নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেনাবাহিনী কি স্বতন্ত্রভাবে না প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসাবে সরকারকে সহযোগিতা করছে ?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:২১

নতুন বছরে চিন্তাভাবনা ছিলো বর্তমান সরকার, রাজনৈতিক দল, আমলা ও সেনাবাহিনীকে নিয়ে লেখা কমায়ে দিবো । তাদের কর্মকান্ড জাস্ট পর্যবেক্ষণ করে যাবো। কিন্তু বাংলাদেশে এত ঘটনা এক সাথে ঘটে সবার মধ্যে চিন্তার উদ্রেক করে। এই যেমন গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকারের ভাষণ শুনে নানা প্রশ্নের জন্ম দেয়। ওয়াকার যে বডি ল্যাংগুয়েজে ও টোনে কথা বলেছে তা রীতিমতো বিস্ময়কর। তার আগে দেখে নেয়া যাক ওয়াকার উজ জামান প্রথম আলোর সাথে সাক্ষাৎকারে কি বলেছেন!

" আমরা পুরোপুরি সরকারের পাশে রয়েছি। আমরা চেষ্টা করব প্রধান উপদেষ্টা যেভাবেই আমার বা আমাদের সাহায্য চাইবেন, আমরা সেভাবেই উনাকে সহযোগিতা করব- সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার–উজ–জামান। "

'' পেছনে থেকে মানে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে সহায়তা করছি। তারা আমাদের কাছ থেকে যে ধরনের সহায়তা চাইছে, সেভাবেই সহায়তা দিচ্ছি এবং দেব। যে দিন অন্তর্বর্তী সরকার বলবে, ‘আপনাদের অনেক ধন্যবাদ, আপনারা আপনাদের কাজটা সম্পন্ন করেছেন, এখন পুলিশ আইনশৃঙ্খলার দায়িত্ব নেবে।’ আমরা তখন সানন্দে সেনানিবাসে ফিরে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান.।

''জেনারেল ওয়াকার: আমরা পুরোপুরি সরকারের পাশে রয়েছি। আমরা চেষ্টা করব প্রধান উপদেষ্টা যেভাবেই আমার বা আমাদের সাহায্য চাইবেন, আমরা সেভাবেই উনাকে সহযোগিতা করব। এটাতে যদি আমাদের অসুবিধা হয়, সৈনিকদের যদি সাময়িক অসুবিধাও হয়, তারপরও সরকারকে সহযোগিতা করে যাব। দেশ ও জাতির স্বার্থেই আমরা এটা করব। এই জাতির জন্য, দেশের জন্য ও দেশের মানুষের স্বার্থে যেকোনো ত্যাগ স্বীকার করতে আমরা তৈরি আছি। "

উপরে কিছু খন্ডিত বাক্যাংশের উল্লখ করা হয়েছে। উপরের কথা অনুযায়ী সেনাবাহিনী রাষ্টের সংস্কার কার্যক্রমে ড. ইউনূসকে স্বতন্ত্রভাবে সাহায্য করছেন। কিন্তু বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী কি সেনাবাহিনী সরকার কে সহযোগিতা করতে বাধ্য নয় ? এই যে সেনাবাহিনী ড. ইউনূস সরকারকে একক ভাবে সহায়তা করছে সেটা কি নিজেদের সর্বোচ্চ ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে করেছে নাকি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসাবে বাধ্য হয়ে করেছে তা সঠিক ভাবে জানা প্রয়োজন।

আমাদের সেনাবাহিনী মূলত বিদেশি শক্তির আজ্ঞাবহ দায়িত্ব করছে। এই যে সেনাবাহিনী নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের এত আবেগ সেই সেনাবাহিনী কিন্তু ২০১৪ ও ২০১৮ সালে সাধারণ মানুষের পক্ষ না নিয়ে তৎকালীন সরকারের পক্ষ নিয়েছিলো। এবার কি এমন ঘটনা ঘটলো যে ২০২৪ সালে সেনাবাহিনী শেখ হাসিনা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলো? সেনাবাহিনীর প্রধান ঘন ঘন মিডিয়াতে কথা বলেছেন। তিনি এখন নিজেকে সুপ্রীম পাওয়ার ভাবতে শুরু করেছেন কিনা তা নিয়ে যথেস্ট আলোচনা ও সমালোচনা হচ্ছে ফেবু পাড়ায়। একজন সরকারি কর্মচারী হিসাবে সেনাবাহিনী ড.ইউনূস সরকারের যে কোন আদেশ মানতে বাধ্য।

জেনারেল ওয়াকার নিজেকে মিশরের সিসি অথবা পাকিস্তানের জিয়াউল হকের মতো মনে করছে নাকি ? তিনি তার বক্তব্যে যে ভাবে বারবার বলে যাচ্ছেন যে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি সহযোগিতা করার আশ্বাস দেয়া হচ্ছে তাতে যে দেশের চুড়ান্ত ক্ষমতার নাটাই সেনাবাহিনীর হাতে রয়েছে তা ক্রমেই প্রকাশ পাচ্ছে।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:২২

কামাল১৮ বলেছেন: একটা উচ্চারণেই একজনকে চেনা যায়।প্রথমেই তিনি উচ্চারণ করেছিলেন জামাতের আমিরের নাম।এবং পরম শ্রদ্ধাভরে।তাতেই বোঝাযায় তিনি জামাত ঘেষা ছিলেন।পরে বললেন অন্যান্য নেতার নাম।অথচ জামাত থেকে বিএনপি জাতিয়পার্টি সবদিক থেকেই এগিয়ে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: একমত নই।জামাত হলো তথাকথিত সৎ লোকের দল। একাধিক বিদেশি শক্তি তাদের কাজে লাগিয়েছে। এখন যদি তাদের এক্সট্রা সম্মান দেয়া না হয় তবে হতাশ হয়ে পড়বে। ১/১১ তে ও এমন হয়েছিলো।

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:৩৪

কামাল১৮ বলেছেন: সেনা প্রধান কি বললো তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হলো আমেরিকা থেকে কি নির্দেশ আসে সেটা।সেটা বোঝার ক্ষমতা সবার নাই।ব্লগে দুই এক জনের আছে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:২৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হয়ে ওয়াকার যে ভাবে কথা বলেছে ভালো লাগে নাই আমার। সে সহযোগিতা করতে সাংবিধানিক ভাবে দায়বদ্ধ।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:১০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমার মনে হয় সেনাবাহিনী যতই নাটাই ধরে রাখুক এই মুহূর্তে তাদের অন্য কিছু ভাবার অবকাশ নেই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তাও ঠিক।

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৩

কামাল১৮ বলেছেন: জামাত হলো দুনিয়ার জঘন্য প্রতারকদের দল।যারা বৃটিশ আমল থেকেই শয়তানি করে আসছে।প্রথমে পাকিস্তানের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে পরে বাংলাদেশের স্বাধীনতারো বিরোধিতা করেছে।শুধু বিরোধিতা করেই ক্ষান্ত হয় নাই।পাকিদের হয়ে মুক্তি যোদ্ধাদের বিরোদ্ধে যুদ্ধকরেছে।আপনার পরিবারের কেউ কি রাজাকার ছিলো,বাপ চাচাদের কেই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই পোস্টে জামাত নিয়ে লিখা অর্থহীন।

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: আপনার লেখা যে স্ববিরোধী সেটা কি বুঝতে পারছেন।আজকে ওয়াকার প্রজাতন্ত্রের কর্মচারি আওয়ামী সরকারের সময় কি প্রজাতন্ত্রের মালিক ছিলো।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমার বক্তব্য ঠিকই আছে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সেনাবাহিনীর উচিত ছিলো আরো আগেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যাওয়া। সামরিক ক্যু হতে অনেক দেরি হইসে। ইউনূসের সরকার জনগণের সমর্থনে ক্ষমতায় গেছে। এখানে ওয়াকার পোদ্দারি করলে তো সন্দেহ লাগবে যে এর আলাদা উদ্দেশ্য আছে নাকি!

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: সেনাবাহিনী শেষ মুহুর্তে আওয়ামীলীগকে সাপোর্ট করেনি। সেনাবাহিনী চাইলে ৩২ নম্বর আগুনে পুড়তো না, শেখ হাসিনার এমন করুন পরিনতি হতো না।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এগুলো সব শেখ হাসিনার পাপের ফসল। সেনাবাহিনীকে বাধ্য করা হয়েছে।

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:১৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

সেনারা দেশের মালিক।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৪৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমলাতন্ত্র, মিলিটারী ও দেশের বর্তমান রাজনৈতিক দলগুলোকে সাইজ করতে হবে। এরা দেশটা শেষ করেছে।

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৪৬

সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: হুম

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৪৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০৫

ক্লোন রাফা বলেছেন: আমেরিকার সমর্থনে বাংলাদেশে সেন ক‍্যু হয়েছে। সেনাবাহিনীর সমর্থন ছাড়া এক মিনিটও ক্ষমতায় থাকতে পারবেনা বর্তমান এনজিওগ্রাম/কচি রাজাকার সরকার। দয়া করে তিনজন তথাকথিত ছাত্রপ্রতিনিধি থাকতে দিয়েছে। অচিরেই বুটের শাসন শুরু হবে ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:০৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এর জন্য আওয়ামী লীগ দায়ী!

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

মুল হোতা ছিল সেনাপ্রধান
কথিত ছাত্র আন্দোলন আর শেখ হাসিনাকে জোরপুর্বক বহিষ্কারের এর জন্য সম্পূর্ণ এককভাবে দায়ী সেনাপ্রধানের মীরজাফোরি।
৪ ও ৫ই আগষ্ট কারফিউ ছিল। প্রধান সড়ক গুলোতে সেনা ও পুলিশ টহল হয়েছিল রাস্তায় তেমন ছাত্ররা ছিল না। ছিল ভাড়াটে কিছু অস্ত্রধারি লাঠিয়াল। , জামাত-হিজবুত হাইকমান্ডের নিয়োজিত মিলিশিয়া বাহিনী। এরাও তেমন ক্ষতি করতে পারতোনা যদিনা সেনাপ্রধান মিরজাফরি করতো।
নুরুল হক নুর এবং একজন সমননয়ক বিভিন্ন স্থানে বক্তব্য রেখে বলেছিলেন ১৭ তারিখের পর আন্দোলন ছাত্রদের হাতে ছিল না।
তাহলে কার হাতে ছিল? সেনাপ্রধান ও জামাত হিজবুত।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:০৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনাদের নিজেদের উচিত আত্নসমালোচনা করা। পুরো দেশের বারোটা বাজিয়ে এখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আপনাদের মধ্যে জাগ্রত হয়েছে। অথচ মুক্তিযুদ্ধের প্রথম চেতনা ছিলো মানুষের তিন বেলা খাওয়ার স্বাধীনতা।

১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সেনাবাহিনী শৃঙ্খলাবদ্ধ একটি বাহিনী। তাই হাসিনার সময়ে অন্যায় দেখা সত্ত্বেও তারা কিছু করতে পারেনি। যেমন পারেনি বিডিআর বিদ্রোহের সময়ে। এই বারের জুলাইয়ে আওয়ামীলীগ বাড়াবাড়ির চরমে পৌঁছেছিল। জুনিয়র সেনা কর্মকর্তারা আওয়ামীলীগের জুলাইয়ের কর্মকাণ্ড আর সহ্য করতে পারে নাই। যার কারণে জেনারেলদের আর কিছু করার ছিল না। জেনারেলরা মধ্যম পর্যায়ের এবং নীচের পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ক্ষেপীয়ে সেনাবাহিনী চালাতে পারে না। এটা সম্ভব না। এই কারণে ৩ আগস্ট সেনা প্রধান সকল অফিসারদের মতামত বোঝার চেষ্টা করেছেন। হাসিনা এবং তার বাহিনী বাড়াবাড়ি না করলে সেনা বাহিনী হাসিনাকে সমর্থন দিয়ে যেত। জেনারেলরা ক্যু এড়ানোর জন্য বাধ্য হয়েছেন জনগণ এবং তরুণ সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষ নিতে। এখনও বেশীর ভাগ জেনারেল হাসিনাপন্থী। কিন্তু তাদের কিছু করার নাই। আওয়ামীলীগের হঠকারিতার সুযোগ বিদেশী শক্তিরা নিয়েছে। এটাই স্বাভাবিক।

একই ঘটনা ঘটেছিল ১৯৭৫ সালে। আওয়ামীলীগ বাড়াবাড়ি করেছিল। আর্মি তাদের ঠাণ্ডা করে দিয়েছিল। ১৯৯০ সালে এরশাদ বাড়াবাড়ি করেছিল তখন আর্মি বলেছিল আপনার অন্যায়ের সাথে আর্মি নাই। ২০০৬ সালে বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছিল ফলে ১/১১ এসেছিল আর্মির মাধ্যমে।

বর্তমানে সামরিক বাহিনী বাধ্য হয়ে এই রাজনীতির মধ্যে জড়িয়ে গেছে। এটা তাদের জন্য বাড়তি চাপ। কারণ তারা এমনিতেই ভালো আছে। দেশের রাজনীতিবিদরা ব্যর্থ হলে আর্মি আসবেই এবং বাইরের দেশ নাক গলাবেই। হাসিনা বোঝে নাই যে আমলা এবং সামরিক কর্মকর্তারা যে কোন সময় তাদের অবস্থান বদলাতে পারে। তারা সর্বদা সংঘবদ্ধ। ফলে কোন রাজনৈতিক সরকার এসে তাদের তেমন কিছু করতে পারে না। জনগণের আস্থা অর্জন না করে ভারতের এবং র এর আস্থা অর্জন করলে এই রকমই হওয়ার কথা।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ওয়াকারের কি আলাদা মোটিভ আছে কিনা,কে জানে!

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বর্তমান যুগে সামরিক শাসন চলে না। এটা আর্মিও জানে। ১/১১ এর সময়ে জেনারেল মইনউদ্দিন এটা বুঝতে পারেননি। হিসাবে গড়বর করে ফেলেছিলেন। পরে তাকে আবার রাজনৈতিক দলের সাহায্য নিতে হয়েছিল নিষ্পাপ হওয়ার সনদ পাওয়ার জন্য। উনি মেরুদণ্ডহীন ছিলেন। যে কারণে বিডিআর বিদ্রোহের সময়ে হাসিনার আচলের নীচে ছিলেন। শেখ হাসিনা গত ১৫ বছরে এমন সব অফিসারদের উপরে তুলেছে যারা হয় মেরুদণ্ডহীন অথবা তারা সাইকোপ্যাথ টাইপের। মেরুদণ্ডহীন একজন জেনারেল আর্মির ইউনিফর্ম পড়ে শেখ হাসিনাকে কদমবুসি করেছিলেন কয়েক বছর আগে। উনি যশোরের জিওসি ছিলেন। আর সাইকোপ্যাথ অফিসারের উদাহরণ হল কর্নেল জিয়াউল আহসান (এনটিএমসির মহাপরিচালক ছিলেন)। মানুষ হত্যা এবং নিপীড়ন সে উপভোগ করে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সব চলে এদেশে।

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

বিষাদ সময় বলেছেন: এখন তিনটা প‌্যারালাল সরকার চলছে আমাদের দেশে। আগে সানগ্লাস পরে সেনাবাহিনীদের দেখতাম অনেক বর্ণীল দেখাতো, পরে সে সানগ্লাস খসে পড়ায় সব বিবর্ণ হয়ে গেল এবং এটাই ফ্যাক্ট।
এসব নিয়ে অনেক কথা বলা যায় কিন্তু মত প্রকাশের স্বাধীনতা আগেও ছিলনা এখনও নাই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: লাস্ট লাইনের সাথে কিছুটা একমত। কারণ সংবাদপত্র গুলো কেমন বিটিভি হয়ে গেছে জানি!

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:২৭

এম ডি মুসা বলেছেন: শুভ রাত্রি। যাইহোক। মুক্তি পাক জনতা। গনতন্ত্র আরেক নাম নিজ তন্ত্র

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৩২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:১৯

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: এই সেনা প্রধান তো মীরজাফর , তার কার্জকলাপের দরুন এটায় বলতে হয় ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৪:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



সেনা বাহিনীর নাম নিলে নামের আগে দেশপ্রেমিক লাগাতে হয়।
তেমনি জামাতে ইসলামীর নামের আগেও।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হা হা

১৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এগুলো সব শেখ হাসিনার পাপের ফসল। সেনাবাহিনীকে বাধ্য করা হয়েছে।

সমস্ত শাস্তি তো আল্লাহপাক মৃত্যুর পর দেবেন।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:১৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.