![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল আমার এক প্রিয় ছোটর সাথে ক্যাম্পাসের খাওয়া নিয়ে আলাপ করছিলাম। ও আমাকে রীতিমত নস্টালজিক করে দিল। ক্যাম্পাসের এই শীতের সময়ে চৌরঙ্গী কিংবা মেহের চত্বরের শীতের পিঠা বিশেষ করে মাংস পিঠা। বটতলায় বাঙ্গালির দোকানের হরেক রকমের ছোট মাছ। বঙ্গবন্ধু হলের সামনের সিরাজ ভাইয়ের রান্না স্পেসালি টাকি মাছের ভর্তা। রাতে লন্ড ভন্ড দিয়ে গরম গরম পরটা । কিংবা জাকিরের চা, অথবা ট্রান্সপোর্টের সেই বিখ্যাত সিঙ্গারা।
রাত-বিরাতে বন-পাউরুটি অথবা ডিম বন খাওয়া।
বন্ধু-বান্ধব মিলে ক্যাফেটেরিয়ায় দুপুরের লাঞ্চ করা বিশেষ করে মঙ্গল বার কেননা এই দিনে স্পেশাল রান্না হত। গরমের সময়ে সেন্ট্রাল মাঠের সামনে দাড়িয়ে ডাব খাওয়া । আর সন্ধ্যা বেলায় প্রান্তিক এর শেষের দোকানের সামনে বসে হরেক রকমের ভাজা-পুরি খাওয়া।
হলের কিংবা ক্যাম্পাস লাইফের খাবারের তুলনা নেই ।।সেই দিন গুলোও আর নেই, নেই সেই
খাওয়ার স্বর্গীয় তৃপ্তি ।
২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১০
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: মজাই আলাদা ক্যাম্পাসের খাবারের মনে করে জিঁভে জল চলে এলগো দাদা। আহা বেশ বেশ।
৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
বিপুল কুমার বিশ্বাস বলেছেন: Jacks Kitchen one of them
৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ক্যাফেটেরিয়ার দুপুরের খাবার, প্রান্তিক গেটের মুরগীর ঝোলের সাথে পুরি মিস করি ।
৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৮
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
ক্যাম্পাসের খাবার একদম পছন্দ না। আই লস্ট সো মাচ ওয়েইট
আপনারা তো বাঙালি খাবারই পান।
৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি শহীদুল্লাহ হলের ডাইনিং এ খেলে পানির পরিবর্তে ডাল পান করতাম। ডাল নিয়ে অনেক মজার কথা প্রচীলত আছে। ডাল কে পানি মনে করে হাত ধূয়ে ফেলা।
ব্লা ব্লা ব্লা।
কেন্টিনের খাবার অতিমাত্রায় তেল যুক্ত আর ডাইনিং তেল হীন।
১ নম্বর মেচ এর সদস্য হলাম ।ওখানকার খাবার ভালো মানের। মাসেএকটা ফিস্ট হতো। সেইরকম খাবার।অসাধরণ মিনি ফিস্ট গুলো ভাল হতো।সবাই ম্যাচ ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন আবশ্যক। আমি একবার ও ম্যানেজার হইনি।
ওই সুযোগটুকু নিয়েছি।বা পেয়েছি তার অবশ্য একটা কারণ ছিল। তবে অনুশোচনা কাজ করতো ফাকি দেয়ায়।আমার পক্ষে অন্যরা কাজ করে দিত।খুশি মনে। আজ ভাবি তারা আমাকে ঋণি করেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০১
অদিব বলেছেন: ক্যাম্পাসের খাবারের মধ্যে আসলেই একটা অন্য রকমের অনুভূতি কাজ করে। ভার্সিটির বাহিরের বন্ধুদের নিয়ে যখন টিএসসি ক্যাফেটেরিয়ায় খেতে বসি তখন ওদের মুখ দেখে বেশ মায়া লাগে! কিন্তু আমার কাছে কিন্তু ওই খাবার অমৃতসম!