| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
ব্লগার শ্রাবণধারা বলেছেন বাউলদের দেহতত্ব এবং স্রষ্টা সম্পর্কিত ধারণা অত্যন্ত গভীর ও জটিল হয় বেশ ভালো কথা মেনে নিলাম। এখন কথা হলো যদি তাদের দেহতত্ব এবং স্রষ্টা সম্পর্কিত ধারণা অত্যন্ত গভীর ও জটিল হয় তাহলে সেগুলো বমন করার দরকার কী? তাদের এতো গভীর ও জটিল তত্ত্ব সাধারণ মানুষ তো নিতে পারবেননা তার মানে কি এই না যে দেশে একটা ঝামেলা সৃষ্টি করা ওদের মূল লক্ষ্য। ওদের পক্ষ নেওয়ার কোন কারণ আছে বলে আমি মনে করিনা বা বিপক্ষে গিয়ে ওদের মারধর করার কোন কারণ আছে বলেও মনে করিনা কারণ দেশে আইন আছে, বিচার আছে। আপনার পছন্দ না হলে আপনি আইনের আশ্রয় নিতে পারেন। ব্লগে কেউ কেউ বমনকারীদের মহান বলে উল্লেখ করছে; এর পিছনে জটিল রহস্য কাজ করছে। (সাবধান কেউ আইন হাতে তুলে নেবেন না দেশে আইন আছে সেহেতু আইনের আশ্রয় নিতে পারেন। আমাকে আবার সন্ত্রাসীর মদতদাতাও বলবেন না
)
আল্লাহর কথার গোয়া মাথা কিছুই পায়না আবুল সরকার! মাথা কোনটা গোয়া কোনটা সে পায়না। ...... আল্লাহ এক মুখে কয় কথা কয় ওটা মুখ না হুক ..... ফেরেস্তাদের গোয়া কেটে ফালাইছি .......(নাউজুবিল্লাহ) অর্থাৎ সরাসরি ধর্মকে প্রত্যাঘাত করছে সে, ধর্মকে বিকৃত করে দেশে মহা গ্যাঞ্জাম লাগানো চেষ্টা করছে সেটা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট। প্রাকটিসিং মুসলিম সবাই না ক্ষ্যাপলেও কিছু অংশ তো ক্ষ্যাপবেই এটা সাধারণ কথা; কিছু অংশকে ক্ষ্যাপানোর লক্ষ্যেই ইচ্ছাকৃতভাবে আউল-বাউল মেতে উঠেছে পিছন থেকে কাতুকুতু দিচ্ছে ২৪ এর পরাজিত শক্তি।
ব্লগে সুশীলরা আবুল সরকারের জন্য প্রাণ পর্যন্ত দিতে উঠেপড়ে লেগেছে; সুশীলরা একবারও বলছেনা তোমরা তোমাদের দেহতত্ব এবং স্রষ্টা সম্পর্কিত অত্যন্ত গভীর ও জটিল বিষয় নিয়ে তোমাদের মতো করে থাকো অন্যকে খোঁচাখুচি করতে যেয়োনা তাহলে দেশে ফ্যাসাদ সৃষ্টি হবে। সুশীলরা ইসলামিষ্ট ও মব দেখতে পাচ্ছে কিন্তু সুড়সুড়ি দেখতে পাচ্ছেনা!
এখানে মহান আবুল সরকার!
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইসলামোখাউজিয়া কি? বুঝে বলবেন।
২|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৬
ধুলো মেঘ বলেছেন: এসব আউলা বাউলাদের ভাত অনেক আগে ছিল, যখন ফেসবুক ইউটিউব এগুলো সহজলভ্য ছিলনা। এখন হল ওয়াজের যুগ। সবাই ওয়াজে আসে ভালো একটু সময় কাটানো এবং এই চান্সে কিছু সওয়াব কামানোর ধান্দায়। তো ওয়াজিরা যেসব বিষয়ে অয়াজ করে, সেগুলো সম্পর্কে বাউল এরা কমবেশি জানে। গান গেয়ে এখন আর পেট চলেনা বিধায় গানের আসরে ওরা সুযোগ পেলেই ওয়াজ মারায়।
কিন্তু ঐ যে অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী। ওয়াজ করতে হলে তো পড়াশোনা করতে হয়। এঈ পড়াশোনা করতে গিয়েই যখন কুরআন নিয়ে বসেছে, তখন আর আগা মাথা খুঁজে পায়না। সেই রাগই আসরে এসে ঝেড়েছে।
এসব অশিক্ষিত মূর্খদেরকে ওয়াজ করতে দেয়া মানে হল সমাজের বারোটা বাজানো। আইন করে বাউলদের ওয়াজ করা বন্ধ করা এখন সময়ের দাবি।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কিন্তু উহাদের দেহতত্ব এবং স্রষ্টা সম্পর্কিত ধারণা অত্যন্ত গভীর ও জটিল তার মানে এরা অনেক জ্ঞানী নিশ্চয়!?
৩|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ইসলামোখাউজিয়া মানে হলো যারা কথায় কথায় ইসলামিস্ট বলে, যাদের পশ্চাৎদেশে চুলকায়, যারা মনে করে ইসলাম সবচেয়ে খারাপ অন্য সবধর্মই ভালো, যারা বলে দেশে মৌলবাদের উত্থান হয়েছে, যারা ইসলামে শুধুই হানাহানি কাটাকাটি দেখে অন্যকিছু দেখেনা। এই টাইপের মনোভাব সম্পন্ন ছাগল সম্প্রদায়ই হলো ইসলামোখাউজিয়া।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যাক ইসলামোখাউজিয়ার ভালো ব্যাখ্যা করেছেন। এই শব্দটা এখন ব্যবহার করা যাবে। নতুন শব্দ।
৪|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৯
অরণি বলেছেন: যদি বাউলদের দেহতত্ব এবং স্রষ্টা সম্পর্কিত ধারণা অত্যন্ত গভীর ও জটিল তাহলে সেগুলো মূর্খ বাউলদের মূর্খ সাগরেদগুলো বুঝবে কি করে?
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুশিলরা সেটা বুঝতে চায়না ইসলামোখাউজিয়ার কিনা তাই।
৫|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৯
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: জনৈক বাউল দোকানে গেলে সবসময়ই বলত, আমাকে চাউল দিন ডাউল দিন। তো দোকানী একদিন মরিয়া হয়ে জিজ্ঞেস করেই ফেলল, "আচ্ছা আপনি চাল কে চাউল বলেন ডালকে ডাউল বলেন কেন? সবাই তো চাল ডালই বলে। তো বাউল বলল, ভাই আমি যদি চাল ডাল বলি তবে সাধারণ লোকজন আমাকে কি নামে ডাকবে একবার ভেবে দেখেছেন?
৬|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৬
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: সবসময়ই এরা কোরআন হাদিসের অপব্যাখ্যা করে। অপব্যাখ্যায় সুশিলদের কোন সমস্যা নেই বাউলদের অপব্যাখ্যার প্রতিবাদ করতে গেলেই সুশিলদের দন্ড চটাস করে দাড়ায়ে যায়। সেই দন্ড আর কোনভাবে নামতে চায়না। ![]()
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ডি প্রবলেমো সমস্ত নৈতিকতা নিয়ে আবুলের আব্বা হয়ে ত্রাতার ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। ছাগল কথায় কথায় ইসলামিস্ট দেখছে পাচ্ছে; মানে হইলো গিয়া উহা ইসলামোখাউজিয়ায় আক্রান্ত।