![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
গর্তে লুকিয়ে হংকার দিচ্ছেন চিটাগাং মহানগরীর সাবেক মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরীর ছেলে নওফেল। সবশেষ শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। তিনি ছাত্রদের দেখে নেয়ার হুমকি দিচ্ছেন। সকল আঞ্চলিক শক্তি আওয়ামী লীগের পক্ষে আছে বলেই তার গভীর বিশ্বাস! বিএনপি-জামাত ও জুলাই যোদ্ধাদের সাথে কেউ নেই। নওফেল এমপি হয়েছে বাবার কোটায়। তার বাবা মহিউদ্দীন চৌধুরি একসময় চিটাগাং আওয়ামী মহানগর আওয়ামী লীগের একজন বড়ো নেতা ছিলেন। অতীতে ছিলেন একজন নামকরা রংবাজ! যাই হোক ফেনীতে যেমন শেখ হাসিনার একান্ত বিশ্বস্ত ছিলেন জয়নাল হাজারী ঠিক তেমনি চিটাগাং মহানগরী দখলে রাখার জন্য বিশ্বস্ত ছিলেন মহিউদ্দিন চৌধুরী।
নওফেল সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী ইউটিউবার নবনীতা চৌধুরীর সাথে কথোপকথনে বলেছেন, মুজিববাদ কে পুজি করে আওয়ামী লীগ আবার ফিরে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে। অর্থাৎ শেখ হাসিনার কথিত এত এত উন্নয়নের উপর ভর করে আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সাহস পাচ্ছে না। শেখ হাসিনা ভারত থেকে ১৯৮১ সালে ফিরে আসার পর জয়নাল হাজারী, মহিউদ্দীন চৌধুরী তারা প্রচুর সহযোগিতা করেছে। একেক জন একেক অঞ্চল আওয়ামী লীগের ঝান্ডা উড়িয়েছে। নওফেল বিশ্বাস করে এবারো তারা এভাবেই ফিরে আসবে।
মহিউদ্দিন চৌধুরীর ছেলে হিসাবে নওফেল একবারে অযোগ্য ছিলো। সে নকল বিড়ির ব্যবসার অংশীদার ছিলো। প্রতিটি মাজার কমিটির সভাপতি হিসাবে দান সদগাহ থেকে ভাগ পেতো। মহিউদ্দিন চৌধুরীর স্ত্রী ম্হানগর চিটাগাং এর মহিলা লীগের খুবই গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন।কয়েক দশক ধরে তাদের পরিবার চিটাগাং মহানগরী শাসন করেছে বললে ভুল হবে না। তাদের কারণে চিটাগাং এর আরেক নেতা আজম নাছির বার বার রাজনীতির দৌড়ে পিছিয়ে গেছেন। চিটাগাং ক্রীড়া পরিষদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তিনি। তার পরিবার ছিলো মুলত জামাতি পরিবার। এই যে শত শত গুপ্ত এখন দেখা যাচ্ছে আজম নাসিরের মতো লোকজন তাদের কে লীগে ঢুকিয়েছে। আজম নাছিরের বিরুদ্ধে তাই কোনো মামলার অগ্রগতি কিংবা আদৌতে কোনো মামলা হয়েছে কিনা সেটাই জানা যাচ্ছে না। চুপচাপ নিজের জামাতি কোন আত্নীয়ের বাসায় লুকিয়ে আছে।
সাবেক মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী, সাকা চৌধুরী ও বিএনপির নোমান এরা কিন্তু আত্নীয়! এক জন কোনো পুলিশি ঝামেলায় পড়লে বাকিরা এগিয়ে আসতেন। কিন্তু যেদিন সাকা চৌধুরীর লাশ তার গ্রামের বাড়ি নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো সেদিন মহিউদ্দিন চৌধুরী নিরব ছিলেন।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: খারাপ সংস্কৃতি পরিবর্তনের জন্য আন্দোলন হয়েছে বলে মনে হয় না। হলে কালো আইন বাদ দিতো।
২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
মহিউদ্দিন পোর্ট দখল করে রেখেছিলো; তার পুত্র এডুকেশন দখল করেছিলো; বাংলাদেশে আর স্হান হবে না।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: না হলেই ভালো।
৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
কামাল১৮ বলেছেন: এতোগুলো লোককে বাইরে রেখে দেশ চলতে পারে না।সামনের নির্বাচনেই তারা অংশ গ্রহন করবে।তাছাড়া দেশের মানচিত্রে কিছু পরিবর্তন হবে।তার আলামত স্পষ্ট।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার কথা অনুযায়ী কিছুই মিলছে না।
৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ডার্ক ম্যান বলেছেন: নওফেল ভাইয়ের সাথে ব্যক্তিগতভাবে পরিচয় নাই। কখনো তার বাসায় যাওয়া হয়নি। তিনি আর বিপ্লব বড়ুয়া কিভাবে দেশ ছেড়েছেন সেটা শুনেছি। ভবিষ্যতে তিনি আবারও মন্ত্রী হবেন, এটা লিখে রাখতে পারেন।
একদা তার বাবা মহিউদ্দিন চৌধুরীর সাথে আমার বাবার খুব ভালো সম্পর্ক ছিলো। তার পরিবার সম্পর্কে অনেক কিছু জানি।
রাজনৈতিক নেতাদের উত্থান-পতন থাকবে।
আওয়ামী লীগ ফিরে আসার পর কারো কারো পিঠের চামড়া আবার কারো কারো বাড়িঘর থাকবে না।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগ পুরাতন ফরমেটে ফিরে আসলে দেশের দুই পয়সার লাভ নেই। আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব শূন্য হয়ে গেছে। নতুন সিচুয়েশন বুঝতে সময় লাগবে।
৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১০
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আশায় থাকা ভাল; মানুষ বাঁচেই আশায়!
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সব আশা পুরণ হয় না । আগামি দশ বছরের মাঝে লিগের ফিরে আসা পসিবল না যদি বিএনপি-জামাত বেশি আকাম কুকাম না করে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩
বিজন রয় বলেছেন: আন্দোলন হলো, আওয়ামীলীগের পতন হলো, কিন্তু খারাপ সংস্কৃতির কোনো পরিবর্তন হলো না।