছে যে আমাকে বলে না দিলে আমি বুঝতেই পারতাম না এটা ঢাকা।
- সত্যিই তাই... ঢাকা অনেক বদলে গেছে! পুরানো বাড়িঘর আর নেই। আপনার কাছে সব নতুন মনে হবারই কথা!
- কিন্তু আগের বাড়িঘরগুলো কি হলো?
- সেগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে! এক সময় ঢাকায় যেখানে খুশি, যেমন খুশি, ঘরবাড়ি বানানো হচ্ছিল। ঢাকার অন্তত আশি শতাংশ বাড়ি ইমারত নির্মাণ বিধিমালা লংঘন করে বানানো হয়েছিল, ফলে নানা ধরনের অসুবিধা হচ্ছিল। সেগুলো ভেঙে বেটাঙ্ক এই আধুনিক, পরিবেশ বান্ধব বাড়ি তৈরি করেছে। এই বাড়িগুলোর প্রতিটিতে আড়াইশো/ তিনশো পরিবার বসবাস করেন। বাড়িগুলোর বিদ্যুতের চাহিদার অধিকাংশ পূরণ হয় নিজস্ব ভাবে উৎপাদিত সৌর বিদ্যুৎ দিয়ে, আবার বিশেষ প্রক্রিয়ায় বৃষ্টির পানি জমা করে ব্যবহার করা হয় খাবার পানি হিসেবে। এই বাড়িতে আছে স্বয়ংক্রিয় অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা, প্রাথমিক চিকিৎসালয়, জিমনেসিয়াম শিশুদের দিবা যত্ন কেন্দ্র আরো নানা ধরনের সুবিধা।
- আগের বাড়িগুলো ভেঙে ফেলল?? কেউ বাঁধা দেয় নি?
- কিভাবে বাঁধা দেবে? তারা তো আইন না মেনে বাড়ি বানিয়েছিল, আর সকলেই জানে যে আইন ভাঙার অন্যায় বেটাঙ্ক বরদাস্ত করে না। এতো আর আপনার সময়ের পুলিশ বা রাজউকের লোক নয় যে ঘুষ খেয়ে সব অন্যায়কে প্রতিষ্ঠিত করে দেবে!!
- আশ্চর্য!!!
- শুধু আশ্চর্য না, অত্যাশ্চর্য! আপনি যখন দেশে থাকতেন, তখন নিশ্চয়ই ঢাকা শহরের যে কোন প্রধান সড়ক দিয়ে দু'মাইল গেলেই কয়েকখানা বিশ্ববিদ্যালয় আর হাসপাতাল দেখতে পেতেন। সেগুলো ছিল আসলে ব্যবসা কেন্দ্র। সেই হাসপাতাল আর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আর নেই। এই যে এতক্ষণ ধরে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন, কোনো হাসপাতাল বা বিশ্ববিদ্যালয় দেখতে পেয়েছেন কি? অথচ এখন শিক্ষা আর চিকিৎসা সেবায় আমাদের দেশ বিশ্বে অনুকরণীয়!
- সত্যি আশ্চর্য! এটা কী করে সম্ভব হলো?
- এটা যে সম্ভব হয়েছে, এই ব্যাপারটায় আশ্চর্য হবার কিছু নেই। আমাদের দেশের মানুষ মূলত মেধাবী এবং পরিশ্রমী, এই উন্নয়ন করা আমাদের জন্য কঠিন কিছু না, শুধু দরকার ছিল যোগ্য পথপ্রদর্শকের, যে কিনা লোভ আর ভীতির উর্ধ্বে উঠে দেশের কল্যাণে কাজ করতে পারে।
- এই উন্নয়ন কী কেবল ঢাকাতেই হয়েছে, নাকি সারা দেশেই হয়েছে?
- উন্নয়ন সারাদেশেই হয়েছে, শুধু ঢাকায় নয়। আগে প্রশাসন আর ব্যবসার সব সদর দপ্তর ঢাকায় ছিল, এখন সেগুলো সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। ফলে জনসংখ্যা আর উন্নয়ন, দুটোই সারাদেশে সমভাবে বন্টিত হয়েছে...এই সবকিছু করেছে বেট্যাঙ্ক, আমাদের স্বস্তি আর আস্থার আরেক নাম।
- বারবার "বেট্যাঙ্ক" বলছেন, বেট্যাঙ্ক কি কোনো বিশেষ বাহিনীর নাম?
- হয়তো বা বিশেষ বাহিনী! আসলে আমরা কেউ জানি না বেট্যাঙ্ক কী। এটুকু জানি, বছর দশক আগে বেট্যাঙ্কের শুরু। আপনি নিশ্চয়ই জানেন, আমাদের দেশের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের পরীক্ষা হতো প্রার্থীর সাধারণ জ্ঞান আর বিশ্লেষণী ক্ষমতা যাচাইয়ের মাধ্যমে। দশ বছর আগে দেখা গেল, এই পরীক্ষায় কিছু পরীক্ষার্থী তিন ঘন্টার লিখিত পরীক্ষায় পাঁচ মিনিটে সব সঠিক উত্তর দিয়েছে, মৌখিক পরীক্ষায় প্রশ্ন করা শেষ হওয়া মাত্রই সঠিক উত্তর দিয়েছে! এদের বাদ দিয়ে অন্যদের নেয়া সম্ভব হয় নি। এরা তাদের কাজে যোগদানের পর থেকে দেশের শুভ পরিবর্তনের শুরু হলো, তারপর থেকে প্রতিবার এই পরীক্ষায় এমন অতি বুদ্ধিমান পরীক্ষার্থীরা নির্বাচিত হতে লাগলো, তাদের পরিচিতি হলো বেট্যাঙ্ক নামে। এই হলো বেট্যাঙ্কের গল্প!
- বেট্যাঙ্ক কী বাংলাদেশে লেখাপড়া করেছে?
- সম্ভবত না। ধারনা করা হয় যে বেট্যাঙ্ক যন্ত্র মানব; এক নিভৃতচারী বিজ্ঞানীর সৃষ্টি। যন্ত্র মানব বলে ভাবার কারণ এরা কোনরকম দুর্নীতি করে না, সবসময় উচিত কাজটি করে, কোন বিশ্রাম না নিয়ে টানা কাজ করতে পারে...
ড্রাইভারের কথা থেমে যাওয়ায় শতদল হোসেনের ভাবনা থেমে গেল। দেখলেন অন্য ধরনের স্থাপত্যের এক বাড়ির সামনে গাড়ি থেমে গেছে, বুঝলেন হোটেলে পৌঁছে গেছেন।
হঠাৎ তীব্র শব্দ করে নানাধরণের হর্ণ বাজতে লাগলো। এমন সুন্দর রাস্তায় হর্ণ বাজায় কে... ভাবতেই ঘুম ভেঙ্গে গেল। চোখ খুলে দেখলেন, এতক্ষণ জ্যামে আটকে থাকা গাড়িগুলো কচ্ছপের গতিতে চলতে শুরু করেছে।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪১
করুণাধারা বলেছেন: আমি চ্যাটজিপিটিকে কিছু প্রশ্ন করলে এক ঘণ্টার মধ্যে সে এক পৃষ্ঠার উত্তর তৈরি করে দেয়। আমার মনে হয় আগামী দশ বছর পর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আরো উন্নতি হবে। মনে করতেই পারি, সেই সময় প্রফেসর শঙ্কুর মত কোন বুদ্ধিমান বৈজ্ঞানিক কিছু কৃত্রিম মানব তৈরি করলেন যারা নির্ভীক, নির্লোভ এবং একটানা কাজ করতে পারে। তিন ঘন্টার পরীক্ষা ৫ মিনিটে শেষ করা এদের জন্য কোন ব্যাপার না! এমন কিছু কৃত্রিম মানব যদি বিসিএস দেয়, তবে তারা সাধারণ জ্ঞানের পরীক্ষায় প্রথম তো হবেই। এরা যখন গুরুত্বপূর্ণ সব পদে আসীন হবে, তখন দেশে আর দুর্নীতি থাকবে না। তখন বাংলাদেশের উন্নয়ন ঠেকায় কে!
দুঃখের বিষয় এমনটা কখনো হবে না, এটা কেবল স্বপ্নে ঘটতে পারে। শিক্ষা যদি জাতির মেরুদণ্ড হয়ে থাকে, তবে সেই মেরুদন্ড ভেঙে গেছে; আর কোনদিন সোজা হয়ে দাঁড়াবে না।
পরপর দুইবার প্রথম হবার জন্য আপনাকে অভিনন্দন!
২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:১৮
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: কল্পনায় নয়, সত্যি সত্যিই আমার দেশে বেট্যাঙ্ক চলে আসুক, যেটা কল্পনা ছিল সেটা বাস্তবে হোক। নিদাগ বাস্তবতা চলে যাক সুদূর কল্পনায়, হয়ে যাক কল্পনাতীত।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫
করুণাধারা বলেছেন: যদি দেশের চালকেরা সৎ, কর্মনিষ্ঠ এবং দেশপ্রেমিক হন, তবে দেশের উন্নতি অবশ্যম্ভাবী। দুঃখের বিষয় যারা বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের সাথে জড়িত তাদের মধ্যে এমনটা দেখতে পাই না। তবু স্বপ্ন দেখি একদিন বেটাঙ্কের মত কিছু মানুষ আসবে... আপনার মতো তাই বলি,
নিদাগ বাস্তবতা চলে যাক সুদূর কল্পনায়, হয়ে যাক কল্পনাতীত।
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য ধন্যবাদ গেঁয়ো ভূত।
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: স্বপ্ন সত্যি হোক।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
করুণাধারা বলেছেন: স্বপ্ন সত্যি হোক।
হবে আশাকরি, কিন্তু আমার দেখা হবে না।
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য ধন্যবাদ মহাজাগতিক চিন্তা।
৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১৬
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা......
প্রথম অংশ পড়ে নিজের পিঠ চাপড়াচ্ছিলাম যে আমার আগের করা মন্তব্যই আপনি কিভাবে সুন্দরভাবে তুলে ধরলেন। তারপর পরের অংশ পড়ে হাসতে শুরু করলাম যে আমার মন্তব্যের পথেম অংশইতো দেখি এখানে।
যাক, তাহলে ঘুমাচ্ছিলাম না এতক্ষন। উফ্ .................
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫৩
করুণাধারা বলেছেন: ঠিক সোহিনী! গল্পটা হুবহু আপনার মন্তব্যের সাথে মিলে গেছে! আমিও মন্তব্য পড়ে চমকে উঠেছিলাম। এর একটা ব্যাখ্যা আছে, Great minds think alike!
রাস্তায় বের হলে দৈত্যাকার নানারকম পথ দেখলেই ভাবতে থাকি, ভূমিকম্প হলে এগুলো ভাঙতে কত সময় লাগবে... এইসব ভাবনা ভুলতেই নানারকম কল্পনা করি...
৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:২১
রানার ব্লগ বলেছেন: এয়ারপোর্টে নেমে আমি যখন ওখানকার নিরাপত্তা কর্মীদের দিকে তাকাই মনে হয় এক একটা হিংস্র সাপ ঘুরে বেড়াচ্ছে । ছোবলের অপেক্ষায় । আর ইমেগ্রেন্ট অফিসার যারা আছে তারা যদি কোন ভাবে একজন অল্পশিক্ষিত যাত্রী পায় তাকে নাজেহাল করার জন্য যেন বাড়ি থেকে প্রস্তুতি নিয়ে আসে ।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫
করুণাধারা বলেছেন: যেসব জায়গায় আমাদের সেবা পাবার কথা, সেখানে সেবা পাওয়া দূরের কথা, মনে হয় কিভাবে আক্রমণ করা যায় তার পথ খুঁজতে থাকে। আপনার এয়ারপোর্ট এর অভিজ্ঞতা সেরকমই একটি আমরা কি আশা করতে পারি কোনদিন অবসর পরিবর্তন হবে!!
৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮
মিরোরডডল বলেছেন:
এ শুধু শতদলের ঘুমের মাঝে স্বপ্ন না, আমরা জেগে জেগেও এ স্বপ্ন দেখি আপু।
আমাদের এয়ারপোর্টের অবস্থা এতো করুণ!!! আমাদের কথা না হয় বাদ দিলাম, বাইরের মানুষ যখন এখানে আসে আমাদের দেশ সম্পর্কে ফার্স্ট ইম্প্রেশন খুবই খারাপ হয়। ওভারল এয়ারপোর্টের ম্যাসিভ ইমপ্রুভমেন্ট দরকার। স্টাফ বিহেভও দুঃখজনক, কাস্টমার সার্ভিস বলে কিছু নেই, গ্রিটিংস এটিকেট ম্যানার কিচ্ছু নেই
All staff must be groomed and well trained.
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮
করুণাধারা বলেছেন: আমাদের এয়ারপোর্টের অবস্থা এতো করুণ
সব রকম অর্থে। এয়ারপোর্টে যাদের সেবা দেবার কথা তাদের হাবভাব ছিনতাইকারীর মতো। শুনলাম আজকাল এয়ারপোর্ট সড়ক থেকে টার্মিনাল ভবনে পৌঁছানোর জন্য এক ঘন্টা হাতে রাখার জন্য অনুরোধ হচ্ছে। থার্ড টার্মিনাল নির্মাণ কাজের জন্য এই বিঘ্ন! এটা নির্মিত হলে কি এয়ারপোর্টের ভোগান্তি কমে যাবে? যাবে না, কারণ মানুষগুলো যে খারাপ!!
৭| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪
মিরোরডডল বলেছেন:
- এই উন্নয়ন কী কেবল ঢাকাতেই হয়েছে, নাকি সারা দেশেই হয়েছে?
এটাও আমার আরেকটা স্বপ্ন আপু। ডিসেন্ট্রালাইজেশন।
ঢাকা শহরের অন্যতম সমস্যার একটা হচ্ছে ট্র্যাফিক জ্যাম।
একমাত্র ডিসেন্ট্রালাইজেশনের মাধ্যমেই এর থেকে মুক্তি সম্ভব।
শুধু তাইনা, আরো অসংখ্য সমস্যার সমাধান এর মাঝেই পসিবল।
জানিনা আমাদের জীবদ্দশায় ডিসেন্ট্রালাইজড বাংলাদেশ দেখে যেতে পারবো কিনা।
নাকি শুধুই স্বপ্ন!!!
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:১৪
করুণাধারা বলেছেন: ঢাকা শহরের অন্যতম সমস্যার একটা হচ্ছে ট্র্যাফিক জ্যাম।
একমাত্র ডিসেন্ট্রালাইজেশনের মাধ্যমেই এর থেকে মুক্তি সম্ভব। নিঃসন্দেহে কিন্তু ডিসেন্ট্রালাইজেশন হবে না। সবাই ঢাকায় থাকতে চায়, সবাই কেবল নিজের সুবিধার কথা ভাবে!
দুইভাবে ডিসেন্ট্রালাইজেশন সম্ভব, ১) একটা বিরাট ভূমিকম্পে সব গুড়িয়ে গেলে, নতুন ভাবে প্ল্যান করে।
২) প্রশাসনের সব স্তরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মানুষ বসিয়ে দিয়ে।
৮| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমাদের সপ্ন দেখা ছাড়া আর কোন উপায় আপতত দেখছি না।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫
করুণাধারা বলেছেন: কঠিন বাস্তবতাকে এড়িয়ে যেতে স্বপ্ন দেখাই সবচেয়ে ভালো উপায়।
৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এতো তাড়াহুড়া করে পোষ্ট দিচ্ছেন কেন? একটু রয়ে সয়ে দেন। আপনার লক্ষণ তো সুবিধার মনে হচ্ছে না। মনে হচ্ছে, এই পোষ্টগুলো দিয়ে আবার হাওয়া হয়ে যাবেন!!!
আমার ধারনা, নিউহয়র্ক থেকে বাংলাদেশে এসে আমার বড়ভাই বাংলাদেশের দায়িত্ব নিজের গুরুনিতম্বে........থুক্কু.......স্কন্ধে তুলে নিয়েছেন। নয়তো অর্থনীতি, ফাইনান্স, টেকনোলজি, শিক্ষাতে দেশ যুগপৎভাবে এতো দ্রুত এগিয়ে যাবে কিভাবে?
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪
করুণাধারা বলেছেন: স্বপ্ন তো দীর্ঘস্থায়ী হয় না, তাই তাড়াতাড়ি শেষ করে দিলাম।
আমি হাওয়া কখন হলাম? মোটামুটি নিয়মিত মন্তব্য করে গেছি, নিয়মিত পাঠক। লেখা অনেক আছে, আপনার নিউইয়র্ক বাসী বড়ভাইকে নিয়েও লিখেছিলাম। তবে উনি যেহেতু এটেনশন সাকার, তাই ঠিক করেছি সেই লেখা দেব না।
বাংলাদেশকে দুর্নীতি মুক্ত করার মত মানুষ আপনার নিউইয়র্কবাসী বড় ভাই ছাড়া আর কাউকে দেখতে পাই না... উনি তো আবার বিজ্ঞানীও! একমাত্র উনিই পারেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন মানব তৈরি করে দেশকে উদ্ধার করতে।
১০| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৫০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
শতদল কবে হাজার দল হবে?
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭
করুণাধারা বলেছেন: হাজার দল হলে লাভ হবে না। আমাদের চাই দুর্নীতিমুক্ত একদল মানুষ, যারা নেতৃত্ব দেবে।
১১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৫২
অপু তানভীর বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার ধারনা, নিউহয়র্ক থেকে বাংলাদেশে এসে আমার বড়ভাই বাংলাদেশের দায়িত্ব নিজের গুরুনিতম্বে........থুক্কু.......স্কন্ধে তুলে নিয়েছেন। নয়তো অর্থনীতি, ফাইনান্স, টেকনোলজি, শিক্ষাতে দেশ যুগপৎভাবে এতো দ্রুত এগিয়ে যাবে কিভাবে?
আমারো ঠিক একই মনে হয়। যেহারে উন্নয়ন হইছে তাতে এমন একজনের গুরুনিতম্বে থুক্কু কান্ধে ভার না নিলে তো উন্নয়নের সমন্নয় হবে না। আর আফনেরা তো জানেনই এতো এতো জ্ঞান যোগ্যতা তামাম দুনিয়ার আর কারো নেই যে মাত্র ২০ বছরেই সব সমাধান করে ফেলবে।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩০
করুণাধারা বলেছেন: যেহারে উন্নয়ন হইছে তাতে এমন একজনের গুরুনিতম্বে থুক্কু কান্ধে ভার না নিলে তো উন্নয়নের সমন্নয় হবে না। আর আফনেরা তো জানেনই এতো এতো জ্ঞান যোগ্যতা তামাম দুনিয়ার আর কারো নেই যে মাত্র ২০ বছরেই সব সমাধান করে ফেলবে
ঠিক বলেছেন। অর্থনীতি, সমাজনীতি, বিজ্ঞান, সাহিত্য, ধর্ম ইত্যাদি সকল বিষয়ে তার জ্ঞান এতটাই ব্যাপক, একমাত্র তিনিই পারেন এদেশকে উন্নয়নের পথ দেখাতে!!
১২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্থাপত্যবিদ্যায় এরোপনিক্সের সঙ্গে পরিচিত হলাম। ঝড়ের গতিতে পরপর দুটি পোষ্টে শতদল সাহেবের বেট্যাঙ্কের কল্যানে চোখধাঁধানো নয়নভিরাম দৃশ্যের সঙ্গে পাঠক হিসেবে আমরাও মোহিত হলাম, অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী পর্বের।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৫
করুণাধারা বলেছেন: আমি যদি ঢাকার মেয়র হতাম, তবে একটা রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করতাম ঢাকার উন্নয়ন করতে গেলে কি কি করতে হবে তা নিয়ে। আমার মনে হয় অনেক চমকপ্রদ আইডিয়া আসতো।
তারপর.. এসব ভেবে লাভ নেই। আমরা বরং সবচেয়ে দূষিত বায়ুর শহরের বাসিন্দা হয়ে, মশার কামড় খেয়ে কিছু স্বপ্ন দেখে যাই।
১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২২
ঢাবিয়ান বলেছেন: শতদলের স্বপ্নে দেখা আশ্চর্য উন্নয়নের দেশ সিঙ্গাপুরেই থাকি। যা লিখেছেন দুই পোস্টে তার সবকিছুরই দেখা পাই প্রতিনিয়ত ।
অট ঃ পোস্ট শীঘ্রই নিউইয়র্কের লীগ নেতা হাবিজাবি কমেন্ট করে আপনার মেজাজ খারাপ করে দেয়ার আগেই ব্লক করুন।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৭
করুণাধারা বলেছেন: শুনেছি সিঙ্গাপুরের একজন স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন, তিনিই সিঙ্গাপুরকে উন্নতি শিখরে নিয়ে গেছেন। আমাদের...
সিঙ্গাপুরের মত এমন ছোট একটা দেশে যদি সেরা হাসপাতাল সেরা বিশ্ববিদ্যালয় থাকতে পারে তাহলে আমাদের দেশে কেন থাকতে পারে না!!
১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৬
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: আপনার কল্পনাশক্তি দারুন। উন্নয়ন নিয়ে বেশ ভালো কল্পনা করেছেন। বর্তমান সরকার প্রায়ই আমাদের সেই স্বপ্ন দেখতে উৎসাহ দেয়। এই বুঝি দেশ সিঙ্গাপুর-মালোয়শিয়াকে ছাড়িয়ে গেলো। গনতন্ত্র চর্চায় পৃথিবীর সেরা সময় যাচ্ছে।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১
করুণাধারা বলেছেন: বাস্তবতা যখন কঠিন হয়, তখন বেঁচে থাকার জন্য স্বপ্ন দেখা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না।
সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া এক সময় আমাদের দেশের চাইতে দরিদ্র ছিল, এমনকি শিক্ষাতেও তারা পিছিয়ে ছিল। আমাদের দেশের প্রচুর ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের তখন মালয়েশিয়া নিয়ে যেত। অথচ আজ আমাদের দেশ থেকে সে দেশে শিক্ষার জন্য ছাত্ররা যাচ্ছে, তৈরি হচ্ছে আধুনিক নগর, আকাশচুম্বি অট্টালিকা।
কারণটা নাই বললাম।
১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮
অক্পটে বলেছেন: দারুণ লিখেছেন। এটাও গোগ্রাসে গেলার মতো পড়া হয়ে গেল। আপনি স্বপ্ন দেখালেন এবং শতদল বাবুর স্বপ্ন ভঙ্গের সাথে আমারও ভাংলো। কতসুন্দর হতো যদি যোগ্যরা প্রশাসনে আসতো।
০৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩
করুণাধারা বলেছেন: কতসুন্দর হতো যদি যোগ্যরা প্রশাসনে আসতো।
আমাদের প্রয়োজন দুর্নীতিমুক্ত, কর্মঠ জনশক্তি। তা পেতে গেলে কৃত্রিম মানব ছাড়া কোন উপায় দেখিনা।
১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়ে গেলাম।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২০
করুণাধারা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজীব নুর।
১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: করুণাধারা,
স্বপ্ন দেখার "স্বপ্ন" দেখলেন!
এমন স্বপ্ন দেখার ইচ্ছের জন্যে বলতেই হয়, অবাস্তব কাজের থেকে বাস্তব কাজ অনেক সহজ । আট ঘন্টা একটানা শ্রম গাধাও করতে পারে, কিন্তু একটানা এক ঘন্টা স্বপ্ন দেখা রবীন্দ্রনাথের পক্ষেও অসম্ভব।
তবুও আপনার এমন প্রেক্ষাপটের "স্বপ্ন" মনে ভরসা এনে দেয় এই বলে যে - পৃথিবীতে যতোদিন অন্তত একজনও প্রথাবিরোধী মানুষ থাকবে, ততো দিন পৃথিবী মানুষের!
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২৯
করুণাধারা বলেছেন: ঠিক স্বপ্ন নয়, আমি শুনেছি আফ্রিকায় জমি ইজারা নিয়েগ বাংলাদেশের কৃষকেরা চাষাবাদ করবেন, এমন পরিকল্পনা আছে। সেইসাথে যদি আমাদের দেশের মানুষেরা প্লামার, নার্স নাপিত গাড়ির মেকানিক ইত্যাদি কাজের জন্য উন্নত বিশ্বের দেশে যেতে পারতেন, তবে মধ্যপ্রাচ্যের অমানবিক জীবনযাপন থেকে তারা রক্ষা পেতেন।
আর আমাদের ঢাকা!! ঢাকা নিয়ে লেখা আপনার পোস্ট পড়ার পর আমার মনে হয়েছে, যদি ঢাকাকে নতুন করে সাজানো যেত...
এই সব স্বপ্নের কথা লিখলাম। জানিনা তা কখনো সত্যি হবে কিনা!
১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:২৪
সোনালি কাবিন বলেছেন: অপু তানভীর বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার ধারনা, নিউহয়র্ক থেকে বাংলাদেশে এসে আমার বড়ভাই বাংলাদেশের দায়িত্ব নিজের গুরুনিতম্বে........থুক্কু.......স্কন্ধে তুলে নিয়েছেন। নয়তো অর্থনীতি, ফাইনান্স, টেকনোলজি, শিক্ষাতে দেশ যুগপৎভাবে এতো দ্রুত এগিয়ে যাবে কিভাবে?৷
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩০
করুণাধারা বলেছেন:
১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আই ওয়াস নয় প্রকৃত উন্নয়ন হোক। ঢাকা কেন্দ্রিক নয় সারা দেশে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগুক +++
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩১
করুণাধারা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মোঃ মাইদুল সরকার।
উন্নয়ন সারাদেশে ছড়িয়ে গেলে মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবেই। জানিনা কবে সেটা ঘটবে।
২০| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২১
অক্পটে বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে অনেক বেশি অনুপ্রাণীত হয়ে আপাতত BTV দেখছি ও কালের কন্ঠ, জনকন্ঠ পড়ছি। নইলে ভালো আছি জানবো কি করে?
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৪
করুণাধারা বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমরা অবশ্যই খুব ভালো আছি। আগের দিন সিদ্দিকবাজারের মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় ২০ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। অথচ পরের দিন সব ভুলে মানুষ আর্মি স্টেডিয়ামে কনসার্টে উল্লাসে মেতে উঠেছে!!
২১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৪৮
শায়মা বলেছেন: হা হা বেটাঙ্কের স্বপ্নে বিভোর বেটা শতদল.....
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৫
করুণাধারা বলেছেন: বেটা শতদল...
তুমি বাংলা প্রতিশব্দ কেমন জানো?
২২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৪১
শায়মা বলেছেন: হা হা ভালোই জানি মনে হয়।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১০
করুণাধারা বলেছেন: রাজীব নুর মনে হয় ভালো জানে না।
২৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
মিরোরডডল বলেছেন:
ঢাবির পোষ্টে ধারাপুর কমেন্টে কমপ্লিমেন্ট দেখে আমি সারপ্রাইজড!
থ্যাংকস ইজ নট এনাফ, জানিনা কি বললে প্রপার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ পাবে।
প্রিয় সিনিয়র অভিজ্ঞ ব্লগারের কাছ থেকে এরকম কমপ্লিমেন্ট this means a lot to me.
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১৮
করুণাধারা বলেছেন: সারপ্রাইজড হবার কিছু নেই মিড, তোমার ইদানিং কালের লেখা এতই সাবলীল যে পড়ার পর মন্তব্য করতে গিয়ে আমার মনে হয় যে, ঠিক কিভাবে লিখলে উপযুক্ত মন্তব্য হবে!! এভাবে তোমার অনেক পোস্ট আমার মন্তব্যহীন থেকেছে, কিন্তু আমি পড়েছি ঠিকই।
ভাবছি একবার সময় করে তোমার শুরুর দিকের ইংরেজি বাংলা মিলানো পোস্টগুলো পড়া শুরু করবো।
২৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৪৩
মিরোরডডল বলেছেন:
ভাবছি একবার সময় করে তোমার শুরুর দিকের ইংরেজি বাংলা মিলানো পোস্টগুলো পড়া শুরু করবো।
প্রথম দিকের সেই ৬/৭ টা পোষ্টতো কবেই ড্রাফ্ট করে ফেলেছি
সামুর কাছে কৃতজ্ঞ, এখানে এসেই বাংলা টাইপিং শিখেছি। প্রথম প্রথম খুব কঠিন লাগতো।
কমেন্ট না করলেও ধারাপু যে পোষ্ট পড়েছে এটা জেনেই আনন্দিত।
ম্যানি থ্যাংকস আপু।
০১ লা জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪
করুণাধারা বলেছেন: নোটিফিকেশন ধরে অদেখা মন্তব্যের উত্তর দিতে এসে মন খারাপ হয়ে গেল মিরোরডডল। আশা করি আল্লাহ এই শোক কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবেন তোমাকে।
২৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: শেষের মোচড়টা দারুণ হয়েছে, দারুণ বাস্তব!
বেটাঙ্ক কি তাহলে এআই?
"শিক্ষা যদি জাতির মেরুদণ্ড হয়ে থাকে, তবে সেই মেরুদন্ড ভেঙে গেছে; আর কোনদিন সোজা হয়ে দাঁড়াবে না" - হুঁ, আমাদের নীরবতা ও সহনশীলতা এ ট্রাজেডী'র খলনায়ক। "WHEN YOU HAVE SOMETHING TO SAY, SILENCE IS A LIE" - আমার বন্ধুপ্রতিম অনুজ শান্ত রহমান এর ফেসবুক ওয়াল থেকে সংগৃহীত।
"তবে উনি যেহেতু এটেনশন সাকার, তাই ঠিক করেছি সেই লেখা দেব না" - সীকার এর পরিবর্তে সাকার শব্দটা মানিয়ে গেছে বেশ!
"পৃথিবীতে যতোদিন অন্তত একজনও প্রথাবিরোধী মানুষ থাকবে, ততো দিন পৃথিবী মানুষের!" - কি চমৎকার একটা কথাই না বলে গেলেন আহমেদ জী এস!
"ভাবছি একবার সময় করে তোমার শুরুর দিকের ইংরেজি বাংলা মিলানো পোস্টগুলো পড়া শুরু করবো" - সে লেখাগুলো এখন আর নেই, আমিও সেগুলো খুঁজেছিলাম, কারণ রোমান বাংলায় লেখা হলেও কিছু লেখা আমার ভালো লেগেছিল এবং আমি লেখককে যথারীতি উৎসাহও দিয়েছিলাম লেখালেখি চালিয়ে যেতে এবং ধীরে ধীরে বাংলা টাইপে অভ্যস্ত হয়ে যেতে। আশাকরি, লেখক সেগুলোকে অবমুক্ত করার বিষয়টি ভেবে দেখবেন, কারণ সেগুলোর একটি আর্কাইক ভ্যাল্যু আছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
করুণাধারা বলেছেন: দুঃখিত, উত্তর দিতে খুব দেরি করে ফেললাম।
এটা লিখেছিলাম, একটা wishful thinking থেকে। আমার মনে হয়, আমাদের দেশটা খুব সুন্দর হয়ে উঠতে পারতো যদি কিছু মানুষের সম্পদের লোভ কম হতো! এরা পাহাড় নদী নিম্নভূমি সবকিছু ধ্বংস করে দিচ্ছে। কিন্তু দেশ আর মানুষের কল্যাণের কথা ভেবে তাদের জন্য করবে এমন মানুষ কোথায় পাওয়া যাবে! এমন হতে পারে, যদি কিছু রোবট পাওয়া যায়, তারা কোন লোভের বশবর্তী না হয়ে কাজ করবে, একই উন্নয়ন প্রকল্প বারবার করবে না, নির্ভুল ভাবে কাজ করবে। এই রোবট বিসিএস পাশ করবে অতি সহজে, তারপর আমলা হবে, বদলে দেবে দেশকে।
বেটাঙ্ক এআই। আপনি ঠিক ধরেছেন।
"তবে উনি যেহেতু এটেনশন সাকার, তাই ঠিক করেছি সেই লেখা দেব না" - সীকার এর পরিবর্তে সাকার শব্দটা মানিয়ে গেছে বেশ! আপনি তো দেখছি ভয়ংকর পাঠক, একটা আকারের ভুলও নজর এড়ায় না। আমি এটা লক্ষ্য করিনি আগে।
আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে আমি খুব হতাশ। আমি অন্তত দুই জন মেয়েকে জানি, যারা প্রচন্ড অভাবের সাথে লড়াই করে লেখাপড়া করছে। এদের জন্য আমি কোনো আশার আলো দেখতে পাই না। অল্প বয়সী মেয়েদের চোখে গভীর হতাশা দেখে খুব খারাপ লাগে।
মিরোরডডলের আগের লেখাগুলো পড়তে খুব আগ্রহ হয়। এগুলো রেখে দিলে আমরা বুঝতে পারতাম সে কতটা উন্নতি করেছে। আমিও অবশ্য আমার নিজের প্রথম মন্তব্য বাংলায় করতে পারিনি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: তিন ঘন্টার লিখিত পরীক্ষা ৫ মিনিটে ! মনে হল তো ইহা দ্য ফ্লাশের বংশধর !
এ কোন উন্নয়নের গল্প শোনানো শুরু করেছেন শুনি ?
বেট্যাঙ্কের আসল পরিচয় বের হবে কবে?
আমি নিশ্চিত ইহা আমাদের বর্তমান সরকারের কোন সফল প্রজেক্ট । এই সরকার দেশের যত উন্নয়ন করেছে তারাই কেবল পারবেন এমন বেট্যাঙ্ক প্রোজেক্ট হাতে নিতে !