![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Demon prince Beelzebub aka Baal; lord of the flies, driver of the plague, representer of immense hunger.
শীতকালকে বলা হয় বিয়ের মৌসুম। মানুষ শীতকালের মধ্যে এমন কি খুঁজে পেয়েছে তারাই ভালো জানে। আমার কাছে শীতের চাইতে বর্ষাকালটাকেই বেশি রোমান্টিক লাগে। আমার বিয়ে হয়েছিল বর্ষাকালেই। পোস্টিং ছিল সিলেটে। বিয়ের পরদিনই বউকে নিয়ে সিলেট চলে আসি। সেখানে একটানা কয়েকদিন পর্যন্ত বৃষ্টি হত। বন্ধের দিন দুপুরে দুইজনে বৃষ্টিতে ভিজতাম, যদিও এইবার বজ্রপাতের ভয়ে ভেজা হয়নি। শীতে গুটিসুটি মেরে পড়ে থাকার মধ্যে কোন রোমান্স খুঁজে পাইনি কখনো। তার উপর আমার ধুলায় এলার্জি, শীতকালটা কষ্টে কাটে। তবে এইবার ঢাকায় চলে এসেছি বলে শীতটা টের পাচ্ছি না। ঢাকায় এসেই একগাদা বিয়ের দাওয়াত পেয়ে বসে আছি। বেশিরভাগই সহপাঠীদের। দুই বছর ঢাকার বাইরে থাকায় কারো সাথে দেখা হয়নি। তাই বাধ্যতামূলকভাবে সবার বিয়েতে হাজিরা দিচ্ছি। পুরনো বন্ধুবান্ধব আর তাদের জীবনসঙ্গীদের সাথে সাক্ষাৎ করে একটা ব্যাপার বুঝলাম। প্রেমের বাজারে আধুনিক, স্মার্ট, উদারমনা প্রেমিকাদের চাহিদা বেশি থাকলেও বিয়ের বাজারে সাদাসিধা, ধার্মিক, রক্ষণশীলদের কদর বেশি। ভার্সিটিতে থাকতে যে বন্ধু বলত তার বউ মাল্টিন্যাশনালে জব করে সংসার চালাবে আর সে রাজনৈতিক আর সামাজিক কাজকর্মে আত্মনিয়োগ করবে; সে বন্ধুটি এখন ব্যাংকার আর তার বউ পুরোদস্তুর গৃহিণী, আপাদমস্তক কালো কাপড়ে ঢাকা থাকে। তবে মেয়েরাও চালাক। কেমন মেয়েদের বিয়ের বাজারে কদর বেশি বুঝতে পেরে তারাও ভোল পালটেছে। ভার্সিটিতে যে মেয়েটা কোমড়ের বাক দেখিয়ে ছেলেদের মাথা খারাপ করে দিত সেই এখন হিজাব পরে অফিসে যায়। তো এতো ভেজালের ভিড়ে আসল চেনার উপায় কি? অবিবাহিত বন্ধুদের এ প্রশ্নের জবাবে বলেছিলাম, আগে নিজে ভালো হও। আমার কথা হলো বাংলাদেশে যেহেতু ছেলে আর মেয়ের সংখ্যা প্রায় সমান, একটা ছেলে কারো সাথে ফষ্টিনষ্টি করেনি মানে একটা মেয়ে ফষ্টিনষ্টির হাত থেকে রেহাই পেয়েছে। এক্ষেত্রে কথা উঠতে পারে একটা ছেলে তো একসাথে একাধিক সম্পর্ক করতে পারে। হুম পারে, মেয়েরাও পারে। দুইটায় কাটাকাটি হয়ে ব্যালেন্স হয়ে যাচ্ছে। আর যে যেমন তার কপালে তেমনি পড়বে এটা একটা চিরন্তন সত্য। তাই বন্ধুরা ক্ষণিকের বিনোদনের জন্য সারা জীবনের বিনোদনটা মাটি কর না।
২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৮
লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের রপ্তানিবিষয়ক হ্যান্ডবুক আছে। গুগলে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন। ওইটা দেখতে পারেন। আর এলসি খুলতে চাইলে হেড অফিসে ফরেইন এক্সচেঞ্জে যোগাযোগ করবেন। ব্রাঞ্চে যাবার দরকার নেই, কয়েকটা বাদে কোন ব্রাঞ্চে ফরেইন এক্সচেঞ্জ ডিভিশন নেই। বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ফরেইন এক্সচেঞ্জ অংশটা দেখবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
মহিসন খান বলেছেন: salam brother,
As you are doing job in a BANK.....which dept.? I need to know abt JUTE YARN export procedure.....such as..L/C terms and condition, payment guarantee...risk factor..etc........if you can help...plz give me your contact no and Bank, and branch address...plz