![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ বর্তমানে এক অস্বাস্থ্যকর ব্যক্তিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক শ্রেণীবিভাজন দ্বারা চরমভাবে বিভক্ত। ফলশ্রুতিতে দেশের সকল মানুষের চিন্তাভাবনাকে কেন্দ্রীভুত শক্তিতে রুপান্তরিত করা যাচ্ছা না। বিশ্বের উন্নত, অনুন্নত, উন্নয়নশীল এবং দরিদ্র প্রতিটি দেশেই শ্রেনীবিভাজনে রয়েছে। তবে আমরা যদি গভীরভাবে পর্যালোচনা করে দেখি তবে দেখা যাবে, যেইসব দেশের মানুষের চিন্তা চেতনা মতামতের পার্থক্য ভুলে গিয়ে দেশের সামগ্রিক স্বার্থে যতটা কাছাকাছি আসতে সক্ষম হয়েছে তারাই একমাত্র ক্রমশঃ রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রে প্রভূত উন্নতি লাভ করতে সফল হয়েছে বা এখনো হচ্ছে ।
ঠিক এক ই ভাবে আমাদের সাধারন মানুষদেরও চিন্তার ইতিবাচক পরিবর্তন ও আচরণের মাধ্যমে তার প্রয়োগ ঘটাতে হবে নাগরিকদের স্বীয় সক্ষমতা চিহ্নিত করে এর ইতিবাচকভাবে প্রয়োগ ক রতে হবে।তাছাড়া আইনের প্রতি সর্বোচ্চ শ্রদ্ধাশীলতা দেখাতে হবে এবং সর্বোপরি সরকারকে রাষ্ট্রীয় সম্পদের সর্বোচ্চ সঠিক ব্যবহার এবং এর সুষম বন্টন করতে হবে। এসব সামাজিক দায়িত্ব স মূহ স ঠিকভাবে পালন করার মাধ্যমে সুশাসন নিশ্চিত করতে সক্ষম হবো।আর আমরা জানি একটি দুর্ণীতিমুক্ত দেশ গঠনের অন্যতম পুর্ব শর্ত হচ্ছে সুশাসন। আর সুশাসন নিশ্চিত করার একচ্ছত্র ক্ষমতা হচ্ছে আমাদের রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সদিচ্ছার উপর নির্ভরশীল।
তাই একথা নিশ্চিতভাবে বলা যায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার মধ্যেই বাংলাদেশের সার্বিক অগ্রগতি সম্পুর্ণরূপে নিহিত।একটি গণতান্ত্রিক সরকারের দ্বারাই প্রকৃত অর্থে সুশাসন দেয়া সম্ভব। যা এ মুহুর্তে ৫ জানুয়ারি ভোটারবিহীন নির্বাচনের দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গলা টিপে হত্যা করে ‘কুশাসন’ চালু রেখেছে।
সুতরাং বাংলাদেশের স্বার্থেই ‘জগদ্দল পাথরের’ ন্যায় চেপে বসা এ অগণতান্ত্রিক সরকারের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতেই হবে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: আপনি খুব ভালো বলেছেন। কিন্তু সারা বিশ্বে সরকার পরিচালনার পদ্ধতি চালু আছে তার মধ্যে গণতন্ত্রই উৎকৃষ্ট বলে ধরে নেয়া হয়।আর একটি উদীয়মান অর্থনীতির দেশ হিসেবে এই পদ্ধতি অন্তত আরো কয়েক দশক চালু রাখা প্রয়োজন। আর সুশাসন হচ্ছে গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখার মুলমন্ত্র।যার অভাব বাংলাদেশে অত্যন্ত প্রকট।
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
নিলু বলেছেন: আমি / আপনি / আমরা শাসন কি মানি ? সুশাসন এবং সুষম বণ্টন ছাড়া জনকল্যাণ সম্ভব নয় , সেই সাথে জনগগন মুখী শাসন বাবস্থা বা কাঠামো ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২
মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: না মানি না । কিন্তু মানতে হবে এর কোনো বিকল্প নেই।
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: এসব তত্বকথা কাগজে লেখা যায়, বাস্তবে কিছুই হবার না। আশাই করিনা!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০
মোঃ মাকসুদুর রহমান বলেছেন: তত্ত্বকথা তো মঙ্গল গ্রহ থেকে আসেনি ।মানুষ তার প্রয়োজনে সমাজকে একটি কাঠামোর মধ্যে রাখার জন্য একটি পদ্ধতির প্রচলন ঘটিয়েছে।যখনি এর ব্যত্যায় ঘটবে তখনি বুঝতে হবে সবকিছু ঠিকভাবে চলছে না ।অবশ্যি আমাদের আশাহত না হয়ে সমস্যার সমাধানের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। মুখ ঘুরিয়ে রাখলে চলবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫২
নিলু বলেছেন: একটি নির্বাচিত সরকার বা গণতান্ত্রিক দলও অগণতান্ত্রিক হতে পারে , তাই আমরা যারা জনগন তারা কি এখনো গণতান্ত্রিক হতে পেরেছি , আর যদি না পারি তাহলে কোনও কিছুতেই কিছু হবে বলে মনে হয় না , একদা এক ভদ্র লোক বলেছিলও যে এখনো জনগন হাটেবাজারে ওষধ কিনে খায় এবং সুটটাই পরে প্রতারণা করে যাচ্ছে , সুতারাং গণতন্ত্র আমাদের দ্বারা অরক্ষিত বলেই মনে হয় ।