নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথম রমজান গেল
এখনো বেগুনের কেজি ১০০ টাকা হয়নি।
কাচাবাজারের সিন্ডিকেট নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি।
,
খালেদা জিয়া কী দুশ্চিন্তায় আছেন আমি জানি না। তবে তিনি প্রথম রোজায় ফাতেমার সাথে ইফতারি করেছেন বলে গনমাধ্যম বলছে।
,
ওদিকে মওদুদ আহমেদ বলছেন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য রাস্তায় নামা ছাড়া তাদের উপায় নেই। জনগনকে নামতে হবে।
,
তাদের ভাষায় জনগন বলতে আমার বাপের বয়সের ছাত্রদলের নেতারা। তারা এখন তাদের নিজ কাজ কাম ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ে ব্যাস্ত আছেন।
আবার যে সব ছাত্রদল নেতাদের কাজ কাম নাই তারা হতাশ ব্যাক্তির মূর্ত প্রতীক হয়ে বসবাস করছেন।
,
তারা হতাশ হলেও আমাদের স্যাটেলাইট থেমে নেই। দু একদিনের মধ্যে সেটা নিজ কক্ষপথে পৌঁছে যাবে।
স্যাটেলাইট পৌঁছালেও ঢাকায় বাদলা বৃষ্টি লেগেই আছে। আজও মিরপুরের রাস্তায় হাটু থেকে মাজা পানির মধ্য দিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা গাড়ির স্হির লাইন দেখা গেছে।
,
আমরা যখন গাড়ির মধ্যে বসে রাস্তার ঢেউ গুনছি তখন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের এক স্কুলে বন্দুক হামলা হচ্ছে। দশজন মারা গেছে।
,
তারা মারা গেলেও ঝামেলা নেই। পৃথিবীব্যাপী জঙ্গী ঠেঙ্গাতে তারা প্রস্তুত। তারা গনতন্ত্রের ধারক ও বাহক। তাদের প্রতিনিধি হিসাবে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার ও পিছিয়ে নেই।
হাজার হলেও আমারা LDC থেকে উন্নয়নশীল দেশ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরন করছি।
২| ১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:০১
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ছাত্রদলের নেতারা খুব শীঘ্রই বাবা চাচার বয়স থেকে দাদা নানার বয়সের দিকে ধাবিত হবে। মহাকাশে এখন তো মাত্র একটা স্যাটেলাইট। একটু সবুর করুন। কয়েক বছর পর জিয়া, হাসিনা, খালেদা, জয় আর তারেক নামে আরো পাঁচটা স্যাটেলাইট মহাকাশে আসতেছে। ঢাকার রাস্তায় এখন তো মাত্র মাজা বা হাটু সমান পানি। তবে খুব শীঘ্রই তা গলা ছাড়িয়ে যাবে। একসময় ঢাকা হয়ে যাবে ভেনিসের মতো। দলে দলে পর্যটক আসবে ভেনিসের মতো ঢাকা দেখতে। অনেক টাকা আয় হবে। আর বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশ হয়ে যাবে।
৩| ১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: জীবনে এই করব ওই করব পরিকল্পনা করতে করতেই মধ্যবিত্ত মারা যায় । প্রহসন বটে ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৪২
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বিএনপি'র ছাত্রনেতারা বিয়ে করে ছেলের সাথে ছাত্ররাজনীতি করতেছেন। আর দাদার বয়সীরা এখনো যুবক।
এসএসসি পরীক্ষার পূর্বে এলাকার কয়েকজন ছাত্রনেতা পরীক্ষার রুটিন বিতরণ অনুষ্ঠান করতে চেয়েছিলেন। আমরা কয়েকজন ফেইসবুকে সমালোচনা করায় শেষপর্যন্ত করেন নি। এখনো সুযোগ পেলে বাচ্চাকাচ্চাদের মতো শোধ নেওয়ার চেষ্টা করেন।