নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ মাকসুদুর রহমান

মোঃ মাকসুদুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

Ragging এর অপরাধে আজীবন বহিষ্কার-শাস্তিটা মৃত্যুদন্ডের সামিল!!

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:২৪

Ragging এর অপরাধে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের তিন ছাত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।আমি ব্যাক্তিগতভাবে Ragging চরম বিরোধী ।যারা Ragging এর শিকার হন তাদের মনের অবস্থা সংবেদনশীলতার সাথে অনুধাবন করছি। কিন্তু আমার অভিমত হচ্ছে যারা Ragging সাথে জড়িত তাদের বয়স কতো ? নিঃসন্দেহে এটা অতি গুরুতর অপরাধ কিন্তু একজন ছাত্রের কাছে শিক্ষাজীবনকে চিরতরে বন্ধ করে দেয়াতো মৃত্যুদন্ডেরই সামিল । তাই একজন ছাত্রের শিক্ষাজীবনকে চিরতরে রুদ্ধ করে দেয়ার মত শাস্তি আমি ব্যক্তিগতভাবে সমর্থন করি না ।

বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষের কোনো ক্রমেই কারো শিক্ষাজীবনকে চিরতরে রুদ্ধ করে দেয়ার মতো সিদ্ধান্ত নেয়া উচিৎ নয়।একটু সাবধান হলেই বা হল কতৃপক্ষ তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হলে এ সমস্যা থেকে ভুক্তভোগী ছাত্ররা মুক্তি পেতে পারে।এর পরেও যদি Ragging এর মতো অপরাধ সংঘটিত হয় তাহলে নিম্নলিখিত উপায়ে--

১।বিভিন্ন মেয়াদে বহিস্কার

২।মনোবিদের অধীনে চিকিৎসার ব্যবস্থা

৩।বিভিন্ন সামাজিক কার্যে স্বেচ্ছাশ্রম

ইত্যাদি শাস্তি দেয়া উচিৎ । তারপরও একজন ছাত্রের শিক্ষাজীবনকে চিরতরে রুদ্ধ করে দেয়ার মত শাস্তি দেয়া কোনো ক্রমেই কাম্য নয়। তাছাড়া দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষাপীঠ হিসেবে একটা বড় দায়িত্ব হচ্ছে এ ধরনের সমস্যার কারণ উদ্ঘাটন করা। কতৃপক্ষকে অবশ্যই সংবেদনশীলতার সাথে একজন ছাত্রের শিক্ষাজীবন শেষ করার সুযোগ দিতে হবে কারণ তা না হলে অভিযুক্তরা ভবিষ্যতে আরো বড় ধরনের অপরাধে জড়িয়ে পড়তে পারে।

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৫২

নতুন বলেছেন: তাহলে তো মৃত্যু দন্ডও ঠিক না... খুনি কে একটু বকে দিলেই হয়..

দৃস্টান্তমুলক সাজা এমনই হওয়া উচিত...

এই রকমের সাজার ব্যবস্তা থাকলে রেগিং বন্ধ হবে...

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৫

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: তিন জন ছাত্রীর শিক্ষাজীবন কেড়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত কোনো ক্রমেই ঠিক হতে পারে না । আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একজন ভয়ংকর অপরাধীরও শিক্ষাজীবন কেড়ে নেয়ার মতো সিদ্ধান্ত নেয়া উচিৎ নয়।আমাদেরকে বিকল্প শাস্তির কথা ভাবতে হবে।

২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:২৩

হু-কেয়ারস বলেছেন: ঝি মেরে বউ কে শেখানো !!! পরের গুলি এমনিতেই সাইজ হওয়ার কথা।

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩২

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত ।কিন্তু তারপরও আমি মনে করি একজন ছাত্রের শিক্ষাজীবন শেষ করার মতো অবশ্যই আমাদের সংবেদনশীলতা থাকতে হবে। তাকে এর সংশোধনের জন্য বিভিন্ন ধরনের শাস্তি দেয়া যেতে পারে ।যেমনঃ
১।অপরাধীকে ২ থেকে ৫ বছর মেয়াদী বহিস্কার করা যেতে পারে,
২।বহিস্কাররত অবস্থায় হলে কেন্টিন পরিস্কার, উক্ত হলের বাথরুম পরিস্কার ইত্যাদি বিভিন্ন কাজ করতে হবে
৩।যাদের সাথে এ ধরনের অপরাধ করা হবে তাদের কাছে প্রতি মাসে রিপোর্ট করতে হবে
তাতে বরং ভবিষ্যতে এই অপরাধ করতে কেউ সাহস পাবে না ।সাথে সাথে একজন ছাত্র তার শিক্ষাজীবন অব্যাহত রেখে নিজেকে সংশোধন করার সুযোগ লাভ করবে।

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৫

একজন দুরন্ত পথিক বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সঠিক কাজটিই করেছে । র‍্যাগিং নামক শারীরিক, মানসিক নির্যাতন বন্ধ করার জন্য এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কর্তৃপক্ষ কে ধন্যবাদ ।

লেখক কে বলছি তিন জন অশৃঙ্খল ছাএীর জন্য আপনার এত দরদ কেন ??? X( আজকে আপনার বোনকে যদি এভাবে র‍্যাগ দেওয়া হত কেমন লাগত ?

একবার ভাবুনতো একটা মেয়েকে যখন কান ধরে হলের নিচে এবং উপরে উঠানো হয় তখন তাকে তার আশপাশের লোকজনদের কাছে কী পরিমাণ হেয় প্রতিপন্ন হতে হয়েছিল । পুরা বিশ্ববিদ্যালয় জীবন তাকে এই ক্ষত বয়ে বেরাতে হবে । এই মেয়েটি যদি এই অপমান সহ্য না করতে পেরে কোন অঘটন ঘটাতো তাহলে তার দায়ভার কে নিত ?? ওই ৩ শিক্ষার্থী নাকি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ?? X( X(

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আপনি আপনার সব কথার সাথে একমত। অবশ্যই যাদের সাথে এ ধরনের অপরাধ করা হয়েছে তারা বড় ধরনের মানষিক সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছে ,যার ফলে আত্মহত্যার মতো মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।সে আপনার আমার যে কারো বোন বা ভাই হতে পারে।
কিন্তু আমরা কি শাস্তি দিতে গিয়ে এই তিনজন ছাত্রীর বর্তমান মানষিক অবস্থার
কথা কি একেবারে ভুলে যাবো ? এদেরও কি আমরা আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিচ্ছি না। তারাও তো আপনার আমার কারো না কারো ভাই বা বোন । তাই আমি মনে করি একজন ছাত্রের শিক্ষাজীবন শেষ করার মতো অবশ্যই আমাদের সংবেদনশীলতা থাকতে হবে। তাকে সংশোধনের জন্য বিভিন্ন ধরনের শাস্তি দেয়া যেতে পারে যা আমি ইতিপুর্বে উল্লেখ করেছি।

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:২৪

ইমাম হাসান রনি বলেছেন: মানসিক ভাবে অসুস্থ্য এই তিন মেয়েকে বহিস্কার করার জন্য জাবি কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ । একটা সুস্থ মস্তিস্কের মানুষ এইসব কাজ করতে পারে না। এরা যাতে কোনদিন কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে ও ভর্তি হতে না পারে সেই বেবস্থাও নেয়া হোক । ভন্ডামী ছেড়ে পারলে ভাল কিছু লেখুন ।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২১

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: ভন্ডামি না এটা আমার ব্যক্তিগত মত । আমার ম ত প্রকাশের অধিকার নিশ্চিতভাবে আছে , তা আপনার মতের সাথে এক নাও হতে পারে। তিন জন ছাত্রীর শিক্ষাজীবন কেড়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত কোনো ক্রমেই ঠিক হতে পারে না । আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একজন ভয়ংকর অপরাধীরও শিক্ষাজীবন কেড়ে নেয়ার মতো সিদ্ধান্ত নেয়া উচিৎ নয়।আমাদেরকে বিকল্প শাস্তির কথা ভাবতে হবে।

৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৩৯

লেখোয়াড় বলেছেন:
এখনো Ragging চালু আছে এটাই অপরাধ। জাবিতে এরকম জঘণ্য ঘটনা ঘটে বলে আগেও শুনেছি। এসব ঠিক না।

আপনার এই লেখা সমর্থন করতে পারলাম না।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৬

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। এটা নিতান্তই আমার ব্যক্তিগত মত।আমি মনে করি একজন ছাত্রের শিক্ষাজীবন শেষ করার মতো বিষয়ে অবশ্যই আমাদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সংবেদনশীলতা দেখাতে হবে। তাকে সংশোধনের জন্য বিভিন্ন ধরনের শাস্তি দেয়া যেতে পারে তবে তা কোনো ক্রমেই চিরদিনের মতো শিক্ষাজীবন বন্ধ করে নয়।

৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৫২

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সঠিক কাজটিই করেছে ।শাস্তি না দিলে এটা আরও বাড়ত। এখন হয়তো পুরো কমবে না কিন্তু কিছুটা তো কমবে।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০৩

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: মাথা ব্যথার জন্য ওষুধ খেলেই মাথা ব্যথা ভালো হয়ে যাবে তেমনি Ragging এর জন্য বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি সহ অন্যান্য ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে কোন ক্রমেই তা শিক্ষাজীবন চিরতরে বন্ধের মত শাস্তি কাম্য নয়।

৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৫৯

খারাপ ছাত্র কিন্তু মানুষ ভালো বলেছেন: বাল্পোস্ট।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১১

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আপনি যে ভাষা ব্যবহার করছেন এটাও তো এক ধরনের Ragging

৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩

মুহা মামুনুর রশীদ সনেট বলেছেন: Ragging এর শিকার হয়ে অনেক ছাত্রছাত্রীর লেখা পড়া বন্ধ হয়ে গেসে। ragging ছাত্র ছাত্রী দের জীবনে এক বিভীষিকার নাম। যারা এটা করে তারা আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগের বীভৎস মানুষ বলে মনে হয় । সুতরাং JU এর বর্তমান ভিচি স্যার কে আন্তরিক ধন্যবাদ যে উনি একটা দৃষ্টান্ত মুলক রেকর্ড রেখে গেলেন ।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:১০

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: সংশোধন মুলক শাস্তির ব্যবস্থা না করে শিক্ষাজীবন চিরতরে বন্ধের মত শাস্তি প্রদান করে বর্তমান ভিসি ক্যাঙারু আদালতের বিচারকের মত রায় প্রদান করেছেন।এটা কোনো ক্রমেই সমর্থনযোগ্য হতে পারে না।

৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬

পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: কেউ কারো বাপের টাকা দিয়া পড়তে যায় না!! তাইলে র‍্যাগিং কেন! এই তিন মেয়ের শাস্তি কম হয়ে গেছে!! এদের তিনজনকে এবং পোস্টদাতাকে গণ দেওয়া উচিত!!

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৪

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আপনি গণ দেওয়া উচিৎ বলে কি বুঝাতে চাচ্ছেন? আপনি কি বুঝতে পারছেন আপনার মধ্যেই একজন Ragging কারী বসবাস করছে। তাই আমার বক্তব্য হচ্ছে এ ধরনের মানুষদের আগে মনো চিকিৎসা দরকার।

১০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫১

মুহাই বলেছেন: এটা এ বছরের সেরা সিদ্ধান্ত।।।।।। জাবি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।।

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: তিন জন ছাত্রীর শিক্ষাজীবন কেড়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত কোনো ক্রমেই সেরা সিদ্ধান্ত হতে পারে না। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একজন ভয়ংকর অপরাধীরও শিক্ষাজীবন কেড়ে নেয়ার মতো সিদ্ধান্ত নেয়া উচিৎ নয়।আমাদেরকে বিকল্প শাস্তির কথা ভাবতে হবে।

১১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩

চড়ুই বলেছেন: মুহাই বলেছেন: এটা এ বছরের সেরা সিদ্ধান্ত।।।।।। জাবি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।।

সহমত।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:১১

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: শিক্ষাজীবন চিরতরে বন্ধের মত শাস্তি প্রদান কোনো ক্রমেই সমর্থনযোগ্য হতে পারে না।

১২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৫০

জুন বলেছেন: মুহাই বলেছেন: এটা এ বছরের সেরা সিদ্ধান্ত।।।।।। জাবি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে র‍্যাগিং যারা করে তারা ভয়ংকর জীব। তাদের জন্য এই শাস্তি কমই মনে হয়

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৭

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একজন ভয়ংকর অপরাধীরও শিক্ষাজীবন কেড়ে নেয়ার মতো সিদ্ধান্ত নেয়া উচিৎ নয়।আমাদেরকে বিকল্প শাস্তির কথা ভাবতে হবে।

১৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: Rag আমরা ও করেছি, কিন্তু কোন নতুন ছাত্র-ছাত্রীর শারিরীক নির্যাতনের মাধ্যমে নয়।
বরঞ্চ ফোর্থ ইয়ারে শিক্ষা জীবন শেষের জন্য নিজেদের আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে।
আজীবন বহিষ্কার এর সিদ্ধান্ত চড়ম হলেও আমার মনে দৃষ্টান্ত হিসেবে ঠিক আছে।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৫৭

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: তিন জন ছাত্রীর শিক্ষাজীবন কেড়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত কোনো ক্রমেই সঠিক হতে পারে না । আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একজন ভয়ংকর অপরাধীরও শিক্ষাজীবন কেড়ে নেয়ার মতো সিদ্ধান্ত নেয়া উচিৎ নয়।আমাদেরকে অবশ্যই বিকল্প শাস্তির কথা ভাবতে হবে।

১৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩

রন৬৬৬ বলেছেন: VC of JU did the right thing by expelling three students. Same type of ragging occurred at Delhi University in the year 1990 when I was a second year student and got accommodation in the Hostel. Hostel Warden Dr. Virendra Kumar expelled three students from the Delhi University. One of them was Asif Moksud, a Bangladeshi scholarship student. Labor Counselor from our BD High Commission requested me to withdraw charges against him but I strongly denied doing so. Ragging is a heinous crime towards fellow students. They deserve to be punished. In the following year when I became final year student of B.Com(Hons), I tried to stop ragging from the Hostel. Somewhat I was successful.

১৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪১

রাতুল রেজা বলেছেন: প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাহাঙ্গিরনগরের এই শাস্তির বিষয় মাথায় রেখে র‍্যাগিং আইন পাশ করা হোক। সাথে সাথে ওই ৩ ছাত্রি যেন আর কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে না পারে সেই দাবি জানাই।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩০

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আমরা এমন ভাবে কথা বলছি তাতে মনে হচ্ছে Ragging একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সমস্যা।আমাদের সমস্যার মুলে প্রবেশ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সমস্যা হচ্ছেঃ
১। রাজনৈতিক দলের লেজুরবৃত্তিভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি
২।রাজনৈতিক দলের লেজুরবৃত্তিভিত্তিক শিক্ষক রাজনীতি
৩।অনিয়মিত ছাত্রসংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান না করা।
তাই প্রথমেই আমাদের আইন সংশোধন করে উপরোক্ত সমস্যা দূর করতে হবে।এই সমস্যা দূর করতে পারলে বিশ্ববিদ্যালয় নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে চলবে। তখন Ragging এর মতো সমস্যা দুরীভুত করা অনেক সহজ হবে। আর একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই ,ধরুন এই অভিযুক্ত ছাত্রীরা যদি ছাত্রলীগের নেত্রী হত তবে কি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই সিধান্ত নিতে পারতেন? তাই আমাদের এডহক সমাধান না খুজেঁ স্থায়ি সমাধানের দিকে মনোনিবেশ করা উচিৎ।

১৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩২

আমি রিয়াদ বলেছেন: নতুন বলেছেন: তাহলে তো মৃত্যু দন্ডও ঠিক না... খুনি কে একটু বকে দিলেই হয়..

দৃস্টান্তমুলক সাজা এমনই হওয়া উচিত...

এই রকমের সাজার ব্যবস্তা থাকলে রেগিং বন্ধ হবে...

১৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: চড়ুই বলেছেন: মুহাই বলেছেন: এটা এ বছরের সেরা সিদ্ধান্ত।।।।।। জাবি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।।

সহমত।

১৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: লেখকের সাথে সহমত নই ...

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৫

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। এটা নিতান্তই আমার ব্যক্তিগত মত।আপনি সহমত নাও হতে পারেন।আমি মনে করি একজন ছাত্রের শিক্ষাজীবন শেষ করার মতো বিষয়ে অবশ্যই আমাদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সংবেদনশীলতা দেখাতে হবে।

১৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১

অহনাব বলেছেন: ঠিকমত আছে। জাবিতে এমনিতেও রেগিং বেশি হয়। এরকম কয়েকটাকে বহিষ্কার দিতে পারলে পুরা রেগিং ই বন্ধ হয়ে যাবে।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:১৩

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: শিক্ষাজীবন চিরতরে বন্ধের মত শাস্তি প্রদান সমর্থনযোগ্য হতে পারে না।

২০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১

বটপাকুড় বলেছেন: র‍্যাগিং আসলেই নতুন ট্রেন্ড হয়ে গেছে আজকাল। এই সংস্কৃতি চালু হইয়েছে আমাদের পাশের দেশ থেকে। সেখানের যাদব পুর, আই আই টি গুলোতে এই কালচার চালু আছে অনেক কাল আগে থেকে। আমাদের জাবি আবার এই ট্রেন্ড দেশের মধ্যে প্রথম চালু করে। জাবি এর পাশাপাশি এখন শুনছি, খুবি আর মেডিক্যাল ক লেজের হোস্টেলে এই কালচার আস্তে আস্তে বেড়ে যাচ্ছে।

খুবই দুঃখ জঙ্ক ব্যাপার। তবে শাস্তি যথার্থ হয়েছে।

২১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৭

হালি্ বলেছেন: পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: কেউ কারো বাপের টাকা দিয়া পড়তে যায় না!! তাইলে র‍্যাগিং কেন! এই তিন মেয়ের শাস্তি কম হয়ে গেছে!! এদের তিনজনকে এবং পোস্টদাতাকে গণ দেওয়া উচিত!
মনের কথা কইচেন ভাইজান । শুধু গণ না লগে ধোলাই যোগ করতে হপে :P

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৭

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আপনি যে ভাষা ব্যবহার করছেন এটাও তো এক ধরনের Ragging ।

২২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৮

মদন বলেছেন: 100% perfect decision. Thanks JU.

২৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

ferrari_ বলেছেন: ঘটনাটা আপনার কাছের কারো সাথে ঘটলে আপনি কি করতেন ? সব কিছুরই একটা লিমিট আছে ,র‍্যাগিং এর নামে তারা যা করেছে তা ট্যু মাচ্‌।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৩

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: দেখুন আমি অবশ্যই Ragging মনে প্রানে ঘৃনা করি । এর শাস্তি অবশ্যই চাই কিন্তু তা কোনো ক্রমেই আজীবন বহিস্কার নয়।

২৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০২

এক্স রে বলেছেন: পোস্টে মাইনাস।

এটা খুবই দারুন সিদ্ধান্ত। এধরনের কুলাঙ্গার রা পার পেয়ে গেলে Ragging বাড়বে।

২৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩২

নতুন বলেছেন: ভাই প্রশ্ন:- তিন জনের কি সাজা দেওয়া উচিত আপনার মতে?

২:- আপনার বোনের সাথে এমন হলে কি সাজা আশা করবেন?

গত ৭ মাসে ভুপালে ১৯টা পুলিশ কেস হয়েছে Ragging ৫ বছরে ১৮৮ মামলা ভারতে হয়েছে...

আমাদের দেশেও এই ফ্যাসান চালু হচ্ছে... এটা থামাতে একটু বকে দিলে চলবে??

গুগুলে এই লিংকটি একটু দেখেন... Click This Link sucide after ragging ভারতে Ragging জন্য ছাত্রী আত্নহত্যা করেছে... তা সুইসাইড নোটেই লিখেছে...



আমাদের দেশেও কিছুদিন পরেই হবে এমনটা... ( যদি আপনার থিউরি অনুযায়ী একটু বকে দিলেই Ragging এর সাজা হয়)

২৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার যুক্তি সাথে কোন ভাবেই সহমত না। অবশ্যই পোষ্টে মাইনাস। জাবি কর্তৃপক্ষকে অভিনন্দন। তারা উচিত কাজ করেছে। একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিকৃত মানসিকতার কারো পড়ার সুযোগ নেই।

২৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

মুহাই বলেছেন: অপরাধ করে কেউ শাস্তি পায়না বলেই দেশে অপরাধীর সং্খ্যাটা হুহু করে বাড়ছে।।দেখা যায় ছেলেরা মেয়েদের টিজ করছে।। এখন খোদ মেয়েরাই মেয়েদের সর্বনাশ করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। মেয়েটি সুইসাইড করলে সে দায় কে নিত???ভার্সিটির নতুন পরিবেশে সেখানে সবাই তার বন্ধু হবে তা না করে কান ধরিয়ে ওঠবস!!!! খোদ ঢাবিতে এরকম কেউ করেনা।।।। তাই তাদের এ শাস্তি কঠোর হলেও যথার্থ মনে করি।।। এটা অন্যদের জন্য একটি ক্লিয়ার মেসেজ।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আপনি আপনার সব কথার সাথে একমত। অবশ্যই যাদের সাথে এ ধরনের অপরাধ করা হয়েছে তারা বড় ধরনের মানষিক সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছে ,যার ফলে আত্মহত্যার মতো মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
কিন্তু আমরা কি শাস্তি দিতে গিয়ে এই তিনজন ছাত্রীর বর্তমান মানষিক অবস্থার
কথা কি একেবারে ভুলে যাবো ? এদেরও কি আমরা আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিচ্ছি না।

২৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩

মামুন রশিদ বলেছেন: এভরি ক্রাইম শ্যুড বি পানিশড ।


জাবি কর্তৃপক্ষ একটা জঘন্য এবং নিকৃষ্ট ক্রাইমের পানিশমেন্ট দিয়েছে । একজন জাবিয়ান হিসাবে আমি আনন্দিত এবং গর্বিত ।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত ।কিন্তু তারপরও আমি মনে করি একজন ছাত্রের শিক্ষাজীবন শেষ করার মতো অবশ্যই আমাদের সংবেদনশীলতা থাকতে হবে। তাকে এর সংশোধনের জন্য বিভিন্ন ধরনের শাস্তি দেয়া যেতে পারে ।যেমনঃ
১।অপরাধীকে ২ থেকে ৫ বছর মেয়াদী বহিস্কার করা যেতে পারে,
২।বহিস্কাররত অবস্থায় হলে কেন্টিন পরিস্কার, উক্ত হলের বাথরুম পরিস্কার ইত্যাদি বিভিন্ন কাজ করতে হবে
৩।যাদের সাথে এ ধরনের অপরাধ করা হবে তাদের কাছে প্রতি মাসে রিপোর্ট করতে হবে
তাতে বরং ভবিষ্যতে এই অপরাধ করতে কেউ সাহস পাবে না ।সাথে সাথে একজন ছাত্র তার শিক্ষাজীবন অব্যাহত রেখে নিজেকে সংশোধন করার সুযোগ লাভ করবে।

২৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

মামুন রশিদ বলেছেন: যারা এরকম নিকৃষ্ট ক্রাইমের সঙ্গে জড়িত, তাদের পক্ষে সাফাই গাওয়ার কিছু নেই । এরা পুরো বিশ্ববিদ্যালয় এবং এর সকল প্রাক্তন-বর্তমান ছাত্রছাত্রীদের কলন্কিত করেছে । এদের জন্য মাঝে মাঝে জাবিয়ান হিসেবে পরিচয় দিতে লজ্জা পেতাম । তাদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি হওয়ায় ভালো লেগেছে ।

আর শাস্তি যদি খানিক বেশিও হয়ে থাকে, অপরাধীরা আপিলের সুযোগ পাবে, এমনকি তারা কোর্টেও যেতে পারে ।

সবকিছুর পরে এদের পক্ষে কিছু লেখা লজ্জাজনক ।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২

মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আপনার শেষ লাইনটার সাথে আমি দ্বিমত প্রকাশ করছি। আমি পরিস্কারভাবে বলছি ,’’আমি অপরাধীদের একটুও সমর্থন করছি না শুধুমাত্র শস্তির মাত্রা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি।‘’

৩০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১

নতুন বলেছেন: কিন্তু আমরা কি শাস্তি দিতে গিয়ে এই তিনজন ছাত্রীর বর্তমান মানষিক অবস্থার
কথা কি একেবারে ভুলে যাবো ? এদেরও কি আমরা আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিচ্ছি না।


@লেখক >> আপনার কেন মনে হচ্ছে যে তিন জনকে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিচ্ছি ???/ এরা যদি একটাই নরম মনের হইতো তাহলে কাউকে রেগিংএর মতন কাজ করতে পারতো না...

তাহলে তো যাবতজীবন বা মৃত্যুদন্দের মতন সাজা উঠিয়ে দিতে হবে... কারন যদি খুনি আত্নহত্যা করে????

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.