নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছুই হয়নি মর্মে জানা/ \"জানি জানি\"--তবুও চড়াই গলা/ আমি কত বড় তালকানা!

মাস্টারদা

মানুষ হয়ে জন্মানোর মর্যাদাবোধের খোঁজে,,,,,

মাস্টারদা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সবার উপরে মানুষ সত‍্য

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:২০

কালকে ধানমন্ডি থেকে বাইকে আসতেছি। তো শেওড়াপাড়ার এদিকে এসে গাড়ির গতি স্লো ছিলো। দেখলাম, এক ১৭/১৮ বয়সী মাদ্রাসার ছাত্র দৌড়াচ্ছে!

প্রথমে ভাবলাম, হয়তো তাড়াহুড়া। আরেকটু সামনে যাবার পর দেখি, সে তাও দৌড়াচ্ছে, কী আজব!
বাইক টান দিয়ে তাকে থামিয়া বললাম, "কি হইছে ভাই?"

___"ভাই, বাসের ভাড়া দিতে ভুলে গেছি....." বলে সে আবার দৌড় দিলো।

বাইক টান দিয়ে তাকে বললাম, "পিছনে বসেন। আমি বাস ধরতেছি।"
মিরপুর লিংকের ৩৬ নাম্বার বাস। বাইক টেনে দশ নাম্বার এসে ভাড়া দিলো। তারপর ছেলেটাকে আবার শেওড়াপাড়া নামিয়ে দিলাম।
@Billah Mamun



কোনো কিছুর মন্তব্য সেকশন আমার খুব পছন্দের। ওখানেই একমাত্র ঈশ্বর আর লুসিফারকে একসঙ্গে পাওয়া যায়। ওখানে যার যার জুয়ার কড়ি ফেলে যায় তারা। আজকে বাংলা কোরায় লেখাটা পড়ে যথারীতি মন্তব্যের ঘরে ঢুঁ মারলাম। প্রথম মন্তব্যেই পেলাম যার সন্ধানে ছিলেম। সেই মন্তব্য লেখকের নামসহ নিচের বর্ণনায়।


ঘটনা-২

একজন খ্রিষ্টান ভদ্রলোক আমাকে হাজার দুয়েক টাকা বকশিশ দিতে চেয়েছিলেন, আমার কাজে খুশি হয়ে। যাকে জীবনেও চোখে দেখিনি, চিনিও না, অনলাইনে পরিচয়। কাজ শেষ হ‌ওয়ার পর তার আর খোঁজ পাইনি। যাইহোক, বকশিশ‌ই তো, এজন্য হতাশ হ‌ইনি।

একসপ্তাহ পর সে ভদ্রলোক আমাকে ডেকে নিয়ে ক্ষমা চেয়ে তারপর বকশিশ প্রদান করেছিলেন। আমি তার এই সততায় অবাক হ‌ওয়াতে তিনি নিজের ধর্ম পরিচয় তুলে ধরেন, এবং বলেন "আমরা সবাই ঈশ্বরের কাছে ঋণী।"
@Shah Muhammad Taki


ঘটনা-৩

তিন নম্বর ঘটনার বর্ণনা নাই। ঘটনাটা যদি ধরতে পারেন, তখনই কেবল আপনার অনুভূতি হতে পারে, "সবার ওপরে মানুষ সত‍্য, তাহার উপরে নাই।"

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:০০

কামাল১৮ বলেছেন: একজনকেও মানুষ বলে পরিচয় করালেন না।একজন মাদ্রাসার ছাত্র,একজন খ্রিষ্টান,তাহলে মানুষ কোন জন।প্রচারনা মূলক লেখা।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৩

মাস্টারদা বলেছেন: হা হা হা। :P
আজকে বুঝলাম, সেই ভণ্ড কানার গল্পটা। যে সমানে স্রষ্টারে বলে, আমার অভাব দূর করে দাও, অভাব দূর করে দাও।"
কিন্তু যখনই দেয়, সেসময় সে না দেখার ভান করে। বলে "দেখি তো, কানা লোকে কেমনে না দেখে হাঁটে?"
তারপর সাহায্যের অংশটা পার হয়ে আবার বলে," দাও গো প্রভু দাও, দাও। অভাব আমার দূর করে দাও।"

২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: মন মানুষ ধীরে ধীরে কমে গেলেও এখনো আছে- ছেলেটার কথা শুনে ভাল লাগল।
ও সত্যিকারে মানুষ হউক

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৮

মাস্টারদা বলেছেন: হ‍্যাঁ। কিন্তু তিন নম্বর ঘটনাটা কী?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.