নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে আমি মনে করি ডঃ ইউনুস আসলেই বেষ্ট অপশন। আগেও উনি রাজনীতিতে আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তখন চারিদিকে নানারকমের সমালোচনার ঝড় ওঠায় ক্ষান্ত দিয়েছিলেন সেবেলা। কিন্তু এবার অনেকটা বাধ্য হয়েই যেন আসতে হল রাজনীতির ময়দানে।
দেখুন এখন আওয়ামী লীগ আর - বি এন পি জামাতে ইসলামকে নতুন করে পরিচয় করে দেয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। আওয়ামী লীগ এর কথা না হয় বাদই দিলাম কিন্তু বি এন পি বা জামাত কি ধরণের দল আর তাদের শাসনামল কেমন ছিল সেটা ভুলে যাওয়া যায় না। ঐ শাসনামলের অন্যান্য ফিরিস্তি না হয় নাই দিলাম কিন্তু তাদের আমলে যে বাংলাদেশটা পর পর কয়েকবার দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো আর ইসলামী জঙ্গিবাদ যে কিভাবে ছড়িয়ে পড়েছিলো দেশ সেটা মোটেও ভুলে যাওয়া বা উপেক্ষা করার মতো কোনও বিষয় নয়।
আওয়ামী লীগ এর মতো অপোগণ্ড আপাতত বিদায় হয়েছে ভালো হয়েছে, কিন্তু আমি মোটেও চাইনা দেশটা আবার আরেক অপোগণ্ড বি এন পি – জামাত জোটের হাতে পড়ুক। বিকল্প কোনও শক্তির উত্থান এখন বলা চলে সময়ের সবচেয়ে বড় দাবি।
এখন বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে অবস্থাটা এমন হয়েছে যে একমাত্র ডঃ ইউনুস ছাড়া আর কাউকে বলতে গেলে গোণায় ধরা যাচ্ছে না যে সেরকম কোনও শক্তি হয়ে দাঁড়াতে পারেন। সবচেয়ে ভালো হয় তিনি যদি নতুন কোনও দল করে নিয়ে ভবিষ্যতে নির্বাচন জিতে দেশের দায়িত্ব নিতে পারেন। তবে আপাতত তাঁর ইনটারিম গভর্নমেন্ট সফল হোক এইটাই কামনা করি।
হ্যাঁ, ডঃ ইউনুস যে ধোয়া তুলসীপাতা নন সেটা আমি খুব ভালো করেই জানি। এটা ভালো করে জানি যে বাংলাদেশীদের মধ্যে তিনিই পশ্চিমাদের কাছে বিশেষত আমেরিকার সবচেয়ে কাছের লোক। এটাও ভালো করে জানি তিনি ভবিষ্যতে যদি কখনো নির্বাচন জিতে ক্ষমতায় আসতে পারেন তাহলে দেশ মার্কিনীদের খপ্পরে পড়বে, আমেরিকার খপ্পরে পড়বে।
আমি বলবো তবুও ভালো। এট লিস্ট ভারত বা পাকিস্তানের মতো বিশ্বের দুইটা থার্ড ক্লাস মার্কা দেশের খপ্পরে নতুন করে পড়ার চেয়ে সেটা বহুগুণে ভালো।
দেখুন বাংলাদেশে এখন পরিস্থিতিটা এমন করুণ যে তার সামর্থ্য নেই যে শক্তিশালী জাতীয়তাবাদী কোনও শক্তির হাতে দেশের নেতৃত্ব পড়বে আর সেই শক্তি এসে দেশকে সমস্ত বিপদ থেকে “উদ্ধার” করে বিশাল কোনও শক্তিশালী দেশ হিসেবে গড়ে তুলবে। যদিও সেটা হলেই সবচেয়ে ভালো হতো।
বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থে কোনও জাতীয়তাবাদী শক্তি নেই। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী শক্তির যে কথা শুনি সেটা মূলত হাইজ্যাক হয়ে গেছে একদিক দিয়ে ভারতপন্থীদের হাতে আর অন্যদিক দিয়ে পাকিস্তান পন্থীদের হাতে। যে দুটো পক্ষ দেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে শক্তিশালী, সবচেয়ে প্রভাবশালী। প্রকৃত কোনও জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশের রাজনীতিতে নেই।
আজকের এই ক্রান্তিলগ্নে বা এই মুহূর্তে দেশকে চিরাচরিত এই ভারত-পাকিস্তানের চক্কর থেকে বের করে আনাটা ভীষণ জরুরী। এটা একটা অনেক বড় চ্যালেঞ্জ।
এখন দেখার বিষয় ডঃ ইউনুস সে চ্যালেঞ্জ এর কাজটা করেন কি না বা করতে পারেন কি না!!
তিনি যদি দেশকে দীর্ঘ সময় নেতৃত্ব দিতে পারেন সেটা আর যাই হোক, দেশটা আবার নতুন করে বি এন পি – জামাতের হাতে পড়ার চেয়ে অনেক ভালো হবে।
আপনাদের কি মনে হয়?
০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: আপনার সাথে একমত।
এখন দেশের জন্য নতুন দল, নতুন নেতৃত্ব আর নতুন আইডিয়া দরকার।
২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
নাহল তরকারি বলেছেন: আমি কি আর বলবো?
মনে করেন একটি গ্রামে ১০০ জন ভোটার আছে। ১০ জন লোক টাকার বিনিময়ে ভোট বিক্রি করে দিয়েছে। এলাকায় ১০ জন গাঞ্জাখোর। ঐ গাঞ্জাখোরেরা এমন একজন লোক কে ভোট দিবে যে কিনা তাদের গাঞ্জা খেতে সাহায্য করবে। ১০ জন্য আছে খারাপ ব্যাবসায়ী। যারা খারাপ পন্য এর সাথে ভালো পন্য মিশিয়ে বিক্রি করে। ওজনে কম দেয়। মোট ৩০ জন লোক খারাপ লোক কে ভোট দিলো। আর ২০ জন ভালো লোক ভোট দিতে গেলো। তাহলে ভালো ভোটার আর খারাপ ভোটার মিলে ৫০ জন লোক ভোট দিলো। বাকি ৫০ জন লোক তামাশা দেখেছে। বা তাদের দৈনন্দিন কাজে ব্যাস্ত ছিলো।
যেহেতু খারাপ লোক ভোট দিতে বেশী গিয়েছে সেহেতু খারাপ লোক জনপ্রতিনিধি হয়ে গেলো। এখন আরো কিছু ভালো লোক যদি ভোট দিতে যাইতো তাহলে কিন্তু ভালো লোক জিতে যাইতো।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: বটে!!
৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
পবন সরকার বলেছেন: দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না
০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: এতো বড় একটা ঝড় বয়ে গেছে দেশের ওপর দিয়ে, সেটার তো একটা খারাপ প্রভাব পড়বেই। এখন এই অবস্থা থেকে ডঃ ইউনুসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিভাবে দেশকে টেনে উদ্ধার করে সেটা দেখার বিষয়। তবে বেশ খানিকটা সময় লাগবে।
আশা করি যে তিনি পারবেন।
৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শাহাদাত ফাহিম বলেছেন: সব চাপ সামলিয়ে কতোদিন টিকে থাকতে পারে সেটাই দেখার বিষয়।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০৪
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: সেটা ভীষণ বড় একটা চ্যালেঞ্জ। বিশেষ করে বাংলাদেশ নিয়ে ভারত আর যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যেকার রশি টানাটানির চাপটা সামলানো অনেক কঠিন একটা চ্যালেঞ্জ। আর দেশের মধ্যকার প্রশাসনিক দিকটা তো আছেই।
৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০০
শাহ আজিজ বলেছেন: শুরু করতে দিন । এতবড় প্রতিষ্ঠান চালিয়ে একটা মডেল হয়ে আছেন একদম সহজে নয় ।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০৭
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: হ্যাঁ, সেটাই। গ্রামীণ ব্যাংক এর মতো প্রতিষ্ঠান যিনি সফলভাবে চালাতে পেরেছেন নানা বড় বড় চাপ সামলে তাতে করে উনার ওপর ভরসা রাখা যায়। আশা করি তিনি ব্যর্থ হবেন না।
৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০৭
কামাল১৮ বলেছেন: বিএনপি, আ, লীগ কিছুই করতে পারবেনা।আমাদের শিবিরের বাবাজিরা আছে না।
৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:১৭
কামাল১৮ বলেছেন: ব্যর্থ হবেন না,তবে সফলও হবেন না।একটা ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক শক্তি ছাড়া সফল হওয়া সহজ কাজ না।এখন তার পক্ষে রাজনৈতিক দল করা সহজ কাজ না।রানৈতিক দলগুলি যেভাবে মুখিয়ে আছে ক্ষমতা নেয়ার জন্য।বিএনপি তিন মাস সময় দিয়ে'ছে,ইসলামী দলগুলি দিয়েছে ছয় মাস।উনি টেনেটুনে একবছরে নিতে পারেন।এর পর আসবে আ,লীগ।এখনি তারা জানান দিচ্ছে।
৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২৪
দূর মিয়া বলেছেন: প্রথম আলো তে দেখলাম "ওয়াশিংটন এক দিন আগে ভারত কে কল করে বলে দিল শেখ হাসিনার সময় শেষ। যে কল দিল সে কি ভাবে জানল? সে কি ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা নাকি অন্য কিছু
০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০৬
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: সত্যিকার অর্থে এগুলো তো আসলে ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে বলার কিছু নেই। আমি তো বলেছি যে ইউনুস হচ্ছে পশ্চিমাদের তথা আমেরিকার সবচেয়ে কাছের লোক (বাংলাদেশীদের মধ্যে)। তাছাড়া বাংলাদেশে প্রভাব খাটানো নিয়ে ভারত আর যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটা রশি টানাটানি বা একটা ঠাণ্ডা যুদ্ধ আছে। সুতরাং ওয়াশিংটন কেন একদিন আগে ভারতকে ফোনকল করে ঐকথা বলতে পারে আশা করি বুঝতে পারবেন!!
এখন হয়তো প্রশ্ন করতে পারেন যে তাহলে আওয়ামী লীগকে ভারত যে এতোবছর কৌশলে ক্ষমতায় রাখলো তাতে যুক্তরাষ্ট্র বাদ সাধে নি কেন? কারণ, বিশেষত ২০০০ সালের গোঁড়ার দিক থেকে মূলত ভারত পুনরায় রাশিয়ার দিকে ঝুঁকে পড়ার আগ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ভারতের সম্পর্ক বেশ ভালো ছিল, তাই বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারত যাই-ই চেয়েছে আমেরিকা সেটাই অনুমোদন করেছে তাদের বন্ধুত্বের খাতিরে। কিন্তু এখন হাওয়া ঘুরে গেছে। মূলত ভারত আবারো রাশিয়ার দিকে ঝুঁকে পড়াতে। এখন যুক্তরাষ্ট্র চাইছে বাংলাদেশে তাদের পছন্দের লোক ক্ষমতায় বসাতে।
আর, এদিক থেকে ডঃ ইউনুস হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে কাছের লোক। সুতরাং খেলা বুঝে নেন!!
৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৩১
করুণাধারা বলেছেন:
১) দেশের অর্থনীতির অবস্থা খুবই খারাপ। এই সময় অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত নেবার, আইএমএফ এবং এধরনের অন্যান্য সংস্থার সাথে কথা বলার মত মানুষ একমাত্র ডক্টর ইউনুস।
২) উনার কার্যক্রমের জন্য বাংলাদেশকে সমস্ত পৃথিবী চেনে। উনি একমাত্র বাংলাদেশি, যিনি দিন রাতের যেকোনো সময় যেকোনো প্রয়োজনে এমনকি মার্কিন প্রেসিডেন্ট এ পর্যন্ত ফোন করার ক্ষমতা রাখেন।
৩) উনি একজন প্রবীণ ও বিচক্ষণ মানুষ এবং মানুষের জন্য কাজ করার আকাঙ্ক্ষা এবং ক্ষমতা রাখেন।
========
উপরের কথাগুলো আমার নয়। কালকে ইউটিউবে দেখলাম একজন দাড়িটুপীওয়ালা মানুষ বলছেন, সুদখোর বলে কোন ধর্মীয় গোষ্ঠী যেন ডঃ মুহাম্মদ এর অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হবার বিরোধীতা না করে, কারণ এ পদে ওনার চাইতে যোগ্য মানুষ আর কেউ হতে পারে না। আমারও এইটাই মত।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০৭
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: আমিও সহমত পোষণ করি আপনার সাথে।
১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪৫
দূর মিয়া বলেছেন: ক্ষমতাই আসার জন্য আমাদের দেশের রাজনৈতিক দল গুলা যে পরিমান লবিং করে এবং বাইরের দেশ এর সাহায্য চায় তাতে কি অর্থনীতির অবস্তা খারাপ না হয়ে ভাল হবে আশা করেন?রেমিটেন্স কি দেশের না সরকারের। বাইরে দেশের ভিসা বন্ধ করে রাখে লবিং করে। ড. সাহেব ও তার বিপরিত না।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৩
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: এতো বড় একটা ঝড় বয়ে গেছে দেশের ওপর দিয়ে, সেটার তো একটা খারাপ প্রভাব পড়বেই।
আর, রাজনীতির ময়দানে কেউই ধোয়া তুলসীপাতা নয়।
১১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৪
মোগল সম্রাট বলেছেন:
এখন বানের জলের মতো রিজার্ভ তরতর করে বাড়বে। আইএমএফের সব কঠিন শী্ত শিথিল হয়ে যাবে।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৮
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: সবই তেনাদের প্ল্যান।
তবুও বলি, ভারতের সাথে থাকার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে থাকা ভালো।
দেশের যা তথৈবচ অবস্থা তাতে এই সময়ে এর চেয়ে ভালো কিছু বলতে গেলে নেই!!
১২| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:২৩
দূর মিয়া বলেছেন: D.yunus asai bangladesher (present) jonn valo, ete $ asbe, but future .............
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৪৭
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: ভবিষ্যৎ কি আওয়ামী লীগ বা বি এন পি - জামাতের মতো শক্তি সবসময় রাজত্ব করে গেলে ভালো হবে? এই আওয়ামী শাসনামলেই আমরা কি দেখলাম? এই ধারা বজায় থাকলে কি দেশের ভবিষ্যৎ ভালো হতো?
আমাদের হাতে থাকার মতো যতো রাজনৈতিক শক্তি আছে সবাইকেই তো বেশ ভালোভাবে দেখা হয়ে গেছে। কেউ তো বলার মতো কোনও প্রজ্ঞাবান নয় যে তার হাতে দেশের ভবিষ্যৎ ভালো হবে!! যদিও ডঃ ইউনুসের ব্যাপারেও এমনটা বলা যায় না যে তার হাতে গেলেই ভবিষ্যৎ ভালো হবে। কিন্তু তিনি তো বাদবাকি আর সবার চেয়ে (বিশেষত রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে) বেশী শিক্ষিত, মেধাবী ও বিচক্ষণ। তার পশ্চিমা সংযোগ নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। আবার দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক অবস্থা এমনই যে তার চেয়ে ভালো কোনও বিকল্পও নেই, অন্তত আজকের এই সময়ে।
সবচেয়ে বড় কথা, সবার আগে দেশটাকে তো আবারো দাঁড়াতে দিতে হবে, অর্থনীতি বাঁচাতে হবে!!
আর ভবিষ্যৎ?
ভবিষ্যৎ সত্যিকার অর্থে সবার জন্যই অনিশ্চিত। তা সেটা পশ্চিমা দেশগুলোর ক্ষেত্রেই হোক, চীন-জাপানের মতো মতো দেশের ক্ষেত্রেই হোক আর ভারত - পাকিস্তানের মতো দেশের ক্ষেত্রেই হোক, আমরা তো সেখানে অনেক ক্ষুদ্র একটা শক্তি।
১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৫৭
দূর মিয়া বলেছেন: অন্তর্জাল পরিব্রাজক ami o to tai bollam.
voi ekta ukraine and Russia (moto hobe na to)
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:১৪
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: হ্যাঁ, সেটা হওয়ার সম্ভাবনাও আছে।
কারণ, বাংলাদেশকে ঘিরে অন্যান্য প্রভাবশালী শক্তিগুলোর মধ্যকার রশি টানাটানি আর বিশেষত ভারতের আগ্রাসী মনোভাব।
আপাতত ভারত ব্যাকফুটে চলে গেলেও সে কিন্তু ছেড়ে দেবে না!!
বাংলাদেশকে এখন সবচেয়ে বেশী সতর্ক হতে হবে যে কটি বিষয়ের মধ্যে তার মধ্যে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ একটি হল ইসলামী জঙ্গিবাদ। ইসলামী জঙ্গিবাদকে রুখতে না পারলে সেটার সূত্র ধরে ভবিষ্যতে ভারত যদি কখনো বাংলাদেশ আক্রমণ করে বসে তাহলে কিন্তু তখন সেই বিপদের দিনে কাউকে পাশে পাবে না বাংলাদেশ। কেউ বাংলাদেশকে সাহায্য করবে না বা সাপোর্ট দেবে না।
ইসলামী জঙ্গিবাদকে এইজন্য যেকোনো মুল্যে রুখতে হবে।
১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এখনও সেনাবাহিনীর মধ্যে স্থিতিশীলতা আসেনি। কিছুটা দলাদলি চলছে। বর্তমান সরকারের উপরে অ্যামেরিকার সমর্থনটা হল সবচেয়ে বড় জিনিস। অ্যামেরিকার সমর্থন মানে ইউরোপের দেশগুলিরও সমর্থন। আর অ্যামেরিকা এই সরকারের ব্যাপারে বেঁকে বসলে তখন দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে। ফলে বিএনপি জামাতের আসার সম্ভবনা তৈরি হবে। এটা দেশের জন্য ক্ষতিকর হবে। কারণ বিএনপির খাইসলত তেমন বদলেছে বলে মনে হয় না। আর ওদের মধ্যে মেধাবী লোকজনও নাই। ডঃ ইউনুসের সাথে অ্যামেরিকার একটা সুসম্পর্ক আছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫২
অন্তর্জাল পরিব্রাজক বলেছেন: আসলে আওয়ামী লীগের সময় প্রত্যেকটি সেক্টরের মতো সেনাবাহিনীতেও যেভাবে রাজনীতি ঢুকানো হয়েছে তাতে করে তাদের মধ্যে স্থিতিশীলতা আসা এই মুহূর্তে বেশ কঠিন ব্যাপার। তবে এই ব্যাপারে আপনার সাথে একমত যে এখন ইউরোপ ও আমেরিকার সমর্থন সবচেয়ে বড় ব্যাপার। কারণ, আমাদের অর্থনীতি-রাজনীতির ওপর তাদের প্রভাব ভীষণ, বিশেষ করে আমাদের আর এম জী সেক্টরের সবচেয়ে বড় মার্কেট তো তারাই।
তবে আমি মনেপ্রাণে চাইবো যাতে আবার বি এন পি - জামাত ক্ষমতায় না আসে। কারণ এদের স্বভাব চরিত্র কখনোই বদলাবে না। এই দেখুন না এখনো ছাত্র আন্দোলনে যারা মারা গেছে সেই ক্ষত শুকানোর আগেই তারা কতো বড় অবিবেচকের মতো একটা শো ডাউন করে ফেললো। আর তাছাড়া বি এন পি এর প্রমিনেন্ট নেতাদের অর্ধেকই মরে সাফ। এখন তারা নির্বাচনে জিতে আসলেও দেশ ঠিকমতো চালাতে পারবে কি না সে ব্যাপারে খুব বড় একটা প্রশ্ন থেকেই যায়। তাছাড়া তারা গতবার ক্ষমতায় থাকাকালীন কি করেছিলো সেটা তো ভুলে যাই নি।
এসবের চাইতে ডঃ ইউনুসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বরং ভালো। তারা অনেকদিন ক্ষমতায় থাকতে পারলে ভালো হবে বলে মনে করি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৯
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
এত তাড়াতাড়ি কিছুই বলা সম্ভব নয়। আওয়ামীলীগ প্রচুর দমন করেছে। তবে অবকাঠামোগত উন্নয়ণের দিক থেকে আওয়ামীলীগ কিন্তু সফল বলা যায়।
তবে দুর্নীতিতে আওয়ামীলীগ সেরা হয়েছে। তাদের নেতা নেত্রীরা এত বেশি দুর্নীতি গ্রস্থ হয়ে পরেছিল যে তাদের দমন না করে জনগণ কে দমাতে শুরু করেছিল লীগ। অথচ তারা ইতিহাস ভুলে বসে ছিল। ভেবেছিল দমন করেই ঠিকে থাকবে।
আর বিএনপি জামাত কি করেছে সেটা দেশের মানুষ জানে। আমার মনে হয় নতুন দল নতুন মানুষ ও নতুন আইডিয়া বাংলাদেশের জন্য দরকার।