![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। পড়ি, লেখতে ভালবাসি।
এইবারের কান উৎসবে জয়ী হল তিউনিসিয়ান বংশোদ্ভূত ফরাসি নির্মাতা আব্দেললতিফ কেশিশের ভিন্নধারার চলচিত্র ‘blue is the warmest color’। এ চলচিত্রকে স্পিলবারগের নেতৃত্বে গঠিত জুরি বোর্ড ‘সর্বসম্মতিক্রমে’ নির্বাচিত করে।
বিগত দশদিন ধরে কান উৎসবে এই ছবিটি ঝড় তোলে সমালোচক মহলে। ছবিটি দেখেই অনেকেই চমকে যান। তাদের অনেকের মতেই সিনেমা হলে হলে যাবার আগে অবশ্যই ছবিটি পুনঃ সম্পাদনা করতে হবে। কারো কারো মতে অনেকটা সৌভাগ্য বশত পাম ডি’ অর জিতে গেছে ছবিটি।
সাধারন ভাবে প্রশ্ন জাগতেই পারে, ছবিটি নিয়ে কেন এত আলোড়ন? এর সোজাসাপ্টা উত্তর হল ছবিটি লেসবিয়ানিজম কে নিয়ে।
একজন উনিশ বছরের তরুণীর স্বাভাবিক ভাবেই পুরুষদের সাথে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে কাটানোর কথা, কিন্তু ছবিতে মেয়েটি দেখা পায় এক তিরিশ ঊর্ধ্ব মহিলার। তারপর তার জীবন বদলে যেতে থাকে। তাদের মধ্যে সম্পর্ক গভীর থেকে গভীরতর হয়; একসময় তারা শয্যা সঙ্গীও হয়!
তবে এ ছবিটির বিতর্কিত হুবার সবচে বড় কারণ, দশ মিনিটের একটি সেক্সুয়াল দৃশ্য। দৃশ্যটি এক্কেবারে খোলামেলা যৌনতায় ভরপুর!
তবে ছবিটির কান-জয় অন্য প্রাসঙ্গিকতাও বহন করে। এ নিয়ে পৃথিবীর ১৪ টি দেশে সমকামি বিয়ে বৈধতা পেয়েছে। ফ্রান্সও এর বৈধতা দিবার চায়; এর বিরুদ্ধে এখন ফ্রান্সে চলছে লাখো জনতার বিক্ষোভ। সাভাবিকভাবেই এ ছবির কান-জয় সমকামিদের পালে হাওয়া লেগেছে।
স্পিলবারগকে সমকামিতা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি সমকামি বিয়ের পক্ষে’।
তবে তাঁকে যখন বলা হয়, এ জন্যই কী ছবিটি কান জিতেছে? তিনি প্রশ্নটি এড়িয়ে যান।
লক্ষ্যনীয় বিষয় হল, তিউনিসিয়ার মন্ত্রণালয় থেকে কান জয়ের জন্য কেশিশকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠানো হয়েছে; তবে সেখানে সনকামিতার বিষয় স্থান পায় নি।
লেসবিয়ানিজম নিয়ে এ লেখাটি পড়ে দেখতে পারেন-
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
এনিগমা বলেছেন: লেসবিয়ান কোনো ধর্মই সাপোর্ট করে না ।