নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

করুণাধারা

করুণাধারা

জীবন যখন শুকাইয়া যায় করুণাধায় এসো

করুণাধারা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অডিও বুক: আমার ফাঁসি চাই

১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২



শেরজা তপন তার শেষ পোস্টে মতিউর রহমান রেন্টুর "আমার ফাঁসি চাই" বইটার কিছু অংশ নিয়ে আলোচনা করেছেন। সেই পোস্টে দেখলাম অনেকেই বইটা পড়তে চেয়েছেন। আমিও ভাবছিলাম, অনেকদিন আগে পড়া বইটা কোথায় পাই! আজকে ইউটিউবে বইটার অডিও ভার্সন পেলাম। কাজের ফাঁকে ফাঁকে আমি এক থেকে বারো পর্ব পর্যন্ত শুনলাম, (মাঝখানে ১০ম পর্ব পাইনি) আর ভাবলাম এটা সামুতে শেয়ার করি! প্রথম পর্ব শুরু হয়েছে ৬৯ এর আন্দোলন দিয়ে, ১২তম পর্বে এসে জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ড পর্যন্ত আলোচনা হয়েছে।

এই পোস্টে দেবার জন্য বইটির প্রচ্ছদ খুঁজতে গিয়ে এই বইয়ের অন্য এক অংশ নিয়ে লেখা ২০১৫ সালের সামুর একটা পোস্ট পেলাম, সেটাও এখানে জুড়ে দিলাম।view this link

আমার ফাঁসি চাই পর্ব এক

আমার ফাঁসি চাই পর্ব ২

আমার ফাঁসি চাই পর্ব তিন

আমার ফাঁসি চাই পর্ব ৪

আমার ফাঁসি চাই পর্ব ৫

আমার ফাঁসি চাই পর্ব ৬

আমার ফাঁসি চাই পর্ব সাত

আমার ফাঁসি চাই পর্ব ৮

আমার ফাঁসি চাই পর্ব নয়

আমার ফাঁসি চাই পর্ব ১১

আমার ফাঁসি চাই পর্ব ১২

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নয়া পাঠক বলেছেন: বইটির অডিও লিঙ্ক যুক্ত করে অনেক ভাল করেছেন আপু, এখন মোটামুটি সময় পেলে বইটা পড়া যাবে।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

করুণাধারা বলেছেন: অডিও যে যিনি পড়ছেন তিনি বেশ ভালোভাবে স্পষ্ট উচ্চারণে পড়েছেন, এছাড়া লেখকের লেখার স্টাইলও ভালো। শুনে দেখবেন, আগ্রহোদ্দীপক। আমি ১৬ পর্ব পর্যন্ত শুনলাম।

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



যে ফাঁসিতে ঝুলতে চায়, তাকে ফ্রি রশি দেয়া হবে।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫০

করুণাধারা বলেছেন: ম্যানিলা রশি।

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাজনীতি নিয়ে আর কোন কিছুই আমার পড়তে, শুনতে, লিখতে ভালো লাগে না।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৩

করুণাধারা বলেছেন: আমার পড়তে লিখতে ভালো লাগে না, কিন্তু শুনতে ভালো লেগেছে। কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বে গঠিত বাহিনীর যুদ্ধ করা এবং হেরে যাওয়ার কাহিনী আগে জানা ছিল না। তাই আগ্রহ নিয়ে শুনলাম।

৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫১

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাজনীতি নিয়ে আর কোন কিছুই আমার পড়তে, শুনতে, লিখতে ভালো লাগে না।

=p~ =p~ =p~ =p~ এক কাজ করেন বাতাবী লেবুর বাম্পার ফলন সম্পর্কে পড়ুন, শুনুন ও লিখুন =p~

১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

করুণাধারা বলেছেন: ইন ফ্যাক্ট, আমার লেখাটা রাজনীতি নিয়ে না। এটা একটা বই নিয়ে, কেউ কেউ খুঁজছিলেন দেখে তাঁদের জন্য।

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





সত্যি সত্যি ফাঁসি চাইলে একটা দড়ি হাতে নিয়ে বট গাছে গিয়ে বিসমিল্লাহ বলে ঝুলে পড়লেইতো হয়।
বই লেখালেখির কি আছে।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

করুণাধারা বলেছেন: বইয়ের শিরোনাম অন্য কিছু হলে ভালো হতো।

কিন্তু বইয়ের বিষয়বস্তু, লেখার ধরণ, ঐতিহাসিক তথ্যের সমাবেশ খুব ভালো। এবং অবশ্যই সত্যি ঘটনার বর্ণনা। নাহলে বইটি নিষিদ্ধ করা হতো না।

৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০৬

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: বর্তমানের প্রেক্ষাপটেও নিশ্চই অনেক বই লেখা হবে।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী বলেছেন.শেখ হাসিনা ভারত প্রবেশের পর থেকেই ভারতে অশান্তি শুরু হয়েছে.

১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২০

করুণাধারা বলেছেন: অবশ্যই বই লেখা হবে, দেশে দেশে এই আন্দোলন নিয়ে স্টাডি হবে।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, অসংখ্য ভিডিও আছে। একসময় এগুলো সব একত্রিত করা হবে, প্রকাশিত হবে সবকিছু।

মমতা ব্যানার্জির কথাটা জানা ছিল না। ঠিকই বলেছেন, শেখ হাসিনা তাঁদের দেশে সব অশান্তি নিয়ে গেছেন। আর আমাদের দেশে শান্তি ফিরে আসবে।

৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- বইটি নিষিদ্ধ করার কারণে আরো বেশি বেশি লোক পড়েছে। =p~

২০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯

করুণাধারা বলেছেন: আগে বইটি নিষিদ্ধ ছিল, অল্প কয়েকজনের হাতে ছিল। সেগুলোই মানুষ ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পড়তো। এখন বাজার ছেয়ে গেছে এই বইয়ে, অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে, অডিও বুক ও বের হয়েছে। সবাই এখন এই বইটা পড়ছে।

৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৫

রবিন_২০২০ বলেছেন: বইটির .pdf link
https://xeroxtree.com/pdf/amar_fasi_cai.pdf

২০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫০

করুণাধারা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বইটার পিডিএফ লিঙ্ক দেবার জন্য, অনেকেই এই লিংক খুঁজছিলেন। এখন পুরোটা একসাথে থাকলো, যখন ইচ্ছা পড়া যাবে।

৯| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:০৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: বইটিতে লেখক তার অনেক অপকর্মের কথা লিখেছেন। কিন্তু এসব অপকর্ম করার পেছনে কার কার স্বার্থ ছিল - সেটাও উল্লেখ করেছেন। কিন্তু সেসব ব্যক্তির শাস্তি দাবি না করে তিনি নিজের ফাঁসি চেয়েছেন। ফাঁসির আসামী যেমন কোন চাপ বা আবেগের বশবর্তী না হয়ে খোলাখুলি ভাবে সব সত্যি কথা প্রকাশ করে দেয় - মতিউর রহমান রেন্টু অকুতোভয় সাহস দেখিয়ে সেই কাজটিই করেছেন।

বইটির নামকরণ স্বার্থক।

২০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২

করুণাধারা বলেছেন: বইটি নিয়ে আপনার মূল্যায়ন সঠিক।‌

বইটাতে অনেক ঐতিহাসিক তথ্য আছে যেগুলো জানা ছিল না। হাসিনার শাসনকালের অনেক কিছুই কালা ঘোষের শোনা গেছে, কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর প্রেক্ষাপট এবং কাদের সিদ্দিকীর বাহিনী গঠনের কাহিনী খুব আগ্রহ নিয়ে শুনলাম।

১০| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৪

বাকপ্রবাস বলেছেন: বইটি পড়লে হাসিনা কী জিনিস বোঝা যায়
বইটি পড়লে হাসিনা কোন কথা এবং কাজ কেন বলে ও করে সেটা বোঝা যায়
বইটি পড়লে হাসিনা কোন পরিস্থিতিতে কী করবে সেটা অগ্রীম ধরা যায়
বইটি ঘরেঘরে থাকা উচিত, সবার পড়া উচিত।

২০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫

করুণাধারা বলেছেন: বইটি পড়লে হাসিনা কি জিনিস বোঝা যায়

সত্যিই তাই। এত প্রতিহিংসাপরায়ণ, নির্মম একজন মানুষ! দেখা যাচ্ছে তিনি ৪০ বছর আগেও ঠিক এরকমই ছিলেন! তাই এই বইটি পড়লে বোঝা যায় তিনি কোন পরিস্থিতিতে কি করবেন। ঠিক বলেছেন।

১১| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম পরে পড়বো।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২০

করুণাধারা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সৈয়দ মশিউর রহমান।

আমি কাজ করতে করতে অথবা খেতে খেতে শুনি। আজ দেখলাম ২৬ তম পর্ব দিয়েছে। খুবই ভালো লাগছে শুনতে। যদিও আরেকটু তাড়াতাড়ি পর্বগুলো দেয়া হলে ভালো হতো।

১২| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

শুভ্র সৈনিক বলেছেন: আমার ফাঁসি চাই বই পিডিএফ ডাউনলোড Click This Link

২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

করুণাধারা বলেছেন: পিডিএফ লিংক দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শুভ্র সৈনিক। এখন একেবারে পুরোটা হাতে থাকল, ইচ্ছামতো পড়া যাবে।

১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আহ! পুরো ১৮ পর্বই শেষ করলাম এক টানে ১৮ পর্বই শেষ করেছি, বাকি পর্ব কবে আসবে? বইটি শুনতে গিয়ে আজ আমার পুরো দিন মাটি হয়েছে।

এ তো বই নয় যেন এক হলিউড মুভি দেখলাম, সেই সময়ের সমাজ, সংস্কৃতি, গ্রাম বাংলা, ভারতের পাহাড়ি রাস্তা সবকিছু যেন জীবন্ত হয়ে হ্রদয়স্পটে ভেসে উঠছিলো, মনে হলো যেনো টাইম ম্যাশিনে সেই যুগে ফিরে গিয়েছিলাম।

সবচেয়ে মজা লেগেছে প্রসাদ খাওয়ার ঘটনা আর খারাপ লেগেছে হোটেলে ভাত খেতে গিয়ে ভাত খেতে না পারার ঘটনা।

রাজনীতির কথা আর কি বলবো, রাজনীতি যে একটা নিকৃষ্ট বিষয় তা আমি আগেই জানি, রাজনীতিবিদদের কাঝে একজন মানুষের মূল্য একটি পিপিলিকার সমানও না।

তার মানে বুঝা গেলো আমি ঠিকই করেছি মানে, আমি আমার লাইফে কখনো কাউকে ভোট দেইনি, এই বইটি শুনার পর ভবিষ্যতে কাউকে ভোট দেওয়ার ইচ্ছেটাও মরে গেলো।

এই কাজ যে শুধু হাসিনা একা করে তা কিন্তু না, গড়পরতায় তৃতীয় বিশ্বের রাজনীতির ধারা মোটামুটি এমনই, লাশের রাজনীতি, লাশ ফেলো তারপর প্রতিপক্ষেকে ঘায়েল করো।

শুনেছি গ্রাম গঞ্জে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে গিয়ে অনেকেই নিজের ছেলেকে পর্যন্ত মেরে ফেলে, হাসিনা আমাদের সমাজেরই একজন তিনি এসব আমাদের সমাজ সংস্কৃতি থেকেই শিখেছেন।



২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬

করুণাধারা বলেছেন: এ তো বই নয় যেন এক হলিউড মুভি দেখলাম, সেই সময়ের সমাজ, সংস্কৃতি, গ্রাম বাংলা, ভারতের পাহাড়ি রাস্তা সবকিছু যেন জীবন্ত হয়ে হ্রদয়স্পটে ভেসে উঠছিলো, মনে হলো যেনো টাইম ম্যাশিনে সেই যুগে ফিরে গিয়েছিলাম।

আমারও ঠিক এমনটাই মনে হয়েছে । লেখক এর বর্ণনা খুবই চমৎকার এবং যিনি পড়েছেন তিনিও সুন্দরভাবে পড়েছেন। অবশ্য বইটা শুনতে গিয়ে পুরা দিন মাটি করাটা ভালো কিছু হয়নি। B-) আমি কাজ করতে করতে, যেসব কাজে মাথা খাটানো লাগে না যেমন সবজি কাটা, নাস্তা খাওয়া এসব করতে করতে এটা শুনি।

ঠিকই বলেছেন তৃতীয় বিশ্বের রাজনীতির ধারা এরকমই। লাশের উপর দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া হয়। আমি আশাবাদী, এবার মানুষ যেভাবে একতাবদ্ধ হয়েছে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে, এটা বজায় থাকলে ভালো কিছু আসবেই।

১৪| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি রাজনীতিবিদদের খেলার পুতুল হতে চাই না, কোন মতবাদ বা কোন নেতার মত প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দেওয়ার প্রশ্নই আসে না।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭

করুণাধারা বলেছেন: এবার যারা জীবন দিয়েছে তারা কোন রাজনীতিবিদের হাতের পুতুল বলে আমার মনে হয়নি।

১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:০৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি পড়বো এর পিডিএফ ভার্সন একজন দিয়েছেন

২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮

করুণাধারা বলেছেন: আমার মনে হয়েছে লেখাটা খুবই সুলিখিত। তথ্য এবং বর্ণনা ভালোভাবে দেয়া হয়েছে।

১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শায়মা বলেছেন: তোমার এই পোস্ট দেখেছিলাম আপুনি!

তবে টনসিল হয়ে নিজেই ফাসিতে ছিলাম..... :(

২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০১

করুণাধারা বলেছেন: তোমার মন্তব্য আগে দেখিনি!

আহা! টনসিল হলো কেন!! আশাকরি এখন পুরোপুরি সুস্থ হয়েছ।

আমি দেখেছি, এক বাটি আইসক্রিম খেলে যতটা গলায় ঠান্ডা লাগে তার চাইতে বেশি ঠান্ডা লাগে ঢক ঢক করে সুপার চিলড পানীয় খেলে! একদিন বাইরে থেকে ঘরে এসে প্রচন্ড গরম লাগছিল। ফ্রিজে দেখলাম সুপার ঠান্ডা এক ক্যান সেভেন আপ, এক মিনিটে খেয়ে ফেললাম। তারপর থেকে যা শুরু হলো, ভেবেছিলাম মরেই যাবো... অনেকদিন অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হয়েছে।

তোমার তো নিউমোনিয়া হয়েছিল আগে। মনে হচ্ছে তোমার ঠান্ডার ধাত আছে। সাবধান হয়ে যাও এখন থেকেই। :) শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.