![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
কথায় আছে মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়- এই প্রবাদ পতিত স্বৈরাচারী দল আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। উহাদের সাধারণ ছাত্র জনতা জীবন হাতে নিয়ে পালাতে দিয়েছে কিন্তু এর কোনো শুকরিয়া নাই। বরং সাধারণ মানুষের প্রাত্যহিক সমস্যা নিয়ে মশকরা , জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে ফাজলামি ও মিডিয়ার মাধ্যমে ডিজ ইনফরমেশন ছড়িয়ে উহারা নিজেদের আরো পচাচ্ছে। এই যেমন ধরেন ওবায়দুল কাদেরের কথা। উহা আগস্ট মাসের ৫ তারিখ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় বাথরুমে প্রায় পাচ ঘন্টার মতো লুকিয়ে ছিলেন। কতিপয় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি উহাকে সাধারণ ছাত্র-জনতার আক্রোশ থেকে সেইভ করেছে। ঘটনাটি বড়োই রহস্যজনক। সাধারণ সেন্সে ছাত্র-জনতা আগস্ট মাসের ৫ তারিখ ওবায়দুল কাদের কে সামনে পেলে পিটিয়ে ইনকিলাব জিন্দাবাদ করে দিতো। উহাকে যারা সেইভ করেছে তারা নাকি যখনই ওবায়দুল কাদের কে সামনাসামনি দেখেছে তাদের রাগ পানি হয়ে গেছে। তারা কাদের মিয়া কে বাচানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে। এসব অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা নিশ্চয়ই কোনো লেনদেনের বিনিময়ে উক্ত কাজ করেছে অথবা ওবায়দুল কাদের মিথ্যা বলছেন। বাংলাদেশের সাংবাদিকরা যখন উহার ইন্টারভিউ নিয়েছে কাদের সাহেবের মধ্যে অনুশোচনার কোনো লেশমাত্র ছিলো না। শেখ হাসিনার পর সবচেয়ে বেশি কটাক্ষ করে কথা বলতেন ওবায়দুল কাদের।
যখন আমেরিকা বাংলাদেশের নির্বাচনের পূর্বে বারবার তাদের রাষ্ট্রদূত ও ডেলিগেটস দের রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে মিটিং করছিলো তখন ওবায়দুল কাদের প্রচন্ড আক্রমণাত্নক কথা বলেছিলেন। আমেরিকার তৎকালীন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস কে নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেছেন। বিরোধী দল ও সাধারণ মানুষ কে কটাক্ষ করে তিনি বলেছিলেন, " দিল্লী আছে আমরা আছি। তলে তলে সমঝোতা হয়ে গেছে"। অর্থাৎ জনগণের চেয়ে ভারতের উপর উহার অগাধ বিশ্বাস ছিলো। যখন কোটা আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্র হতে থাকে তখন কাউয়া কাদের বলেছিলেন, " এদের থামাতে ছাত্রলীগই যথেষ্ট "। ওবায়দুল কাদেরের অহমিকা এখনো কমেনি। উহারা নাকি বাংলাদেশ আসবে তারপর আবার দেশ চালাবে। কোনো আত্নসমালোচনা নেই। হাজার হাজার টাকা লুটপাট করেছে তা নিয়ে শরম অথবা লজ্জা কিছুই লাগে না। আওয়ামী লীগের অধিকাংশ তৃণমূল কর্মী সকাল বিকাল মা-মাসী তুলে ওবায়দুল কাদের কে গালি দেয়া উচিত ছিলো দেখামাত্রই। কিন্তু তারা সবাই ওবায়দুল কাদেরের প্রতি পূর্ণ আস্থা রাখছেন কারণ নেত্রী এখনো উহার উপর ভরসা রাখে। অথচ পার্টির সভানেত্রী ও সেক্রেটারির রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ !
ওবায়দুল কাদেরের যেমন লজ্জা নেই উহার নেতা কর্মীদেরও কোনো লজ্জা নেই। এরা এখন মাঠে নেমেছে জুলাই অভ্যুত্থান নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করার মিশনে। এর সবচাইতে বড়ো উদাহরণ হচ্ছে জামায়াত নেতার মুক্তিকে কেন্দ্র করে বাম সংগঠনের শিক্ষার্থীদের উপর জা-শির হামলার ঘটনায় উহাদের উল্লাস ছিলো দেখার মতো। কারণ উহারা খুশি যে জুলাই মাসে বিপরীত ধারার সংগঠনগুলোর মধ্যে এক দফা বাস্তবায়নের জন্য যে ঐক্য ছিলো তা ভেঙে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। আম্লিক নেতা-কর্মীরা খুশি কারণ বামেরা মার খাচ্ছে। আম্লিক বামদের বিরুদ্ধে 'লাল বদর ' ট্যাগ দিয়ে মনে মনে শান্তি খুজে। তারা ভুলে যায় ছাত্রলীগ বিগত ষোল বছরে কত সাধারণ শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন সংগঠনের সাথে যুক্ত শিক্ষার্থীদের উপর স্টীম রোলার চালিয়েছে। উহারা নিজেরা পতনের চূড়ান্ত সীমায় পৌছে গেছে সে ব্যাপারে হুশ নেই কিন্তু তাদের তথাকথিত শত্রুদের একে অপরের মধ্যে সংঘাত উহাদের একমাত্র বিনোদনের উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে। কয়েকটি রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের জামায়াত নেতার মুক্তির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে কিছুটা হলেও স্বস্তির বার্তা দেয়। তরুণ প্রজন্ম নিজেরাই তাদের স্বাধীনতা রক্ষায় সচেষ্ট হবে কোনো রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা ছাড়া ইহাই সবার চাওয়া। কিন্তু আম্লিকের চাওয়া ভিন্ন। উহারা মনে করে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা তাদের বাপের তালুকদারি। তাই এসব নিয়ে কেবল তারা প্রতিবাদ করলে মানায়। বাকিরা কে কি করলো তাতে কিছু যায় আসে না। শেখ হাসিনা বারবার বলতেন, " এইটা আমার বাবার দেশ। আমার বাবা দেশ স্বাধীন করেছে "। একই ভাবনা আম্লিকের টপ টু বোটমের মধ্যেও কাজ করে, "একমাত্র তারাই স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ধারক-বাহক " । স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বাকিরা কিছু বললে উহার কোনো গুরুত্ব নেই।
ইন্টেরিম সরকার সংঘাত এড়াতে আম্লিকের নিবন্ধন ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে রেখেছে বিচার শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত। অফলাইনে এই নিষেধাজ্ঞা কিছুটা কাজে দিলেও অনলাইনে কোনো কাজে দেয় নাই। আম্লিক নেতা কর্মীরা ফেইসবুকে তাদের পেইজের নাম চেঞ্জ করে বাংলা এম্পায়ার ৭১, লিটল মুজিব সহ মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পর্কিত নাম ব্যবহার করে ডিজইনফরমেশন ছড়াচ্ছে। আগস্ট মাসের ৫ তারিখের পরপর তাদের প্রধান কাজ ছিলো সোশ্যাল মিডিয়া প্রচার করা 'আগেই ভালো ছিলাম' । সময় যত গড়িয়েছে ইন্টেরিম সরকারের দূর্বলতা ও জুলাই ঐক্যের মধ্যে যে ফাটল ধরেছে তার ছিদ্র দিয়ে প্রবেশ করে জনগণ কে তারা প্রতিনিয়ত বিভ্রান্ত করে যাচ্ছে। ইন্টেরিম সরকার, রাজনৈতিক দল বা অরাজনৈতিক সংগঠনের কারণে বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার কারণে জনদূর্ভোগ হলেই আম্লিকের বট বাহিনী উহা নিয়ে সাধারণ ছাত্র-জনতা কে উপহাস করে। ইন্টেরিমের বিরুদ্ধে যখন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল আন্দোলনের হুমকি দেয় তখন আম্লিকের বটবাহিনী প্রচার করে ড. ইউনূসের সরকার না পারলেও উহাদের নেত্রী বিগত ১৬ বছর বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন কে দমন-পীড়ন করেছেন সফলভাবে। জনগণ কে তারা বোঝাতে চাচ্ছে এসবের কারণে শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার। এসব আন্দোলন জনগণের উপকারে আসে না বিধায় শেখ হাসিনা তাদের দমন করতেন। স্বৈরাচারী চিন্তাভাবনা কোথায় গিয়ে ঠেকেছে আম্লিকের নেতাকর্মীদের জাস্ট একবার চিন্তা করেন !
বাংলাদেশের রাজনীতি অনেক জটিল। অনেক সময় জনসাধারণ ক্ষমতাসীনদের কারণে সাফার করে। জনগণের এই সাফার করা শেখ হাসিনার আমলেও ছিলো এখন ইন্টেরিমের আমলেও কিছুটা হচ্ছে। কিন্তু আম্লিকের নেতাকর্মীদের কাজ হচ্ছে ইন্টেরিম সরকারের যে কোনো ব্যর্থতা কে ইস্যু করে প্রচার প্রচারণা চালানো। এইজন্য তারা ' July Cdi ' নামে ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। দেশে কোনো সমস্যা হইলে সব জুলাইয়ের দোষ। নিজেদের আওয়ামী অর্থনৈতিক মডেলের কারণে ইন্টেরিম সাফার করলে জুলাইয়ের দোষ। নিজেদের করে যাওয়া অপকর্মের কারণে জনগণ সাফার করলেও তা অবশ্যই জুলাই আন্দোলনের দোষ । এভাবে যারা নিজেদের আত্নসমালোচনা না করে সবকিছুর দায় অন্য কারো উপরে দেওয়ার যে মানসিকতা উহাই তাদের রাজনীতিতে ফিরে আসার পথ দীর্ঘায়িত করবে। আমরা তো কিছু করিনি তা পরিশুদ্ধ হওয়ার প্রশ্নই উঠেনা এমন মনোভাব যতক্ষণ পরিহার না করবে কোনো গতি তাদের হবে না। জনসাধারণ কে উপহাস, ঠাট্টা-ম্শকরা করলে বা জনগণের দূর্ভোগের প্রতি সহমর্মিতা না দেখালে বিএনপির মতো অবস্থা হবে আম্লিকের !
বি:দ্র : আম্লিকের ফিরে আসার প্রবল সম্ভাবনা আছে যদি চরমপন্থীদের উত্থানে দেশে অস্থির অবস্থা বিরাজ করে। দূর্নীতি বা লুটপাট করে যদি আম্লিক ১৬ বছর টিকে থাকতে পারে বাকিরাও পারবে। আম্লিকের অধিকাংশ বড়ো নেতাদের রাজনীতির কবর রচনা হয়ে গেছে। বাকি যারা আছে এরা আমাদের 'গাজী সাহেবের প্রশ্নফাঁস '। প্রশ্নফাঁসদের পক্ষে ভালো কিছু করার সম্ভাবনা গাজী সাহেব দেখেন না। এই প্রশ্নফাঁসদের মধ্যে যেমন এন্টি-আওয়ামী লিগ আছে ঠিক তেমনি আওয়ামী লীগের প্রশ্নফাঁসও আছে। উহাদের উপর নিশ্চয়ই ভরসা রাখবেন না তিনি !
০৩ রা জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়ে ফিরতে পারবে?
২| ০২ রা জুন, ২০২৫ রাত ১১:৩৬
আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: আপনি বলেছেন, আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের কাজ হচ্ছে ইন্টেরিম সরকারের যে কোন ব্যর্থতা কে ইস্যু করে প্রচার চালানো। এটা আসলে সকল বিরোধী রাজনৈতিক দলই করে (সরকারের যে কোন ব্যর্থতা কে ইস্যু করে প্রচার চালানো)।
আর আওয়ামীলীগ পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যপারে কিছু বলতে চাচ্ছি না। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। ভেবেছিলাম শেখ হাসিনা জীবিত থাকা অবস্থায় কেউ আওয়ামীলীগকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না। এই জীবনে রাজনীতির যত নাটক দেখলাম, তারপর আর কোন কিছুই অসম্ভব মনে হয় না।
০৩ রা জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশে অদূর ভবিষ্যতে ডানপন্থী রাজনীতির জয়জয়কার হবে।
৩| ০২ রা জুন, ২০২৫ রাত ১১:৫৩
নিমো বলেছেন: দয়া করে জানাবেন কি কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বাজেটে কেন রাখা হলো? এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কারো কাছেতো কালো টাকা থাকার কথা না।
০৩ রা জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভালো প্রশ্ন করেছেন। আমি ও জানতে চাই কার সুবিধার জন্য এমনটা করা হলো !
৪| ০৩ রা জুন, ২০২৫ রাত ১২:১৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আওয়ামীলীগ ফিরবে কি না ফিরবে তা নির্ভর করবে পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের উপর। দেশে আওয়ামীলীগের চেয়ে বেটার রাজনৈতিক দলের যদি আবির্ভাব না ঘটে তাহলে জনগণই আবার আওয়ামীলীগকে ফিরিয়ে আনবে। নির্বাচিত সরকার যতবেশী খারাপ করবে আওয়ামীলীগের ফিরে আসার সম্ভবনাও ততবেশী তরান্বিত হবে, আর যদি ভালো করে তাহলে তার উল্টোটা ঘটবে।
০৩ রা জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নির্বাচন হয় কিনা আগে দেখেন। বাংলাদেশে গুড-বেটার-বেস্টের রাজনীতি চলে না। এখানে কে কার চেয়ে মন্দ হবে সে প্রতিযোগিতা চলে।
৫| ০৩ রা জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫৪
ফেনিক্স বলেছেন:
বাংলাদেশে এই মহুর্তে বাংগালী সংস্কৃতির মানুষের সংখ্যা খুবই কম; জংগী, জল্লাদ, পাকী সংস্কৃতির মানুষের সংখ্যা বেশী; এদের জীবনধারা সাধারণ বাংগালীদের মতো নয়: এরা অসৎ, নীচু মানের জীবনে অভ্যস্ত।
০৩ রা জুন, ২০২৫ রাত ১:০২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাঙালির জীবনযাপনে সরলতা প্রতিষ্ঠিত হওয়া উচিত।
৬| ০৩ রা জুন, ২০২৫ রাত ১:৫৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নাহ্ ইনুস সরকার আগামী জুনের মধ্যেই নির্বাচন দিবে, উনার উপর আস্থা রাখা যায়। বিএনপি নির্বাচনের জন্য এত তাড়াহুরো না করলেও পারে, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতেই হবে এমন তো কোন কথা নেই, ১৭ বছর অপেক্ষা করতে পারলো এখন জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারবে না?
বাংলাদেশে গুড-বেটার-বেস্টের রাজনীতি চলে না। এখানে কে কার চেয়ে মন্দ হবে সে প্রতিযোগিতা চলে। - খুবই সত্য কথা কিন্তু এটা আসলে আমাদে দূর্ভাগ্য।
০৩ রা জুন, ২০২৫ রাত ২:১৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নাহিদ-সারজিস- হাসনাত ৪৬ তম বিসিএস প্রিলি পাশ করেছে। গত বছর এপ্রিলে এক্সাম হয়েছে এটার। হিউজ করাপশন ও প্রশ্নফাঁস হয়েছিলো। প্রশ্নের কোয়ালিটি খুবই নিম্নমানের। সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবী ছিলো এই প্রশ্নফাঁস বিসিএস বাতিল হউক। কিন্তু সারজিস আলম পিএসসি কে প্রভাবিত করে যাতে প্রিলি বাতিল না হয়। সরকার এই দাবী মেনে নেয়। সিদ্ধান্ত হয় আরো ১০ হাজার টেকাবে। এর মানে কি দাড়ালো? আপনি একটা অন্যায় কাজ কে বৈধতা দিয়ে দিলেন। আরো মজার ব্যাপার হলো নাহিদ-হাসনাত-সারজিস সামনের মাসের শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত ৪৬ তম বিসিএস রিটেন এক্সাম দিবে না। তাদের আসলে দরকারও নাই। লাস্ট ১০/১১ মাসে তারা অনেক প্রভাবশালী লোকজনের সাথে মিশেছে। তাদের এখন জ্যাক তৈরি হয়েছে। তারা কেন প্রশ্নফাঁসের বিসিএস প্রিলি বাতিলে বাধা দিয়েছিলো?
৭| ০৩ রা জুন, ২০২৫ ভোর ৬:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আলীগকে নিয়ে আপনি অনেক চিন্তা করেন।
এই সব চিন্তা তো করবে শেখ হাসিনা।
০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৭:৪৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: উহাদের চারিত্রিক অধ:পতন নিয়ে চিন্তা-ভাবনা দরকার আছে। এত বড়ো রাজনৈতিক দল।
৮| ০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৭:০৮
কামাল১৮ বলেছেন: বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষৎ নির্ভর করে আন্তর্জাতিক রাজনীতির উপর।আমেরিকাকে কিছু সুবিধা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইউনুস সরকার টিকে আছে সেটা কতটা বাস্তবায়ন করতে পারবে সেটা ভবিষতই বলতে পারে।রাশিয়া চীন ভারত এর ঘোর বিরোধী।
০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৭:৪৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইহা ষড়যন্ত্র তত্ত্ব।
৯| ০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৭:৫২
ক্লোন রাফা বলেছেন: বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল আছে প্রধানত ১টি। আর কিছু ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দলের বাইরের প্ল্যাটফর্ম হলো এন্টি আওয়ামী লীগ । এই এন্টি আওয়ামী লীগের বিরোধিতায় নেতৃত্ব দিচ্ছে বিএনপি । বিএনপি যদি কোন প্রকৃত রাজনৈতিক দল হইতো তাহলে বর্তমান সময়ের পুরো নিয়ন্ত্রন থাকতো বিএনপির হাতে ।
আওয়ামিলীগ’কে ফিরিয়ে আনবে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ । বিশেষ করে যারা জীবন দেয় কিন্তু নিজেদের স্বার্থ নেই । কাউয়া কাদের আওয়ামিলীগের ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ সাধারণ সম্পাদক । কা.কা. রাজনীতির কবর হয়ে গেছে আগস্ট মাসেই । আওয়ামী লীগের কর্মীরা সব কিছু পর্যবেক্ষণ করছেন । ২০% নেতার রাজনৈতিক নেতৃত্বের জীবন শেষ । তবে এবার যারা আসবে তারা কঠিন ত্যাগ স্বিকার করেই আসবে । এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের আর কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না ।
০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৪৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগ দেশের যে বিভিন্ন সেক্টরে বারোটা বাজিয়ে উহা দেশের মঙ্গল চায় কিনা তা নিয়ে জনগণের ভাবনার অবকাশ আছে। স্বাধীনতা বা মুক্তিযুদ্ধ এগুলো রক্ষার দায়িত্ব জনগণের।
১০| ০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৭:৫৪
রাবব১৯৭১ বলেছেন: জামাতী জঙ্গী, বিদেশী দালাল,দেশী কিছু কুকুরের বাচ্চা দ্বারা বাংলাদেশের ক্ষমতা লুট হয়েছে কিছু সময়ের জন্য। যারা লুট করেছে তারা ১০ মাসে একটা ভালো কাজ করে দেখাতে পারে নাই। কারন তারা লুটের উদ্ধেশ্য নিয়ে এসেছে।সময়ের এক ফু সব শেষ।
০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৪৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আগে নিজেদের কৃতকর্ম নিয়ে ভাবেন। নিজেদের দোষ যদি খুজে না পান তাহলে লুটপাট, খুন লিখে গুগল করেন।
১১| ০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৮:৫১
আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: বাংলাদেশে অদূর ভবিষ্যতে ডানপন্থী রাজনীতির জয়জয়কার হবে।
আচ্ছা, বামপন্থী ও ডানপন্থী রাজনীতি বলতে আসলে কি বুঝায়?
০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৪৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বামপন্থী এবং সেক্যুলার - এরা জনগণ নির্ভর, ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী।
ডানপন্থী- এরাও জনগণ নির্ভর তবে ধর্মীয় রাজনীতি এদের মধ্যে প্রবল। এরা ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী নয়।
১২| ০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কেন ভুলে যান, বাংলাদেশ সব সম্ভবের দেশ।
০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৪৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আম্লিকের পুরাতন নেতৃত্বের কথাও ভুলে যান। উহা আর কাজে দিবে না।
১৩| ০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ১০:০৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমারো মনে হয় অন্ততপক্ষে আগামী ২ নির্বাচনে ফিরতে পারবেনা।
০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ১১:১১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আরো বেশিও লাগতে পারে। কারণ তাদের আচরণ ভালো না।
১৪| ০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ১০:২৮
নতুন বলেছেন: নতুন সরকারের কাজ ঠিক করবে আয়ামীলীগ কত দ্রুত ফিরে আসবে।
অনেক মানুষ যেমন চায় ড:ইউনুসকেই আরো বেশি দিন ক্ষমতায় রাখতে। তেমনি জনগনের জন্য কাজ করলে জনগনও বিএনপিকে আবারো ভোট দিয়ে নিবার্চত করবে।
তবে বিএনপির নেতাদের উপরে তারেক জিয়ার পুরো দখল নাই। উনি ফিরে এসে যদি পুরো নিয়ন্ত্রন নিয়ে তাদের লাগাম ধরতে পারে তবে সরকার ভালো করবে। নতুবা ১৭ বছরের ক্ষুধার্তরা যখন ঝাপিয়ে পড়বে তখন কি হতে পারে সেটার ট্রেলার জনগন দেখতে পাচ্ছে।
তবে সকল কথার শেষ কথা হইলো।
একটা দেশের জনগেনের চরিত্র যেমন, সেখানে সেই রকমেরই শাসক মসনদে বসে।
জনগনের চরিত্র ভালো না হইলে সেখানে ভালো নেতা আসবে কোথা থেকে?
০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ১১:১৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ফিরে আসা সহজ হবে না। যে ট্রিটমেন্ট আম্লিক দিয়েছিলো বিরোধীদের তার তিন ডাবল দেয়া হবে দেখে নিয়েন।
১৫| ০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৪৮
কু-ক-রা বলেছেন: উহা (সৈয়দ কুতুব) আউয়ামী সিমপ্যাথাইজার, পাঁদগাজী প্রমোটার।
০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ১১:১২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পাদগাজী কি পাদ দিয়ে আপনার বারোটা বাজিয়ে দিয়েছিলো নাকি?
১৬| ০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ১১:০৯
রাসেল বলেছেন: এখন বুঝতে পারছি, দেশপ্রেমিক বিএনপির ঈদের পরে দুর্বার আন্দোলন করার প্রতিশ্রুতির রহস্য।
০৩ রা জুন, ২০২৫ সকাল ১১:১৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আম্লিকের দশাও এমন হবে।
১৭| ০৩ রা জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:১৯
নতুন নকিব বলেছেন:
এক কথায় — নির্লজ্জ আত্মঅভিযোগহীনতার চরম উদাহরণ এখন আওয়ামী লীগ। জনগণকে তুচ্ছ করে, পাহাড় প্রমান ব্যর্থতাকে অস্বীকার করে আর নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে ২০২৪ এর “জুলাই”-এর ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে উহারা নিজেদেরই রাজনীতির কবর রচনা করছে। এই দুষ্ট খুনীচক্রকে এদেশের সাধারণ মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে।
০৩ রা জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৫২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এদের আচরণ খুবই অহমিকা ও অহংকারে পরিপূর্ণ।
১৮| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন। সেটা জানতে।
০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ১০:০৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ১০:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
দেশ এখন নষ্টদের অধিকারে।
জাতির পতাকা খামচে ধরেছে পুরাতন সেই শকুন।
০৪ ঠা জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৪৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেশ আগেও নষ্টদের পধিকারেই ছিলো।
২০| ০৪ ঠা জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: শেখ হাসিনার অভিজ্ঞতা এখনো লীগের জন্যে দরকারী।
০৪ ঠা জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অভিজ্ঞতা আর নেতৃত্বদান এক বিষয় নয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুন, ২০২৫ রাত ১১:৩০
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: যেসব নেতা ধরা পড়ে জেলে ঢুকেছে আর যারা মিডিয়ায় এসে বয়ানবাজি করছে এদেরকে আওয়ামীলীগ আগষ্টের ৬ তারিখ থেকেই খরচের খাতায় ফেলে দিয়েছে। ওরা মরে গেলেও লীগের কিছু আসে যায় না।