নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের বিপরীতে চলা মানুষ

স্রোতের উল্টো দিকে ভেসে চলা আজও ফুরায়নি আমার। পারিনি মোহের কূলে নোঙ্গর ফেলতে; যাইনি ডুবে কোন আঁধার অতলান্তে। রচেছি শুধুই আপন দহনের পারাবার।

একজন একা

একা একা পথ চলা; একা একা কথা বলা...

একজন একা › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্মৃতিতে হুমায়ূন আহমেদ এবং তাঁর নুহাশ পল্লী...

২০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৮

পাঠ বিমুখ তরুন প্রজন্মকে সাহিত্যের দিকে টেনে আনার মতন দুঃসাহসী কাজটা যিনি করে দেখিয়েছেন সেই জাদুকরের নাম হুমায়ূন আহমেদ।
.
জাদুকর নেই। কিন্তু জাদুমন্ত্র রয়ে গেছে। এখনও সে জাদুর কাঠি মোহাবিষ্ট করে রেখেছে তাঁর সকল পাঠক হৃদয়কে। এখানেই যে একজন সাহিত্যিকের সার্থকতা।
.
প্রকৃতির নিয়মে লেখককে ধরে রাখতে না পারলেও তার স্মৃতিরেখে দিয়েছি প্রযুক্তির কল্যাণে। বেঁচে থাকুক লেখক তাঁর লেখা দিয়ে আরো হাজার বছর।
.
নুহাশ পল্লীতে যাবার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। সেখানের ছিমছাম প্রকৃতির ছবি দিলাম কিছু। আর সাথে আমার ক্ষুদ্র হুমায়ূন কালেকশন।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: খুব সুন্দর একটা পোষ্ট । এমন করে বাংলা সাহিত্য এবং সৃষ্টিশীল জগতকে তুলে ধরা ও সুন্দর মনের পরিচয় বহন করে ।

২১ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

একজন একা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৯

বৃতি বলেছেন: নুহাশ পল্লীর ছবিগুলো দেখতে বেশ ভালো লাগলো। শেয়ারের জন্য থ্যাংকস।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

একজন একা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
সুযোগ করে একবার ঘুরে আসবেন ওখান থেকে।

৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭

দর্পণ বলেছেন: বড় ভালো লাগলো। লেখক আর তার লেখার মাঝের দাবার গুটি, ট্রি হাউজ। গল্পের পাতা থেকে উঠে আসা বাস্তব স্বপ্ন পূরণ।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯

একজন একা বলেছেন: সত্যিই।
আর সবচে' অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে ওখানের গাছের কালেকশন। কত নাম না জানা ফুল-ফলের গাছ আর ঔষধী গাছ যে আছে তা গুণে শেষ হবেনা।
বোটানির স্টুডেন্টদের জন্য একটি গবেষনার স্থানও বটে।

৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

দর্পণ বলেছেন: ভেরি গুড। একজন মানুষ তার স্বপ্ন চোখে যা দেখেছেন তার বাস্তবায়ন ঘটিয়েছেন এবং আমাদের চোখে ও মনে যে দৃশ্যকল্প ফুটিয়েছেন তার লেখায় তাই বাস্তবে চর্মচোখে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন এটাই বা কম কি?

আমার যাবার ইচ্ছা আছে। ঠিক কেমনে যেতে হয় জানিনা। আপনি পোস্টে লোকেশন ও ভ্রমন সংক্রান্ত সকল তথ্যাদি জুড়ে দিলে মনে হয় আরও উপকার হত।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫১

একজন একা বলেছেন: আমি ওখানে গিয়েছিলাম তিন বছর আগে আমাদের ডিপার্টমেন্ট থেকে। অ্যারেঞ্জমেন্ট করা হয়েছে টিচার্স এন্ড থেকে। তাই খুব একটা ইনফো আপনাকে হয়তো দিতে পারবোনা।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুর চান্দনা চৌরাস্তা থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে হোতাপাড়া বাজার। সেখান থেকে ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে পিরুজালী গ্রাম। ওই গ্রামেই ১৫ বছর আগে ৪০ বিঘা জায়গা নিয়ে নুহাশ পল্লী তৈরি করেন হুমায়ুন আহমেদ।

সবচেয়ে ভালো হয় বড় গ্রুপ নিয়ে যাবেন। নাহলে অনুমতি পাওয়া কঠিন হবে। নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত খুব টাইট শিডিউল থাকে পিকনিক সিজন বলে। এন্ট্রি ফী তখন ছিলো জনপ্রতি ২০০/- করে। এখন কত জানিনা।

প্রত্যন্ত গ্রাম তাই ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থা খুব একটা ভালো না। নিজেদের গাড়ি থাকলেই ভালো হয়। ভিতরে বা আশে পাশে খাবার এর ব্যবস্থা নেই আমার জানামতে।

আরো কিছু জানতে পারলে অবশ্যই জানাবো।

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৫

দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এবারে দেশে আসলে অবশ্যই ঘুরে আসবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.