নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জিবনটা আসলেই অনেক সুন্দর!এতো বেশি সুন্দর যে, মাঝে মাঝে অসহ্য লাগে।যাহা ভাবি তাহা কেন জানি হয়েও হয় না। স্বপ্ন পূরনে ব্যর্থ হয়ে ঘুরে ফিরি। কবে হবে এর শেষ মরন এলেই বুঝি।

parvaj

ভালোবাসার মানুষ শুধু সে নয়, যে তোমার জিবনে প্রথম এসেছিলো,ভালোবাসার মানুষ তো সে যে তোমার জিবনে ছিলো আছে এবং থাকবে সারা জিবন।

parvaj › বিস্তারিত পোস্টঃ

উদ্যোগটা কে নেবে সেটাই বড়কথা!

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:২২

ধরুন, ৩০০ জন সংসদসদস্য ২ লাখ টাকা
করে দিলে হবে ৬ কোটি টাকা,
৫০ জন মহিলা সংসদসদস্য ১ লাখ টাকা
করে দিলে হবে ৫০ লাখ টাকা,
৩০টি ব্যাংক ২ লাখ টাকা করে দিলে
হবে ৬০ লাখ টাকা,
৩০টি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ৫ লাখ টাকা
করে দিলে হবে দেড় কোটি টাকা,
আরো ৩০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ২ লাখ টাকা
করে দিলে হবে ৬০ লাখ টাকা,
১০০টি হাসপাতাল ৫ লাখ টাকা করে
দিলে হবে ৫ কোটি টাকা,
২৫ জন ক্রিকেটার ২ লাখ টাকা করে
দিলে হবে ৫০ লাখ টাকা,
২৫ জন নায়ক নায়িকা ২ লাখ টাকা
করে দিলে হবে ৫০ লাখ টাকা,
২৫ জন গায়ক গায়িকা ১ লাখ টাকা
করে দিলে হবে ২৫ লাখ টাকা,
৩০ টা মাজার ৩ লাখ টাকা করে
দিলে হবে ৯০ লাখ টাকা।
এত টাকা দিয়ে কি হবে ?
দাঁড়ান, আগে যোগ করি।
যোগ করলাম।
মোট হলো- ষোল কোটি পঁয়ত্রিশ লাখ টাকা মাত্র।
হ্যাঁ, এবার এই টাকাগুলো বন্যাক্রান্ত অসহায় লোকগুলোকে সহায়তা হিসেবে দিই। তাদের জন্য বড্ড উপকার হবে। আর যাদের কাছ থেকে নেওয়ার কথা বলেছি তাদের জন্যও খুব একটা চাপ বা বোঝা হবে না।
এর বাইরে ১৬ কোটি লোকের ৫ কোটি লোকও যদি মাত্র ২০ টাকা করে দেয় তাহলে আরো ১০০ কোটি টাকা জোগাড় হবে।
উদ্যোগটা কে নেবে সেটাই বড়কথা!
(সংগ্রহ)

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

ফয়েজ উল্লাহ রবি (পারিজাত) বলেছেন: উদ্যোগ কে নেবে ?
মনে করুন খুব ভাল একজন ব্যক্তিকে সে দায়িত্বটা দেয়া হলো
দ্বিতীয় দিন থেকে উনিই বাংলাদেশের সব চেয়ে খারাপ ব্যক্তিতে রুপান্তরিত হয়ে যাবে।

তবে একদিন আসবে
"যখন মন্দ লোকের সংখ্যাটা কমে যাবে তখন মন্দ লোক দ্বারাও ভাল কাজ হবে।"

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

parvaj বলেছেন: ধন্যবাদ,যথার্থ বলেছেন

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

হাফিজ হুসাইন বলেছেন: ভালোই বলেছেন। তবে কেউ উদ্যোগ নেবে বলে মনে হয় না। আর বান বাসী দেরও অভাব যাবে না

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২২

কানিজ রিনা বলেছেন: একবার আমার ছেলেরা শীতার্থ মানুষের
জন্য চট্টগাম থেকে ওর বিশ্ববিদ্যালয়ের
ছেলেরা মিলে শীত বস্ত্র খাদ্য সংগ্রহ করে
দিনাচপুর এলাকায় গিয়েছিল। ট্রেনের একটা
বগী সম্পুর্ন ত্রানছিল সেখানে বিতরন করতে
গিয়ে দুইদলের সংঘর্ষে অনেক লোক আহত
হয়েছিল। আমাদের ছেলেরা পরে পালিয়ে
বেঁচে এসেছিল। এখন এটাই যদি হয় সেচ্ছা
সেবিরা কি করবে?
সাধারন দশকোটি মানুষ যদি পঞ্চাশ টাকা
করে দেয় তাহলে অনেক টাকা। এইটার
তত্বাবধান করা অনেক বড় কিছু। আওয়ামী
লীগের দুইদল ও বিএনপি যারাই একাজের
সাথে থাকবে গোলমাল হওয়ার সম্ভাবনা
বেশী। তাই এখন প্রশাসন দায়ীত্ব নিয়ে
প্রতিটি এলাকায় সিস্টেম রক্ষা করা সরকারের
নিরপেক্ষতা ও সাধারন মানুষের এগিয়ে আশা
জরুরী তানা হলে দূর্গতি বেগতীক দিকে
যাবে। টাকা জোগার হলেও বিতরন সতর্কতায়
সিস্টেম থাকা বিশেষ জরুরী।
আর এই সিস্টেম রক্ষা করতে একমাত্র
ডিফেন্স বাহিনী ছাড়া সম্ভব না। আপনার
পোষ্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

parvaj বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.