নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জিবনটা আসলেই অনেক সুন্দর!এতো বেশি সুন্দর যে, মাঝে মাঝে অসহ্য লাগে।যাহা ভাবি তাহা কেন জানি হয়েও হয় না। স্বপ্ন পূরনে ব্যর্থ হয়ে ঘুরে ফিরি। কবে হবে এর শেষ মরন এলেই বুঝি।

parvaj

ভালোবাসার মানুষ শুধু সে নয়, যে তোমার জিবনে প্রথম এসেছিলো,ভালোবাসার মানুষ তো সে যে তোমার জিবনে ছিলো আছে এবং থাকবে সারা জিবন।

parvaj › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভূমিকম্প আমাদেরই কর্মফল :আল্লাহ রক্ষা করুন

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৪৭

---------/---///////--------------বিসমিল্রাহির রাহমানির রাহিম ---

আজ ভোর ৫ টা ৫ মিনিটের দিকে ৬.৭ মাত্রার ভূমিকম্প হয়ে গেলো। এর উৎপত্তিস্হল ভারতের মনিপুরে এ পর্যন্ত পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বাংলাদেশে মারা গেছেন একজন, আহত শতাধিক হবে বলে মনে হয়।আহত - নিহতদের জন্য সমবেদনা ও শোক প্রকাশ করছি। ভূমিকম্পের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনের সাথে ইসলামের চৌদ্দশত বছর পূর্বের সতর্কতা অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। আমরা ইসলামের সে নির্দেশকে আমলে আনলে এ বিপর্যয় থেকে বাঁচতে পারি, অন্যতায় ভবিষ্যতের ভূমিকম্প এবং এর পরিণতি যে কেমন হবে তা আল্রাহই ভালো জানেন। আজো বড় অঘটন ঘটতে পারতো। কারণ, কম্পন যেমন বেশি ছিল, তেমনি মানুষ ছিল ঘুমে। আল্রাহ সদয় হয়েছেন, না হয় যে কী হতো জানিনা। যা হোক, আসলে এ বিপর্যয় আমাদেরই সৃস্টি। " মানুষের কৃতকর্মের দরুন সমুদ্রে ও স্হলে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে -- - -"( সূরা রুম,৩০:৪১)।আসলেই এ বিপর্যয় নিজেরাই ডেকে আনি আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করে। কুরআনে করিমে, পাহাড় গুলোকে খুটি বা পেরেক বলা হয়েছে। আমরা পাহাড় কেটে মূলত এ স্হলভাগের খুঁটি কেটে নিচ্ছি।যে ঘরে থাকি তারই খুঁটি কেটে দিচ্ছি যেন ঘরটি মাথার উপর পড়ে। পৃথিবীর খুঁটি কাটার ফলে দুর্বল হয়ে পড়ছে স্হলভাগ, হারাচ্ছে এর ভারসাম্য, এক পাশ আলগা হয়ে আছড়ে পড়ছে অন্য পাশে। তাই মাঝে মাঝে এ ভূমি কেঁপে কেঁপে উঠছে। পাহাড় কাটা বন্ধ করতে হবে যে কোন মূল্যে এটা ইসলামেরই শিক্ষা, আর আধুনিক বিজ্ঞানের স্বীকৃতি। বন্ধ করতে হবে গাছ কাটা। এটাও বিপর্য়য়ের অপর কারন। ইসলাম বলেছে গাছ লাগাতে, আমরা গাছ কাটাকে অভ্যাসে পরিণত করেছি। বলা হয়েছে, " যদি তোমার হাতে একটি চারা গাছও থাকে, আর যদি জান যে, কাল কেয়ামত, এরপরও সে চারাটি তুমি লাগিয়ে দাও"। এর চেয়ে সুন্দর বৈজ্ঞানিক চেতনা আর কী হতে পারে ? এমন বৈজ্ঞানিক চেতনার ধারক -বাহক ইসলামের যথার্থ চর্চা' ই আমাদের দুনিয়া -আখেরাতের সব বিপর্যয় থেকে পরিত্রান দিবে নি: সন্দেহে। আসুন, সময় থাকতে সে পথ ধরি।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ++

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৩৮

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: ভূমিকম্প হওয়াতে একটা ভাল জিনিস হইছে, দেশের অলি গলিতে ভূমিকম্প বিজ্ঞানী তৈরি হইছে। এইভাবে হাস্যকর ভাবে ধর্ম আর বিজ্ঞানের পারস্পরিক উপস্থাপন আপনারে হাসির খোরাকই বানাবে। যেই জিনিস ঠিক জানেন না, সেইটা নিয়ে শুধু শুধু ব্যাখ্যা করতে যাওয়াটা বোকামী।
দুই, আল্লাহ অতীতে অনেক জাতিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এর মাধ্যমেই ধ্বংস করছিলেন। আ'দ জাতি শক্তিশালী জাতি ছিল, তাদের ধ্বংস করা হয়েছিল কেবল বাতাস দ্বারা, আর কিছুই না। নুহ (আ) এর কওম মহাপ্লাবন এ ধ্বংস হইছিল, ননস্টপ বারি বর্ষণ মহাপ্লাবন ডেকে আনছিল। এখন কোরআন শরীফে ত বলা আছে, "কুন ফা ইয়া কুন" অর্থাৎ আল্লাহ যখন যা বলেন তা সাথে সাথে হয়ে যায়। কী দরকার ছিল আল্লাহর বাতাস আর প্লাবন ব্যাবহার করার, হুকুম দিলেই ত সব কাইত হয়ে যেত। আপনি আমি ঠিক জানি না। হ্যা এইটা আল্লাহ বলছেন, আল্লাহ যখন কোন বান্দার ভাল করতে চান তখন তাকে বিপদে ফেলেন; কোন জাতি যখন পাপাচারে ডুবে থাকে তাকে তার দিকে ফেরাতে চান, কিংবা কোন জনপদকে যদি ধ্বংস করতে চান তাহলে তার পূর্বে তিনি বারবার সতর্ক সংকেত প্রেরণ করেন। এই সংকেত বিভিন্ন ভাবে হতে পারে। এবং এক এক জাতির জন্য এক এক রকম সংকেত। যে বিশ্বাস করবে তার জন্য ভাল, আর যারা খোদারেই মানে না তারা বলবে কই দেখি আল্লাহ পারলে সউদী আরবে সাইক্লোন দিয়ে দেখাক। এই রকম কথাবার্তা অতীতেও লোকজন বলছে, এবং তাদের কেউই হেদায়েত পায় নাই। শুধু শুধু নিজের ধর্মকে হাসির পাত্রে পরিণত করবেন না।
এইটাই আমরা জানি। শুধু শুধু এই রকম উদ্ভট ব্যাখ্যা দিয়ে আপনি নিজের ধর্মকে সবার কাছে হাসির খোরাকে পরিণত করছেন।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:০৭

কলাবাগান১ বলেছেন: পৃথিবীর সকল বিজ্ঞানাগার বন্ধ করা হউক। বিশেষ করে ভূমিকম্প রিলেটেড গবেষনা!!!!!!!!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.