![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোবাসার মানুষ শুধু সে নয়, যে তোমার জিবনে প্রথম এসেছিলো,ভালোবাসার মানুষ তো সে যে তোমার জিবনে ছিলো আছে এবং থাকবে সারা জিবন।
অধিকাংশ সময়েই আমাদের দেশের মানুষেরা অত্যন্ত আনন্দ আর কৌতুহল নিয়ে সূর্যগ্রহন এবং চন্দ্রগ্রহন প্রত্যক্ষ করে থাকে। সূর্য ও চন্দ্র যখন গ্রহনের সময় হয় তখন আমাদের প্রিয় নবী (সা.) এর চেহারা ভয়ে বিবর্ণ হয়ে যেত। তখন তিনি সাহাবীদের নিয়ে জামাতে নামাজ পড়তেন। কান্নাকাটি করতেন। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতেন।
আরবীতে সূর্যগ্রহণকে 'কুসূফ' বলা হয়। আর সূর্যগ্রহণের নামাজকে 'নামাজে কুসূফ' বলা হয়। দশম হিজরীতে যখন পবিত্র মদীনায় সূর্যগ্রহণ হয়, ঘোষণা দিয়ে লোকদেরকে নামাজের জন্য সমবেত করেছিলেন। তারপর সম্ভবত তার জীবনের সর্বাদিক দীর্ঘ নামাজের জামাতের ইমামতি করেছিলেনন। সেই নামাজের কিয়াম, রুকু, সিজদাহ মোটকথা, প্রত্যেকটি রুকন সাধারণ অভ্যাসের চেয়ে অনেক দীর্ঘ ছিল।
অবিশ্বাসী বিজ্ঞানীরা প্রথমে যখন মহানবী (সা.) এর এ আমল সম্পর্কে জানতে পারল, তখন তারা এটা নিয়ে ব্যঙ্গ করল (নাউযুবিল্লাহ)। তারা বলল, এ সময় এটা করার কি যৌক্তিকতা আছে? সূর্যগ্রহণের সময় চন্দ্রটি পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে চলে আসে বলে সূর্যগ্রহণ হয়। ব্যাস এতটুকুই! এখানে কান্না কাটি করার কি আছে? মজার
বিষয় হল, বিংশ শতাব্দীর গোড়ার যখন এ বিষয় নিয়ে গবেষণা শুরু করল, তখন মহানবী (সা.) এই আমলের তাৎপর্য বেরিয়ে আসল।
আধুনিক সৌর বিজ্ঞানীদের মতে, মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহ দু'টির কক্ষপথের মধ্যবলয়ে রয়েছে এস্টিরয়েড (Asteroid), মিটিওরিট (Meteorite) ও উল্কাপিন্ড প্রভৃতি ভাসমান পাথরের এক সুবিশাল বেল্ট, এগুলোকে এককথায় গ্রহানুপুঞ্জ বলা হয়। গ্রহানুপুঞ্জের এই বেল্ট (Belt) আবিষ্কৃত হয় ১৮০১ সালে। এক একটা ঝুলন্ত পাথরের ব্যাস ১২০ মাইল থেকে ৪৫০ মাইল।
বিজ্ঞানীরা আজ পাথরের এই ঝুলন্ত বেল্ট নিয়ে শঙ্কিত। কখন জানি এ বেল্ট থেকে কোন পাথর নিক্ষিপ্ত হয়ে পৃথিবীর বুকে আঘাত হানে, যা পৃথিবীর জন্য ধ্বংসের কারণ হয় কিনা?
গ্রহানুপুঞ্জের পাথর খন্ডগুলোর মাঝে সংঘর্ষের ফলে অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাথরখন্ড প্রতিনিয়তই পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসে। কিন্তু সেগুলো পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে এসে জ্বলে ভস্ম হয়ে যায়।
কিন্তু বৃহদাকার পাথখন্ডগুলো যদি পৃথিবীতে আঘাত করে তাহলে কি হবে? প্রায় ৬৫ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে এমনই একটি পাথর আঘাত হেনেছিল। এতে ডাইনোসরসহ পৃথিবীর তাবৎ উদ্ভিদ লতা গুল্ম সব ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। উত্তর আরিজন (Arizon) এ যে উল্কাপিন্ড এসে পরেছিল তার কারণে পৃথিবীতে যে গর্ত হয়েছিল তার গভীরতা ৬০০ ফুট এবং প্রস্থ ৩৮০০ ফুট।
বিজ্ঞানীরা বলেন, সূর্য অথবা চন্দ্রগ্রহণের সময় ঝুলন্ত পাথরগুলো পৃথিবীতে ছুটে এসে আঘাত হানার আশংকা বেশী থাকে। কারণ হচ্ছে,এসময় সূর্য,চন্দ্র ও পৃথিবী একই সমান্তরালে,একই অক্ষ বরাবর থাকে।
ফলে তিনটির মধ্যাকর্ষণ শক্তি একত্রিত হয়ে ত্রিশক্তিতে রুপান্ত্রিত হয়। এমনি মুহূর্তে যদি কোন পাথর বেল্ট থেকে নিক্ষিপ্ত হয় তখন এই ত্রিশক্তির আকর্ষণের ফলে সেই পাথর প্রচন্ড শক্তিতে, প্রবল বেগে পৃথিবীর দিকে আসবে, এ প্রচন্ড শক্তি নিয়ে আসা পাথরটিকে প্রতিহত করা তখন পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাড়াবে। ফলে পৃথিবীর একমাত্র পরিণতি হবে ধ্বংস।
একজন বিবেকবান মানুষ যদি মহাশূন্যের এ তত্ব জানে, তাহলে তার শঙ্কিত হবারই কথা। এই দৃষূকোণ থেকে সূর্য কিংবা চন্দ্রগ্রহণের সময় মহানবী (সা.) এর সেজদাবত হওয়া এবং সৃষ্টিকূলের জন্য পানাহ চাওয়ার মধ্যে আমরা একটি নিখুঁত বাস্তবতার সম্পর্ক খুঁজে পাই। মহানবী (সা.) এর এ আমলটি ছিল যুক্তিসঙ্গত ও একান্ত বিজ্ঞানসম্মত।
২ আগস্ট,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/রাসেল/এমআর
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
আহলান বলেছেন: হুম ... আসলেই চিন্তার বিষয় ..বিশ্ব নবীর (সাঃ) এঁর কোন আমলই অহেতুক হতে পারে না ....
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
এন.এ.আনসারী বলেছেন: একদম ঠিক নবীজির কোন আমল অহেতুক হতে পারেই না
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
নতুন বলেছেন: কিন্তু বৃহদাকার পাথখন্ডগুলো যদি পৃথিবীতে আঘাত করে তাহলে কি হবে? প্রায় ৬৫ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে এমনই একটি পাথর আঘাত হেনেছিল। এতে ডাইনোসরসহ পৃথিবীর তাবৎ উদ্ভিদ লতা গুল্ম সব ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। উত্তর আরিজন (Arizon) এ যে উল্কাপিন্ড এসে পরেছিল তার কারণে পৃথিবীতে যে গর্ত হয়েছিল তার গভীরতা ৬০০ ফুট এবং প্রস্থ ৩৮০০ ফুট।
তাহলে আপনি মানছেন যে ডাইরোসর ছিলো? ৬৫ মিলিওন বছর আগে?
তখন আদম কোথায় ছিলো?
৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৪৮
parvaj বলেছেন: নতুন
আপনার আদম আঃ কে তার কোন দারনা নেই মনে হয়।আপনাকে বলি
আল্লাহ পাক প্রবিত্র কোরআনে বলেছেন পৃথিবীর সমস্ত কিছু সৃষ্টি করার আগে আমি আল্লাহর নুর অথাৎ নবী (সঃ) সৃষ্টি করেছি, আর নবীর নুর হতে সমস্ত পৃথিবী সৃষ্টি করেছি।
আশা করি আর কিছু বলতে হবে না
৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১
নতুন বলেছেন: আল্লাহ পাক প্রবিত্র কোরআনে বলেছেন পৃথিবীর সমস্ত কিছু সৃষ্টি করার আগে আমি আল্লাহর নুর অথাৎ নবী (সঃ) সৃষ্টি করেছি, আর নবীর নুর হতে সমস্ত পৃথিবী সৃষ্টি করেছি।
@parvaj এটা কোন সুরায় আছে যে নবীর নুর হতে সমস্ত পৃথিবি সৃস্টি করেছে?
আর আপনা উপরের মন্তব্যের জন্য বলেছি যে ডাইনাসোর ছিলো সেটা আপনি স্বীকার করে নিচ্ছেন? তখন আদম আ: কোথায় ছিলেন?
৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন:
বিজ্ঞানীরা বলেন, সূর্য অথবা চন্দ্রগ্রহণের সময় ঝুলন্ত পাথরগুলো পৃথিবীতে ছুটে এসে আঘাত হানার আশংকা বেশী থাকে। কারণ হচ্ছে,এসময় সূর্য,চন্দ্র ও পৃথিবী একই সমান্তরালে,একই অক্ষ বরাবর থাকে
এইখানে বিজ্ঞানীটা কি আপনে? রেফারেন্স আর না হইলে গানিতিক সূত্রসহ ব্যাখ্যা করেন
আর নবী নূরের তৈরী এইটা জাল হাদিস ছাড়া আর কোথাও লেখা নাই। আর নবীর নূর দিয়া দুনিয়াদারী সৃস্টি এই শিরকী কথা দেওয়ানবাগীর গেলমানরাই বলে
৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
মহা সমন্বয় বলেছেন: মাশ-আল্লাহ খুব সুন্দর বইলেছেন আমি এক মইত ফ্রকাশ করলাম।
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:৩৬
parvaj বলেছেন: নতুুন
আদম (আঃ) তখন বেহেস্তে ছিলেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
গুহা মানবের ভাবনা চিন্তা।