![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
স্বৈরাচার পতনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে যখন ঘোষণাপত্র পাঠ চলছিল, তখন দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোতে এমন কিছু খবর ভেসে আসছিল যা ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান থেকে মানুষের মনোযোগ সরিয়ে নিয়েছে। যেমন, এনসিপি নেতাদের কক্সবাজার ভ্রমণের খবর গতকাল সবচেয়ে বেশি হিট করেছে। এরপর জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে বিভিন্ন জেলা থেকে মানুষ আনার জন্য ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করা হয়েছিল, কিন্তু দুঃখের বিষয় সব মিলিয়ে মাত্র ৩২৪ জন বিভিন্ন জেলা থেকে সেই ট্রেনে করে ঢাকায় এসেছেন।
তবে বিকেল থেকে জুলাইয়ের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি যে খবর নিয়ে আলোড়ন শুরু হয় তা হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের কর্মসূচি। আওয়ামী লীগের আমলে যেসব শীর্ষ নেতা যুদ্ধাপরাধী হিসেবে সাজা পেয়েছিলেন, তাঁদের স্মরণ করে শিবির চিত্র প্রদর্শনী করে। এতেই যত বিপত্তি বাঁধে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাম সংগঠনের মাত্র ২০-২৫ জন সদস্য জড়ো হয়ে শিবিরকে 'রাজাকার' স্লোগান দেয় এবং তাদের প্রয়াত নেতাদের 'স্বাধীনতা বিরোধী' আখ্যা দিয়ে এই ছবিগুলো সরিয়ে নিতে হইচই শুরু করে। পরে ঢাবি প্রশাসনের হস্তক্ষেপে শিবির এই চিত্র প্রদর্শনী সরিয়ে ফেলতে বাধ্য হয়। কিন্তু তাদের মনে যে আঘাত লেগেছে, তা কি সহজে মুছবে? গত ১৬ বছর তারা নিজেদের পরিচয়ে রাজনীতি করতে পারেনি, তাদের নেতাদের জন্য শোক দেখাতে পারেনি। শেখ হাসিনা বিদেশ পলাতক হলেও এখনো তারা মুক্ত বাতাসে নিজেদের রাজনীতি করতে পারছে না।
রাতেই শিবির সংবাদ সম্মেলন করে ছাত্র ইউনিয়নকে 'দিল্লির এজেন্ট' এবং 'আওয়ামী লীগের দালাল' বলে গালি দেয়। বহিরাগত শিবির এনে তারাও ছাত্র ইউনিয়নের বিরুদ্ধে স্লোগান দেয়। এ প্রসঙ্গে একটি মজার বিষয় লক্ষ্য করলাম, সবার ছবির সাথে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছবি প্রদর্শনী করা হলেও গোলাম আযমের ছবি সেখানে ছিল না। শিবির কি নিজেও বিশ্বাস করে গোলাম আযম রাজাকার? তারা বেশ কয়েক মাস আগে শাহবাগে 'গোলাম আযমের বাংলায় আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই' স্লোগান দিয়েছিল। শিবিরের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ছাত্র ইউনিয়নের বাধা দেওয়া কি সঠিক হয়েছে?
এদিকে ছাত্রদল শিবিরের ওপর খেপেছে কেন তারা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছবি প্রদর্শন করলো? জামাত-শিবিরের নেতারা রাজাকার হিসেবে সাজা পেলেও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী শেখ হাসিনার রোষানলের শিকার বলেই ছাত্রদল বিশ্বাস করে। এভাবে চলছে ছাত্র সংগঠনগুলোর কাদা ছোড়াছুড়ি। শিবির ছাড়া বাকি সংগঠনগুলোর অভিযোগ, রাজাকারদের ছবি প্রদর্শন করে নাকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপমান হয়েছে। কারণ সবার আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পাকিস্তানের আক্রমণের শিকার হয়েছিল।
স্বৈরাচার পতনে শিবিরসহ বাকি সব দল একসঙ্গে কাজ করলেও এখন কেন বাকিরা শিবিরের সঙ্গে এমন করছে? উমামাহ ফাতেমা, বাগছাস এবং এনসিপি নেতারা শিবিরকে 'ব্যাশিং' করছে। আন্দোলনের সময় যখন শিবিরের জনশক্তি ব্যবহার করেছে, তখন কি মনে ছিল না যে স্বৈরাচার পতন হলে শিবির তার সাজাপ্রাপ্ত নেতাদের নিয়ে শোক প্রকাশ করতে পারে? আওয়ামী লীগের পর জামাত-শিবির '৭১ প্রশ্ন নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রতিক্রিয়া দেখায়। কবিগুরু বলেছেন, "যে মার দেয়, সে ভুলে যেতে পারে; কিন্তু যে মার খায়, সে কখনো ভোলে না।" শিবিরের অবস্থাও তেমন। এরা '৭১ সালকে ভুলতে পারে না। তাই কথায় ও কাজে তাদের '৭১-কে টেনে আনতেই হয়। গতকাল স্বৈরাচার পতনের দিবসেও তাই আবার ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে '৭১-কে টেনে আনলো জামাত-শিবির।
ছাত্র ইউনিয়নের নেতা মেঘমল্লার বসুর জন্য চিন্তা হয়। এখন না হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আছে। সে যেভাবে জামাত-শিবিরসহ ইসলামিক দলগুলোর শাসনকে 'ইসলামিস্ট ফ্যাসিস্ট শাসন' বলছে, পডকাস্টসহ নানা জায়গায় কথা বলছে, তাতে তার দশা হুমায়ুন আজাদের মতো হয় কিনা। মেঘমল্লার বসু মার খেতে থাকলে কেউ এগিয়ে আসবে না, কারণ সবাই তখন নিজেকে বাঁচাতে ব্যস্ত হয়ে পড়বে। মেঘমল্লার বসুর জবান সামলিয়ে কথা বলা উচিত। "ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মতো চিল্লালে লাভ নেই।" সে ইসলামিস্ট ও জামাত-শিবিরের সঙ্গে একসঙ্গে স্বৈরাচার তাড়ানোর আন্দোলনে রাস্তায় ছিল।
এবার আসি 'রাজাকার' প্রসঙ্গে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে রাজাকার কি বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা ছিল? '৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরও কি রাজাকার বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা ছিল? সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং মতিউর রহমান নিজামীর মধ্যে কে বেশি ক্ষতিকর ছিল? যাদের আমরা রাজাকার বলি, তারা বাংলাদেশের জন্য কখনোই বড় সমস্যা ছিল না। অনেক দেশেই এরকম রাজাকার আছে, কিন্তু তারা এখন শক্তিহীন এবং দেশের ক্ষতি করার মতো অবস্থায় নেই। বাংলাদেশের রাজাকাররা '৭১ সালে অনেক খারাপ কাজ করেছে, কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাদের ক্ষতি করার সুযোগ ছিল না বললেই চলে।
তাহলে বাংলাদেশের প্রধান শত্রু কে? এর উত্তর নিহিত আছে কেন আমরা পাকিস্তান থেকে আলাদা হলাম তার মধ্যে। এর উত্তর নিহিত আছে আমাদের জাতীয় নেতারা বাংলাদেশ নিয়ে কী ভাবতেন। সেই সমস্যা দূরীকরণে আওয়ামী লীগ কি বিগত ১৬ বছরে কোনো পদক্ষেপ নিয়েছিল? তারা কি পদক্ষেপ নেবে ? তারা ব্যস্ত ছিল লুটপাটে। বিদেশি শক্তিগুলো কি দায় এড়াতে পারে দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে দেওয়ার জন্য? '১৪ সালেই আওয়ামী লীগ পড়ে যেত, কিন্তু ভারত ছিল সামনের খেলোয়াড় আর পিছনের খেলোয়াড় ছিল পশ্চিম। সবাই চেয়েছিল বলেই আওয়ামী লীগ থাকতে পেরেছে ক্ষমতায়। আওয়ামী লীগ আমলের অনেক অর্জনকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল। যে কারণে আওয়ামী লীগের সীমাহীন লুটপাটের পরেও তেমন কিছু বলেনি পশ্চিম, তার পিছনে কারণ একটাই ।
আওয়ামী লীগ সেই কারণকে অপব্যবহার করে হাতিয়ার বানিয়েছে। বিশ্বে কী ঘটছে, কীভাবে পরিবর্তন আসছে, সেগুলো নিয়ে লীগের কোনো জ্ঞান ছিল না। কেবল জ্ঞান ছিল কীভাবে লুটপাট করে বিদেশে টাকা পাচার করবে। আওয়ামী লীগ কখনো বুঝতেই পারেনি বাংলাদেশের আসল সমস্যা কী। সামনে যারা আসবে, তারাও বুঝবে না। তাই 'কে রাজাকার' এসব নিয়ে চিৎকার-চেঁচামেচি না করে নিজের কাজে মনোযোগ দেওয়া শ্রেয়।
০৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:৩০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:২৩
মাথা পাগলা বলেছেন: রাজাকারেরা যদি সমস্যা না হয়, তাহলে ৭১-এর বিচারটা কী ছিল?
০৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:৩২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অপরাধ রাজাকারেরা করেছে কিন্তু দেশ স্বাধীনের পর তাদের কার্যকারিতা কমে গেছে। আসল সমস্যা বুঝতে হলে লেখাটা আপনাকে আবার পড়তে হবে।
৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:৫৮
কামাল১৮ বলেছেন: লেখাটা যদি একশবার পড়ি তাতে কি হেডিংটা পরিবর্তন হবে।হেডিংটার সমর্থনেই বাকি লেখাটা।আপনার চিন্তাধারার মধ্যেই গোলমাল।
০৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:০৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: লেখার মাঝে বেশ কিছু ঘটনা আছে । সেখানেই আপনার কাঙখিত জবাব পাইবেন ।
৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:১৯
মাথা পাগলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: অপরাধ রাজাকারেরা করেছে কিন্তু দেশ স্বাধীনের পর তাদের কার্যকারিতা কমে গেছে। আসল সমস্যা বুঝতে হলে লেখাটা আপনাকে আবার পড়তে হবে।
লিখতে গেলে তো অনেক কিছুই লিখতে হয়। কিন্তু আপনার লেখার ভঙ্গি দেখে মনে হচ্ছে আপনি বিষয়গুলো নিয়ে কিছুটা পড়াশোনা করেছেন - তবে সম্ভবত নির্বাচন করে পড়েছেন। বুঝলাম না, কোন উপলব্ধি থেকে বা কী ব্যাখ্যায় এসব লিখলেন।
বেশি দূর যেতে হবে না - ২০০১ থেকে ২০০৬ সময়ে শুধু প্রশাসনের ওপর জামাত-শিবিরের নিয়ন্ত্রণই বাড়েনি, বরং পুরো সমাজে ভয়াবহ এক অন্ধকার নামিয়ে আনা হয়েছিল। একটু মনোযোগ দিয়ে খুঁজলেই পাবেন - এই সময়ে হিন্দুদের জমি দখল, বাড়িঘরে হামলা, নারী ধর্ষণ, সংখ্যালঘু নিপীড়ন আর মন্দির ধ্বংস ছিল প্রায় প্রতিদিনের ঘটনা। বগুরা, নাটোর এলাকাগুলো তো পুরোপুরি জেএমবি ও বাংলা ভাই জংগীদের দখলে ছিলো, মুখে দাঁড়ি না থাকলে পেটানোর খবরও পড়েছিলাম।
যারা এসব বাস্তবতা অস্বীকার করেন, তারা হয় ইতিহাসকে অস্বীকার করছেন, না হয় জেনে-শুনে ধামাচাপা দিতে চাইছেন।
আশা করি জামাত-শিবির কি কি ক্ষতি করে সেটা ২০২৬~২৭ এ আবার দেখতে পাবেন।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:০৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি ২০০১-২০০৬ সালের বিভিন্ন ঘটনাকে রাজাকারের সাথে গুলিয়ে ফেলেছেন।
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:১২
কাঁউটাল বলেছেন: জামাত একটা বড় সমস্যা না - এইটা বাহ্যিক ভাবে মনে হয়। কিন্তু তারা একটা বড় সমস্যা। এটা এই কারণে যে তাদের ইকো সিসটেম ব্যবহার করে এমন সব ঘটনা ঘটানো হয়েছে (৬৪ জেলায় বোমা হামলা, বাংলাভাই), যা বাংলাদেশে আওয়ামী ফ্যাসিবাদ কায়েমের অজুহাত তৈরী করে দিয়েছিল।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:৩৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জামাত একই জায়গায় ঘুরপাক খায় ।
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: জামাত কোন প্রগতিশীল দল না যে অবস্থার পরিবর্তনের সাথে সাথে তাদের নীতি কৌশলের পরিবর্তন হবে।তারা আল্লার আইনের শাসন চায় যা আপরিবর্তনীয়।যা আবার সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:০৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কেবল জামাত নামক দলটি এটা চায় এমন না। বাকি ইসলামিক রাজনৈতিক দলগুলোর সেইম এজেন্ডা।
৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৪০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাংলাদেশ রাষ্ট্র সৃষ্টি হওয়ার পর রাজাকারদের সাধারণ ক্ষমা করা ভুল ছিলো। তার চেয়েও বড় ভুল ছিলো ঐ নামের কোন দলকে বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেয়া। নেতৃত্ব পরিবর্তন ও দলের নাম পরিবর্তন করা উচিত ছিলো। বাংলাদেশের মাটিতে এ দেশের স্বাধীনতাবিরোধীদের কোন স্থান হতে পারে না। মৃত্যুদন্ডই তাদের প্রাপ্য।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৫৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রাজাকারেরা স্বাধীন বাংলাদেশে খুবই দূর্বল ছিলো। তারা কখনো আমাদের জন্য বড়ো চ্যালেঞ্জ ছিলো না।
৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওটা তাদের রাজনীতিকে টিকিয়ে রাখার কৌশল মাত্র।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:১৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে একটা অ্যানালজি দেই।
ধরেন,আপনার পরিবারে নানা সমস্যা। চাকুরি নাই অনেকের, অসুখ বিসুখ, ঝগড়া-ঝাটি ইত্যাদি। এর মধ্যে আবার এমন কজন ঢুকে গেছে, যারা আপনার পূর্বপুরুষকে হত্যা করেছিল। তাদের সাথে পরিবারের কজনের ভালো সম্পর্কও হয়ে গেছে। তারা মাঝেমধ্যে পরিবারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও যোগ দেয়। এখন তারা থাকা না থাকাতে হয়ত আপনাদের যে মূল সমস্যা, যেমন বেকারত্ব, চিকিৎসা- এসবের কোনো সমাধান হবে না। তারপরেও, আপনি কি ডিনার টেবিলে আপনার পূর্বপুরুষের হত্যাকারীর সঙ্গে বসতে পারবেন? কিংবা এমন কারো সাথে বসতে পারবেন, যার পূর্বপুরুষ হত্যা করেছে এবং সে মনে করে সেটা ঠিক আছে?
যদি আপনি মনে করেন, কোনো সমস্যা নাই, তাইলে নাই। কিন্তু সবাই তা মনে করবে না।
ব্যাপারটা ডিগনিটির।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:০১
কিরকুট বলেছেন:
যে মেয়াবাই হক কথা বলছেন।
পথিক মিয়ার খুটি ধরছেন।