নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

পদযাত্রা যখন \'মার্চ টু গোপালগঞ্জ\': ভাষা, অহংকার এবং রাজনৈতিক নির্বুদ্ধিতার ককটেল

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ২:০০


রাজনীতিতে সব জায়গা সমান নয়, কিছু জায়গা প্রতীকী - আর প্রতীক কখনোই নিরপেক্ষ থাকে না। গোপালগঞ্জ হলো তেমন একটি স্থান, যা শুধুমাত্র ভৌগোলিক নয়, বরং আওয়ামী লীগের ইতিহাস, আবেগ ও আত্মপরিচয়ের উৎসস্থল। এখানে রাজনৈতিক কর্মসূচি মানেই তাদের মানসিক মানচিত্রে প্রবেশ করা। এনসিপির ‘পদযাত্রা’ যখন গোপালগঞ্জে পৌঁছালো, তখন তা আর ছিল না কেবল একটি কৌশলগত পদক্ষেপ তা হয়ে দাঁড়ায় প্রতীকভেদী এক বার্তা। প্রশ্ন হলো, তারা কি জানতেন সেই বার্তা কী দাঁড়াবে? নাকি এটি কেবল অপ্রস্তুত ‘রাজনৈতিক বিপ্লবী’-দের চূড়ান্ত অসতর্কতা ?

সারাদেশে যেখানে কর্মসূচির নাম “পদযাত্রা”, সেখানে গোপালগঞ্জ অংশকে “মার্চ টু গোপালগঞ্জ” বলা হয়েছিল। এই ছোট ভাষাগত পরিবর্তনটিই মূলত আন্দোলনের মনস্তত্ত্ব বদলে দেয়। 'মার্চ' শব্দটি ঐতিহাসিকভাবে বাহিনী-সদৃশ, প্রতিরোধমুখী এবং আক্রমণধর্মী। এই শব্দচয়নে আওয়ামী লীগের আত্মিক আঙিনায় একধরনের মনস্তাত্ত্বিক চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হয়। ভাষা কেবল প্রকাশ নয় এটি সঙ্কেতবাহী। রাজনীতিতে এমন সঙ্কেত পাঠানোর পূর্বে পরিণতির বোঝাপড়া না থাকলে তা আন্দোলনের প্রতি সহানুভূতির বদলে আস্থাহীনতা তৈরি করে।

বাঙালি রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে আবেগ, পারিবারিকতা এবং প্রতীকের প্রতি আনুগত্য অত্যন্ত জোরালো। শেখ মুজিবকে ঘিরে আবেগ, শেখ হাসিনাকে ঘিরে আনুগত্য এই জোড়ায় গোপালগঞ্জ হয়ে উঠেছে একধরনের পবিত্র এলাকা। আপনি সেই জায়গায় গেলেন, অথচ জনসাধারণের মনের ভিতরকার মানচিত্র পড়তে পারলেন না এটি রাজনৈতিক সংযোগ বিচ্ছিন্নতার সবচেয়ে বড় প্রমাণ। জনতা প্রতীকপূজক, আপনি যদি প্রতীক-চূর্ণের বার্তা দেন (ইচ্ছাকৃত হোক বা না হোক), জনতা তখন প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে ওঠে।

আধুনিক রাজনৈতিক আন্দোলনের এক বড় সমস্যা হচ্ছে ফেসবুকনির্ভর আত্মপ্রতিষ্ঠার খেলা। এনসিপির অনেক কর্মী ও নেতার মধ্যে ‘সেলফি পলিটিক্স’ আর ‘স্ট্যাটাস বিপ্লব’-এর ছাপ প্রকট। জনগণের বাস্তব মনস্তত্ত্ব বুঝে এগিয়ে যাওয়ার বদলে আন্দোলনের দৃশ্যমানতা বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আর এ কারণে অনেক সময় আন্দোলনের আত্মা হারিয়ে যায় পড়ে থাকে শুধু ক্যামেরার সামনে ঝুঁকে পড়া কিছু দৃশ্য, আর অনাবশ্যক ভাষার ঝাঁজ। ‘শহীদ হবার প্রস্তুতি’ নয়, বরং ‘শহীদ হবার নাটক’ এই পার্থক্য জনগণ টের পায়।

আওয়ামী লীগের পতনের পিছনে শেখ হাসিনার ভাষা, দম্ভ, এবং ক্ষমতার আগ্রাসনের ভূমিকা রয়েছে এটা সত্য। কিন্তু সেই ইতিহাসকে যারা শুধুমাত্র প্রতিশোধ হিসেবে পড়ে, তারা রাজনৈতিক শিক্ষা নেয় না বরং প্রতিনিয়ত সেই একই ফাঁদে পা দেয়। আজ এনসিপি শেখ হাসিনার মুখের ভাষা বিশ্লেষণ না করে তাঁর ধাঁচ অনুকরণ করছে, শুধু চরিত্র পরিবর্তন করে। শেখ হাসিনার পতনে জনগণের অংশগ্রহণ ছিল, কিন্তু গোপালগঞ্জ ‘মার্চ’-এ জনগণকে কি সত্যিই যুক্ত করা গিয়েছিল ?

রাজনীতি মানেই কৌশল। আপনি জানেন কোথায় কী বলতে হয়, কীভাবে বলতে হয়, কখন নীরব থেকে এগোতে হয়। গোপালগঞ্জে যাওয়া দোষের ছিল না। সাহসিকতার প্রমাণ ছিল, এমনকি রাজনীতির পয়েন্টও ছিল। কিন্তু সেই সাহসের নামে যে ভাষা ব্যবহৃত হলো, তা পরিণত হলো আত্মঘাতী বুমেরাংয়ে। প্রশ্ন থাকে, ভবিষ্যতের তরুণ রাজনীতিবিদরা এই পাঠ পড়বেন তো? নাকি ভাষা ও প্রতীকের ফাঁদে পড়ে একের পর এক আন্দোলনকে পরিণতির আগেই থামিয়ে দেবেন ?

রাজনীতি শুধু রাস্তা দখল বা প্ল্যাকার্ড তোলার খেলা নয়। এটা প্রতীক বোঝার, জনতা পড়ার এবং ভাষার ভার বহন করার সূক্ষ্ম শিল্প। এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ আমাদের মনে করিয়ে দেয়—প্রতীক না বুঝে তাকে চ্যালেঞ্জ করলে ফল কখনো রাজনৈতিক জয় হয় না, হয় বিভ্রান্তি, অনাস্থা, এবং ক্রমশ একাকী হয়ে পড়া।



মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:১৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমারো মনে হয় তাদের কিছুটা অহংবোধ ছিল। সেই সংগে গোপালগঞ্জে আম্লিগের চরিত্র প্রকাশ পেয়েছে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৪১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সারজিস আগের দিন কি ভাবে কথা বলেছে দেখেন । যে কেউ যে কোনো কিছু ভাবতে পারে ।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: এনসিপি অন্যায় করেছে। জাস্ট অন্যায়। ওদের কত বড় সাহস- গোপালগঞ্জ গিয়ে বলছে, মুজিব মুর্দাবাদ।
ট্যাঙ্কে না লুকালে, ওদের কপালে দুঃখ ছিলো।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৪৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মুজিববাদ মুরদাবাদ বলা কোনো বিষয় না। তারা পলিটিক্স করছে কত কথাই বলবে । এভাবে পলিটিকাল সমাবেশের নামকরণ ঠিক হয় নি।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৫৪

জিপসি রুদ্র বলেছেন: মূলসত্য হইতাছে, তারা চাইছিলো জাতির পিতার সমাধিস্থল ৩২'এর লাহান গুঁড়িয়ে দিবে। এবং এটা কিন্তু তারা ঘোষণা দিয়েই গিয়েছিলো। তারা কী ভুলে গেছে শেখ মুজিব আমাদের জন্য বঙ্গবন্ধু কিন্তু গোপালগঞ্জের জন্যতো সে তাদের প্রিয় "মিয়া ভাই"। আমরা বঙ্গবন্ধুরে বাঁচাইতে পারি নাই পাঁচই আগষ্টের পরে। কিন্তু গোপালগঞ্জ তাদের " মিয়া ভাই"রে ঠিকই বাঁচাইছে ১৮জন লাশ হয়ে। আমি আমৃত্যু গোপালগঞ্জের কাছে কৃতজ্ঞ থাকবো।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হামলা যেহেতু প্রথমে আওয়ামী লীগই করেছে, তাই এই ঘটনার ৯০ শতাংশ দায় তাদেরই।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩১

মেঘনা বলেছেন: বিরোধী মত এবং প্রতীককে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার এই মানসিকতাই প্রমাণ করে এমসিপি নয়া স্বৈরাচার।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এনসিপির মাঝে কিছু ইনডিকেশন আছে যা ফেলে দেয়া যাবে না বাট হামলা যেহেতু প্রথমে আওয়ামী লীগই করেছে, তাই এই ঘটনার ৯০ শতাংশ দায় তাদেরই।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশে বা পৃথিবীর ইতিহাসে কবে কোন রাজনৈতিক দল সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্ক কামান নিয়ে রাজনৈতিক সভা করতে যায়?
বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন রাজনৈতিক দলর সন্ত্রাসি কাজে রাষ্ট্র এভাবে প্রোটেক্ট, প্রোমোট করে? করতে বারাক ওবামার মত রীতিমতো কন্ট্রোল রুম খুলে গালাগালি করে গুলির নির্দেশ দেয়?
একমাত্র 'ছিপিপার্টি'।



১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এনসিপি সরকারি দল এটা আমিও মানি । হামলা যেহেতু প্রথমে আওয়ামী লীগই করেছে, তাই এই ঘটনার ৯০ শতাংশ দায় তাদেরই। কোনো কিছু হাসিল হলো না এতে তাদের।

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কে হামলা করলো?
ছিপিপার্টির কোন নেতাকর্মী আহত হয়েছে?
একটি প্রানীও আঘাতপ্রাপ্ত হয়নি। ছিপিপার্টির কোন নেতাকর্মীর গায়ে একটা চুলের টোকাও লাগে নি।
পুলিশ ও আর্মিরও কেউ আঘাতপ্রাপ্ত বা আহত হয়নি।
এরপরেও গ্রামবাসীদের ধর ধর স্লোগান শুনে ভয় পেয়ে ছিপিরা হামাগুড়ি দিয়ে ইদুরের মত ট্যাঙ্কে লুকায়ে ট্যাঙ্কের ছিপি আটকায়।
আর কথিত দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনী কন্ট্রোল রুম থেকে নির্দেশ পেয়ে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে মানুষ হত্যা করলো। রাতে আরো মারছে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:১৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনারা সমাবেশের আগে ও পরে হামলা করেছেন । সেনাবাহিনি কবর পাহারা দিয়েছিলো যাতে কিছু না ঘটে । সকল আওয়ামি টেরর গোপালে গিয়ে লুকিয়ে আছে।

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৪১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: রাট্রের অর্ধেক ছুরি হওয়া অর্থ গোপালগন্জ হয়ে ভারতে গেছে । বাকিটা গোপালিদের কাছে আছে । চোর বাটপারদের আখড়া হচ্ছে গোপাল গঞ্জ । এনসিবি এই প্রথম একটা ভালো উদ্যোগ নিয়েছে । দেশবাসী তাদের সাথে আছে ।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি সহ আরো কিছু লেখক বাদে কেউ এদের সাথে বলে মনে হয় না। এরা ইলেকশন যাতে পিছিয়ে যায় তাই এসব করছে। আমেরিকার সাথে ইনটেরিম চুকতি করতে চাইছে যা কেবল ইলেকটেড সরকার করতে পারে। নাহিদেরা কোনোদিন দেশের মানুষের ভালো খারাপ দেখছে বলে মনে করি না। তারা সরকারি দলের মতো আচরণ করছে।

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১১:২০

আদিত্য ০১ বলেছেন: এনছিপির প্রতিটা মাদারবোর্ডের ফেসবুক স্টেটাস দেইখেন,তাদের বাপ পিনিক আর ইল্লুর উস্কানিতে কিভাবে বলছে। এখন কথা হইলো আপনার দাদা বা বাবার কবর ভাঙ্গার ঘোষনা দিলে আপনি কি চুরি হাতে দিয়ে বসে থাকবেন। আপনি কি ফুল দিয়ে পুজতে যাবেন। যেখানে আপনার প্রতিপক্ষ বলেই দিছে তারা কবর ভাংবে। আওয়ামীলীগ আগেই আঘাত করবে না তো কি করবে। কবর ভাঙ্গার কথা বলে, এই শুয়োরের বাচ্চারা সেনাবাহিনী লুঙ্গির নিচে ঢুকলো কেন। ধইরা ধইরা মারা উচিত ছিলো, সমাধি ভাংবে। সালা মাদারটোস্ট।

জিয়ার মাজার বা বগুড়া তার বাড়ি ভাংতে গেলে, বিএনপি কি আঙ্গুল চোষতে বইলেন, দেইখে কি করে। বা কসাই কাদের মোল্লার কবর ভাংতে যাইয়েন, জামাত রগ যত্ন করে কাটবে


এই দিন দিন না। আওয়ামীলীগ যত দিন লাগুক, ক্ষমতায় আসলে যারা সমাধী বা ৩২ ভাংছে তাদের নিজেদের কবর খুড়ার লোক থাকবে কি না সন্দেহ

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১২:২৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি এনসিপি কে দল হিসাবে লাইক করি না। আমরা যেমন চেয়েছিলাম তারা সেরকম দল হতে পারে নাই। তাদের সরকারি দল হও্য়া উচিত হয় নি. । এখন সরকারের সমালোচনা করতে পারছে না।

৯| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১১:২২

আদিত্য ০১ বলেছেন: এন ছিপির এক একটা শুয়োরের বাচ্চা। এই গালি টা দিতাম না, যখন সমাধী ভাঙ্গার কথা বলে।এরা নিজেদের কবর খুড়ার মানুস পাবে না। দেইখেন কি হয়

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১২:২৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসব করে লাভ হইতেসে না কোনো। আপনাদেরও না তাদের ও না।

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১১:২৪

আদিত্য ০১ বলেছেন: সেনাবাহিনী লুঙ্গির নিচে গিয়ে সেনাবাহিনীর অইসব চাটা লাগলো কেন, ওরা সেই হেডমওয়ালা। ক্ষমতা কোন দিন বাইরে যেইবেই, ঐদিন এইগুলার কি হয় দেইখেন। ওরা ওদের কবর খুড়ার মানুস পাবে না

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১২:২৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সেনাবাহিনি সবার শেষ ভরসা তাই।

১১| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১১:২৭

আদিত্য ০১ বলেছেন: সমাধী ভাঙ্গার কথা কেন বলবে? উচিত ছিলো জিহবা টেনে কেটে রেখে দেওয়ার। আওয়ামীলীগে নেতা কর্মীরা তাও ওদেরকে তেমনটা আদর যত্ন করে নাই। তাতেই শুয়োরগুলা বুকে পানি ছিলো না। এনছিপির এক একটা শুয়োর যাস্ট ক্ষমতাটা চলে যাওয়ার পর নিজেদের কবর খুড়ার মানুসও পাবে না। পানি তো পাবেই না

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১২:২৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এদের নিজের আইডিয়া না এটা। লেংটা সুলেমানের আইডিয়া ।

১২| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১১:২৮

আদিত্য ০১ বলেছেন: আমার কমেন্টের ভাষা এমন হইছে এনছিপির নেতাদের কাছ থেকে শিখে

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১২:২৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি তাহলে এনসিপিতে যোগ দিয়েছেন গালি শিখবেন তাই ।

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১:২৯

নিমো বলেছেন: নিবন্ধনে ফেল্টু মেরেছে। এখন নির্বাচন পেছানোর একটা অজুহাততো চাই, এই মব সন্ত্রাসীদের।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১:৫৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এনসিপি মব টেরর না । সে ভাবে ভাবলে সবার চেয়ে বড়ো টেরর আপনার দল। আমার নিজের যে বুঝ তা হলো বিএনপি-জামাত-এনসিপির মাঝে ফাটল দেখা দিয়েছিলো। একজন আরেকজনের নামে রাজাকার , চাদাবাজ ও মববাজ বলে বলে একতার ফুন মেরে দিতেসিলো। মাহফুজ ফেইসবুকে এ বিষয়ে লেখা দিয়েছিলো। সবচেয়ে আজব লেগেছে এনসিপি-সরকার- জামাতের কাছে যে বিএনপি রাজাকার বলে জামাত কে ধুইতেসে। নাহিদ একই দিন কোনো এক সমাবেশে বলে রাজাকার আর freedom fighter বলে শেখ হাসিনা বিভাজন করেছিলো। যেহেতু জামাতের সাথে তাদের খাতির বেশি তাই একটু গায়ে লেগেছে। এভাবে বিভাজন হতে থাকলে সরকার ফল করবে । পুরান ঢাকার ঘটনা নিয়ে বিএনপি কড়া রিয়াকশন দেখিয়েছে। এসব একতা ফিরিয়ে আনা বড়ো জরুরি ছিলো। আবার আমেরিকার সাথে কি খিচুড়ি পাকাইতেসে তা আড়াল করতে এমন কিছু ঘটাতে পারে ।

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ২:১০

নিমো বলেছেন: sb]লেখক বলেছেন: এনসিপি মব টেরর না । সে ভাবে ভাবলে সবার চেয়ে বড়ো টেরর আপনার দল।
তাতো বটেই। উনারা হলেন মব ছ্যাঁচড়া। আর আমার দল এখনো গঠিত হয় নি, হলে আপনাকে একটা পদ দিব, নিশ্চিত থাকুন। আপনার বাকি বুঝ মোটের উপর খারাপ না, মানবিক করিডোর, কনটেইনার হ্যান্ডলিং, ট্যারিফ ইস্যুতে ফেল্টু মারা ও তা আড়াল করতে চাওয়া অস্বাভাবিক না। সবচেয়ে মজা পেলাম নিয়ন্ত্রণ কক্ষে আসিফ সাহেবের উপস্থিতি। উনিই বোধহয় নূতন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। উনি কিন্তু ছ্যাঁচড়া পার্টি না, কিন্তু ছ্যাঁচড়া পার্টির গায়ে কোন আঁচ লাগলে, কেউ কেউটা ওখান থেকেই আগে আসে, যা বড়ই আশ্চর্যের।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ২:২০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আসিফ মাহমুদ জুলাইয়ের কলংক। তারা বাবা মুরাদনগরে তিনজন পিটিয়ে মারার আসামিকে শেলটার দেয়। নাহিদ বা মাহফুজ সে তুলনায় ভালো।

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ২:৪৪

নিমো বলেছেন: এনবিআরের একজন নাকি মার্কিন যুক্তরাস্ট্র বিষয়ক নথি ফাঁস করে বিপদে। আসিফের গুলো জানা যাচ্ছে, নাহিদ, মাহফুজেরটা জানা যাচ্ছে না, তারমানে এই নয় তারা আসিফের চেয়ে ভালো!

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ২:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মাহফুজ সাংবাদিকদের চাকুরি খাইতেসে। তার পরিবার আসিফের পরিবার থেকে ভালো ।

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ ভোর ৫:৪৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


এই ৩ জনই শিষ্টাচার জানে না।
টাকার গরমে চলছে।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:৩২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আগে আপনারা আপার পাওয়ারের গরমে চলেছেন ।

১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

১৮ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:২২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শুকরিয়া ।

১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯

ঢাবিয়ান বলেছেন:

১৯| ১৮ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সরকারি পেপার পড়ি রেগুলার। :-B

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.