নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ হয়ে জন্মানোর মর্যাদাবোধের খোঁজে,,,,,
একই আধারে থাকে, তবুও এক একটার প্রকাশের ধরণে, গ্রহণযোগ্যতায়, বিশ্বাস জন্মানোর ক্ষমতায় কী বিস্তর পার্থক্য!
যেমন: ঘৃণা। খুব সহজেই প্রকাশ করা যায়, কখনো কখনো একটা বাক্য দিয়েও হৃদয়ের সবটুকু ঘৃণা-ক্ষোভ উগরে দেয়া সম্ভব। এমনকি বিনা বাক্য ব্যয়ে স্রেফ অঙ্গভঙ্গি দিয়েও বুঝাতে পারার ক্ষমতা অনেকের থাকে।
আর ঘৃণার সাথে একই আধারে থাকা ভালোবাসা; বাক্যের পর বাক্যের গাঁথুনি দিয়ে অঙ্ক, পর্ব, পরিচ্ছদ মিলিয়ে উপন্যাস লিখেও নিশ্চিত হওয়া যায় না, যাকে জানাতে চেয়েছি, যা বুঝাতে চেয়েছি, সে বিশ্বাস করেছে কি-না।
কখনো কখনো গোটা জীবনটাই বয়ে যায়, তবুও জন্মে না বিশ্বাস!
আবার স্থায়ীত্বের দিক দিয়ে হয় ঠিক এর উল্টো। ভালোবাসাই বেশি ঠুনকো। উপাদানের সামান্য একটু হের-ফের হলেই শেষ। হয়তো একেবারেই বিচ্ছিন্ন হয় না, কিন্তু সুরটা আর আগের মতো বাজে না। হৃদয়ের তালটা যেন আর ঠিকঠিক ধরতে পারে না।
অপরদিকে একবার ঘৃণা জন্মালে তার অবস্থান আর পরিবর্তন হতে চায় না, ভালো লাগতেই চায় না।
এ যেন একই পেটের যমজ সৎভাই।
ভালোবাসা ঘৃণা আধার হৃদয় একই।
০৯ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩২
মাস্টারদা বলেছেন: সব চিন্তা, উপলব্ধি তো নিজের জীবন, চারপাশের মানুষের জীবন আর তার সাথে কিছু কল্পনার মধু মিলিয়ে লেখা হয়। নিরেট কল্পনা হলে তা মানুষ থেকে দূরত্ব তৈরি করে। মধুর মতো। খাঁটি মধু বেশি খাওয়া যায় না, গলা ধরে। তেমনি শুধু কল্পনায় কৃত্রিমতা তাকিয়ে পড়ে।
আবার শুধু বাস্তব হলে তাতে নিমের তেঁতোর স্বাদ হয়। উপকারী, কিন্তু স্বাদে খুবই বাজে। অধিকাংশই নিতে পারে না।
তাই তো লেখকে অভিজ্ঞতার তিক্ততার সাথে কল্পনার মিষ্টি মেশায়। আর তখনই লেখা হয় মধুর শরবত।
ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্যের জন্যে
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: **ধরি মাছ না ছুঁই পানি** " এর অর্থ কৌশলে কার্যসিদ্ধি।। যেমন ধরুন আপনি কোনো কাজ অন্যের মাধ্যমে করিয়ে নিলেন। অথবা অন্যের মাধ্যমে কাজ করিয়ে নিজে বাহবা পাচ্ছেন।