নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জিবনটা আসলেই অনেক সুন্দর!এতো বেশি সুন্দর যে, মাঝে মাঝে অসহ্য লাগে।যাহা ভাবি তাহা কেন জানি হয়েও হয় না। স্বপ্ন পূরনে ব্যর্থ হয়ে ঘুরে ফিরি। কবে হবে এর শেষ মরন এলেই বুঝি।

parvaj

ভালোবাসার মানুষ শুধু সে নয়, যে তোমার জিবনে প্রথম এসেছিলো,ভালোবাসার মানুষ তো সে যে তোমার জিবনে ছিলো আছে এবং থাকবে সারা জিবন।

parvaj › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকা বনাম বাংলাদেশের গণতন্ত্র

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:২৪



আমেরিকার গনতন্ত্রকে বলাহয় পৃথিবীর সবচেয়ে উজ্জীবিত স্বাধীন গনতন্ত্র। সেখানে গনতন্ত্রের বিকাশ ও প্রকাশ সবচেয়ে বেশী আলোড়িত করে। আর গনতন্ত্রের সে সঞ্জীবনী শক্তি নিয়েই আমেরিকা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় পরাশক্তি তে রুপান্তরিত হয়েছে।

গনতন্ত্রের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে সেখানকার গণতান্ত্রিক ধারার কিছু নিয়মনীতি। আমেরিকান প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের নিয়ম হলো একজন প্রেসিডেন্ট যতই জনপ্রিয় হোক না কেন, তিনি ২ বার এর বেশী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, আর সে কারনেই বিল ক্লিংটন থেকে বারাক ওবামা সবচেয়ে জনপ্রিয় হওয়া শর্তেও দুবার এর পর তাদের বিদায় নিতেই হয়। এমনকি এ পদ থেকে তিনি যখন বিদায় নেন তখন দাঁড়িয়ে যান সাধারন মানুষের কাতারে।

বাংলাদেশের রাজনীতির ক্ষেত্রে ঠিক তার উলটো, একজন মানুষ ততদিন দলের প্রধান এবং প্রধানমন্ত্রী থাকেন যতক্ষন তিনি থাকবেন বলে ইচ্ছা পোষন করেন, আর সে কারনে এ দেশে গনতন্ত্রের করূন রুপ আমরা দেখতে পাই, এখানে দু'জনের ইচ্ছার উপর নির্ভর করে দেশের ভবিষ্যৎ ,আর তাইতো শত চেষ্টা করে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র তার সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেনা,গণতন্ত্র ধর্ষিত হয় প্রতিনিয়ত।

কেউ যোগ্য বলে তাকে বার বার নির্বাচিত করার মানে হলো সবাইকে এটি জানিয়ে দেয়া যে ওই দেশে বা সংগঠনে তার চেয়ে যোগ্য কেউ নেই কিংবা কোথাও একটা শৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম রয়েছে।

এটি দেশ জাতি কিংবা সংগঠনের জন্য এক ভয়াবহ সংকেত, ইসলামী রাজনীতির ক্ষেত্রে সবচেয়ে নিলজ্জ পদক্ষেপ।

আগামী লেখাগুলোতে ইসলামী রাজনীতি বনাম সুন্নীদের রাজনীতি এবং সঠিক কর্মপন্থা নিয়ে লেখার ইচ্ছে পোষন করলাম।

বিঃদ্রঃ ফেসবুক একটি উন্মুক্ত মাধ্যম, এখানে যে যেভাবে ইচ্ছা মতামত প্রকাশ করার অধিকার রাখে। অনেক দেশের শৈরাচারী সরকার মাঝে মাঝে এটি বন্ধ করে মানুষের কন্ঠ রোধ করে বাহাদুরি দেখাতে চায়, কিন্তু পাব্লিক ঠিকই অন্যকোন উপায় খুঁজে নিয়েছিলো। শেষে নিরুপায় হয়ে সরকার সেটি আবার খুলে দিতে বাধ্য হয়েছে, ইন্টারনেটের মতো এই উন্মুক্ত মাধ্যমকে যেখানে সরকার নিয়ন্ত্রন করতে পারেনা, একটি সংগঠন কিংবা কিছু ব্যক্তির পক্ষে সেটি ফিল্টারিং করা হাস্যকর শুনা যায়। যারা এসব বলে তাদের ইন্টারনেটের শক্তি সম্পর্কে কোন ধারনা নেই। আমরা ফেসবুক নিয়ন্ত্রন করবো বলে কেউ বক্তব্য দেয়ার পর,বুদ্ধিমান কেউ যদি ফিক করে হেসে দেয় তাহলে সে হাসির জন্য ওই বক্তব্য দানকারী ব্যক্তির বুদ্ধিহীনতাই দায়ী থাকবে বলে প্রতিয়মান হয়।

ভালো থাকবেন, আজ এ পর্যন্তই।।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



২ বারের বেশী নির্বাচিত উচ্চ পদের না থাকার জন্য সংবিধানে ষহারা যোগ করার দরকার ও আিন করার দরকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.