নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ কেন দাবী করলো না এনসিপি ?

২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৩৫


বাংলাদেশের রাজনীতির মঞ্চে আওয়ামী লীগ দলটি এখন ফুটবলের মতো ব্যবহৃত হচ্ছে। আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না পুনর্বাসন ইস্যুতে বড়ো ছোটো সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে বিভক্তি দেখা যাচ্ছে। নবগঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি রাজনীতির মাঠে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ইস্যু কে টারগেট করে সামনের দিনে জনগণের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার চেষ্টা করবে। বিএনপিকে তারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ ইস্যুতে চাপে ফেলতে চাইবে। সেনাপ্রধান সহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইনক্লুসিভ নির্বাচনের ব্যাপারে জোর দিলেও বলির পাঁঠা কেবল সেনাপ্রধান কে বানানোর চক্রান্ত চলছে । সেনাপ্রধান বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ কে পুনর্বাসন করতে চায় এই দাবী তুলে জনগণকে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে দাঁড় করাতে চাইছে একটি চক্র। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া বা না হওয়ায় আসলে সেনাপ্রধানের দায় কতটুকু ?

ইন্টেরিম সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল আইন সংশোধন করেছে। আওয়ামী লীগ সেকেন্ড টাইম ক্ষমতায় এসে একবার ৭২ সালের আইসিটি আইন সংশোধন করেছিলো। তাদের এই আইন সংশোধনের মূল উদ্দেশ্য ছিলো মানবতা বিরোধী দল হিসাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কে নিষিদ্ধ করা। ইন্টেরিম সরকার সংশোধনের মাধ্যমে মানবতা বিরোধী অপরাধে দলের বিচারের যে বিধান বিগত সরকার যুক্ত করেছিলো তা বাতিল করে দেয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের আইন সংশোধনের সময় প্রাথমিক ভাবে সুপারিশ করা হয়েছিলো কোন রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ না করে অন্তত দশবছরের জন্য মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রমাণিত হএল নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ রহিত করার। কিন্তু চূড়ান্ত সংশোধনের সময় সেই সুপারিশ গ্রহণ করা হয় নি। অর্থাৎ মানবতা বিরোধী অপরাধে রাজনৈতিক দল হিসাবে আওয়ামী লীগের বিচারের জন্য কোনো আইন নেই। নির্বাহী আদেশে ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবাদ বিরোধী আইনের মাধ্যমে সুযোগ থাকলেও তা বাস্তবায়ন করা দূরুহ ব্যাপার ! জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্র শিবির কে জুলাই অভ্যুত্থানের দুইদিন আগে নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো। বিচারিক প্রক্রিয়া ব্যতীত নির্বাহী আদেশে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা হলে তুমুল সমালোচনার জন্ম নিবে। সরকার ও কিংস পার্টি নির্বাহী আদেশে আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয়। হাসনাত আবদুল্লাহর আজকের বক্তব্য থেকে এই বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যায়।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে তাহলে কে বাধা দিচ্ছে ? সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান কি সরকার কে আইন সংশোধনের জন্য চাপ দিয়েছিলো ? এই এখতিয়ার উনার আছে ? সরকার প্রধান এই মুহুর্তে আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করে দিক তখন যদি সেনাপ্রধান বাধা দিতে যায় তবে জনসম্মুখে তা প্রকাশ করা হউক। সেনাপ্রধান কে দীর্ঘদিন ধরেই টারগেট করা হচ্ছে কারণ উনার কারণে অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার যে স্বপ্ন তা ভন্ডুল হতে চলেছে। সেনাপ্রধান একেবারে শুরু থেকে বলে আসছেন আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করার জন্য। ইহা অনেকের হজম হচ্ছে না। ফরমালি ও ইনফরমালি ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তিবর্গের সুযোগ সুবিধা কমে যাবে যদি একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন হয়। আর তাদের পথের প্রধান কাঁটা হচ্ছেন জেনারেল ওয়াকার উজ জামান। একটি চক্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ট্রানজিশনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চাইছে। একদিকে প্রধান উপদেষ্টা আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে না বলে মত দিচ্ছেন অন্যদিকে ইন্টেরিম সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম আওয়ামী লীগ কে আর রাজনীতি করতে দেয়া হবে না বলে হুশিয়ারি দিচ্ছেন । অর্থাৎ খোদ উপদেষ্টা পরিষদের মধ্যে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে মতানৈক্য দেখা যাচ্ছে। জনগণ তাহলে কার কথা বিশ্বাস করবে ?

আওয়ামী লীগ ইস্যুতে দেশের পরিস্থিতি ঘোলাটে হউক, নির্বাচন পিছিয়ে যাক এমনটাই চাইছে একটি গ্রুপ। সেই গ্রুপে রয়েছেন কিছু সোশ্যাল ইনফ্লুয়েঞ্জা, পাতি রাজনৈতিক নেতা ও আমলারা। সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান কে সরাতে তারা বদ্ধপরিকর। তাদের ইচ্ছা হলো ১/১১ এর মতো সরকার বা সেনা শাসন অথবা সবচাইতে বেশি আলোচনা হচ্ছে বিপ্লবী সরকার গঠন করে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্ষমতায় স্বাদ নেওয়া।

এনসিপি আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ ইস্যুতে সংবাদ সম্মেলন করেছিলো। সেখানে তারা প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের নিন্দা জানিয়েছেন। এত বড়ো ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবী না করে শুধু নিন্দা জানানো কম হয়ে গেছে। তাদের দলের আহবায়ক তো কিছুদিন আগেও সরকারের অংশ ছিলো। তখন সরকারের আইন সংশোধনের প্রতিবাদ কেন করা হয়নি! এনসিপির উচিত ছিলো প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাও দেয়া। বাকি দুইজন সমন্বয়ক যারা সরকারে আছে তাদের পদত্যাগ করা। যেহেতু কোন ঘটনা দৃশ্যমান নয় তাই সন্দেহ হতে পারে ইহা কি আবার কোনো মেটিকুলাস ডিজাইনের অংশ ? শাহবাগে আজ গণজাগরণ মঞ্চ ২.০ এর মতো কর্মসূচী দেখা গিয়েছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার দাবীতে। এনসিপি লাগাতার কর্মসূচী ঘোষণা করেছে। সব কিছু কেমন জানি তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে !

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: এই সরকার জামাতে ইসলামিকে নিষিধ্য করবে।আমেরিকা তাই চায়।

২৩ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:১০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জামায়াত যা করেছে তা বাংলাদেশের মানুষের সাথে করেছে। আমেরিকা কেন চাইবে জামায়াত নিষিদ্ধ হউক?

২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:০১

কামাল১৮ বলেছেন: ইউনুস ও সমন্বয়কদের মাঝে দুরত্ব বাড়ছে।

২৩ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:১১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মাঝে মধ্যে আমার কাছেও এমনটাই মনে হয়। তবে তাদের দল কিংস পার্টি নয় সেজন্য ও এমনটা করতে পারে।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ২:০৬

সরকার পায়েল বলেছেন: ইউনুস কে ইউনুস কি ⁉️ একটা সাইনবোর্ড তার কি কোন ক্ষমতা আসলে আছে ⁉️ ঢাল তলোয়ার বিহীন এক নিধীরাম এর কিছুই করার নাই l তার না আছে জনতার শক্তি না আছে রাজনীতির ক্ষমতা শুধু কিছু আন্তর্জাতিক লিংক তাও নিভু নিভু অবস্থা l জোড়া তালির এক সরকার চলছে হাওয়ায় কে কখন দিক থেকে থাবা দেয় বলা কঠিন ‼️

মনে কিছু নিবেন না মোশারেরফ করিমের হুব্বা সিনেমার একটি ডায়লগ মনে পরে গেল, শালার একটা মাত্র পোদ তা মারার জন্য হাজার খানেক লোক বসে আছে ⁉️ কথাটি বর্তমান সরকারের পরিস্থিতির সাথে খুবই প্রাসঙ্গিক l

২৩ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ২:১৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পরিস্থিতি কি আসলেই এত জটিল ? নাকি জটিল করে দেখানো হচ্ছে ? মেটিকুলাস প্লান অনুযায়ী যে কাজ করা হচ্ছে না তাই বা কে বলতে পারে?

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ২:০৭

আদিত্য ০১ বলেছেন: আচ্ছা আজকে শাহবাগে ফেবুকিয় লাল বাহিনীদের বিশাল সমাবেশের কোন ছবি মিডিয়াতে দেখাচ্ছে না কেন। কোথায় লাইভ দেখা যাবে, একটা লিঙ্ক দিয়েন। ইলিয়াস পিনাকির ২৪ ঘন্টায় পিনিকে থাকে। কোনভাবে পিনাকিকে জামাতের আমির বানায়ে দেওয়া যায় না। মাঝে মাঝে শফি ও হাবাদুল্লার সবগুলো সাঙ্গ পাংগদের কপালে তিলক ফোটা দিয়ে দিবে। ৫ আগস্ট যেভাবে পরিবর্তন হইছে, এইভাবে পরিবর্তন তো অবশ্যই হবে, এইগুলার যায়গা হবে কোথায়।

এখনটিভির সাংবাদিকের শু*** দিয়ে গালি দেওয়াতেও প্রাণিটাকে অবহেলা করা হইয়েছে। কি যে পাইছে, রাত ৩টা সময় মেয়াদউত্তীর্ণ গাজা খেয়ে ফারুকীর বস্তা নাটকের প্লট সাজিয়ে জনগনের মাঝে ছাড়বে, আর গেঞ্জি বা ফেসবুকিয় ব্রেইন ওয়াশড লোকজন তাহাই নিয়ে নাচিবে

২৩ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ২:১৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এভাবে বিপ্লবীদের অপমান করছেন কেন ? তারা দেশের এসেট ! :)

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:৫৩

সরকার পায়েল বলেছেন: এই আন্দোলন কোন প্লানেরই অংশ না সরকার পরে যাবে ভাবে নাই l সরকারের এবং দলের ভিতরের সরকারেরই একটি অংশের বেইমানির কারণেই এটা হয়েছে l

২৩ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


ইউনুছ সাহেব এক কথা বলেন।
তার অধীনস্তরা অন্য রকম কথা বলেন।
তাহলে জনগণ কার কথা বিশ্বাস করবে?

২৩ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জনগণ বিভ্রান্ত হচ্ছে।

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:০৮

আহমেদ রুহুল আমিন বলেছেন: সবকিছু মিলে মনে হচ্ছে- এন্টি ইন্ডিয়ানদের মাইনাস করার একটা গভীর ষড়যন্ত্র চলছে ।

২৩ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৪০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এন্টি ইন্ডিয়ান সেন্টিমেন্ট বাংলাদেশে ৮/১০ কোটি লোক রয়েছে। কতজন কে মাইনাস করবে? জেন-জি ৮০ ভাগ এন্টি-ইন্ডিয়ান!

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১৯

আদিত্য ০১ বলেছেন: আজকের নিউজগুলা দেখেন। মজা পাইলাম। এদের কথা আর কাজ কর্মেই হাসনাদের দ্রুত পতন হবে।দেইখেন।পলিটিশিয়ান হতে হলে বয়স ও অভিজ্ঞতা দুইটা অনেক দরকার আছে। এদের কাজে আর কথায় এখন মানুস হাসছে। আরও অনেক কিছু ঘটবে যা দেখা যাচ্ছে

২৩ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:১৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যাই ঘটুক আম্লিক আর আসবে না ফিরে। :)

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২২

রিফাত হোসেন বলেছেন: লীগের অন্ধদের দেখলে হাসি পাবে না রেগে যাবে। যখন ঠুকাঠুকি বিষয় উঠে তাহলে এই পার্টি বাচ্চা বা নিভে যাবে হেনতেন। আর যখন স্বাভাবিক গুরুত্বপূর্ণ একমত হয় তখন তারা হয়ে যায় কিংস পার্টি।
তারা এগুতে না পারলে এর জন্য দায় তাদের কম বরং প্রতিযোগী দলগুলোর বেশি। স্বাভাবিকভাবেই তারা নতুন শক্তি মেনে নিবে না। তারা এটা সর্বোচ্চ অসহযোগিতা করবে। দল-লীগের যথেষ্ট পয়সা ও লোকবল আছে। জামাতও পিছিয়ে নেই। সুতরাং নাগরিক পার্টি সে তুলনায় কিছুই নই। শুধু জনপ্রিয়তা মুখ্য বিষয় হবে না। অন্ধ সমর্থন সর্বদা ভাল কিছু বয়ে আনে না।

২৩ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:০২

আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: যাই ঘটুক আম্লিক আর আসবে না ফিরে। :) আপনার মত এই উক্তি আর হাসি দিয়ে হাসনাত এখন নিজের পদ নিয়ে টানাটানি। হাসি থামিয়ে বিম্পিকে জয়ী করায় মনোযোগ দেন, আওয়ামীলীগ আইয়ূবও নিষিদ্ধ করেছিলো, গাব্দুল্লা মার্কা উক্তি দিয়ে কিছুই হয় না। অপেক্ষা করেন সময়ই বলে দিবে এবং আগামী ১ বছরের মধ্যে আওয়ামীলীগ রাজপথে থাকবে আর লিখে রাখেন ৫ বছর পর আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার জন্য জনসমর্থন অর্জন করবে। আপনি লিখে রাইখেন, আমি সামুতে আছি, ৫ বছর পর যদি এই কথা সত্য না হয়, আমার চৌদ্দগুস্টি উদ্ধার করে পোস্ট দিয়েন

২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:১৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ওরা ভুল করেছে সেনাবাহিনীর বিপক্ষে বলে! ক্ষমা করে দেন।

১১| ২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:১৬

আদিত্য ০১ বলেছেন: বরং আওয়ামীলীগকে নিয়ে আওয়ামীলীগই ভাবুক। আপনি বিম্পি নিয়ে ভাবুন। আওয়ামীলীগ বহুবার এই ধরনে ঝড় ঝাপটা দিয়ে গেছে। এগুলা বহু হুমকি ধামকি পাইছে তাও না। বরং গ্রেনেড মেরে পুরু দলকে নিশ্চিন্ন করে দিতে চাইছে। কি হইছে। আপাতত আপনি নিজের দলের জন্য ভাবুন, এইটাই ভালো, আওয়ামীলীগ নিয়ে ভাববে আওয়ামীলীগের লোক।

আইয়ুব ইয়াহিয়া টিক্কার মত সামরিক শাসনদিয়ে আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ শুধু করেনি, নিশ্চিন্ন করার জন্য সবকিছু করেছে। ইতিহাস জেনেও যদি পিনাকির পিনিকে ইনকিলাবের রেসিপি দিয়ে যদি একটু তৃপ্তি ঢেকুর তুলতে চান, তুলেন, আপনারা এইটুকু করেন। স্বাধিনতার পর আওয়ামীলীগকে কতবার নিশ্চিন্ন করার খড়ক নেমেছে! সো ভাই এগুলা বলে লাভ নাই। পিনাকি ২০১৩ তে গো আ কসাই কাদেরের ফাসির জন্য শাহবাগের আন্দোলনে এক্টিভিস্ট ছিলো আর এখন এই পিনাকি জামাতের আমির। সবকিছু স্বার্থ।

আপনি বিএনপি করেন,কিন্তু বিএনপি অপকর্ম আপনার চোখে ধরা পড়ে না। যাইহোক আপাত নিজের ঘরের দিকে নিজেদের মনোযোগ দেওয়া ভালো। আওয়ামীলীগ আওয়ামীলীগ জপতে জপতে রাজুতে আয় ভাইডি আজ উপহাসের পাত্র হয় নি শুধু, নিজের দলে সে গুরুত্ব হারাচ্ছে

২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:২১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি বিএনপি করি না গভীরভাবে। আমি কেবল গণতান্ত্রিক ট্রানজিশনের জন্য বিএনপি বিকল্প দেখছি না। বাকি গুলো মুনাফেক ! কি করে বসে ঠিক নাই।

বাংলাদেশের কোনো দলের প্রতি আমার আস্থা নেই। এনসিপির প্রতি ছিলো কিন্তু তারা যেভাবে সংবিধান ছুড়ে ফেলতে চায় ইহা ভালো লক্ষণ নয়। কোটা আন্দোলনের সময় এমন কথা বললে কেউ মাঠে নামতো না।

১২| ২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:২৯

আদিত্য ০১ বলেছেন: ভাই সবদলের দোষ আছে। আওয়ামীলীগের অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস, শেষ দিকে এসে বিএনপিকে নির্বচানমুখি না করতে পারা, জনগনের চাওয়াপাওয়ার ৬০ পার্ছেন্ট পূরন না করা, সাধারন ছাত্রদের ছোট আন্দোলনকে থুরাই কেয়ার না করে হুদাই হামলা করে বড় করা। এমন অনেক ভুলের খেসারত দিচ্ছে। কিন্তু এগুলা থেকে শিক্ষা নিয়ে আওয়ামীলীগ মানুসের আশা আকাঙ্ক্ষার জন্য ফিরে আসবে। দেইখেন, জনগনই আনবে, তার লক্ষন এই ৭ মাসে দেখছি। ভেবেছিলাম ২ বছরেও আওয়ামীলীগ তেমনটা আগাতে পারবে না। কিন্তু আগাইছে ভালোই সেটা আপতত দৃশ্যমান না, এগুলো হল কৌশল। তবে এই আন্দোলনে আওয়ামীলী চরম শিক্ষা পাইছে। এরপর আওয়ামীলীগ এইভুল করবে না। তবে ভাই সবদলের ভুল ত্রুটি থাকবে। কিন্তু সেটা পরিমান কম যার সেই পাবে দীর্ঘ জনসমর্থন।

২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৩২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার অধীনে থাকলে আর ফিরে আসতে পারবে না।

১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৪২

আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার অধীনে থাকলে আর ফিরে আসতে পারবে না।
এই উত্তর আগেই দিছি, আমার আগের কমেন্ট পইড়েন। সময় সবকিছু জানিয়ে দিবে, আগামী ১ বছরেই রেজাল্ট পাবেন। বেশি সময় না ইনশাআল্লাহ

২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ২:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পড়েছি আপনার প্রতি মন্তব্য! মনে হচ্ছে না আসতে পারবে।

১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১:৪৭

আদিত্য ০১ বলেছেন: এনছিপিরে জাসদের সিরাজ সিকদারের মত ভুতে ধরেছে,সরষে খেতে ভুত; এর উঝা নাই। জাসদের মত টুকরা টুকরা হবে। ১৯৭২ সালের পর জাসদ আওয়ামীলীগকে টুকরা করতে কত কিছু যে করেছে, অবশেষে তারা গোপন কূটকৌশলে ১৯৭৫ হইছে। আওয়ামীলীগ ঠিকই আছে। কিন্তু জাসদ নিজেই টুকরা টুকরা হইছে। এনছিপি জাসদ একই।

২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ২:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জাসদের মতো বুদ্ধিমান নেতা এই দলে নাই।

১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৩:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আলীগ অবশ্যই আসবে।
এটা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।

চাকরির কোটার আন্দোলন মানেই বিপ্লব নয়।

২৪ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:০৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কুমড়ো পটাশ আরাফাত বলেছে আসবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.