![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
হাসিনার দানবীয় আক্রমণের ফলে নয় দফা রূপ নেয় ১ দফায় আজকের এই দিনে। আওয়ামী লীগ সর্বশক্তি দিয়ে ছাত্র-জনতা কে ঠেকাতে মাঠে ছিলো প্রস্তুত। কিন্তু আবু সাইদ আত্নাহুতি দিয়ে সবার মনের ভয় দূর করে দিয়েছিল। বাঙালি এমনিতে দেশের শাসন ব্যবস্থা রাজনীতি নিয়ে তেমন সরব না হলেও যখন দেখে নিজের স্বজাতি শাসক গোষ্ঠীর হাতে নিপীড়িত হচ্ছে তখন ঘরে বসে থাকে না। এই ঘটনা প্রমাণ করে বাঙালির মাঝেও পুরাতন কে বিদায় জানিয়ে নতুন কে গ্রহণ করার মানসিকরা রয়েছে। কেবল প্রয়োজন বারুদের।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনার পতন জরুরি ছিলো। দেশের প্রকৃত অবস্থা জানা দরকার ছিলো।
২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: জুলাইতে প্রতারনা করা হয়েছে আওয়ামীলীগের সাথে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:৪৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাশ দিয়েছে লিগ কে ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৯
মাথা পাগলা বলেছেন: হাসিনার দানবীয় আক্রমন হলে জাতিসংঘের সূত্র অনুযায়ী ৮০০ জনের মতো মানুষ মারা যেতো না, সংখ্যাটা আরও বহুগুণ হতো। অথচ সেই ৮০০ জনের মধ্যেই পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের কর্মীও রয়েছে। শুরুতে এটাকে "গণহত্যা" বলা হলেও, তথ্য-উপাত্তের অভাবে শেষমেশ "মাস-কিলিং" বলেই থেমে যেতে হয়েছে। এটাই প্রমাণ করে, শুধু আবেগ দিয়ে ইতিহাস বানানো যায় না।
একটা আন্দোলনের সাফল্য বা পরিবর্তন কখনো একটি ঘটনা দিয়ে হয় না - এটি বহুদিনের সংগ্রামের ফল হয়। বহুদিনের সংগ্রামটা কিভাবে হয়েছে এটা নিয়ে কেউ লেখালেখি করলে ভালো হতো। আমি হাসিনার দমনমূলক শাসনের বিরুদ্ধে, আমি তার পতন সমর্থন করি। কিন্তু সেই সাথে আমি জুলাই cidi-এর পক্ষে। কারণ এই ঘটনায় ছাত্র আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে জামাত-শিবিরের চক্রান্তে সাধারণ নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। এই ধরনের অপচেষ্টা আসল আন্দোলনের মানহানি করে এবং সরকারবিরোধী ন্যায্য দাবিগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। আমি মনে করি, এটা কোনো আদর্শিক বিপ্লব ছিল না - বরং ছিল একটা রাজনৈতিক "চুদি"র নাটক। আবু সাইদ এবং আরও যারা মারা গিয়েছেন - প্রত্যেকটি মৃত্যু নিয়ে রয়েছে যথেষ্ট যৌক্তিক সন্দেহ - যা নিয়ে জনগন প্রকাশ্যে প্রশ্ন তুলেছে। কিছুদিন আগে দেখলাম ট্যাংকে মৃতদেহ কিভাবে উঠলো নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে - এগুলো নিছক ফেসবুক থিওরি নয়, বরং আন্দোলের স্বচ্ছতার প্রশ্ন। তাই যতদিন এই প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া না যাবে ততোদিন "চুদি"র নাটকই বলবো। ষড়যন্ত্রের পক্ষে অনেক যুক্তি দাঁড় করানো যায় যেগুলোর কোন কাউণ্টার লজিক এখন পর্যন্ত "মাস্টার মাইন্ডরা" দিতে পারেননি। যতদিন এসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে না, ততদিন জুলাই cidi নামটাই সত্য থাকবে। আমি এখন পর্যন্ত হাসিনার বিচার নিয়ে বর্তমান সরকারের কোন পদক্ষেপ দেখি নাই। উল্টা দেখলাম জুলাই সনদের দাবি নিয়ে এখন মারামারি হচ্ছে। খারাপ কাজ না করলে এদের ভয়টা কিসের?