![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Demon prince Beelzebub aka Baal; lord of the flies, driver of the plague, representer of immense hunger.
দেশে বেকারের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। উচ্চশিক্ষিতদের মধ্যে বেকারত্বের হার সবচেয়ে বেশি। কারণ উদ্যোক্তাদের জন্য প্রতিকূল দেশগুলির মধ্যে বাংলাদেশ সামনের দিকে রয়েছে। ব্যবসা-বানিজ্যের বিকাশ ঘটছে না ফলে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি হচ্ছে না। এমন অবস্থার মধ্যেও দেশে গণহারে গ্রাজুয়েট উৎপাদন চলছে।
বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। সবচেয়ে বেশি গ্রাজুয়েট আর সবচেয়ে বেশি বেকার বের হয় এখান থেকে। প্রাইভেট সেক্টরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন হারিয়েছে অনেক আগেই। সরকারি খাতেও তাদের অংশগ্রহণ কমছে। নবম গ্রেডের পদগুলিতে এখন একশজনে দুই-তিন জন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পায়। পাবে কিভাবে ভাইবা বোর্ডে যারা থাকেন সেই পাবলিকের শিক্ষকরাই কথায় কথায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে অপমান করেন। নিম্নমানের শিক্ষা, অসুস্থ ছাত্র রাজনীতি আর সেশনজট নিয়ে কোন রকম খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। মাঝেমধ্যে মনে হয় সরকার শুধুমাত্র দলীয় কর্মী তৈরির জন্যই এখনো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় চালু রেখেছে।
প্রাইভেট ভার্সিটিগুলি এখন বেশ জনপ্রিয়। আগে শুধু উচ্চবিত্তরা পড়লেও এখন মধ্যবিত্তরাও এখানে পড়ছে। প্রাইভেট ভার্সিটিগুলির কয়েকটা আসলেই ভালো। বাকিগুলি কোম্পানির কামলা তৈরির কারখানা। প্রাইভেটের কিছু স্টুডেন্ট মেধাবী হয়, তারা আইবিএ, পাবলিক ভার্সিটির বিজনেস ফ্যাকাল্টি থেকে পাস করে ভালো চাকরি করে। যাদের আর্থিক অবস্থা ভালো তারা বিদেশি নামীদামী প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি এনে উচ্চপদে চাকরি করছে। বাকিদের জায়গা হচ্ছে নামীদামী কোম্পানিগুলির বেনামী পদে। রিলেশনশিপ অফিসার, টেরিটরি এক্সিকিউটিভ, মিডিয়া অফিসার ইত্যাদি আকর্ষণীয় নামে ১৫-২০ টাকা বেতনে তদেরকে চাকরি দেয়া হচ্ছে। ৪-৫ বছর আগেও এসব পোস্টে এইচএসসি পাস নিয়োগ দেয়া হতো আর এখন বিবিএতে সিজিপিএ ৩.৭৫ পাওয়ারা চাকরি করে।
এবার আসি পাবলিকে। ছোট একটা দেশে ৩৯ টা পাবলিক ভার্সিটি। তারপরেও তুমুল প্রতিযোগিতা করে মেধাবীরা এখানে পড়ার সুযোগ পায়। পাবলিকের বিজনেস গ্রাজুয়েটদের সরকারি বেসরকারি সবখানেই ব্যাপক ডিমান্ড। সাইন্সের ছাত্রদেরও অনেক চাহিদা রয়েছে। চাহিদা কম মানবিকের অথচ সেখানেই আসনসংখ্যা সবচেয়ে বেশি। ইংরেজি, অর্থনীতিসহ হাতেগোনা কয়েকটা বিভাগ বাদে বাকিদের সরকারি সেক্টর বাদে কর্মসংস্থানের সুযোগ খুবই কম। তারা নিজেরাও ভালো করেই জানে। অনার্স ফার্স্ট ইয়ার থেকেই শুরু হয় তাদের চাকরির প্রস্তুতি। পাবলিকের শিক্ষকরা যতই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে অপমান করুক না কেন ন্যাশনাল ভার্সিটি আছে বলেই এসকল ছাত্ররা চাকরির সুযোগ পাচ্ছে। কারণ প্রতিবছর বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে অনেক নিয়োগ হয়। বিসিএস পরীক্ষার মান্ধাতা আমলের ইনফরমেটিভ প্রশ্নে এগিয়ে থাকলেও মানবিকেরা ব্যাংকের এনালিটিকাল প্রশ্নে বিজ্ঞান আর ব্যবসায় শিক্ষার কাছে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে যাচ্ছে। অফিসার, অফিসার ক্যাশ পদে অনেকে নিয়োগ পেলেও সিনিয়র অফিসার পদে এখন তাদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। সরকারি চাকরির সুযোগ পাচ্ছে অল্প কয়েকজন। বাকিরা স্কুল শিক্ষক, এনজিওকর্মী ও কোচিংব্যবসায়ী হচ্ছে। ঢাবি থেকে পড়ে কেউ পুলিশের এসআই হবে কয়েক বছর আগে এটা অকল্পনীয় হলেও এখন অহরহ হচ্ছে। পড়ালেখা শুধু চাকরির জন্য না, কোন কাজই ছোট না – এগুলি হল ফাঁকা বুলি। সর্বচ্চো প্রতিষ্ঠান থেকে পড়েও প্রতিষ্ঠিত না হতে পারার কষ্ট ভুক্তভুগিই বোঝে। সংস্কৃতি, পালি, উর্দুর মতো অপ্রয়োজনীয় কিছু বিভাগ এখনো চালু রাখা হয়েছে। কর্মসংস্থান বাড়ছে না, হলের সিট বাড়ছে না, শিক্ষার মান বাড়ছে না তারপরেও বছর বছর ভার্সিটির আসন সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। একজন ছাত্রের পিছনে সরকারে কয়েক লাখ টাকা ব্যয় হয়। পাঁচ বছর পড়াশুনা শেষে সে যদি বিদ্যা কাজেই লাগাতে না পারে তাহলে তা হবে মেধা আর সম্পদের অপচয়।
চীনে একবার ভার্সিটিতে তালা ঝুলিয়ে যুব সমাজকে আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছিল। বাংলাদেশেও সেই সময় চলে এসেছে। গণ্ডায় গণ্ডায় প্রাইভেট ভার্সিটি নির্মাণ বন্ধ করতে হবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সীমিত করে কারিগরিতে ছাত্রদের অংশগ্রহণ বাঁড়াতে হবে। পাবলিকের অপ্রয়োজনীয় বিভাগগুলি বন্ধ করতে হবে বা আসন কমিয়ে আনতে হবে, বছর বছর ভার্সিটিগুলিতে আসন বাড়ানোর অসুস্থ চর্চা বাদ দিতে হবে, সান্ধ্যকালিন কোর্সের নামে শিক্ষা বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। শুধুমাত্র প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারবে এমন ছাত্ররাই উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবে। সবার গায়ে গ্রাজুয়েট ট্যাগ লাগানোর প্রয়োজন নেই। কারণ যে যাই বলুক একবার গ্র্যাজুয়েট ট্যাগ লাগলে এদেশে একজনের পক্ষে যেনতেন কাজ করা কঠিন।
এ লেখা পড়ে অনেকে অখুশি হতে পারেন। তবে এটিই বাস্তবতা। যারা সম্প্রতি চাকরি পেয়েছে বা চাকরির চেষ্টা করছে তারা ঠিকই বুঝছে।
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশে কর্ম সংস্হান করার দায়িত্ব আগে যারা ইউনিভার্সিটি থেকে বের হয়েছেন; তারা ঘোড়ার ডিম পাড়াতে আজকে চাকুরীর সৃস্টি হয়নি; ইউনিভার্সিটিগুলো সঠিকভাবে পড়াচ্ছে না, ছাত্ররা পড়ছে না, সবাই ফেইসবুক গ্রাজুয়েট!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: পাঁচ বছর ধরে বিভিন্ন দেশের রাজধানী, মুদ্রার নাম মুখস্ত করা কলারা দেশ চালাচ্ছে। যোগ্য প্রফেশনালরা উপযুক্ত স্থানে যেতে পারেননি। সিস্টেম আগাগোড়া পাল্টাতে হবে।
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবাইকে পড়াতে হবে, সবাইকে কমপক্ষে গ্রাজুয়েট হতে হবে; তবে, দরকারী টেকনোলোজী ও সায়েন্সে।
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বেকারত্ব দূর করতে পারে কিন্তু কারিগরী শিক্ষাকে নিচুভাবে দেখা হয়।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: আগডুম বাগডুম ছাত্ররা ঘোড়ার ডুম প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে বলে দাম নেই। নামকাওয়াস্তে ভার্সিটিগুলি বন্ধ করে দিলেই পলিটেকনিকের মর্যাদা বুঝবে।
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
"লেখক বলেছেন: আগডুম বাগডুম ছাত্ররা ঘোড়ার ডুম প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে বলে দাম নেই। নামকাওয়াস্তে ভার্সিটিগুলি বন্ধ করে দিলেই পলিটেকনিকের মর্যাদা বুঝবে। "
-পলিটেকনিক দক্ষ টেকনিশিয়ান বানাবে, ইউনিভার্সিটির দায়িত্ব সকল প্রকার প্রয়োজনীয় গ্রাজুয়েট, পোস্ট গ্রাজুয়েট তৈরি করা; কিন্তু সবাইকে ফ্রি পড়াতে হবে।
৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: কারিগরি শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত গ্রাজুয়েট অনেক হয়ে গেছে, এখন দরকার কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত গ্রাজুয়েট। বাংলাদেশ শিল্পক্ষেত্রে ধীরে ধীরে অগ্রসর হচ্ছে। এখন কারিগরি শিক্ষার যত প্রসার হবে ততই বেকারত্বের হার কমবে এবং দেশেরও উপকার হবে।
৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২
জাহিদ হাসান বলেছেন: এত ব্লগ বুদ্ধিজীবি লইয়া আমরা কি করিব?
৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
বিদেশ পাগলা বলেছেন: শত যোগ্যতা থাকা সত্বেও কত লোক বেকার ও অবহেলিত এ জন্য দায়ী আবেগ।
অথচ সরকারী চাকুরীতে ৫৬ % কোটা আর বাদ বাকী মাত্র ৪৪% কোটা মুক্ত । কোটা কি কিয়ামত পর্যন্ত চলবে ? কোটা সম্পূর্ন রুপে তুলে দিতে হবে ।
যাদের অত্যন্ত মেধা নেই, প্রভাবশালী মামা-খালু নেই ও ঘুষ দেওয়ার টাকা নেই তাদের কি হবে ? গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা ?
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান রেখেই কথাগুলি বলছি । কোন লোভে নয় দেশপ্রেমে ঊদ্ধুদ্ব হয়ে যুদ্ধ করেছিল।মুক্তিযোদ্ধাদের ঢাকাতে জমিসহ ৬ তলা বাড়ি দেওয়া হউক কোন আপত্তি নেই । কিন্তু চাকুরীর ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধাদের নামে যা ইচ্ছা তা করা উচিত না । যোগ্যতর ক্ষেত্রে কোন আপস নেই।
আবেগ আর কুট রাজনীতি জাতিকে ধ্বংস করে ছাড়বে ।
আপনাকে ধন্যবাদ
৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মোঃ তানজিল আলম বলেছেন: পলিটেকনিকের অবস্থা আরো খারাপ। সিভিল থেকে বের হওয়া ছেলেপুলের বেতন ধরা হয় ৫০০০-৮০০০ টাকা। যা দিয়ে মেসে থাকাও সম্ভব না। যারা দুর্নীতি আর পদলেহ্যন করতে পারে শুধু তারা ভালো অবস্থানে যেতে পারে। তাদের ঊচ্চ শিক্ষার কোনো ব্যাবস্থা নাই। ডুয়েটে সিট খুবই অপ্রতুল।
ডিপিআই তে পাওয়াররের ছেলে মেয়ে যেসব মেশিন পত্র নিয়ে কাজ করছে সেগুলো এখন যাদুঘরে রাখার মত পর্যায়েও নেই।
১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
মানিজার বলেছেন: আপনার লগে একমত পোষণ করছি ।
১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: লিংক থাকলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটও ভালো চাকুরি পেয়ে যায়। আর বড় পোস্ট গুলোতে সাধারণ গ্র্যাজুয়েট(পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের হলেও) রা কোন সুযোগ পায় না...
১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: Click This Link
১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪৫
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: আইনস্টাইন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন। হঠাৎ এক সাংবাদিক প্রশ্ন করল - "স্যার আপনি কি জানেন, ১ মাইল = কত কিলোমিটার?" আইনস্টাইন বললেন-"না আমি জানি না"। সাংবাদিকটি সবিস্ময়ে বললো-"সেকি...!! আপনি এত বড় বিজ্ঞানী অথচ এটা জানেন না?"
উত্তরে, আইনস্টাইন বললেন-"যে তথ্য রেফারেন্স ঘেটে দুই মিনিটের মধ্যে বের করা যায়, সেই তথ্য মস্তিষ্কে জমা রাখতে যাব কেন? আমি মস্তিষ্ক ব্যাবহার করি চিন্তাভাবনার জন্য,অর্থহীন জ্ঞানের গুদাম হিসেবে নয়"।
এবার আমাদের দেশের অবস্থাটা ভাবুন। সোমালিয়ার মুদ্রার নাম কি, অথবা কোন দেশকে সাদা হাতির দেশ বলা হয়, এইসব মুখস্ত করে করে আমরা চাকরী লাভের জন্য নিজেদের যোগ্য করে তুলি। কিন্তু ভাবুন তো! চাকরীর ক্ষেত্রে সত্যিই কি সোমালিয়ার মুদ্রার নাম কোন গুরুত্ব বহন করে?
০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: এতো গ্র্যাজুয়েটের মধ্য থেকে কয়েকজন বাছাই করার এর চাইতে ভালো পদ্ধতি আর নেই। নিম্নমানের গ্র্যাজুয়েট উৎপাদনের মাসুল দিচ্ছে মেধাবীরা।
১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:৫০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: "চীনে একবার ভার্সিটিতে তালা ঝুলিয়ে যুব সমাজকে আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছিল। বাংলাদেশেও সেই সময় চলে এসেছে" খারাপ বলেননি | কিন্তু আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধ করতে হলে বা সেই ধারণাটা সফল করতে হলেও আমাদের কিছু সামাজিক নিরাপত্তার দরকার আর দেশ জুড়ে একটা কাঠামো থাকতে হবে আত্মকর্মসংস্থান খুঁজতে চাওয়া মানুষগুলোর জন্য| সেগুলো কিন্তু আমাদের নেই | তারচেয়েও বড় কথা সেগুলো নিয়ে আমাদের কর্তা ব্যক্তিদের কোনো ভাবনা আছে বলেও মনে হয় না | তাই আমাদের দেশে আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধ করাও কিন্তু কম কঠিন হবে না | আপনার খুবই সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ |
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
"নবম গ্রেডের পদগুলিতে এখন একশজনে দুই-তিন জন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পায়। পাবে কিভাবে ভাইবা বোর্ডে যারা থাকেন সেই পাবলিকের শিক্ষকরাই কথায় কথায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে অপমান করেন। "
-বাংলাদেশে যারা ইন্টারভিউ নেয়, তারা মোটামুটিভাবে কোন ট্রেনিং পায়নি ইন্টারভিউ নেয়ার জন্য; তারা বেশীর ভাগই কেন্ডিডেটকে হেনস্টা করে, যা শাস্তির যোগ্য।
আমার চাকুরী থাকার সময়, আমি সময় পেলে প্রায়ই ইন্টারভিউ দিতাম; আমার চেয়ে অনেক নীচের অবস্হানে চাকুরে আমাকে অনেক হেনস্তা করেছে; এদের অনেককে পরে আমি আমার অফিসে দাওয়াত করে আপ্যায়ন করেছি। বাংলাদেশে ইন্টারভিউ মানে মোটামুটি হেনস্তা করা